Blog

Onthehouse: 2025 Edition

The Definitive Guide to Australia’s Free Property Data PlatformIf you’ve googled property data in Australia, you would have seen Onthehouse.com.au — a powerful tool for homeowners, investors, and real estate specialists alike. But what is Onthehouse exactly? How does it work, and how can you use it ...

Category: Property

Guide to Investing in Australian Property for Foreign Investors

Buying Property in Australia from the UKConsidering moving to Australia or buying a holiday property down under? Whether you’re dreaming of the iconic Sydney skyline, Melbourne’s vibrant cultural scene, or Perth’s relaxed coastal vibe — buying property in Australia as a UK resident is certainly achi...

Category: Property

Mortgage vs. Rent: Difference Explained

AspectMortgageRentOwnershipYou are purchasing the property; you earn equity as you goIt’s not your place; you pay to stay therePayment PurposePayments go towards buying the house (loan principal + interest)Money is paid to the landlord for the use of their propertyDurationLong term (typically 15–30 ...

Category: Property

Unlocking Property Value: Trends and Insights in 2025 for Buyers and Investors in Australia, Canada, and USA

As a result, buyers and investors must now spot property value in the rapidly-evolving real estate landscape in which most of us live today. If you’re in the market for a large American home, a little suburban home in Sydney, a luxury apartment in Toronto, or a family residence in San Francisco, und...

Category: Property

Property

Property Information

Category: Blog

Scholarships & Study Abroad

Scholarship Info for students..

Category: Blog

Is Scholarship Owl Legit? A Detailed Review for 2025

When searching for scholarships, platforms like ScholarshipOwl often come up as quick, convenient tools to simplify the scholarship application process. But one common question that students and parents ask is:👉 Is Scholarship Owl legit?In this article, we will cover the legitimacy, features, prici...

Category: Scholarships & Study Abroad

Penn Student Insurance Plan (PSIP): Coverage, Challenges, and Financial Impact

Ensuring comprehensive health insurance coverage is a crucial aspect of student well-being, particularly at an institution like the University of Pennsylvania. The Penn Student Insurance Plan (PSIP), administered by Aetna Student Health, meets Penn’s insurance requirements and offers substantial med...

Category: Insurance

Blog

Your content writer

Category: No Parent

First Phase: Mark Distribution and Tips for Success in BCS Preliminary

The BCS Preliminary Exam is the first and most crucial step toward securing a government job in Bangladesh. This stage serves as the initial screening process for administrative positions and acts as an induction for further stages. This article discusses the exam structure, mark distribution, prepa...

Category: BCS Exam Preparation

Apply to These Italian Universities Without IELTS or Application Fees – March 2025 Deadlines and Beyond!

If studying in a country with rich history, world-class education, and a vivacious culture appeals to you, then this is your chance to apply to several of the best Italian universities with little to no application fees and without needing IELTS scores. Don't miss out on these incredible opportuniti...

Category: IELTS, TOEFL, GRE, GMAT Study Tips

Liability Insurance: Understanding Coverage and Its Importance

Liability insurance is a crucial financial safeguard against claims of loss or damage for which a policyholder might be held responsible. This type of insurance covers losses resulting from acts or omissions that are legally considered negligent and cause damage to a person, property, or the legitim...

Category: Insurance

Why Study in Australia? A Unique Experience

Australia is more than just a study destination—it’s an adventure! With its multicultural cities, breathtaking landscapes, and world-class education, Australia offers the perfect blend of academics and exploration. Are you ready for the journey?Why Choose Australia for Your Studies?Australia is one ...

Category: Scholarships & Study Abroad

Standardized Tests for Higher Education: Countries Requiring IELTS, TOEFL, GRE, and GMAT

If you are planning to study abroad, understanding the language proficiency and standardized test requirements is crucial. Many universities globally require exams such as IELTS, TOEFL, GRE, GMAT, and PTE for admission and student visa applications. Knowing which test is necessary for studying in co...

Category: IELTS, TOEFL, GRE, GMAT Study Tips

Save on tech with the Samsung Education Store for students & educators

Looking for compatible student offers on Samsung devices? The Samsung Education Store offers exclusive discounts on the latest tech products, helping students and educators save on essential devices. Whether you need a laptop for your studies, a tablet for digital note-taking, or a smartphone to sta...

Category: Best Laptops for Students & Online Exams

Maximizing Your Exam Preparation with Strategic Study Plans: A Complete Guide

Introduction: The path to acing your exams requires more than just hours of reading and memorization. It demands a well-thought-out study plan, discipline, and smart techniques that allow you to retain information and perform under pressure. In this guide, we will explore how to create an effective ...

Category: IELTS, TOEFL, GRE, GMAT Study Tips

Master IELTS with Online Courses: The Smart Way to Prepare

Preparing for the IELTS (International English Language Testing System) exam is a crucial step for students and professionals aiming to study, work, or migrate to English-speaking countries. With the increasing popularity of online education, many test-takers are now choosing online courses over tra...

Category: IELTS, TOEFL, GRE, GMAT Study Tips

বর্গের অন্তরফল দেওয়া থাকলে সংখ্যা বের করা

যে কোন দুটি ক্রমিক সংখ্যার বর্গের পার্থক্য বের করার অর্থ হলো ঐ সংখ্যা দুটির উপর স্কয়ার দেয়ার পর বিয়োগ করলে বিয়োগফল কত হবে তা প্রশ্নে দেয়া থাকবে। সংখ্যা দুটি বের করতে হবে।  শর্টকাট: বড় সংখ্যাটি = ( সংখ্যাদ্বয়ের বর্গের পার্থক্য + ১ ) / ২ এবংছোট সংখ্যাটি=( সংখ্যাদ্বয়ের বর্গের পার্থক্য - ১ )/ ...

Category: সংখ্যা বের করা

মুখে মুখে উত্তর

একটি সংখ্যাকে ১০ দিয়ে ভাগ করে ৮ দিয়ে গুণ করলে ১২০ হয়। সংখ্যাটি কত?ক. ৭৫ খ. ১০০ গ. ১২০ ঘ. ১৫০ উত্তর: ঘসমাধান: ধরি, সংখ্যাটি = ক  প্রশ্নমতে,  ক x ৮/১০ = ১২০=> ৮ক = ১২০০ক = ১৫০ মুখে মুখে: ৮ দিয়ে গুণ করার পর ১২০ হলে গুণ করার আগে ছিল ১২০+৮ = ১৫। আবার ১০ দিয়ে ভাগ করার...

Category: সংখ্যা বের করা

বীজগণিতের সূত্র প্রয়োগে

দু'টি সংখ্যার যোগফল ৬০ এবং বিয়োগফল ২০ হলে সংখ্যা দু'টি কত?ক. ৩০, ৫০ খ. ৪৫, ১৫ গ. ৪০,২০ঘ. কোনটি নয় উত্তর: গসমাধান: ধরি, বড় সংখ্যাটি = x এবং ছোট সংখ্যাটি = y প্রশ্নমতে, x+y=৬০---(i) এবং x-y=২০---(ii)সমীকরণ দুটি যোগ করলে পাই,২x=৮০ => x=৪০ আবার, সমীকরণ দুট...

Category: সংখ্যা বের করা

ভগ্নাংশ আকারে সম্পর্ক থাকলে

একটি সংখ্যা অপর সংখ্যার দেড়গুণ। সংখ্যা দুটির যোগফল ২৫ হলে বড় সংখ্যাটি কত? ক. ১৩খ. ১৪গ. ১৫ ঘ. ১৬ উত্তর: গ  সমাধান: ধরি, ছোট সংখ্যাটি= x, সুতরাং বড় সংখ্যাটি= x এর ১.৫ গুণ বা ১.৫x  এখন, প্রশ্নমতে, x+১.৫x= ২৫ বা, ২.৫x= ২৫ বা, x= ২৫+২.৫ ..x = ১০ &n...

Category: সংখ্যা বের করা

যত-তত থাকলে সংখ্যা বের করা

১২১. একটি সংখ্যা ১০০ থেকে যত বড়, ৩২০ থেকে তত ছোট, সংখ্যাটি কত?ক. ২০০ খ. ২১০গ. ২২০ঘ. ২৪০উত্তরঃ খলিখিত সমাধান: ধরি, সংখ্যাটি = xপ্রশ্নমতে, x-১০০ = ৩২০-x [১০০ এবং সংখ্যাটির পার্থক্য = ৩২০ এর সাথে সংখ্যাটির পার্থক্য সমান]⇒ ২x = ৪২০:. x = ২১০ = ২১০ (এই বিষয়টা থেকেই শর্টকাট সূত্র তৈরী করা য...

Category: সংখ্যা বের করা

সমীকরণের মাধ্যমে সংখ্যা বের করা

কোন সংখ্যা হতে ১৭৫ বিয়োগ করে ১৩০ যোগ করলে যোগফল ২৯৭ হবে?ক. ৬০২ খ. ২৫২ গ. ৩৪২ ঘ. ২৯৭ উত্তর: গসমাধান: মনে করি, সংখ্যাটি xপ্রশ্নমতে, x - ১৭৫ + ১৩০ = ২৯৭=> x - ৪৫ = ২৯৭=> x = ২৯৭ + ৪৫ = ৩৪২:. x = ৩৪২

Category: সংখ্যা বের করা

ভাজক সংখ্যা বের করা

৭২ এর ভাজক সংখ্যা কয়টি? ক. ১২ খ. ১১ গ. ১০ ঘ. ৮ উত্তর: কসমাধানঃসর্ব প্রথম প্রদত্ত সংখ্যাটিকে ভাঙ্গতে হবেঅর্থাৎ ৭২ = ২ × ২ × ২ × ৩ × ৩তারপর এক জাতীয় সংখ্যাগুলোর পাওয়ার উপরে এভাবে লিখতে হবে এভাবে ২³ × ৩² (এখানে ৩টি ২ এবং ২টি ৩ গুণ করে ৭২ হয়েছে)তারপর প্রতিটি পাওয়ারের সাথে ১ যোগ ...

Category: বিভাজ্য ও ভাজক সংখ্যা বের করা

বিভাজ্য হওয়ার শর্ত ও উদাহরণ

 সংখ্যাবিভাজ্য হওয়ার শর্তউদাহরণ২যে কোন সংখ্যাই ২ দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য হবে যদি সংখ্যাটি জোড় হয়।যেমন: ৪৪, ৫৮ এবং ১৩২।৩কোন সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল ৩ দ্বারা ভাগ করা গেলে বুঝতে হবে, সংখ্যাটি ৩ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হবে। অর্থাৎ বড় কোন সংখ্যায় ব্যবহৃত ডিজিটগুলোর যোগফলকে ৩ দিয়ে ভাগ করা গেলে তা ৩ দ্বার...

Category: বিভাজ্য ও ভাজক সংখ্যা বের করা

ক্রমিক ও ধারাবাহিক সংখ্যা

ধারাবাহিক সংখ্যাগুলোর মোট সংখ্যা বিজোড় হলে তাদের মাঝের সংখ্যাটিই তাদের গড়।ধারাবাহিক সংখ্যাগুলোর মোট সংখ্যা জোড় হলে মাঝের দুটি সংখ্যার গড় অথবা প্রথম এবং শেষ সংখ্যার গড়ই হলো সবগুলো সংখ্যার গড়।পরপর পাঁচটি সংখ্যার যোগফল ৫৩৫ হলে সবচেয়ে বড় সংখ্যাটি কত হবে? ক. ১০৬ খ. ১০৮ গ. ১০৯ ঘ. ১১৩উত...

Category: বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা

মূলদ ও অমূলদ সংখ্যা

বাস্তব সংখ্যাকে দুই শ্রেণীতে ভাগ করা যায়; যথা, মূলদ এবং অমূলদ।মূলদ সংখ্যা:যে সংখ্যাকে দুইটি পূর্ণ সংখ্যার অনুপাত (শূন্য বাদে) হিসেবে প্রকাশ করা যায় তাকে মূলদ সংখ্যা বলে অর্থাৎ যে সংখ্যাকে ভগ্নাংশ আকারে প্রকাশ করা যায় তাকেই মূলদ সংখ্যা বলে। নিচের উদাহরণ গুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন:৭ একটি মূলদ সংখ্যা কার...

Category: বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা

জোড়-বিজোড় সংখ্যা

নিচের কোনটি অবশ্যই জোড় সংখ্যা? (এই প্রশ্নগুলো সহজ মনে হলেও অনেকেই ভুল করেন)ক. x+y খ. x+y+1 গ. xy+2 ঘ. 2x উত্তর: ঘব্যাখ্যা:ক. উত্তর নয়। কারণ x,y একটি জোড় আরেকটি বিজোড় হলে যোগফল বিজোড় হবে।খ. উত্তর নয়। কারণ x,y এর জোড় বিজোড় হওয়া না হওয়ার উপর x+y+1 জোড় নাকি বিজোড় তা নির্ভর করছে।গ. উত...

Category: বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা

বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যা

০, ১, ২, ৩ দ্বারা গঠিত বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য কত হবে?ক. ৩০৮৭ খ. ২০৮৭ গ. ৩১৮৭ ঘ. ২১৮৭ উত্তর: ঘসমাধান: ০ দ্বারা কোন সংখ্যা শুরু হয় না। তাই ক্ষুদ্রতম সংখ্যা বানানোর ক্ষেত্রে ১ প্রথমে বসিয়ে তারপর ০ বসাতে হবে; তাই ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি হবে ১০২৩ এবং  বৃহ...

Category: বিভিন্ন ধরনের সংখ্যা

বড় বড় মৌলিক সংখ্যা বের করার টেকনিক

নিচের কোন সংখ্যাটি মৌলিক?ক. ৯১ খ. ১৪৩ গ. ৪৭ ঘ. ৮৭উত্তর: গসমাধান: ৯১ = (৭×১৩); ৮৭ = (৩×২৯)১৪৩ এর সবথেকে কাছাকাছি পূর্ণ বর্গ সংখ্যা হলো ১৪৪। এখন √১৪৪ = ১২ এখন ১২ এর নিচের মৌলিক সংখ্যাগুলো হলো, ১১, ৭, ৫, ৩ এবং ২। তাহলে ২ ও ৫ বাদ দিয়ে ৩, ৭ ও ১১ দিয়ে ১৪৩ কে ভাগ করতে গেলে দেখা যাচ্ছে ১১ দিয়...

Category: মৌলিক সংখ্যা

১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার তালিকা

 সীমামৌলিক সংখ্যামোট১০১ থেকে ১১০১০১, ১০৩, ১০৭, ১০৯৪ টি১১১ থেকে ১২০১১৩১ টি১২১ থেকে ১৩০১২৭১ টি১৩১ থেকে ১৪১১৩১, ১৩৭, ১৩৯৩ টি১৪১ থেকে ১৫০১৪৯১ টি১৫১ থেকে ১৬০১৫১, ১৫৭২ টি১৬১ থেকে ১৭০১৬৩, ১৬৭২ টি১৭১ থেকে ১৮০১৭৩, ১৭৯২ টি১৮১ থেকে ১৯০১৮১১ টি১৯০ থেকে ২০০১৯১, ১৯৩, ১৯৭, ১৯৯৪ টি১০১ থেকে ২০০ পর্যন্ত মোট মৌলিক...

Category: মৌলিক সংখ্যা

১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার তালিকা

 সীমামৌলিক সংখ্যামোট সংখ্যাসীমাসম্মিলিতভাবে১ থেকে ১০২,৩,৫,৭৪ টি(১ থেকে ১০ পর্যন্ত)৪ টি১১ থেকে ২০১১, ১৩, ১৭, ১৯৪ টি(১ থেকে ২০ পর্যন্ত)৮ টি২১ থেকে ৩০২৩, ২৯২ টি(১ থেকে ৩০ পর্যন্ত)১০ টি৩১ থেকে ৪০৩১, ৩৭২ টি(১ থেকে ৪০ পর্যন্ত)১২ টি৪১ থেকে ৫০৪১,৪৩, ৪৭৩ টি(১ থেকে ৫০ পর্যন্ত)১৫ টি৫১ থেকে ৬০৫৩,৫৯২ টি(১ থ...

Category: মৌলিক সংখ্যা

আন্তর্জাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও কূটনীতি

জাতিসংঘের উদ্যোগে প্রথম পরিবেশ বিষয়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় স্টকহোমে।জাতিসংঘ সমুদ্র আইন বা United Nations Convention on the Law of the Sea স্বাক্ষরিত হয়েছিল- ১৯৮২ সালে।জাতিসংঘ সমুদ্র আইনটির আরেকটি নাম- UNCLOS-III.জলবায়ু-সংক্রান্ত আইন প্রথম প্রণীত হয়েছিল গ্রেট ব্রিটেনে।প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ...

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

পরিবেশ বিষয়ক দিবস

 দিবসতারিখবিশ্ব পরিবেশ দিবস৫ জুনআন্তর্জাতিক মাদার আর্থ ডে২২ এপ্রিলবিশ্ব প্রতিবেশ দিবস (World Habital Day)প্রতি বছর অক্টোবর মাসের প্রথম সোমবারআন্তর্জাতিক বন দিবস২১ মার্চআন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস২২ মেবিশ্ব বাঘ দিবস২৯ জুলাইবিশ্ব প্রাণী দিবস৪ অক্টোবর

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

পরিবেশ বিষয়ক দিবস ও প্রতিপাদ্য

 সালদিবসপ্রতিপাদ্য2018বিশ্ব পরিবেশ দিবসপ্লাস্টিক (plastic) দূষণকে পরাজিত করি2020পরিবেশ দিবসIts Time for Nature2021পরিবেশ দিবসEcosystem Restoration বা বাস্তুসংস্থান পুনরুদ্ধার2021আন্তর্জাতিক মাদার আর্থ দিবসRestore Our Earth.

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

বাপা, W.R.I, BEMF

W.R.I 'W.R.I (World Resources Institute) হলো প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী।বাপা  বাংলাদেশে পরিবেশ রক্ষার কাজ করে বাপা।BEMF Bangladesh Environmental Management Force-BEMF হলো বাংলাদেশ পরিবেশ বিষয়ক সংগঠনের নাম।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

ওয়ার্ল্ডওয়াচ

ওয়ার্ল্ড ওয়াচ ওয়াশিংটনভিত্তিক বিশ্ব পরিবেশ সংস্থা।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

গ্রিন পিস

নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম ভিত্তিক একটি বেসরকারি আন্তর্জাতিক পরিবেশবাদী ও শান্তিবাদী সংস্থা হলো গ্রিন পিস।গ্রিন পিস' যাত্রা শুরু করে ১৯৭১ সালে আমেরিকায়।গ্রিন পিস' সংস্থাটির মূল লক্ষ্য জীববৈচিত্র্য প্রতিপালনের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

CVF

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলা ও জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য কাজ করা সংগঠন Climate Vulnerable Forum (CVF).CVF এর বর্তমান সভাপতি দেশ বাংলাদেশ। ৯ জুন, ২০২০ সাল থেকে।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

IUCN

 International Union for the Conservation of the Nature (IUCN) হলো বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের পরিবেশবাদী সংস্থা।IUCN প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৮ সালে। এর সদরদপ্তর- গ্রান্ড, সুইজারল্যান্ডে অবস্থিত।প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংস্থার প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় ফ্রান্সের ফন্টেইনব্লিউতে।&nbs...

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

V-20

Vulnerable Twenty (V-20) সম্পর্কিত জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে।Vulnerable Twenty হলো বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুকিতে থাকা ২০টি দেশের জোটের নাম।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

UNFCCC

United Nations Framework Convention on Climate Change-(UNFCCC) এর মূল আলোচ্য বিষয় গ্রিন হাউস গ্যাসের নিঃসরণ ও প্রশমন।

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

সম্মেলনসময়কালস্থানCOP-1২৮ মার্চ-৭ এপ্রিল ১৯৯৫বার্লিন, জার্মানিCOP-15৭-১৮ ডিসেম্বর ২০০৯কোপেনহেগেন, ডেনমার্কCOP-16২৯ নভেম্বর-১০ ডিসেম্বর ২০১০কানকুন, মেক্সিকোCOP-21৩০ নভেম্বর-১২ ডিসেম্বর ২০১৫প্যারিস, ফ্রান্সCOP-26৩১ অক্টোবর-১২ নভেম্বর ২০২১গ্লাসগো, স্কটল্যান্ড

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

IPCC

Inter-Governmental Panel on Climate Change- IPCC হলো জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিশ্বের সর্বোচ্চ সংস্থা।IPCC প্রতিষ্ঠা লাভ করে জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) ও জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা (WMO) এর মিলিত উদ্যোগে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের সহায়তায় IPCC-এর উদ্যোগে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বিশ্ব জলবায়ু সম্ম...

Category: পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন

সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক

সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক হলো দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস কৌশল।

Category: পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি

প্যারিস চুক্তি

জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত সমঝোতা।প্যারিসে স্বাক্ষরিত।বাংলাদেশ ২২ এপ্রিল ২০১৬ সালে স্বাক্ষর করে।

Category: পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি

কার্টাগোনা প্রটোকল

জাতিসংঘের জৈব নিরাপত্তা বিষয়ক চুক্তি।২০০০ সালে স্বাক্ষরিত।কলম্বিয়ার কার্টাগেনা শহরের নাম অনুসারে এর নামকরণ।জৈব প্রযুক্তির ব্যবহার দ্বারা পরিমার্জিত প্রাণের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত চুক্তি।পুরো নাম: Cartagena Protocol on Biosafety to the Convention on Biological Diversity.

Category: পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি

মল্ট্রিল প্রটোকল

 ওজোন স্তরকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে স্বাক্ষরিত।১৯৮৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত।কার্যকর হয় ১ জানুয়ারি ১৯৮৯ সালে।ওজনস্তর ক্ষয়কারী উপাদান বিলীনের কথা বলা হয়েছে। 

Category: পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি

কিয়োটা প্রটোকল

 গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত চুক্তি।জাপানে স্বাক্ষরিত হয়।১৯৯৭ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত।পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রতিরোধ করাই মূল উদ্দেশ্য।উন্নত দেশগুলোর CO₂ নিঃসরণ ৭ শতাংশ হ্রাস করার কথা ছিল ২০০৮ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে।কানাডা এই প্রোটোকল থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে...

Category: পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি

ওজোনস্তরের অবক্ষয়

ক্ষতিকর 'অতিবেগুনি' রশ্মির উৎস - সূর্য।ওজোনের রং - গাঢ় নীল।বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে ওজন স্তর রয়েছে - স্ট্র্যাটোমণ্ডল।বায়ুমণ্ডলের অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষণ করে - ওজোন স্তর।ওজোনস্তর পৃথিবীকে রক্ষা করে - অতি বেগুনি রশ্মি থেকে।সি.এফ.সি ক্ষতি করছে - বায়ুমণ্ডলের স্তরকে।ওজোন গ্যাসকে ভাঙতে সাহায্য করে - ক্লোরো ...

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

জলবায়ুর পরিবর্তনের ঝুঁকিতে ২০টি দেশ

 অঞ্চলদেশএশিয়ামালদ্বীপ, বাংলাদেশ, ভুটান, তিমুর-লিস্টে, নেপাল, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, আফগানিস্তানমধ্য আমেরিকাবার্বাডোস, কোস্টারিকা, সেন্ট লুসিয়াআফ্রিকাইথিওপিয়া, ঘানা, কেনিয়া, মাদাগাস্কার, রুয়ান্ডা, তানজানিয়াওশেনিয়াকিরিবাতি, টুভালু, ভানুয়াতু

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

বিশ্বের বেশি কার্বন নিঃসরণকারী ১২ টি দেশ

 দেশকার্বন নিঃসরণের শতকরা হারচীন30.64%যুক্তরাষ্ট্র13.53%ভারত7.02%রাশিয়া4.53%জাপান2.96%ইরান2.14%জার্মানি1.85%সৌদি আরব1.79%দক্ষিণ কোরিয়া1.71%ইন্দোনেশিয়া1.69%কানাডা1.53%ব্রাজিল1.34%

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড

যে সম্মেলনে গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড গঠনের অঙ্গীকার করা হয়- COP-15-কোপেন হেগেন সম্মেলনে।জলবায়ু পরিবর্তন রোধে গঠিত গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড (GCF)-এর সদর দপ্তর দক্ষিণ কোরিয়ায়।জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় Green Climate Fund বিশ্বের দরিদ্র দেশগুলোর জন্য মঞ্জুর করেছে- ১০০ বিলিয়ন ডলার।বিশ্বব্যাংক অনুযায়ী ভবিষ্যতের...

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

গ্রিনহাউজ ইফেক্টের ফলাফল

আর্কটিক-এর বরফ গলে যাওয়ার কারণ বৈশ্বিক উষ্ণতা।পৃথিবীর মোট বরফের 90% এন্টার্কটিকাতে রয়েছে।বিশ্ব উষ্ণায়নের লক্ষণ ও ক্ষতি হলো অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, ঝড়-জলোচ্ছ্বাস।গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলে সমুদ্রতলের উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে।গ্রিনহাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর ক্ষতি হবে নিম্নভূমি নিমজ...

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

গ্রিনহাউজ ইফেক্ট

গ্রিনহাউজ ইফেক্ট হলো তাপ আটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির প্রক্রিয়া।বৈশ্বিক উষ্ণতার জন্য বেশিরভাগ দায়ী মানুষ।

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

গ্রিনহাউজ গ্যাস

গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী গ্যাসকে বলে গ্রিনহাউজ গ্যাসগ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়ার জন্য দায়ী গ্যাসগুলো হলো:কার্বন-ডাই-অক্সাইড (CO₂)মিথেন (CH₄)নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)সালফার-ডাই-অক্সাইড (SO₂)জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে।বায়ুমণ্ডলের উ...

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

গ্রিনহাউজ

গ্রিনহাউজ হলো - কাচের তৈরি ঘর। গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয় - অত্যাধিক ঠান্ডা থেকে রক্ষার জন্য।

Category: গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া

মাটি দূষণ

 পলিথিন ব্যবহার নিষিদ্ধ করার প্রধান কারণ মাটি দূষণ কমানো।বাংলাদেশে পলিথিন শপিং ব্যাগ ব্যবহার ও বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ হয় ১ মার্চ, ২০০২ সালে।  

Category: পরিবেশ দূষণ

পানি দূষণ

পানি দূষণের প্রধান কারণ মানুষ।পানি দূষণের জন্য দায়ী: শিল্প বর্জ্য, রাসায়নিক ও কীটনাশক, আবর্জনা এবং আর্সেনিক।বাংলাদেশের বড় শিল্প কারখানা শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে অবস্থিত।বুড়িগঙ্গা নদী সবচেয়ে বেশি দূষিত।আর্সেনিক একটি মারাত্মক পানি দূষণ।প্রথম আর্সেনিক ধরা পড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে।বাংলাদেশে সর্বাধিক আর্সেনি...

Category: পরিবেশ দূষণ

শব্দ দূষণ

শব্দ দূষণের ফলে প্রধানত উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।

Category: পরিবেশ দূষণ

বায়ু দূষণ

বায়ু দূষণের জন্য দায়ী গ্যাস: কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂)।গাড়ির ধোঁয়ায় থাকে কার্বন মনোক্সাইড।যানবাহনের কালো ধোঁয়া বাতাসে কার্বন মনোক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।দূষিত বাতাসের কার্বন মনোক্সাইড রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা কমায়।ডিজেলে সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস থাকে।বাতাসে সালফার ডাই অক্সাইডের আধিক্যে অ্...

Category: পরিবেশ দূষণ

পরিবেশ দূষণ

 মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে পরিবেশের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন।বাংলাদেশে পরিবেশ দূষণের প্রধান কারণ দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি।মানুষই প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী।জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে প্রাকৃতিক পরিবেশ ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।ই-৮: ৮টি পরিবেশ দূষণকারী দেশ।হেনরি ডেভিড হিরো পরিবেশ আন...

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু

জলবায়ু অঞ্চলগত দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান - ক্রান্তীয় মৌসুমি অঞ্চলে (Sub-Tropical Monsoon Region)।বাংলাদেশের জলবায়ু মোটামুটি সমভাবাপন্ন।বাংলাদেশের গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেমি।বাংলাদেশে সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত ও সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয় যথাক্রমে নাটোরের লালপুরে (১১৭.৫ সেমি) ও সিলেটের জৈন্তাপুরের লালা খালে ...

Category: আবহাওয়া ও জলবায়ু

আবহাওয়া ও জলবায়ু

আবহাওয়া সম্পর্কীয় বিজ্ঞান- মেটিওরোলজি (Meteorology)।প্রবহাওয়া-জলবায়ুবিদ্যায় পারদর্শী ব্যক্তিকে বলে- আবহাওয়াবিদ (Meteorologist)।কোন অঞ্চলের ৩০ থেকে ৪০ বছরের আবহাওয়ার গড়কে বলে- জলবায়ু (Climate)।কোন স্থানের জলবায়ু নির্ভর করে বায়ুর তাপ, চাপ, আর্দ্রতা, প্রবাহ ও বারিপাতের উপর।পরিবেশের একটি অবস্থা হলো-...

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

বায়ুমন্ডলের স্তর

বায়ুমণ্ডলের স্তর: ৫টি১. ট্রপোমণ্ডল (Troposphere):ভূপৃষ্ঠের সঙ্গে লেগে থাকা বায়ুমণ্ডলের স্তর।মেঘ, বৃষ্টিপাত, বজ্রপাত, বায়ুপ্রবাহ, কুয়াশা ইত্যাদি সৃষ্টি হয়।বজ্রপাত ঘটে ট্রপোমণ্ডলে।২. স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere):বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্তর।ট্রপোমণ্ডলের উপরে প্রায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।স্ট্রাটো...

Category: বায়ুমন্ডল

বায়ুমন্ডল

পৃথিবীকে বেষ্টনকারী গ্যাসীয় আবরণকে বায়ুমণ্ডল বলা হয়।বায়ুমণ্ডলের উপাদান: নাইট্রোজেন (N₂), অক্সিজেন (O₂), আর্গন (Ar), কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂), ওজোন, মিথেন ও অন্যান্য।বায়ুর প্রধান দুটি উপাদান: নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।বায়ুমণ্ডলে নাইট্রোজেনের পরিমাণ: ৭৮.১%।বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের (O₂) পরিমাণ: ২০.৭১%।জী...

Category: বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০

ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ (Delta Plan-2100):অফিসিয়াল নাম: "বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০ প্রণয়ন প্রকল্প"।অর্থনৈতিক নাম: নেদারল্যান্ডস।অনুমোদন: National Economic Council (NEC) ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৮।মূল লক্ষ্য: জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো।নির্দিষ্ট লক্ষ্য: ৬টি।বাস্তবায়ন: ৩টি ধাপে:2018-2030 (Sh...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

দুর্যোগ পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ

স্পারসো (SPARRSO):বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন কেন্দ্র।ঘূর্ণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্র।অবস্থিত: ঢাকার আগারগাঁও।পূর্ণরূপ: Bangladesh Space Research and Remote Sensing Organization.প্রতিষ্ঠিত: ১৯৮০ সনে।অধীন: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।UDMC:পূর্ণরূপ: Union Disast...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

দুর্যোগ প্রশমনে গৃহীত পদক্ষেপ

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের প্রতিরোধ ও প্রশমন ধরনের কার্যক্রম 'বেড়িবাঁধ' নির্মাণ।বাকল্যান্ড বাঁধ অবস্থিত- সদরঘাটে।বাংলাদেশের এফ.সি.ডি আই প্রকল্পের উদ্দেশ্য- পানি নিষ্কাশন, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও পানি সেচ।বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি নিষ্কাশন ও সেচের (FCDI) কারণে খুব বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বরেন্দ্র অঞ্চলের পর...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মহাপরিকল্পনা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২: বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় প্রধান আইনি দলিল।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা- ১৯ জানু, ২০১৫। সার্ক ফ্রেমওয়ার্ক ফর অ্যাকশন (এসএফএ)।সেন্দাই কর্মকাঠামো (The Sendai Framework for Disaster Risk Reduction-SFDRR): জাতিসংঘের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসবিষয়ক একটি আন্তর্জাতিক দল...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি

ক্ষয়ক্ষতি কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি গঠন করে।কমিটিগুলো দুর্যোগের সময় ও দুর্যোগের পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে থাকে।এরকম কয়েকটি কমিটি হলো:জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল।জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি।উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি।ইউনি...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

উন্নয়ন

ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার দুর্যোগপূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে আনার পর ঐ এলাকার উন্নয়ন কাজকে বলে উন্নয়ন (Development).সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র অবস্থিত ভারতের গুজরাটের গান্ধীনগরে।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

পুনরুদ্ধার

পুনঃনির্মাণের মাধ্যমে দুর্যোগপূর্ব অবস্থায় ফিরিয়ে যাওয়াকে বলে পুনরুদ্ধার (Recovery)

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

সাড়াদান

দুর্যোগের পরপরই উদ্ধার, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রমকে বলা হয় সাড়াদান (Response)। দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয় - পুনর্বাসন পর্যায়ে।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

প্রতিরোধ

প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি কমানোকে বলে প্রতিরোধ (Prevention)। অকাঠামোগত দুর্যোগ প্রতিরোধ বলে গণসচেতনতা বৃদ্ধিকে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ফলপ্রসূ হবে কমিউনিটি পর্যায়ে ব্যবস্থা গ্রহণ।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

প্রশমন

দুর্যোগের দীর্ঘস্থায়ী হ্রাস এবং পূর্বপ্রস্তুতিকেই বলে প্রশমন (Mitigation)। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের ব্যয়বহুল স্তর - দীর্ঘস্থায়ী দুর্যোগ প্রশমন। আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত হয় অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

পূর্বপ্রস্তুতি

দুর্যোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থাসমূহকে বলে পূর্বপ্রস্তুতি বলে।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজ পর্যায়ক্রমে সাজাতে হলে প্রথমে ঝুঁকি (Risk) চিহ্নিত করতে হবে।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার বেশি কাজ দুর্যোগ পূর্ব সময়ে সম্পন্ন করতে হয়।সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক ২০১৫-৩০: দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস কৌশল।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের পর্যায়

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের পর্যায়: ২টিদুর্যোগপূর্ব ঝুঁকি হ্রাসদুর্যোগ উত্তর পুনরুদ্ধারদুর্যোগপূর্ব ঝুঁকি হ্রাস: পূর্বপ্রস্তুতি, প্রশমন ও প্রতিরোধদুর্যোগ উত্তর পুনরুদ্ধার: সাড়াদান, পুনরুদ্ধার ও উন্নয়ন

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের ধাপ

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্রের ধাপ হলো: পূর্বপ্রস্তুতি, সাড়াদান, পুনরুদ্ধার, উন্নয়ন, প্রতিরোধ, প্রশমন।

Category: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র

বাংলাদেশে সংঘটিত কয়েকটি ভূমিকম্প

 সালরিখটার স্কেলক্ষয়ক্ষতি১২ জুন, ১৭৮৭৮.৭ মাত্রায়ব্রহ্মপুত্র নদের গতিপথ পরিবর্তন২২ নভেম্বর, ১৯৯৭৬.০ মাত্রায়চট্টগ্রাম শহরে সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়২৭ জুলাই, ২০০৮৫.১ মাত্রায়ক্ষয়ক্ষতি না হলেও আতঙ্কের সৃষ্টি হয়২৫ এপ্রিল, ২০১৫৭.৮ মাত্রায়উৎপত্তিস্থল নেপালের পোখরায় ৮ হাজার মৃত্যু

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

আর্সেনিক দূষণ

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কর্তৃক নির্ধারিত আর্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা হচ্ছে প্রতি লিটার পানিতে - ০.০১ মি.গ্রা.।বাংলাদেশে খাবার পানির আর্সেনিকের নির্ধারিত মান - ৫০ পিপিবি।বাংলাদেশে পানীয় জলের জন্য অধিকাংশ মানুষ নির্ভর করে নলকূপের পানির উপর।বাংলাদেশের বিপজ্জনক মাত্রার চেয়ে বেশি আর্সেনিক পাওয়া গেছে - ...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

ভূমিকম্প

বাংলাদেশের ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র আছে: ০৪টি। ১৯৯৩ সালে সমগ্র বাংলাদেশকে ৩টি ভূকম্পনীয় সংঘটিত অঞ্চলে (Seismic Zone) বিভক্ত করা হয়।অঞ্চল-১মারাতত্মক ঝুঁকিপূর্ণউত্তর ও উত্তর-পূর্ব অঞ্চল (সিলেট অঞ্চল)রিখটার স্কেল মাত্রা-৭অঞ্চল-২মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণমধ্য অঞ্চলরিখটার স্কেল মাত্রা-৬অঞ্চল-৩কম ঝুঁকিপূর্...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

বজ্রপাত

আকাশে বিজলী চমকায়: মেঘের অসংখ্য পানি ও বরফ কণার মধ্যে চার্জ সঞ্চিত হলে।বজ্রপাতের সময় থাকা উচিত: গুহার ভিতর বা মাটিতে শুয়ে।গাড়ি চালানোর সময় বজ্রপাত হলে: গাড়িতে বসে থাকতে হবে।বাংলাদেশের একটি জরিপের তথ্য মতে, ১৯৯০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বজ্রপাতে মৃত্যু হয়: ৩০৮৬ জন মানুষের।সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে য...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

খরা

বাংলাদেশের বেশি খরা প্রবণ অঞ্চল: উত্তর-পশ্চিম অঞ্চল।খরা প্রবণ অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত জেলাগুলো হলো: বগুড়া, রাজশাহী, নওগাঁ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, দিনাজপুর প্রভৃতি।

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

নদীভাঙন

নদীখাতে পানি প্রবাহের কারণে পার্শ্ব ক্ষয়কে বলে: নদী ভাঙন।নদী ভাঙনের শিকার হয়: পলিমাটি গঠিত সমভূমি অধ্যুষিত অঞ্চল।শিকন্তি-পয়ন্তি সম্পর্কিত: নদী তীরবর্তী ভূমির ভাঙা গড়ার সাথে। [জাবি-'০৯-১০]নদী শিকস্তি (Alluvion): নদীতে জেগে উঠা জনপদ।নদী পয়স্তি (Diluvion): নদীতে বিলীন হয়ে যাওয়া জনপদ।সবচেয়ে বেশি নদী ভাঙ...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

বাংলাদেশে সংঘটিত কয়েকটি ঘূর্ণিঝড়

সংঘটিত হওয়ার সালক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামমৃত মানুষের সংখ্যা১২ নভেম্বর, ১৯৭০ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় (গোর্কি), প্রায় ৫ লক্ষ জন।৯ এপ্রিল, ১৯৯১ম্যারি আন, প্রায় ১ লাখ ৩৮ হাজার জন।১৫ নভেম্বর, ২০০৭সিডর,  ১০ হাজার জন।২০ মে, ২০২০আম্পান,  ২৫ জন।

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

ঘূর্ণিঝড়

বাংলাদেশের অধিকাংশ ঘূর্ণিঝড় হয় - বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে।বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় বেশি সংঘটিত হয় - আশ্বিন-কার্তিক এবং চৈত্র-বৈশাখ মাসে।ঘূর্ণিঝড় বেশি হয় - দেশের পূর্বাংশে।বাংলাদেশে সিডর আঘাত হানে - ১৫ নভেম্বর, ২০০৭ সালে।ঘূর্ণিঝড় 'সিডর' শব্দটি এসেছে - সিংহলী ভাষা থেকে।'সিডর' (SIDR) শব্দের অর্থ - ...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

কালবৈশাখী ঝড়

কালবৈশাখী ঝড় বাংলাদেশে আঘাত হানে - এপ্রিল থেকে মে মাসে (চৈত্র-বৈশাখ)।কালবৈশাখীর প্রবাহ দিক - উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে।বাংলাদেশে কালবৈশাখী ঝড় হয় - গ্রীষ্মকালে শেষ ভাগে এবং বর্ষাকালের প্রথম ভাগে অর্থাৎ প্রাকমৌসুমি বায়ু ঋতুতে।

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

বাংলাদেশে প্রলয়ঙ্কারী বন্যাসমূহ

১৯৮৮বিপৎসীমার ৮৭ সে.মি উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়, প্লাবিত হয় - ৪৭টি জেলা এবং ২৯৩টি উপজেলা,১৯৯৮বিপদ সীমার ১১২ সে.মি উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়, ৫২টি জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।১৯৯৮ সালের বন্যায় বাংলাদেশের প্রায় ৭০ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছিল।২০০০দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৬টি জেলায় আকস্মিক বন্যা হ...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

বন্যা

বাংলাদেশের প্রধান প্রাকৃতিক দুর্যোগ - বন্যা।বন্যার প্রধান কারণ - বাংলাদেশের প্রধান ৩টি নদী পদ্মা, মেঘনা ও যমুনার পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়া।১৯৫৪ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত মহাপ্রলয়ঙ্কারী বন্যা হয় - ১৭টি।বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যার রেকর্ড অনুযায়ী (১৯৭১-২০০৭) সবচেয়ে বেশি এলাকা প্লাবিত হয় - ১৯৯৮ সালের বন...

Category: বাংলাদেশের দুর্যোগ

বাংলাদেশের দুর্যোগ

বাংলাদেশে দুর্যোগের অন্যতম কারণ - ভৌগোলিক অবস্থান।

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা

মানবসৃষ্ট দুর্যোগ

যুদ্ধ, রাসায়নিক দূষণ, খাদ্যে বিষক্রিয়া, অগ্নিকাণ্ড, বনধ্বংস প্রভৃতি হলো মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ।মানুষ তার কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃত ভাবে পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।মানুষ জীবাশ্ম জ্বালানি পুড়িয়ে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি করছে।যুদ্ধ করার জন্য ব্যবহার করছে বিধ্বংসী রাসায়নিক অস্ত্র ও তেজস্ক...

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা

আগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত

ভিসুভিয়াস হলো- আগ্নেয়গিরি।আগ্নেয়গিরিকে প্রধানত ভাগ করা যায়- ৩ ভাগে। সক্রিয় আগ্নেয়গিরি, সুপ্ত আগ্নেয়গিরি, মৃত আগ্নেয়গিরি।সুপ্ত আগ্নেয়গিরির উদাহরণ- জাপানের ফুজিয়ামা।ভিসুভিয়াস একটি- জীবন্ত আগ্নেয়গিরি।ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরি অবস্থিত- ইতালিতে।

Category: পৃথিবীপৃষ্ঠের অভ্যন্তরস্ত প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

সুনামি

'সুনামি' বলতে বোঝায়- সামুদ্রিক ঢেউ।সুনামি'র কারণ হলো- সমুদ্রের তলদেশে ভূ-কম্পন।সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড মাত্রার ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট সামুদ্রিক ঢেউকে বলে সুনামি।পৃথিবীর মহাসাগরসমূহের কোন অংশে সুনামি হবার সম্ভাবনা সর্বাধিক রয়েছে- প্রশান্ত মহাসাগর।দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার 'সুনামি' আঘাত হানে ২০০৪ সালের ২৬ ডিস...

Category: পৃথিবীপৃষ্ঠের অভ্যন্তরস্ত প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

ভূমিকম্প

পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই সংঘটিত হয় ভূমিকম্প।জলজ আবহাওয়াজনিত দুর্যোগ নয় ভূমিকম্প।ভূমিকম্প মাপার যন্ত্র- সিমোগ্রাফ।রিখটার স্কেল দিয়ে মাপা হয় ভূমিকম্পের তীব্রতা।ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে Big one বলতে বোঝায়- চূড়ান্ত ভূমিকম্প। 

Category: পৃথিবীপৃষ্ঠের অভ্যন্তরস্ত প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

পৃথিবীপৃষ্ঠের অভ্যন্তরস্ত প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

পৃথিবীর অভ্যন্তরন্ত প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ: ভূমিকম্প, সুনামি এবং অগ্ন্যুৎপাত।

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ

ভূ-পৃষ্ঠের প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

বন্যা, নদীভাঙ্গন, উপকূলীয় ভাঙ্গন, ভূমিধস, মৃত্তিকা ক্ষয়, প্রকাতৃকি ভূ-গর্ভস্থ পানি দূষণ।বন্যাকে Hydro-meteorological দুর্যোগ বলা হয়।বন্যার পর ডায়রিয়া অসুখের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়।শিকন্তি-পয়স্তি কিসের সাথে সম্পর্কিত - নদী তীরবর্তী ভূমির ভাঙা গড়া।

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ

বায়ুমন্ডলীয় প্রক্রিয়াসৃষ্ট দুর্যোগ

ঝড়, ঘূর্ণিঝড়, কালবৈশাখী, টর্নেডো, হারিকেন, খরা, বজ্রপাত ইত্যাদি।সাগর পৃষ্ঠে কোনো অঞ্চলের তাপমাত্রা ২৬° সে. এর বেশি হলে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়।ট্রপিক্যাল সাইক্লোন সৃষ্টির জন্য সাগরপৃষ্ঠের ন্যূনতম তাপমাত্রা ২৬.৫° সে. হওয়া প্রয়োজন।টর্নেডো স্থলভাগে সৃষ্টি হয়।জাপান উপকূলে যে ঘূর্ণিঝড় উঠে তার নাম- টাইফুন।&n...

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ

দুর্যোগ

যার মাধ্যমে জীবন ও অর্থনীতির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয় তাকে বলে- দুর্যোগ।সাধারণভাবে দুর্যোগকে ভাগ করা যায়- দুই ভাগে। ১, প্রাকৃতিক দুর্যোগ ২, মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ।ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, শৈতপ্রবাহ, সুনামি, নদীভাঙন, হিমবাহ, ভূমিধ্বস, আগ্নেয়গিরি, জলোচ্ছ্বাস, টর্নেডো প্রভৃতি হলো প্রাকৃতিক দুর্যোগ।যুদ...

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা

আপদ/বিপর্যয়

আপদ (Hazard) হলো এমন কোন অস্বাভাবিক ঘটনা যা ঘটে প্রাকৃতিক নিয়মে, মানুষের দ্বারা ও কারিগরি ত্রুটির কারণে।আপদকে বলা হয় দুর্যোগের সম্ভাব্য কারণ।আপদ (Hazard) এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পরিবেশগত। যে আপদটি (Hazard) পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর প্রধান কারণ বায়ু দূষণ।আপদকে বিভক্ত করা যায় ৫ ভাগে। প্রাকৃতিক, পরিবে...

Category: প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা

বিশ্বের বিখ্যাত সীমারেখা

 সীমারেখাসম্পৃক্ত দেশসমূহডুরাল্ড লাইনপাকিস্তান ও আফগানিস্তানম্যাকমোহন লাইনভারত ও চীনর‍্যাডক্লিফ লাইনভারত ও পাকিস্তানজিগফ্রিড লাইনজার্মানি ও ফ্রান্সওডার-নিস লাইনজার্মানি ও পোল্যান্ড৩৮তম উত্তর অক্ষরেখাউত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া৩১তম উত্তর অক্ষরেখাইরান-ইরাক২৪তম উত্তর অক্ষরেখাভারত-পাকিস্তান৩৮° অক্ষরেখাউ...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

নদী তীরবর্তী বিখ্যাত শহর

 শহরনদীঅটোয়া (কানাডা)সেন্ট লরেন্সআলেকজান্দ্রিয়া (মিশর)নীলইয়াঙ্গুন (মায়ানমার)ইরাবতিওয়াশিংটন (যুক্তরাষ্ট্র)পোটোম্যাককলকাতা (ভারত)হুগলিকায়রো (মিশর)নীলডানজিক (জার্মানি)ভিস্টুলাওয়ারশ (পোল্যান্ড)ভিস্টুলাদিল্লি (ভারত)যমুনানিউইয়র্ক (যুক্তরাষ্ট্র)হাডসনপিকিং/বেইজিং (চীন)হোয়াংহোপ্যারিস (ফ্রান্স)সিনবাগদাদ ...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

বিভিন্ন স্থান ও শহরের পরিবর্তিত নতুন নাম

 পুরোনো নামপরিবর্তিত নতুন নামজাহাঙ্গীরনগরঢাকাইসলামাবাদচট্টগ্রামকনস্টান্টিনোপলইস্তাম্বুলস্যান্ডউইচ দ্বীপহাওয়াই দ্বীপএলাহাবাদপ্রয়াগরাজখ্রিস্টিনাঅসলোসায়গনহো চি মিন সিটিসলসবেরিহারারেস্ট্যালিনগ্রাদভলগাগ্রাদপিকিংবেইজিংইয়াসরিবমদিনারেঙ্গুনইয়াঙ্গুন

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

বিভিন্ন দেশের পরিবর্তিত নতুন নাম

 পুরোনো নামপরিবর্তিত নতুন নামউত্তর রোডেশিয়াজাম্বিয়াদক্ষিণ রোডেশিয়াজিম্বাবুয়েআবিসিনিয়াইথিওপিয়াগোল্ড কোস্টঘানাবার্মা/ব্রহ্মদেশমিয়ানমারমালয়মালয়েশিয়াডয়েচল্যান্ডজার্মানিসোয়াজিল্যান্ডকিংডাম অব এসওয়াতিনিমেসোপটেমিয়াইরাকশ্যাম দেশথাইল্যান্ডসিংহল/সিলনশ্রীলংকানিপ্পনজাপানপারস্যইরানহল্যান্ডনেদারল্যান্ডসডাচ ই...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

ভৌগোলিক উপনাম

 উপনামদেশ বা স্থানসোনালী আঁশের দেশ/ভাটির দেশবাংলাদেশপঞ্চনদের দেশপাঞ্জাব (ভারত-পাকিস্তান)বজ্রপাতের দেশভুটানপবিত্র দেশফিলিস্তিনসূর্যোদয়ের দেশ/ভূমিকম্পের দেশজাপাননিষিদ্ধ দেশতিব্বতশান্ত দেশ/শান্ত সকালের দেশকোরিয়াসাদা হাতির দেশথাইল্যান্ডসোনালী প্যাগোডার দেশমিয়ানমারনিশীথ সূর্যের দেশ/ধীবরের দেশনরওয়েহা...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

পৃথিবীর ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র

 ছিদ্রায়িত রাষ্ট্র ছিদ্রকারী রাষ্ট্র দক্ষিণ আফ্রিকা লেসোথো ইতালি সান ম্যারিনো, ভ্যাটিকান সিটি 

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

ওশেনিয়া মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান

 স্থানবৈশিষ্ট্যকুক আইল্যান্ডদক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম প্রবাল দ্বীপ।গ্রেট ব্যারিয়ার রিফপৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিপ অস্ট্রেলিয়ার উপকূলীয় শহর কুইন্সল্যান্ডের কোরাল সাগরে অবস্থিত।

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

অঞ্চলভিত্তিক ওশেনিয়া মহাদেশের স্বাধীন দেশসমূহ

 অঞ্চলসংখ্যাদেশঅস্ট্রেলিয়া২অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডমাইক্রোনেশিয়া৫মাইক্রোনেশিয়া, কিরিবাতি, নাউরু, মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ ও পালাউমেলোনেশিয়া৪পাপুয়া নিউগিনি, সলোমান দ্বীপপুঞ্জ, ভানুয়াতু ও ফিজিপলিনেশিয়া৩সামোয়া, টোঙ্গা ও টুভ্যালু

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

ওশেনিয়া (অস্ট্রেলিয়া) মহাদেশ

বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মহাদেশ: ওশেনিয়া (অস্ট্রেলিয়া)।আয়তনে ওশেনিয়ার বৃহত্তম দেশ: অস্ট্রেলিয়া (বিশ্বের মধ্যে ৬ষ্ঠ)।আয়তনে ওশেনিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ: নাউরু (আয়তন ২১ বর্গ কি.মি.)।জনসংখ্যায় ওশেনিয়ার বৃহত্তম দেশ: অস্ট্রেলিয়া।জনসংখ্যায় ওশেনিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ: টুভ্যালু (১১,৬৪০ জন)।ওশেনিয়ার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ: টুভ্...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

দক্ষিণ আমেরিকার বিখ্যাত স্থান ও স্থাপনা

টিটিকাকা হ্রদবলিভিয়া ও পেরুর সীমান্তে অবস্থিত দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম হ্রদ টিটিকাকা।মাচুপিচুপৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন ও সমৃদ্ধ ইনকা সভ্যতার একটি বিস্ময়কর নগরীর নাম মাচুপিচু যার অবস্থান পেরুতে।লাপাজদক্ষিণ আমেরিকার দেশ বলিভিয়ার রাজধানী ও প্রধান শহর (পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রাজধানী)।

Category: দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ

দক্ষিণ আমেরিকার ১২ টি দেশ

 যে দেশের উপনিবেশ ছিলদেশের নামআর্জেন্টিনাস্পেনব্রাজিলপর্তুগাল কলম্বিয়াস্পেনচিলিস্পেনপ্যারাগুয়েস্পেনপেরুস্পেনসুরিনামনেদারল্যান্ডভেনেজুয়েলাস্পেনগায়ানাযুক্তরাজ্যবলিভিয়াস্পেনইকুয়েডরস্পেনউরুগুয়েব্রাজিল

Category: দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ

দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ

আয়তনে দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম দেশ- ব্রাজিল।আয়তনে দক্ষিণ আমেরিকার ক্ষুদ্রতম দেশ- সুরিনাম।জনসংখ্যায় দক্ষিণ আমেরিকার বৃহত্তম দেশ- ব্রাজিল।জনসংখ্যায় দক্ষিণ আমেরিকার ক্ষুদ্রতম দেশ- সুরিনাম।দক্ষিণ আমেরিকার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ- সুরিনাম।দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ - অ্যাকাঙ্কাগুয়া।দক্ষিণ আমেরিকার সর...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

অঞ্চলভিত্তিক উত্তর আমেরিকার দেশসমূহ

 অবস্থানসংখ্যাদেশক্যারিবিয়ান অঞ্চল১৩টি দেশএন্টিগুয়া অ্যান্ড বারবুডা, বাহামাস, রিপাবলিক অব বার্বাডোস, কিউবা, ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্র, ডোমিনিকা, গ্রানাডা, হাইতি, জ্যামাইকা, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রানাডাইন্স ও ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো।মধ্য আমেরিকা৮টি দেশ...

Category: উত্তর আমেরিকা মহাদেশ

উত্তর আমেরিকা মহাদেশ

আয়তনে উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম দেশ - কানাডা।আয়তনে উত্তর আমেরিকার ক্ষুদ্রতম দেশ - সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস।জনসংখ্যায় উত্তর আমেরিকার বৃহত্তম দেশ - যুক্তরাষ্ট্র।উত্তর আমেরিকার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ - সেন্ট কিটস এন্ড নেভিস।উত্তর আমেরিকার সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ - মাউন্ট ডেনালি (৬১৯৪ মিটার)।উত্তর আমেরিকার উচ্চতম জল...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

আফ্রিকা মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান

 সাব-সাহারাএটি একটি ভৌগোলিক পরিভাষা যা দিয়ে আফ্রিকার সাহারা মরুভূমির দক্ষিণে সম্পূর্ণ বা অংশত অবস্থিত দেশগুলোকে বোঝানো হয়। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলকে সাহেল নামেও অভিহিত করা হয়।সিনাই-উপদ্বীপমিশরে অবস্থিত ত্রিভুজ আকৃতির একটি উপদ্বীপ যার আয়তন প্রায় ৬০,০০০ বর্গকিলোমিটার। এটি মিশরের একমাত্র এলাকা য...

Category: আফ্রিকা মহাদেশ

অঞ্চলভিত্তিক আফ্রিকার দেশসমূহ

 অঞ্চলসংখ্যাদেশপূর্ব আফ্রিকা১৮টিকম্যান্ডোস, জিবুতি, ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া, কেনিয়া, মালাগাছি, মালাবি, মরিশাস, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সিচেলেস, সোমালিয়া, উগান্ডা, তানজানিয়া, জাম্বিয়া, জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ সুদান।মধ্য আফ্রিকা০৯টিঅ্যাঙ্গোলা, ক্যামেরুন, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, শাদ, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, গণ...

Category: আফ্রিকা মহাদেশ

আফ্রিকা মহাদেশ

আয়তনে আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ- আলজেরিয়া।আয়তনে আফ্রিকার ক্ষুদ্রতম দেশ- সিচেলিস।জনসংখ্যায় আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ- নাইজেরিয়া।আফ্রিকার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ- দক্ষিণ সুদান।আফ্রিকার সর্বোচ্চ স্থান/বিন্দু/পর্বতশৃঙ্গ- কিলিমাঞ্জারো (তাঞ্জানিয়া)।আফ্রিকার উষ্ণতম স্থান- আল-আজিজিয়া (৫৮° সে.)।আফ্রিকার বৃহত্তম মরুভূমি- স...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

ইউরোপ মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান

বাল্টিক অঞ্চলবাল্টিক সাগরের তীরে অবস্থিত উত্তর-পূর্ব ইউরোপের নয়টি দেশ নিয়ে বাল্টিক অঞ্চল গঠিত।স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্র/নর্ডিক অঞ্চলস্ক্যান্ডিনেভিয়ান উপদ্বীপে অবস্থিত দেশসমূহকে একত্রে স্ক্যান্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র বলা হয়। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান রাষ্ট্রে ৫টি। এগুলো হলো- ১. আইসল্যান্ড, ২. ডেনমার্ক, ৩. নরওয়ে, ৪...

Category: ইউরোপ মহাদেশ

ইউরোপ মহাদেশ

আয়তনে ইউরোপের তথা বিশ্বের বৃহত্তম দেশ- রাশিয়া।আয়তনে ইউরোপের তথা বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ- ভ্যাটিকান সিটি।জনসংখ্যায় ইউরোপের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া।রাশিয়ার পূর্বাঞ্চলের সর্ববৃহৎ শহর হলো ভ্লাডিভোস্টক।জনসংখ্যায় ইউরোপের তথা বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ- ভ্যাটিকান সিটি।ইউরোপের সর্বশেষ স্বাধীন দেশ- কসোভো।ইউরেশিয়ান রাষ্ট...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

এশিয়া মহাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও স্থাপনা

 স্থান/স্থাপনাবিবরণইন্দোচীনদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ৩টি দেশ (লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম) যা ইন্ডিয়া ও চীনের মাঝখানে অবস্থিত। একে ফার্দার ইন্ডিয়াও বলা হয়।গোল্ডেন ট্রায়াঙ্গেলথাইল্যান্ড, লাওস ও মায়ানমারের সীমান্তে অবস্থিত পপি উৎপাদনকারী অঞ্চল। মনে রাখার কৌশল: মাথাল।গোল্ডেন ক্রিসেন্টপাকিস্তান, আফগানিস্তা...

Category: এশিয়া মহাদেশ

অঞ্চলভিত্তিক এশিয়ার দেশসমূহ

 অঞ্চলসংখ্যাদেশমধ্য এশিয়া৫টিকাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কমেনিস্তান ও তাজিকিস্তানপূর্ব এশিয়া৫টিচীন, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান ও মঙ্গোলিয়াদক্ষিণ এশিয়া৯টিবাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, আফগানিস্তান ও ইরানদক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া১১টিব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ...

Category: এশিয়া মহাদেশ

এশিয়া মহাদেশ

এশিয়ার স্বাধীন দেশ- ৪৪টি।জাতিসংঘভুক্ত এশিয়ার দেশ- ৪৪টি।আয়তনে এশিয়ার বৃহত্তম দেশ- চীন।আয়তনে এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ- মালদ্বীপ।জনসংখ্যায় এশিয়ার বৃহত্তম দেশ- চীন।জনসংখ্যায় এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ- মালদ্বীপ।এশিয়ার সর্বশেষ স্বাধীন দেশ- পূর্ব তিমুর।এশিয়ায় অবস্থিত সর্ববৃহৎ প্রজাতন্ত্র হলো- কাজাখস্তান।এশিয়া তথা ব...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

মহাদেশ পরিচিতি

মোট মহাদেশ- ৭টি।জনসংখ্যা ও আয়তনে বৃহত্তম মহাদেশ- এশিয়া।আয়তনে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম মহাদেশ- আফ্রিকা।জনসংখ্যা ও আয়তনে ক্ষুদ্রতম মহাদেশ- ওশেনিয়া।আয়তনে বৃহত্তম দেশ- রাশিয়া।আয়তনে ক্ষুদ্রতম দেশ- ভ্যাটিকান।পৃথিবীতে স্বাধীন রাষ্ট্রের সংখ্যা- ১৯৫টি।পৃথিবীতে গণতান্ত্রিক দেশ- ১২২টি।সর্বশেষ স্বাধীন দে...

Category: মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

মায়ানমারের সাথে সমুদ্র বিজয়

বাংলাদেশ-মায়ানমার সমুদ্রসীমা বিরোধের মীমাংসার রায় ঘোষণা হয়েছিল ১৪ মার্চ, ২০১২।মামলাটির রায় প্রদান করে আন্তর্জাতিক সমুদ্র বিষয়ক আদালত International Tribunal for the Law of the Sea (ITLOS).ইটলস (ITLOS) এর সদর দপ্তর হামবুর্গ, জার্মানি। এটি ১৯৯৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।ভারত ও মায়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা নিষ্প...

Category: বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়

ভারতের সাথে সমু্দ্র বিজয়

বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধের মীমাংসার রায় ঘোষণা করা হয় ৭ জুলাই ২০১৪।বাংলাদেশ-ভারত সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পাত্তি মামলাটির রায় প্রদান করে নেদারল্যান্ডের হেগের স্থায়ী সালিশী আদালত।স্থায়ী সালিশী আদালত এর ইংরেজি হলো PCA Permanent Court of Arbitration. এর সদর দপ্তর নেদারল্যান্ডের হেগ শহরে অবস্থিত। এটি ১...

Category: বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়

বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ছিটমহল

 জেলাছিটমহল সংখ্যালালমনিরহাট৫৯টিপঞ্চগড়৩৬টিকুড়িগ্রাম১২টিনীলফামারী০৪টিমোট১১১টি

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

প্রাচীন বাংলার জনপদ

প্রাচীনকালে বাংলাদেশ কোনো একক রাষ্ট্র ছিল না। এটি তখন কতকগুলো অঞ্চলে বিভক্ত ছিল। অঞ্চলগুলো জনপদ নামে পরিচিত ছিল।এখন পর্যন্ত ১৬টি জনপদের কথা জানা যায়।বাংলাদেশে প্রাচীনতম বসতি গড়ে উঠে পুণ্ড্রনগরে।বাংলার সর্বপ্রাচীন জনপদের নাম পুণ্ড্র।প্রাচীন 'পুণ্ড্রনগর' মহাস্থানগড়ে অবস্থিত।মহাস্থানগড় এক সময় বাংলার রা...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের আয়তন

আয়তনে বড় বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ (৩৩,৭৭১ বর্গ কি.মি.)।আয়তনে ছোট বিভাগ- ময়মনসিংহ (১০,৫৮৪ বর্গ কি.মি)।আয়তনে বড় জেলা- রাঙ্গামাটি (৬,১১৬ বর্গ কি. মি)।জনসংখ্যায় সবচেয়ে বড় ও ছোট বিভাগ ঢাকা ও বরিশাল (ক্রমে)।আয়তনে সবচেয়ে ছোট জেলা নারায়ণগঞ্জ (৬৮৪.৩৭ বর্গকিলোমিটার)।বাংলাদেশের বৃহত্তর জেলা- ১৯টি।মোট জেলা ৬৪টি।

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান

বাংলাদেশ ২০°৩৪′ থেকে ২৬°৩৮′ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।বাংলাদেশ ৮৮°০১′ থেকে ৯২°৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত।ঢাকার প্রতিপাদ স্থান অবস্থিত চিলির নিকটে প্রশান্ত মহাসাগরে।২৩.৫° উত্তর অক্ষরেখা বা কর্কটক্রান্তি রেখা (Tropic of Cancer) বাংলাদেশের মাঝামাঝি স্থান দিয়ে অতিক্রম করেছে।বাং...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

GIS ও GPS

ভৌগোলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থাকে বলে Geographic Information System (GIS)।জিপিএস দ্বারা বোঝায় – Global Positioning System।আধুনিক মানচিত্র তৈরি, পঠন ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহার করা হয় – Global Positioning System।মুহূর্তের মধ্যে কোনো একটি স্থানের অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ থেকে শুরু করে সব বিষয়ে জান...

Category: প্রাথমিক আলোচনা

মানচিত্র

পৃথিবী বা কোনো অংশ বিশেষকে কোনো সমতল ক্ষেত্রের উপর অঙ্কন করাকে বলা হয় – মানচিত্র।মানচিত্র পৃথিবীর ভূ-প্রকৃতি, জলবায়ু, উদ্ভিদ, মাটি, পানি, প্রভৃতি সম্পর্কে ধারণা দেয়।ভূমি অথবা বিল্ডিং-এর মালিকানার সীমানা চিহ্নিত করার জন্য তৈরি মানচিত্রকে বলা হয় ক্যাডাস্ট্রাল বা মৌজা মানচিত্র।পাহাড়, মালভূমি, সমভূমি, ...

Category: প্রাথমিক আলোচনা

ভূগোল

Geo শব্দের অর্থ – ভূ বা পৃথিবী।graphy শব্দের অর্থ – বর্ণনা।Geography অর্থ হলো – পৃথিবীর বর্ণনা।ভূগোলের আলোচ্য বিষয় হলো – প্রকৃতি ও সমাজ।‘Geography’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – ইরাটসথেনিস।ইরাটসথেনিস গ্রিসের ভূগোলবিদ ছিলেন।সর্বপ্রথম পৃথিবীর বর্ণনা দিতে গিয়ে Geography শব্দটি ব্যবহার করেন ইরাটসথেনিস।

Category: প্রাথমিক আলোচনা

বাংলাদেশের জলপ্রপাত ও ঝরনা

জলপ্রপাত/ঝরনাবিশেষ তথ্যমাধবকুণ্ডবাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত এ জলপ্রপাত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখায় অবস্থিত।হামহাম জলপ্রপাতমৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত।হিমছড়ি ঝরনাকক্সবাজার শহর থেকে ১২ কি. মি. দূরে অবস্থিত একটি শীতল পানির ঝরনা।উষ্ণ পানির ঝরনাচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে অবস্থিত...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য চর

চরঅবস্থানচর ফ্যাশন, চর কুকড়ি মুকড়িভোলাচর শ্রীজনী, চর শাহাবানীহাতিয়া, নোয়াখালীপাখির চর, পাটনির চর, দুবলার চরসুন্দরবনচর আলেকজান্ডার, চর গজারিয়ারামগতি, লক্ষ্মীপুরকুলিয়ার চরকিশোরগঞ্জদুর্গম চরমাদারগঞ্জ, জামালপুরনির্মল চররাজশাহীমুহুরীর চরপরশুরাম, ফেনীউড়ির চর, চর জংলিসন্দ্বীপ, চট্টগ্রাম

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য দ্বীপ

বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ ভোলা। পর্যটন শিল্পের প্রচারার্থে ভোলা জেলার নিজস্ব ব্রান্ডিং-য়ের জন্য নাম রাখা হয় দ্বীপের রানী।বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ (Coral Island) এর নাম সেন্টমার্টিন।সেন্টমার্টিন দ্বীপের স্থানীয় নাম নারিকেল জিনজিরা।বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ সেন্ট মার্টিনের আয়তন ৮ বর্গ কিলোম...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বাংলাদেশের নিম্নভূমি, হাওর ও উপত্যকা

বাংলাদেশে কিশোরগঞ্জ জেলায় নিম্নভূমির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।বাংলাদেশে কিশোরগঞ্জ-সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার অঞ্চল হাওর বাওরে ঘেরা।বাংলাদেশের বান্দরবান জেলায় 'বগা লেক' অবস্থিত।বাংলাদেশে সিলেট-মৌলভীবাজারে বৃহত্তম হাওড় হাকালুকি এর অবস্থান।রামসার' সাইট হিসেবে স্বীকৃত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম হাওড় হলো টাঙ্গুয়ার হাওর।...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বাংলাদেশের বিল ও হ্রদ

বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল চলন বিল, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর জেলায় অবস্থিত। এর আয়তন ৩৬৮ বর্গ কি.মি.।চলনবিলের অধিকাংশ এলাকা পাবনা জেলায় অবস্থিত।চলনবিলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে আত্রাই নদী।খুলনা জেলার ডুমুরিয়ায় বিল ডাকাতিয়া অবস্থিত যা পশ্চিমা বাহিনীর নদী নামে পরিচিত।সিলেট জেলায় তামাবিল অবস্থিত। ...

Category: বাংলাদেশের নিম্নভূমি, হাওর ও উপত্যকা

নদীর তীরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ জেলা ও স্থান

স্থানের নামনদীর নামপঞ্চগড়, বগুড়া (মহাস্থানগড়)করতোয়ানীলফামারী, লালমনিরহাটতিস্তারাজশাহী, ফরিদপুরপদ্মাসিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইলযমুনাকুষ্টিয়াগড়াইদক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপহাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায়বাকল্যান্ড বাঁধবুড়িগঙ্গাগোপালগঞ্জ, বাগেরহাটমধুমতিখুলনাভৈরব, রূপসাসিলেট, সুনামগঞ্জসুরমাব্রাহ্মণবাড়িয়াতিতাসঢাকাবুড়িগঙ্গানা...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

কয়েকটি নদীর উপনদী ও শাখা নদী

নদীর নামউপনদী (Tributary)শাখা নদী (Distributary)পদ্মামহানন্দা, পুনর্ভবামাথাভাঙ্গা, গড়াই, কুমার, বড়াল, মধুমতি, ভৈরব, আড়িয়াল খাঁমেঘনাগোমতি, তিতাস, বাউলাই, কংস যমুনাকরতোয়া, আত্রাই, তিস্তা, ধারলাধলেশ্বরীব্রহ্মপুত্রতিজ্ঞ, ধরলা, দুধকুমার, করতোয়া, আত্রাইবংশী, শীতলক্ষ্যামাথাভাঙ্গা চিত্রা, নবগঙ্গাধ...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বাংলাদেশের প্রধান নদীসমূহের মিলনস্থল

নদীর নামমিলন স্থানমিলিত হওয়ার পর নদীর নামগঙ্গা (পদ্মা) ও যমুনাগোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)পদ্মাপদ্মা ও মেঘনাচাঁদপুরমেঘনাপুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনাভৈরব বাজারমেঘনাসুরমা-কুশিয়ারভৈরব বাজার (আজমিরীগঞ্জ)মেঘনাবাঙালী ও যমুনাবগুড়াযমুনাহালদা ও কর্ণফুলীকালুরঘাট, চট্টগ্রামকর্ণফুলীতিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র (যমুনা)চিলমারী, কুড়...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

দেশের প্রধান নদ-নদীর উৎপত্তি স্থান

দ-নদীউৎপত্তিস্থলগঙ্গা, পদ্মাহিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহমেঘনাআসামের নাগা মণিপুরের দক্ষিণে লুসাই পাহাড়ব্রহ্মপুত্র, যমুনাতিব্বতের কৈলাসশৃঙ্গের মানস সরোবরকরতোয়াসিকিমের পার্বত্য অঞ্চলকর্ণফুলীমিজোরামের লুসাই পাহাড়ের লংলেহসাঙ্গুআরাকান পাহাড়ফেনীভারতের ত্রিপুরা পাহাড়ের ডুমুরগোমতীপার্বত্য ত্রিপুরা পাহাড়নাফআরাকা...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

একনজরে বাংলাদেশের পাহাড়

বান্দরবানে নীলগিরি পাহাড় অবস্থিত।সিলেটে জৈয়ন্তিকা পাহাড় অবস্থিত।বান্দরবানে কেওক্রাডং পাহাড় অবস্থিত।খাগড়াছড়িতে আলুটিলা পাহাড় অবস্থিত।খাগড়াছড়ি জেলায় আলুটিলা প্রাকৃতিক গুহা অবস্থিত।ময়মনসিংহ অঞ্চলে গারো পাহাড় অবস্থিত।মৌলভীবাজারে কুলাউড়া পাহাড় (ইউরেনিয়াম পাওয়া যায়) অবস্থিত।কুমিল্লায় লালমাই পাহাড়, ময়নামতি...

Category: বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

প্লাইস্টোসিনকালের সোপান অঞ্চল

বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ৮% প্লাইস্টোসিনকালের সোপান অঞ্চল।বরেন্দ্রভূমি, মধুপুর ও গাজীপুরেরর ভাওয়ালের গড় এবং লালমাই পাহাড় অঞ্চল নিয়ে সোপান অঞ্চল গঠিত।বরেন্দ্রভূমি হলো প্লাইস্টোসিন কালের সোপান। 'বরেন্দ্র' বলতে উত্তরবঙ্গ এলাকাকে বোঝায়।বরেন্দ্রভূমি রাজশাহীর উত্তরাংশ, বগুড়ার পশ্চিমাংশ, রংপুরের ও দিনাজপ...

Category: বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি

বাংলাদেশের মোট ভূমির ৮০% সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি অঞ্চল।পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও ব্রহ্মপুত্র এবং এদের অসংখ্যা উপদনী ও শাখা নদীবাহিত এলাকা নিয়ে প্লাবন সমভূমি অঞ্চল গঠিত। এ অঞ্চলের আয়তন ১,২৪,২৬৬ বর্গ কিমি।

Category: বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

টারশিয়ারি যুগের পাহাড়ি অঞ্চল

বাংলাদেশের মোট ভূমির প্রায় ১২% টারশিয়ারি যুগের পাহাড়ি অঞ্চল।বাংলাদেশের পাহাড় শ্রেণির ভূ-তাত্ত্বিক যুগের ভূমিরূপ হচ্ছে টারশিয়ারি যুগের।টারশিয়ারি যুগে ভূ-তাত্ত্বিকভাবে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন ভূমিরূপ গঠিত হয়।অবস্থান অনুসারে বাংলাদেশের টারশিয়ারি পাহাড়কে ২ ভাগে ভাগ করা হয়।রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়...

Category: বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি

বাংলাদেশ পৃথিবীর বৃহত্তম পলল গঠিত ব-দ্বীপ (riverine delta) সমভূমি।দেশের ২০% পাহাড়ি এলাকা ছাড়া প্রায় ৮০% পলল দ্বারা গঠিত সমভূমি।বাংলাদেশের পাহাড়ি এলাকার গড় উচ্চতা ২০০০ ফুট।বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলা সমুদ্র সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত।সমুদ্র সমতল থেকে দিনাজপুর জেলার গড় উচ্চতা ৩৭.৫০ মিটার।বাংলাদেশের ...

Category: বাংলাদেশের পরিবেশ

বিরোধপূর্ণ কয়েকটি দ্বীপ

দ্বীপবিরোধপূর্ণ দেশআবু মুসা দ্বীপসংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইরানদক্ষিণ কুরিল দ্বীপপুঞ্জরাশিয়া ও জাপানশাখালিন দ্বীপপুঞ্জরাশিয়া ও জাপানশাত-ইল-আরবইরান ও ইরাকপ্যারাসেল দ্বীপচীন ও তাইওয়ানস্প্রাটলি দ্বীপপুঞ্জচীন ও ভিয়েতনামফকল্যান্ড দ্বীপব্রিটেন ও আর্জেন্টিনাহানিস দ্বীপপুঞ্জইয়েমেন ও ইরিত্রিয়াসেনকাকুচীন-জাপান&nb...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

সাগর-মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ দ্বীপ

সাগর-মহাসাগরদ্বীপ/দ্বীপদেশপ্রশান্ত মহাসাগরনিউজিল্যান্ড, পূর্ব তিমুর, কুরিল দ্বীপপুঞ্জ (রাশিয়া), ফিলিপাইনআটলান্টিক মহাসাগরফকল্যান্ড (ইংল্যান্ড), গ্রেট ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড, গ্রিনল্যান্ড (বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ), সেন্ট হেলেনা (যুক্তরাজ্য), কিউবাভারত মহাসাগরমালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, মান্নার দ্বীপপুঞ্জ (শ্রীল...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

এক দৃষ্টিতে বিখ্যাত প্রণালি

 নামপৃথক করেছেসংযুক্ত করেছেপক প্রণালীভারত-শ্রীলংকাভারত মহাসাগর-আরব সাগরজিব্রাল্টার প্রণালীআফ্রিকা-ইউরোপ (স্পেন-মরক্কো)উত্তর আটলান্টিক-ভূমধ্যসাগরমালাক্কা প্রণালীসুমাত্রা-মালয় উপদ্বীপবঙ্গোপসাগর-জাভা সাগরবেরিং প্রণালীএশিয়া-উত্তর আমেরিকাউত্তর সাগর-বেরিং সাগরফ্লোরিডা প্রণালীফ্লোরিডা-কিউবামেক্সিকো উপ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

একনজের বিশ্বের বিখ্যাত জলপ্রপাত

থিবীর জলপ্রপাত সমূহ হলো - ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন প্রক্রিয়ার ফল।পৃথিবীর সর্বোচ্চ জলপ্রপাত - অ্যাঞ্জেল ফলস্।বিশ্বের সর্বোচ্চ জলপ্রপাত অ্যাঞ্জেল ফলস্ অবস্থিত - ভেনিজুয়েলায়।'নায়াগ্রা জলপ্রপাত' অবস্থিত - উত্তর আমেরিকায় (যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা)।বাংলাদেশে জলপ্রপাত রয়েছে - মাধবকুণ্ড, মৌলভীবাজার।প্রাকৃতিক জলপ্রপাত ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

একনজরে বিশ্বের বিখ্যাত খাল

পৃথিবীর বৃহত্তম কৃত্রিম খাল গ্রান্ড খাল।পানামা খাল আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরকে যুক্ত করেছে।উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকাকে বিচ্ছিন্ন করেছে পানামা খাল।১৮৬৯ সালে সুয়েজ খালের খনন কাজ সম্পন্ন হয়।পানামা খাল খনন সমাপ্তকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র।১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্র পানামা খালের মালিকানা পানামার নিকট হস্ত...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

পৃথিবীর প্রধান হ্রদ

বিশ্বের বৃহত্তম হ্রদ হলো কম্পিয়ান সাগর।পৃথিবীর বৃহত্তম হ্রদ কম্পিয়ান সাগর এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত।পৃথিবীর গভীরতম হ্রদ হলো বৈকাল হ্রদ।সুপিরিয়র, মিসিগান, হরন, ইরি, অন্টারিও-(যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় অবস্থিত) এই পাঁচটি হ্রদকে একত্রে গ্রেট লেকস (Great Lakes) বলে।ইসরাইল ও জর্ডানের মধ্যে অবস্থিত মৃত সাগর মূলত...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

একনজরে পৃথিবীর বিখ্যাত নদী

 নদীর নামKey Noteআমাজন (Amazon)দক্ষিণ আমেরিকা তথা পৃথিবীর বৃহত্তম এবং প্রশস্ততম নদী। এর দৈর্ঘ্য ৬,৭৯২ কি.মি.। নদীটি ৭টি দেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। যথা- ব্রাজিল, পেরু, বলিভিয়া, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, ভেনিজুয়েলা ও গায়ানা।নীল নদ (Nile)আফ্রিকা তথা বিশ্বের দীর্ঘতম নদী। যার উৎপত্তি ভিক্টোরিয়া হ্রদ থ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

মহাদেশ ভিত্তিক দীর্ঘতম নদ-নদী

 মহাদেশনদীর নামনদীবিধৌত দেশএশিয়াইয়াং সিকিয়াংচীনআফ্রিকানীল নদ (বিশ্বের দীর্ঘতম)মিশর, সুদান, দক্ষিণ সুদান, উগান্ডা, কঙ্গো, কেনিয়া, তানজানিয়া, রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়াইউরোপভলগারাশিয়াউত্তর আমেরিকামিসিসিপি মিসৌরিমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রদক্ষিণ আমেরিকাআমাজন (বিশ্বের বৃহত্তম)ব্রাজিল, কলম্বিয়...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

বিশ্বের বিখ্যাত সমুদ্রবন্দর ও দেশ

 দেশবন্দরমিশরসুয়েজ, আলেকজান্দ্রিয়া, পোর্ট সৈয়দব্রিটেনকার্ডিফ, ব্রিস্টল, ম্যানচেস্টার, লিভারপুল, লন্ডন, গ্লাসগোঅস্ট্রেলিয়াব্রিসবেন, সিডনি, মেলবোর্ন, ডারউইনযুক্তরাষ্ট্রশিকাগো, সানফ্রান্সিসকো, ফিলাডেলফিয়া, নিউ অরলিন্স, নিউইয়র্কভারতমুম্বাই, চেন্নাই, কলকাতারাশিয়াভ্লাদিভোস্টক, সেন্ট পিটার্সবার...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

সাগরের তীরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ দেশসমূহ

 সাগরদেশসমূহভূমধ্যসাগরস্পেন, ফ্রান্স, ইতালি, গ্রিস, তুরস্ক, সিরিয়া, ইসরাইল, মিশর, তিউনিশিয়া, মরক্কো, আলজেরিয়াবাল্টিক সাগরডেনমার্ক, পোল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, সুইডেন, জার্মানি, রাশিয়ালোহিত সাগরইসরাইল, মিশরকাস্পিয়ান সাগরইরান, রাশিয়া, কাজাখস্তান, তুর্কমেনিস্তা...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

মহাদেশভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ সাগরের অবস্থান

 মহাদেশগুরুত্বপূর্ণ সাগরএশিয়াদক্ষিণ চীন সাগর, আন্দামান সাগর, লোহিত সাগর, কৃষ্ণ সাগর, ভূমধ্যসাগর, কাস্পিয়ান সাগর, আরব সাগর, অ্যাড্রিয়াটিক সাগরআফ্রিকাভূমধ্যসাগর, কাস্পিয়ান সাগর, লোহিত সাগর, কৃষ্ণ সাগর, ইরিত্রিয়ান সাগরইউরোপভূমধ্যসাগর, বাল্টিক সাগর, কৃষ্ণ সাগর, উত্তর সাগরউত্তর আমেরিকাক্যারিবিয়...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

উপসাগর

তিনদিকে স্থলভাগ দ্বারা পরিবেষ্টিত জলরাশিকে বলে- উপসাগর।প্রায় চারদিক স্থল দ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বলে- Gulf।পৃথিবীর বৃহত্তম উপসাগর- বঙ্গোপসাগর (Bay হিসেবে) এবং মেক্সিকো উপসাগর (Gulf হিসেবে)।পারস্য উপসাগরের তীরে অবস্থিত দেশগুলোর আঞ্চলিক জোটের নাম- GCC বিশ্বের বিখ্যাত কয়েকটি উপসাগরনামঅবস্থানবঙ্...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

সাগর

মহাসাগর অপেক্ষা স্বল্প আয়তনবিশিষ্ট জলরাশিকে বলে- সাগর।পৃথিবীর বৃহত্তম সাগর- দক্ষিণ চীন সাগর।দক্ষিণ চীন সাগরের জলসীমার দাবিদার দেশ হলো- চীন, তাইওয়ান, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম।পৃথিবীর গভীরতম সাগর- ক্যারিবিয়ান সাগর।আন্দামান সাগর অবস্থিত ভারত মহাসাগরে।বিখ্যাত শহর আলেকজান্দ্রিয়া (মিশর) অবস্থিত- ভূ-ম...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

মহাসাগর

বারিমণ্ডলের উন্মুক্ত বিস্তীর্ণ বিশাল লবণাক্ত জলরাশিকে মহাসাগর বলে।পৃথিবীতে মহাসাগর রয়েছে ৫টি। যথা- প্রশান্ত মহাসাগর, আটলান্টিক মহাসাগর, ভারত মহাসাগর, আর্কটিক মহাসাগর, দক্ষিণ মহাসাগর।পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর।প্রশান্ত মহাসাগরের গভীরতম খাত মারিয়ানা ট্রেঞ্চ।মারিয়ানা ট্রেঞ্...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

বারিমন্ডল

পৃথিবীর বিশাল জলরাশির অবস্থানভিত্তিক বিশ্বরণকে বারিমণ্ডল বলা হয়।পৃথিবীর প্রায় তিন-চতুর্থাংশ সমুদ্র।পৃথিবীর পানির মধ্যে শতকরা ৯৭ ভাগ হলো লবণাক্ত পানি এবং ৩ ভাগ সুপেয় পানি।পৃথিবীর বারিমণ্ডলের জলরাশির শতকরা ০.৬৮% ভূগর্ভে ধারণ করে।সমুদ্র স্রোতের অন্যতম কারণ বায়ু প্রবাহের প্রভাব।উষ্ণস্রোত ও শীতল স্রোতের...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

ভূ-পৃষ্ঠের পরিবর্তন প্রক্রিয়া

প্রাকৃতিকভাবে ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন সাধিত হওয়ার পশ্চাদের কার্যাবলিকে বলে- ভূপ্রক্রিয়া। যেমন- অগ্নীভবন, অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিকম্প, ক্ষয়ীভবন প্রভৃতি।বায়ুপ্রবাহ, হিমবাহ প্রভৃতি দ্বারা সংঘটিত ভূমির পরিবর্তনকে বলে ধীর পরিবর্তন।এক ধরনের চলন্ত বরফ স্তুপ হলো- হিমবাহ।সিয়াচেন হিমবাহ অবস্থিত- কাশ্মীরে।হিমবাহের ক্ষয় ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

একনজরে বিশ্বের প্রধান মরুভূমি

 মরুভূমির নামঅবস্থানসাহারা মরুভূমিউত্তর আফ্রিকা (আলজেরিয়া, চাদ, মিসর, ইরিত্রিয়া, লিবিয়া, মালি, মৌরিতানিয়া, মরক্কো, নাইজার, সুদান, তিউনিশিয়া ও পশ্চিম সাহারা)আরব মরুভূমিপশ্চিম এশিয়া (ইরাক, জর্ডান, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ইয়েমেন)গোবি মরুভূমিমধ্য এশিয়া (চীন ও মঙ্গোলিয়া)

Category: বনাঞ্চল, তৃণভূমি ও মরুভূমি

তৃণভূমি

পৃথিবীর রুটির ঝুড়ি বলা হয়- উত্তর আমেরিকার প্রেইরি অঞ্চলকে।

Category: বনাঞ্চল, তৃণভূমি ও মরুভূমি

মরুভূমি

আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলকে অভিহিত করা হয়- সাভানা, সাহেল নামে।শীতল মরুভূমি বলা হয়- লাদাখকে।ইরানের মরুভূমি- দস্ত-ই-লুত।বিশ্বের বৃহত্তম মরুভূমি- সাহারা।সাহারা মরুভূমি অবস্থিত- উত্তর আফ্রিকা অঞ্চলে। সাহারা মরুভূমিকে বলা হয়- আফ্রিকার দুঃখ।ভিক্টোরিয়া মরুভূমি অবস্থিত- অস্ট্রেলিয়ায়।কালাহারি মরুভূমি অব...

Category: বনাঞ্চল, তৃণভূমি ও মরুভূমি

বনাঞ্চল

পৃথিবীর বৃহত্তম বৃষ্টিপ্রধান বনাঞ্চল (Rain forest) - আমাজন বনভূমি।আমাজন বনভূমি- গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ঘনবর্ষণ বনাঞ্চল।বিশ্বের সবচেয়ে চিরহরিৎ বনাঞ্চল আমাজন ফরেস্ট।পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত আমাজন বনভূমির আয়তন ৫৫ লাখ বর্গকিলোমিটার।আমাজন ফরেস্ট যে মহাদেশে অবস্থিত দক্ষিণ আমেরিকা।আমাজন বনের মোট আয়তনের ৬০ শতাংশ অবস্থি...

Category: বনাঞ্চল, তৃণভূমি ও মরুভূমি

ভূমিরুপ

পৃথিবীর আকৃতি, গঠন ও প্রকৃতিগতভাবে পার্থক্য রয়েছে। পৃথিবীর ভূমির আকৃতি ও গঠনগত বৈশিষ্ট্যকে বলে ভূমিরূপ।ভৌগোলিক বিচারে পৃথিবীর সমগ্র ভূমিরূপকে ভাগ করা যায় ৩ ভাগে।১. পর্বত২. মালভূমি৩. সমভূমিপর্বতসমুদ্রসমতল থেকে ন্যূনতম ১০০০ মিটার উঁচু সুবিস্তৃত ও খাড়া ঢালবিশিষ্ট শিলান্তপকে বলে পর্বত।উৎপত্তি ও গঠনপ্রকৃ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

মাটি

পৃথিবীর বাহ্যিক গঠনের অন্যতম উপাদান হলো মাটি।পৃথিবীর বিশাল প্রাকৃতিক শোধনাগার - মাটি।আদর্শ মাটিতে জৈব পদার্থ থাকে - ৫%।বুনটের উপর ভিত্তি করে মাটি - ৩ প্রকার। বেলে, দো-আঁশ, এঁটেল।প্রাকৃতিক ও রাসায়নিক গঠনের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের মাটিকে ভাগ করা যায় - ৫ ভাগে।পানি ধারণ ক্ষমতা সবচেয়ে কম - বেলে মাটির।স...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

খনিজ ও শিলা

কতোকগুলো মৌলিক উপাদান প্রাকৃতিক উপায়ে মিলিত হয়ে যৌগিক পদার্থের সৃষ্টি হয় যাকে বলে খনিজ। একটিমাত্র মৌল দিয়ে গঠিত খনিজ হলো - সোনা, রূপা, হীরা, তামা, গন্ধক, পারদ প্রভৃতি। ভূত্বক যেসব উপাদান দিয়ে তৈরি তার সাধারণ নাম শিলা। শিলা এক বা একাধিক খনিজের মিশ্রণ।উৎপত্তি অনুসারে ভূত্বকের শিলা তিন ধরনের।...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

পৃথিবীর গঠন উপাদান

 উপাদানশতকরা হারলৌহ৩২.১% অক্সিজেন30.10%সিলিকন15.10%ম্যাগনেসিয়াম13.90%সালফার2.90%নিকেল1.80%ক্যালসিয়াম1.50%অ্যালুমিনিয়াম1.40%অন্যান্য1.20%

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

ভূ-ত্বকের গঠন উপাদান

 উপাদানশতকরা হারঅক্সিজেন42.70%সিলিকন27.70%অ্যালুমিনিয়াম8.10%আয়রন বা লোহা5.10%ক্যালসিয়াম3.80%সোডিয়াম2.70%পটাসিয়াম2.60%ম্যাগনেসিয়াম2.10%

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন

ভূত্বক (Earth's Crust)ভূপৃষ্ঠে শিলার কঠিন বহিরাবরণকে বলে ভূত্বক (Earth's Crust)। ভূত্বকের গভীরতা প্রায় ১৬ কি.মি।পৃথিবীর অভ্যন্তরের মণ্ডল তিনটির নাম: অশ্বমণ্ডল, গুরুমণ্ডল, কেন্দ্রমণ্ডল। অশ্বমণ্ডল (Lithosphere) ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের মাঝে পাতলা স্তরকে বলা হয় অশ্বমণ্ডল (Lithosphere)।গুরুমণ...

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা

আর্ন্তজাতিক তারিখ রেখা অতিক্রম করলে দিন এবং তারিখের পরিবর্তন হয়।১৮০° দ্রাঘিমা বরাবর আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কল্পনা করা হয়।১৮০° দ্রাঘিমা বা আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা পার হলে নাবিকদের তারিখ বদলাতে হয়।আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা সম্পূর্ণভাবে প্রশান্ত মহাসাগরের জলভাগের ওপর অবস্থিত।

Category: পৃথবীর কাল্পনিক রেখা

দ্রাঘিমা

দ্রাঘিমা (Longitude)যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত গ্রিনিচ মান মন্দিরের উপর দিয়ে উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত যে মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা (Prime meridian) বলে।মূল মধ্যরেখার দ্রাঘিমা 0°।গ্রিনিচের মূল মধ্যরেখা থেকে পূর্বে বা পশ্চিমে কোন স্থানের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের দ্রাঘ...

Category: পৃথবীর কাল্পনিক রেখা

অক্ষাংশ

অক্ষাংশ (Latitude)নিরক্ষরেখা থেকে উত্তরে বা দক্ষিণে অবস্থিত কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্বকে ঐ স্থানের অক্ষাংশ বলে।নিরক্ষরেখার অক্ষাংশ 0°; উত্তর মেরু বা সুমেরুর অক্ষাংশ ৯০° উত্তর এবং দক্ষিণ মেরু বা কুমেরুর অক্ষাংশ ৯০° দক্ষিণ।উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে ৯০টি করে অক্ষাংশ ও নিরক্ষরেখা মিলে ভূগোলকে মোট ১৮১টি অক্...

Category: পৃথবীর কাল্পনিক রেখা

বিষুবরেখা

বিষুবরেখা (Equator)দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে একটি রেখা কল্পনা করা হয়েছে যাকে বিষুবরেখা বা নিরক্ষরেখা বলে।নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে সমান দুই ভাগে উত্তর-দক্ষিণে বিভক্ত করে।বিষুবরেখা বা নিরক্ষরেখা মহাবৃত্ত ও গুরুবৃত্ত নামেও পরিচিত।বিষুবরেখা থেকে কোন স্থানের অক্ষাংশ গণনা করা...

Category: পৃথবীর কাল্পনিক রেখা

বার্ষিক গতি

সূর্যকে কেন্দ্র করে পৃথিবী তার উপবৃত্তাকার কক্ষপথে ঘুরার গতিকেই বার্ষিক গতি বলে।নিজ কক্ষপথে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড সময় লাগে।পৃথিবী সূর্যের চারদিকে একবার ঘুরে আসার সময়কালকে সৌরবছর বলে।সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর গড় গতিবেগ ১৮.৫ মাইল/সেকেন্ড বা ৩০ কিমি/সেকে...

Category: পৃথিবীর গতি

আহ্নিক গতি

নিজ অক্ষ বা মেরুরেখার ওপর পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্বে দিকে ঘুরছে। পৃথিবীর এ গতিকে আহ্নিক গতি বলে।পৃথিবীর একটি পূর্ণ আবর্তনের সময়কে সৌরদিন (Solar day) বলে।কোন একটি নির্দিষ্ট সময়ে পৃথিবীর একদিকে রাত, অপরদিকে দিন হয়। পৃথিবীর এই আলোকিত অংশ ও অন্ধকার অংশের সীমারেখাকে ছায়াবৃত্ত বলে।প্রভাতের কিছুক্ষণ পূর্বে ...

Category: পৃথিবীর গতি

পৃথিবীর গতি

✓ পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর ও সূর্যের চারিদিকে ঘূর্ণায়মান।✓ পৃথিবীর গতি দুই রকম। যথা: আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতি

Category: অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ

বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময়

কোন রাষ্ট্রের মধ্যে অবস্থিত অন্য রাষ্ট্রের ভূ-খণ্ডকে ছিটমহল বলে।ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অবস্থিত মোট ছিটমহলের সংখ্যা ছিল ১৬২টি।বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহল ছিল ১১১টি।ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল বিদ্যমান ছিল।ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহলগুলো কুচবিহার অঞ্চলে অবস্থিত ছিল।ভারতের বে...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়ানমারের সীমানা

দিকসীমান্ত রাজ্য/দেশউত্তরেভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসামপূর্বেভারতের আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম এবং মায়ানমারদক্ষিণেবঙ্গোপসাগরপশ্চিমেভারতের পশ্চিমবঙ্গ

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের মোট সীমানা

সীমানাবর্ডার গার্ড বাংলাদেশমাধ্যমিক ভূগোলবাংলাদেশের মোট সীমারেখা৫১৩৮ কি.মি.৪৭১১ কি.মি.বাংলাদেশের মোট স্থলসীমা৪৪২৭ কি.মি.৩৯৯৫ কি.মি.বাংলাদেশের উপকুলের দৈর্ঘ্য৭১১ কি.মি.৭১৬ কি.মি.বাংলাদেশ-ভারত সীমারেখার দৈর্ঘ্য৪১৫৬ কি.মি.৩৭১৫ কি.মি.বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমারেখার দৈর্ঘ্য২৭১ কি.মি.২৮০ কি.মি.

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের সীমানা

বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়ানমার এই ২টি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে।বাংলাদেশের মোট সীমান্তবর্তী জেলা ৩২টি।ভারতের সাথে সীমান্তবর্তী জেলা ৩০টি।মায়ানমারের সাথে সীমান্ত জেলা ৩টি হলো- কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি, বান্দরবান।সীমান্তবর্তী বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলার সাথে ভারতের কোনো সংযোগ নেই।ভারত ও মিয়ানমার উভয় দেশ...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলার প্রাচীন জনপদভুক্ত অঞ্চলসমূহ

প্রাচীন জনপদবর্তমান অঞ্চলগৌড়পশ্চিমবঙ্গের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, বীরভূম ও বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জবঙ্গময়মনসিংহ, ঢাকা, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালীপুণ্ড্রবগুড়া, দিনাজপুর ও রাজশাহী জেলাহরিকেলসিলেট (শ্রীহট্ট), চট্টগ্রামসমতটকুমিল্লা ও নোয়াখালীবরেন্দ্রদিনাজপুর, রাজশাহী, বগুড়া (মহাস্থানগড়) এ...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানের বর্তমান ও পুরাতন নাম

বর্তমান নামপূর্ব নামচট্টগ্রামইসলামাবাদ, পোর্টো গ্রান্ডেখুলনাজাহানাবাদসিলেটশ্রীহট্ট, জালালাবাদমুন্সীগঞ্জবিক্রমপুরকুমিল্লাত্রিপুরাদিনাজপুরগোন্ডয়ানাল্যান্ডপুন্ড্রবর্ধনমহাস্থানগড়নোয়াখালীসুধারাম/ভুলুয়াফেনীশমশেরনগরকক্সবাজারপালংকিরাঙ্গামাটিহরিকেলবাগেরহাটখলিফাতাবাদঢাকাজাহাঙ্গীরনগররাজশাহীবরেন্দ্র, বোয়ালিয়াবর...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

ভৌগোলিক উপনাম

প্রকৃত নামউপনামবাংলাদেশভাটির দেশ/নদীমাতৃক দেশ/সোনালী আঁশের দেশচট্টগ্রামবাংলাদেশের প্রবেশদ্বার/বাণিজ্যিক রাজধানী/বারো আউলিয়ার শহরবরিশালবাংলার শস্যভাণ্ডার/বাংলার ভেনিসকুয়াকাটা (পটুয়াখালী)সাগরকন্যাসিলেট৩৬০ আউলিয়ার আবাসভূমিনারায়ণগঞ্জপ্রাচ্যের ড্যান্ডিপঞ্চগড়হিমালয়ের কন্যা (এই জেলা থেকে হিমালয়ের কাঞ্চনজঙ্...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

বাংলাদেশের দিকভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান

দিকভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থানসর্ব উত্তর দিকেরসর্ব দক্ষিণের দিকেরজেলা: পঞ্চগড়থানা/উপজেলা: তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়)ইউনিয়ন/স্থান: বাংলাবান্ধা (পঞ্চগড়)জেলা: কক্সবাজারথানা/উপজেলা: টেকনাফইউনিয়ন: সেন্টমার্টিন (বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন পরিষদ)স্থান: ছেঁড়া দ্বীপ (সেন্টমার্টিন) সর্ব পূর্বের দিকেরসর্ব পশ্চিম দি...

Category: বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব

অধিকারের শ্রেণিবিভাগ

অধিকারকে প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-নৈতিক অধিকার ও আইনগত অধিকার সামাজিক অধিকারজীবনের অধিকারব্যক্তি স্বাধীনতার অধিকার চিন্তা ও মত প্রকাশের অধিকার সভা-সমিতির অধিকারচলাফেরার অধিকারসংবাদপত্রের স্বাধীনতাচুক্তি সম্পাদনের অধিকারআইনের চোখে সমানাধিকারসম্পত্তির অধিকারধর্মের অধিকারপরিব...

Category: বিবিধ

সুনাগরিকের গুণ

সুনাগরিকের গুণ প্রধানত ৩টি। যথা:বুদ্ধি (Intelligence)বিবেক (Conscience)আত্মসংযম (Self-Control)

Category: বিবিধ

লালফিতার দৌরাত্ম

পূর্ববর্তী নিয়মকে অন্ধভাবে অনুসরণ ও অনুকরণ করাকে বলা হয়- লালফিতার দৌরাত্ম্য।প্রচলিত হয়- সপ্তদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে সে সময়ে সরকারি ফাইলপত্র লাল রঙের ফিতায় বেঁধে রাখা হত।লালফিতার কারণেই আমলাতন্ত্রে আনুষ্ঠানিকতা, দীর্ঘসূত্রিতা, কড়াকড়ি ও বাড়াবাড়ি দৌরাত্ম্য দেখা যায়।

Category: বিবিধ

আমলাতন্ত্র

আমলা- আরবী শব্দ। এর অর্থ আদেশ পালন ও বাস্তবায়নরাষ্ট্রীয় নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন- মন্ত্রী বা রাজনৈতিক প্রশাসকরা এবং বাস্তবায়ন করেন- আমলারা।আমলাতন্ত্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ- BureaucracyBureau- ফরাসি এবং Cracy- গ্রিক Kratein শব্দ থেকে উদ্ভব হয়েছে।ব্যুরো (Bureau) শব্দের অর্থ- লেখার টেবিল এবং ক্রেটিন (K...

Category: বিবিধ

অধিকার

অধিকার হচ্ছে এমন কতকগুলো মৌলিক সুবিধা যা সকলের জন্য আবশ্যক।অধিকার সমাজ ও রাষ্ট্র কর্তৃক স্বীকৃত।অধিকারসমাজে বসবাসকারী সকল মানুষের পারস্পরিক স্বীকৃত দাবিসমাজ ও রাষ্ট্র থেকে নিঃসৃত হয়মানবাধিকারমানুষের জন্মগত অধিকারজাতিসংঘ থেকে নির্ধারিত ২৮টি অধিকার [জাতিসংঘ সনদের ৩ থেকে ৩০ নম্বর ধারা]।মৌলিক অধিকার&nbs...

Category: বিবিধ

স্বাধীনতা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

"নিজের উপর নিজের দেহ ও মনের উপর ব্যক্তি সার্বভৌম" - জন স্টুয়ার্ট মিল প্রাকৃতিক স্বাধীনতার ধারণার প্রবক্তা- সামাজিক যুক্তিবাদী চিন্তাবিদগণ (হবস, লক, রুশো)।অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ছাড়া অর্থবহ হতে পারে না- রাজনৈতিক স্বাধীনতা।স্বাধীনতার ভিত্তি ও শর্ত হচ্ছে- আইন রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার বিলোপ ঘটানোর ম...

Category: স্বাধীনতা

বিভিন্ন প্রকার স্বাধীনতা

 ব্যক্তিগত/ পৌর স্বাধীনতা চলাফেরার অধিকার নিজ নিজ ধর্ম পালনের অধিকারসম্পত্তি ভোগের অধিকার অর্থনৈতিক স্বাধীনতাযোগ্যতা ও সামর্থ্য অনুযায়ী কর্মে নিযুক্ত হওয়ার অধিকারবেকার ও বৃদ্ধ বয়সে ভাতা পাবার অধিকাররুগ্ন-অক্ষম অবস্থায় রাষ্ট্র কর্তৃক প্রতিপালনমজুরি লাভ  রাজনৈতিক স্বাধীনত...

Category: স্বাধীনতা

স্বাধীনতার সংজ্ঞা

 লেখক উক্তি লাঙ্কিচিরন্তন সতর্কতার মধ্যেই স্বাধীনতার মূল্য নিহিত। রুশো মানুষ স্বাধীন হয়ে জন্মগ্রহণ করে কিন্তু সর্বত্র সে শৃঙ্খলাবদ্ধ। শেলি অতি শাসনের বিপরীত ব্যবস্থাই হল স্বাধীনতা। 

Category: স্বাধীনতা

স্বাধীনতা

Liberty - এর উৎস ল্যাটিন শব্দ Liber এর অর্থ- free বা স্বাধীন

Category: বিবিধ

সাম্যের সংজ্ঞা

অধ্যাপক লাস্কিসাম্য বলতে সবার জন্য উপযুক্ত সুযোগ সুবিধার দ্বার উন্মুক্ত করাকেই বোঝায়।অধ্যাপক বার্কার"অর্থনৈতিক সাম্য ব্যতীত রাজনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন।"কোলসাম্যের নীতি বলতে বোঝায় একজনের জন্য অধিকার হিসেবে যা কিছু সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করা হবে, তার সবকিছু অন্যের জন্যও সমপরিমাণে নিশ্চিত করা হবে এবং ঠিক...

Category: বিবিধ

সাম্য সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

মানুষের স্বাভাবিক সাম্য ও সমানাধিকারের আদর্শ সর্বপ্রথম প্রচার করেন - স্টোয়িক দার্শনিকগণ। অর্থনৈতিক সাম্য ব্যতীত প্রকৃত রাজনৈতিক সাম্য অর্থহীন - অধ্যাপক লাস্কি।বাংলাদেশের সংবিধানে অর্থনৈতিক সাম্যের পেশা ও বৃত্তির স্বাধীনতা ঘোষণা প্রদান করা হয়েছে - ৪০ নং অনুচ্ছেদে।সুযোগের সমতার বিধান সন্নিবেশিত হয়েছে ...

Category: বিবিধ

সাম্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

অধ্যাপক লাস্কির মতে, সাম্যের ৩টি বিশেষ দিক রয়েছে। যথা:বিশেষ সুযোগ-সুবিধার অনুপস্থিতি।  পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি। বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় বিষয়, সম্পদ ও দ্রব্যাদি জাতি, ধর্ম-বর্ণ, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সমভাবে বণ্টন। সাম্য একটি অখণ্ড ধারণা যার কোনো প্রকারভেদ সাধারণত হয় না।স্বাভাবিক সাম্য ...

Category: বিবিধ

আইন সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

সভ্য সমাজের মানদণ্ড হলো আইনের শাসন।আইনের মৌলিক উৎস সংবিধান।প্রাচীনতম উৎস- প্রথা। মোট ব্রিটেনে প্রথাভিত্তিক আইন রয়েছে।সাধারণত পারিবারিক ও সম্পত্তি সংক্রান্ত আইন ধর্ম থেকে নেয়া হয়।অ্যারিস্টটল তার 'The Politics' গ্রন্থে সরকারের যে শ্রেণি বিভাজন করেছিলেন তার মূল লক্ষ্যই ছিল- শাসক ও শাসিতের সম্পর্ক স্থাপ...

Category: বিবিধ

আইন মানার কারণ

 হবস, বেন্থাম ও অস্টিনমানুষ আইন মেনে চলে শান্তির ভয়েলর্ড ব্রাইসনির্লিপ্ততাশ্রদ্ধাসহানুভূতিশান্তির ভয়যৌক্তিকতার উপলব্ধি

Category: বিবিধ

আইনের উৎস

 জন অস্টিনঅধ্যাপক হল্যান্ডওপেনহাইম১টি৬টি৭টিসার্বভৌম আদেশপ্রথাধর্মবিচারকের রায়ন্যায়বিচারবিজ্ঞানসম্মত আলোচনাআইনসভাপ্রথাধর্মবিচারকের রায়ন্যায়বিচারবিজ্ঞানসম্মত আলোচনাআইনসভাজনমত

Category: বিবিধ

আইন

আইন একটি ফারসি শব্দ।যুক্তিসিদ্ধ ইচ্ছার অভিব্যক্তিই হচ্ছে আইন।আইন হলো আবেগহীন যুক্তি।মানুষ যখন আইন ও নৈতিকতা থেকে দূরে অবস্থান করে তখন সে নিকৃষ্টতম জীবে পরিণত হয়। এরিস্টটলআইন সার্বভৌম শক্তির আদেশ।জন অস্টিন, অধ্যাপক হল্যান্ডআইন ও স্বাধীনতা পরস্পর বিরোধী।স্পেন্সারযেখানে আইন নেই, সেখানে স্বাধীনতা থ...

Category: বিবিধ

নৈতিকতার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

নৈতিক শক্তির প্রধান উপাদান- সততা ও নিষ্ঠা।নৈতিক শিক্ষার সূচনা হয় পরিবারে।ইমানুয়েল কান্ট জার্মান নীতিবিজ্ঞানী। তার নীতিবিদ্যার মূলকথা ৩টি। যথা- ১. সৎ ইচ্ছা ২. কর্তব্যের জন্য কর্তব্য ৩. শর্তহীন আদেশকর্তব্যের নৈতিকতার ধারণা প্রবর্তন করেন জার্মান দার্শনিকদের মুকুটমণি ইমানুয়েল কান্ট।ইমানুয়েল কান্টের মতে,...

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নৈতিকতার সংজ্ঞা

জি.ই.ম্যুর: "শুভর প্রতি অনুরাগ ও অশুভর প্রতি বিরাগই হচ্ছে নৈতিকতা।"জোনাথন হেইট: "ধর্ম, ঐতিহ্য এবং মানব আচরণ এই তিনটি থেকেই নৈতিকতার উদ্ভব ঘটতে পারে।"এনসাইক্লোপিডিয়া আমেরিকান গ্রন্থ: "নৈতিকতা হলো দর্শনের এমন একটি শাখা যার মাধ্যমে মানুষ নির্দিষ্ট নৈতিক আচরণ ও কার্যক্রমের সূত্র সম্পর্কে মূল্যায়ন ও সিদ্...

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নৈতিকতা

নীতিশাস্ত্রের আলোচ্য বিষয় নৈতিকতা।নৈতিকতার ইংরেজি শব্দ Morality; ল্যাটিন শব্দ Moralitas থেকে এসেছে।Moralitas হলো ভালো আচরণ, চরিত্র প্রভৃতি।

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

বিখ্যাত দার্শনিকের পরিচিতি

 দার্শনিকপরিচিতিপ্লেটোগ্রিক দার্শনিক প্লেটো পৃথিবীর প্রথম শিক্ষাগুরু খ্যাত দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র ছিলেন।এথেন্সে 'একাডেমি' প্রতিষ্ঠা করেন।বিখ্যাত গ্রন্থ "দি রিপাবলিক", "এপোলজি" ইত্যাদি।সদগুণ বলতে বুঝিয়েছেন প্রজ্ঞা, সাহস, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও ন্যায়। "দি রিপাবলিক" গ্রন্থে আলোচনা করেছেন সাম্যবাদ...

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নীতিবিদ্যা সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণের আলোচনা ও মূল্যায়ন।নীতিবিদ্যা শুধু মানুষের ঐচ্ছিক ক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে।'Code of Ethics'- ব্যবসায় নীতিবিদ্যার আলোচ্য বিষয়।নৈতিক আচরণবিধি (Code of Ethics) বলতে বুঝায় -মৌলিক মূল্যবোধ সংক্রান্ত সাধারণ বচন যা সংগঠনের পেশাগত ভূমিকাকে সংজ...

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নীতিবিদ্যার শ্রেণিবিভাগ

নীতিবিদ্যাকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:আদর্শনিষ্ঠ নীতিবিদ্যা পরনীতিবিদ্যাআদর্শনিষ্ঠ নীতিবিদ্যা: নীতিবিদ্যার যে শাখায় মানুষের আচার-আচরণকে একটি আদর্শ বা মানদণ্ডের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয় এবং ঐ আদর্শের সঙ্গে তুলনা করে মানুষের ঐচ্ছিক ক্রিয়ার ঔচিত্য, অনৈচিতা বিচার করা হয় তাকে 'আদর্শনিষ্ঠ ন...

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নীতিবিদ্যার সংজ্ঞা

ম্যাকেঞ্জি: "নীতিবিদ্যা হলো আচরণের মঙ্গল বা ঔচিত্যের আলোচনা বা বিজ্ঞান।"উইলিয়াম লিলি: "নীতিবিদ্যা হচ্ছে সমাজে বসবাসকারী মানুষের আচরণ সম্পর্কিত একটি আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান, যে বিজ্ঞান মানুষের আচরণকে উচিত কি অনুচিত ভালো কি মন্দ বা অনুরূপভাবে বিচার করে।"

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

নীতিবিদ্যা

নীতিবিদ্যার ইংরেজী প্রতিশব্দ Ethics কথাটি এসেছে গ্রিক Ethica শব্দ থেকে। Ethica এসেছে Ethos থেকে যার অর্থ চরিত্র, রীতিনীতি বা অভ্যাস। নীতিবিদ্যা হচ্ছে মানুষের চরিত্র বা আচরণ সম্পর্কিত বিজ্ঞান।

Category: নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা

সুশাসন সম্পর্কিত বিখ্যাত বই

 লেখকের নামগ্রন্থের নামBertrand Russel Political IdealsHuman Society in Ethics and politicsNew Social AnalysisA History of Western PhilosophyThe Elements of EthicsIntroduction to Mathematical PhilosophyPrincipia MathematicaDictionary of MindMarriage and MoralsThomas Hobbes)Leviathanমন্টেস্...

Category: সুশাসন

ব্যক্তিগত ও নাগরিক জীবনে মূল্যবোধ শিক্ষা ও সুশাসন

মূল্যবোধ গড়ে ওঠে সমাজজীবনে দীর্ঘদিন একত্রে বসবাস করার মানবীয় অভিজ্ঞতার মাধ্যমে।ব্যক্তি ও সমাজের ক্ষেত্রে সামাজিক সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে মূল্যবোধ।মূল্যবোধ সামাজিক ঐক্য ও সংহতি রক্ষা করে।মূল্যবোধ হলো সমাজের চালিকাশক্তি। মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও দেশাত্মবোধ জাগ্রত করে মূল্যবোধ শিক্ষা।ব্যক্তি সহনশীলত...

Category: সুশাসন

সুশাসন ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট

জার্মানির বার্লিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই)-এর করাপশন পারসেপশন ইনডেক্স (সিপিআই) ২০২১-এ বাংলাদেশের স্কোর-২৬।সিপিআই-২০২১ অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান - ১৪৭তম।সিপিআই-২০২১ অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ - দক্ষিণ সুদান, আর সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ - ডেনমার্ক...

Category: সুশাসন

সুশাসন ও বাংলাদেশ

বাংলাদেশ সরকার জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল প্রণয়ন করে ২০১২ সালে।জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল অনুসারে 'শুদ্ধাচার' হচ্ছে সততা ও নৈতিকতা দ্বারা প্রভাবিত আচরণগত উৎকর্ষ।সরকারি চাকরিতে সততার মাপকাঠি হলো নির্মোহ ও নিরপেক্ষভাবে অর্পিত দায়িত্ব যথাবিধি সম্পন্ন করা।নাগরিকদের কম সময়ে ও কম খরচে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সেবা ও ...

Category: সুশাসন

ই-গভর্নেন্স সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

দুর্নীতিকে শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব ই-গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে।সরকার যে ধরনের তথ্য প্রদান করতে বাধ্য নয়-রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জনিত।রাষ্ট্রের ৩টি স্তম্ভ হলো- আইন বিভাগ, শাসন/নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগ। ১৭৮৭ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টারিয়ান এ্যাডমন্ড বার্ক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে স...

Category: ই- গভর্নেন্স ও সুশাসন

ই-পাসপোর্ট (E-Passport)

পূর্ণরূপ: Electronic Passport (বায়োমেট্রিক পাসপোর্ট)নিয়ন্ত্রক: International Civil Aviation Organization (ICAO)প্রথম চালু: মালয়েশিয়া, ১৯৯৭বাংলাদেশ: ১১৯ তম (দক্ষিণ এশিয়াতে ১ম)মেয়াদ: ১০ বছর (১৮ বছরের নিচে ৬ বছর)ই-পাসপোর্ট নিরাপত্তা রয়েছে: ৪১ ধরনেরবাংলাদেশ ই-পাসপোর্ট করতে জার্মানির ভেরিডোস কোম্প...

Category: ই- গভর্নেন্স ও সুশাসন

ই-গভর্নেন্স এর সংজ্ঞা

বিশ্বব্যাংক: "ই-গভর্নেন্স বলতে সরকারি তথ্য ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে জনগণ, ব্যবসায়ী এবং সরকারের অন্যান্য শাখার মধ্যে যোগাযোগের সক্ষমতাকে বোঝায়।"জাতিসংঘ: "সরকারি তথ্য ও সেবা ইন্টারনেট এবং World Wide Web (WWW)-এর মাধ্যমে জনগণের নিকট পৌছানোর ব্যবস্থাই হলো ই-গভর্নেন্স।" এপিজে আবুল কালাম: "স্বচ্...

Category: ই- গভর্নেন্স ও সুশাসন

ই- গভর্নেন্স ও সুশাসন

ই-গভর্নেন্স বলতে বোঝায় ইলেকট্রনিক গভার্নেন্সকে।শাসন প্রক্রিয়ায় নাগরিকদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি এবং জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ই-গভর্নেন্সকে আজ সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করা হচ্ছে।ই-গভর্নেন্স শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়-১৯৯০ সালের শেষ দিকে।ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন ই-গভর্নেন্সের ...

Category: সুশাসন

সুশাসন সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

সুশাসনের মূল ভিত্তি আইনের শাসন।সুশাসনের জন্য অপরিহার্য হচ্ছে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।সুশাসনের অন্তর্নিহিত শক্তি নৈতিকতা।সুশাসনের অংশগ্রহণের নীতি সংগঠনের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা বিধান করে।যেখানে শিক্ষা নেই সেখানে সুশাসন নেই।সুশাসনের ভিত্তিকে সুদৃঢ় করে সরকার।সুশাসনের মানদণ্ড হলো জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টি।সুশ...

Category: সুশাসন সম্পর্কিত প্রতিবেদন ও সূচক

সুশাসন সম্পর্কিত সূচক

 রিপোর্টদেশগণতান্ত্রিক স্বাধীনতা সূচক-২০২০[Freedom House (USA)]বাংলাদেশ (স্কোর: ১০০ তে ৩৯) আইনের শাসন সূচক- ২০২১[The World Justice Project (USA)]শীর্ষ দেশ: ডেনমার্কবাংলাদেশ: ১২৪তম মানব উন্নয়ন সূচক-২০২০[UNDP (1990)] শীর্ষ দেশ: নরওয়েবাংলাদেশ: ১৩৩তম সুখ সূচক-২০২১[Sustainable D...

Category: সুশাসন সম্পর্কিত প্রতিবেদন ও সূচক

সুশাসন নিয়ে প্রতিবেদন

 প্রতিষ্ঠানপ্রতিবেদনের নাম ও সালবিশ্বব্যাংকশাসন প্রক্রিয়া ও উন্নয়ন (১৯৯২)জাতিসংঘ (UN)শাসন ও মানবিক উন্নয়ন (১৯৯৭)UNDPমানব উন্নয়ন সূচক (১৯৯০)ADBSound Development Management (১৯৯৫)ECCসুশাসনের জন্য শ্বেতপত্র

Category: সুশাসন সম্পর্কিত প্রতিবেদন ও সূচক

সুশাসনের উপাদান

সংস্থা উপাদান সংখ্যা UNDP৯জাতিসংঘ (UN)৮বিশ্বব্যাংক (World Bank)৬UNHCR৫IDA৪কৌটিল্য৪আফ্রিকান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (AFDB)৫■ ২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক প্রকাশ করে যে সুশাসন চারটি স্তম্ভের উপর নির্ভরশীল। এ চারটি স্তম্ভ হলো- দায়িত্বশীলতাস্বচ্ছতাআইনি কাঠামোঅংশগ্রহণ■ বিশ্বব্যাংকের অভিমত অনুসারে সুশা...

Category: সুশাসন

সুশাসনের সংজ্ঞা

 সংস্থা/ব্যক্তিসংজ্ঞাবিশ্বব্যাংক"সুশাসন হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগ করা হয়।"ম্যাককরনি"সুশাসন বলতে রাষ্ট্রের সাথে সুশীল সমাজের, সরকারের সাথে শাসিত জনগণের, শাসকের সাথে শাসিতের সম্পর্ককে বুঝায়।"মিশেল ক্যামডেস...

Category: সুশাসন

সুশাসনের ধারণা প্রদানের সময়কাল

সুশাসনের ধারণা প্রদানের সময়কাল:বিশ্বব্যাংক১৯৮৯ সালে,ADB১৯৯৫ সালেHDA১৯৯৮ সালেUNDP সুশাসনের সংজ্ঞা প্রবর্তন করে ১৯৯৭ সালে।"The Plan of Implementation of the world Summit on Sustainable Development" বা "Earth Summit-2002" বা "The Johannesburg plan of Implementation" এটি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ২...

Category: সুশাসন

সুশাসনের পূর্বশর্ত

সুশাসনের পূর্বশর্ত হচ্ছে - অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন।মত প্রকাশের স্বাধীনতা।আইনের শাসন।জবাবদিহিতা।দুর্নীতিমুক্ত ও জনবান্ধব প্রশাসন।অংশগ্রহণমূলক সরকার ব্যবস্থা ইত্যাদি।

Category: সুশাসন

সুশাসনের ধারণা ও সংজ্ঞা

যে শাসনব্যবস্থায় রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণ, কাজকর্মে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হয়, জনগণ আইনের শাসন মেনে চলে, দেশের জরুরি মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বিপদ মোকাবেলা করে সে শাসনব্যবস্থাই সুশাসন।'শাসন' (Governance) এর সাথে 'সু' (Good) প্রত্যয়টি সংযুক্ত হয়ে সুশাসনের (Good Governance) ধারণা...

Category: সুশাসন

মূল্যবোধ ও শিক্ষা

মূল্যবোধ ও শিক্ষা:সক্রেটিস: শিক্ষা হলো মিথ্যার অপনোদন ও সত্যের বিকাশ।প্লেটো: শিশুর নিজস্ব ক্ষমতা অনুযায়ী দেহ মনের পরিপূর্ণ ও সার্বিক বিকাশ সাধনই হলো শিক্ষা।রবীন্দ্রনাথ: শিক্ষা হলো তাই যা আমাদের কেবল তথ্য পরিবেশনই করে না বিশ্বসত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।রুশো: সু-অভ্যাস গঠনের নাম...

Category: মূল্যবোধ

মূল্যবোধের চালিকা শক্তি/সংস্কৃতি

সংস্কৃতির উপাদানভাষা: সুনিয়ন্ত্রিত ও অনিয়ন্ত্রিত, লিখিত ও মৌখিক, মাত্রা বা চিহ্নের সামাজিক গঠনকৃত ব্যবস্থা।আদর্শ: সমাজ কর্তৃক কাঙ্ক্ষিত ও প্রতিষ্ঠিত আচরণবিধি।অনুমোদন: সামাজিকভাবে আরোপিত পুরস্কার ও শান্তিকে বোঝায়।মূল্যবোধ: ভালো-মন্দ, কাঙ্ক্ষিত-অনাকাঙ্ক্ষিত এবং ঠিক-বেঠিক সম্পর্কে সমাজে বিদ্যমান ধারণা...

Category: মূল্যবোধ

মূল্যবোধ সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি

মূল্যবোধ মানব আচরণের অলিখিত দলিল।মূল্যবোধের ধারণা সহজাত নয় বরং অর্জিত।মানুষের শুভবুদ্ধির ভারসাম্যপূর্ণ উন্নয়ন ঘটায় মূল্যবোধ।মানুষের আচার-ব্যবহার, ধ্যান-ধারণা, চাল-চলন ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করার মাপকাঠি হলো-মূল্যবোধ।মূল্যবোধের ধারণা একটি- বিমূর্ত ও আদর্শিক ধারণা।মূল্যবোধের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য- পরিবর্...

Category: মূল্যবোধ

মূল্যবোধের সংজ্ঞা

এস ডব্লিউ পামফ্রে: মূল্যবোধ হচ্ছে ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ।আর টি শেফার: ভালো বা মন্দ, কাঙ্ক্ষিত বা অনাকাঙ্ক্ষিত এবং ঠিক বা বেঠিক সম্পর্কে সমাজে বিদ্যমান ধারণার নামই মূল্যবোধ।স্টুয়ার্ড সি ডড: সামাজিক মূল্যবোধ হলো সেসব রীতিনীতির সমষ্টি, যা ব্যক্তি সমাজের নিকট হতে আশ...

Category: মূল্যবোধ

মূল্যবোধের ধারণা ও সংজ্ঞা

সমাজজীবনে মানব আচরণ পরিমাপ ও নিয়ন্ত্রণের যে সকল মানদণ্ড বা আদর্শ রয়েছে তন্মধ্যে অন্যতম প্রধান মানদণ্ড হচ্ছে মূল্যবোধ।মূল্যবোধ দ্বারা ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণিত হয়। তাই মূল্যবোধকে সমাজ কাঠামোর অবিচ্ছেদ্য উপাদান হিসেবে গণ্য করা হয়।সামাজিক মানুষের নৈতিকতা, সাম্য, আইনের শাসন ইত্যাদি হচ্ছে মূ...

Category: মূল্যবোধ

বাক্য সংকোচন / সংক্ষেপণ

অবজ্ঞায় নাক উঁচু করেন যিনি: উন্নাসিকআদি নাই যাহার: অনাদিআবক্ষ জলে নেমে স্নান: অবগাহনআচরণে যার নিষ্ঠা আছে: নিষ্ঠাবানআয়ুর পক্ষে হিতকর: আনুষ্যআল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার: আস্তিকআকাশ ও পৃথিবী: ক্রন্দসীস্বর্গ ও মর্ত্য: রোদসীআকাশ ও পৃথিবীর অন্তরালোক: ক্রন্দসীআচারে নিষ্ঠা আছে যার: আচারনিষ্ঠআশ্বিনমাস...

Category: No Parent

বাক্যে অর্থ পরিবর্তন:

শব্দের অর্থগত পরিবর্তন কেবল রূপমূলের অর্থের মধ্যে সীমিত থাকে না। বাক্যে প্রয়োগভেদে শব্দের নানারকম অর্থ-বৈচিত্র্য তৈরি হতে পারে। তাছাড়া এমনিতেও একটি শব্দের দ্বি-অর্থবাচকতা বা বহু-অর্থবাচকতা থাকতে পারে। এমনকি বাকভঙ্গির কারণে অর্থ-ভিন্নতা পাওয়া যায়। যেমন:উদাহরণ - ১. ক. সে মাথায় আঘাত পেয়েছে। খ...

Category: বাগর্থ ও প্রয়োগ

শব্দের অর্থ পরিবর্তন:

ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন প্রক্রিয়ায় শব্দের অর্থ কখনো প্রসারিত হয়, কখনো সংকুচিত হয়। কখনো অর্থের উন্নতি ঘটে, কখনো অবনতি ঘটে। আবার শব্দ কখনো সম্পূর্ণ ভিন্ন অর্থ গ্রহণ করে। অর্থের এসব পরিবর্তন প্রক্রিয়াকে নিম্নোক্ত ভাগে ভাগ করা যেতে পারে।ক. অর্থপ্রসার: একটি শব্দ পূর্বে যে অর্থ প্রকাশ করতো, তার থেকে আরো ব...

Category: বাগর্থ ও প্রয়োগ

অর্থের শ্রেণিবিভাগ

শব্দের অর্থ অন্তত দুই রকমের। কোথাও শব্দের গাঠনিক উপাদানগুলোর অর্থ প্রাধান্য পায়, আবার কোথাও গাঠনিক অর্থ ছাপিয়ে শব্দের ভিন্ন অর্থ তৈরি হয়। এই দুই ধরনের অর্থের নাম- বাচ্যার্থ লক্ষ্যার্থ।বাচ্যার্থ: একটি শব্দ শোনার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মনে যে ছবি বা বোধ জেগে ওঠে, সেটাই শব্দটির বাচ্যার্থ। অভিধানে...

Category: বাগর্থ ও প্রয়োগ

বাগর্থ ও প্রয়োগ

ভাষা ব্যবহারের প্রধান উদ্দেশ্য মনের ভাব প্রকাশ করা। মনের ভাব প্রকাশ করতে মানুষ শব্দ ও শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করে। এগুলোর অর্থই মূলত বক্তা ও শ্রোতার মধ্যে সংযোগ ঘটায়। শব্দের বৈচিত্র্যময় অর্থকে বাগর্থ বলে।

Category: No Parent

অনুসর্গের প্রয়োগ

বিনা: তুমি বিনা (বিনে) আমার কে আছে? (কর্তৃকারকের সাথে)বিনি: বিনি সুতায় গাঁথা মালা। (করণ কারকের সাথে)বিহনে: উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ?সহ: তিনি পুত্রসহ উপস্থিত হলেন। (সহগামিতা অর্থে)সহিত: শত্রুর সহিত সন্ধি চাই না। (সমসূত্রে অর্থে)সনে: 'দংশনক্ষত শ্যেন বিহঙ্গ যুঝে ভুজঙ্গ সনে।' (বিরুদ্ধগামিতা অর্থে)সঙ্গ...

Category: অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

বাংলা ভাষায় অনুসর্গের তালিকা

বাংলা ভাষায় অসংখ্য অনুসর্গ আছে। যথা: অধিক, অবধি, অপেক্ষা, অভিমুখে, আগে, উপরে, ওপর, কর্তৃক, করে, কাছে, কারণে, চেয়ে, ছাড়া, জন্যে, জন্য, তরে, থেকে, দরুন, দিকে, দ্বারা, দিয়া, দিয়ে, ধরে, নাগাদ, নিচে, নামে, নিকট, পর্যন্ত, পরে, প্রতি, পাশে, পাছে, পিছনে, পাবে, পক্ষে, বদলে, বনাম, বরাবর, বাইরে, বাদে, বাবদ, বি...

Category: অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

ক্রিয়াজাত অনুসর্গ

যেসব অনুসর্গ ক্রিয়াপদ থেকে তৈরি হয়েছে, সেগুলোকে ক্রিয়াজাত অনুসর্গ বলে। যেমন:করে: ভালো করে খেয়ে নাও।থেকে: ঢাকা থেকে বরিশাল যেতে পদ্মা নদী পার হতে হয়।দিয়ে: মন দিয়ে লেখাপড়া করা দরকার।ধরে: বহুদিন ধরে অপেক্ষা করে বসে আছি।বলে: সে সঙ্গে যাবে বলে তৈরি হয়ে এসেছে।

Category: অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

সাধারণ অনুসর্গ

যেসব অনুসর্গ ক্রিয়া ছাড়া অন্য শব্দ থেকে তৈরি হয়, সেগুলোকে সাধারণ অনুসর্গ বলে। যেমন: উপরে মাথার উপরে নীল আকাশ।কাছে:  আমার কাছে আর কে আসবে? (নিকট অর্থে); 'রাখাল শুধায় আসি ব্রাহ্মণের কাছে।' (কর্মকারকে 'কে' বোঝাতে); কার কাছে গেলে জানা যাবে?জন্যে:  'এ ধন-সম্পদ তোমার জন্যে।' (নিমিত্ত অর্থে)হারান...

Category: অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয়

বাংলা ভাষায় যে অব্যয় শব্দগুলো কখনো স্বাধীন পদ রূপে, আবার কখনো শব্দ বিভক্তির ন্যায় বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের অর্থ প্রকাশে সাহায্য করে, সেগুলোকে অনুসর্গ বা কর্মপ্রবচনীয় বলে। যেসব শব্দ কোনো শব্দের পরে বসে শব্দটিকে বাক্যের সাথে সম্পর্কিত করে, সেসব শব্দকে অনুসর্গ বলে। যেমন: সে কাজ ছাড়া কিছুই বোঝে না (বা...

Category: No Parent

অধিকরণ কারক

ক্রিয়া সম্পাদনের কাল (সময়) এবং আধারকে অধিকরণ কারক বলে। যে কারকে স্থান, কাল, বিষয় ও ভাব নির্দেশিত হয়, তাকে অধিকরণ কারক বলে। এ কারকে সপ্তমী অর্থাৎ 'এ', 'য়', 'তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়। যেমন:আধার (স্থান) : আমরা রোজ স্কুলে যাই। এ বাড়িতে কেউ নেই।কাল (সময়) : প্রভাতে উঠিল রবি লোহিত বরণ। প্রভাতে সূর্য ওঠ...

Category: কারকের প্রকারভেদ

অপাদান কারক

যা থেকে কিছু বিচ্যুত, গৃহীত, জাত, বিরত, আরম্ভ, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। যে কারকে ক্রিয়ার উৎস নির্দেশ করা হয়, তাকে অপাদান কারক বলে। যেমন: বিপদে মোরে রক্ষা করো। এখানে যদি প্রশ্ন করা হয়, কোথা থেকে রক্ষা করো? উত্তর পাই- বিপদ থেকে। তাই, এখানে 'বিপদে' অপাদান কারক।...

Category: কারকের প্রকারভেদ

সম্প্রদান কারক

যাকে স্বত্ব ত্যাগ করে দান, অর্চনা, সাহায্য ইত্যাদি করা হয়, তাকে (সংস্কৃত নিয়মে) সম্প্রদান কারক বলে। বস্তু নয়, ব্যক্তিই সম্প্রদান কারক। যেমন- ভিখারীকে ভিক্ষা দাও।ক্রিয়ার সাথে কাকে (দান) দিয়ে প্রশ্নের উত্তরে যাকে পাওয়া যায়, তাই সম্প্রদান কারক। সম্প্রদান কারকে বিভিন্ন বিভক্তির ব্যবহার:ক. চতুর্থী ব...

Category: কারকের প্রকারভেদ

করণকারক

‘করণ’ শব্দটির অর্থ যন্ত্র, সহায়ক বা উপায়। কর্তা যা দ্বারা ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে করণ কারক বলে। ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলে। যার 1 দ্বারা বা যে উপায়ে কর্তা ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে করণ কারক বলে। এ কারকে সাধারণত ‘দ্বারা’, ‘দিয়ে’, ‘কর্তৃক’ ইত্যাদি অনুসর্গ যুক্ত হয়। যেমন— ন...

Category: কারকের প্রকারভেদ

কর্মকারক

যাকে আশ্রয় করে কর্তা ক্রিয়া সম্পন্ন করে, তাকেই কর্মকারক বলে। ক্রিয়ার বিষয়কে কর্ম বলে।কর্মকারক ২ প্রকার। যথা: মুখ্য কর্মগৌণ কর্ম।সাধারণত মুখ্য কর্মকারকে বিভক্তি হয় না, তবে গৌণ কর্মকারকে ‘কে’ বিভক্তি যুক্ত হয়। মুখ্য কর্ম বস্তুবাচক এবং গৌণ কর্ম প্রাণীবাচক হয়। যেমন: বাবা আমাকে (গৌণ কর্ম) একটি কলম (...

Category: কারকের প্রকারভেদ

কর্তৃকারক

বাক্যের কর্তাকেই বলা হয় কর্তৃকারক। অর্থাৎ বাক্যে ক্রিয়াটি যার দ্বারা সম্পাদিত হয়, তাকে কর্তৃকারক বলে। বাকাস্থিত যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ক্রিয়া সম্পন্ন করে তা ক্রিয়ার কর্তা বা কর্তৃকারক।বাক্যের ক্রিয়াকে 'কে/কারা' দিয়ে প্রশ্নের উত্তরে কর্তৃকারক পাওয়া যায়। যেমন: রহিম বাড়ি যায়। এ বাক্যে যদি ...

Category: কারকের প্রকারভেদ

কারক নির্ণয়ের সহজ পদ্ধতি

কারক নির্ণয়ের সহজ পদ্ধতি:কারকপ্রশ্ন কিভাবে?চিহ্নিতকরণকর্তৃকারকক্রিয়ার সাথে কে/ কারা দিয়ে প্রশ্নের উত্তরেবাক্যের কর্তা প্রধানকর্মকারকক্রিয়ার সাথে কি/ কাকে দিয়ে প্রশ্নের উত্তরেকর্তার কাজ বুঝাবেকরণ কারকক্রিয়ার সাথে কীসের দ্বারা/ কী উপায়ে দিয়ে প্রশ্নের উত্তরেমাধ্যম বা Media বুঝাবেসম্প্রদান কারকক্রিয়ার স...

Category: কারক ও বিভক্তি

বিভক্তির তালিকা

একবচন ও বহুবচন ভেদে বিভক্তিগুলোর আকৃতিগত পার্থক্য দেখা যায়। যেমনঃবিভক্তিএকবচনবহুবচনপ্রথমা০, অ, এ, তে, এতেরা, এরা, গুলি, গণ, বৃন্দদ্বিতীয়াকে, রেদিগকে, দিগরেতৃতীয়াদ্বারা, দিয়া, কর্তৃকদিগকে দ্বারা, দিগ কর্তৃকচতুর্থীকে, রে, জন্য, নিমিত্তদিগকে, দিগেরে, দের তরেপঞ্চমীহতে, থেকে, চেয়েদিগ হতে, দের থেকে, দিগের...

Category: কারক ও বিভক্তি

বিভক্তি যোগের নিয়ম

বিভক্তি যোগের নিয়ম:অপ্রাণী বা ইতর প্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে 'রা' যুক্ত না হয়ে গুলি, গুলো যুক্ত হয়। যেমন: পাথরগুলো, গরুগুলি।অপ্রাণিবাচক শব্দের উত্তরে 'কে' বা 'রে' বিভক্তি হয় না, শূন্য বিভক্তি হয়। যেমন: কলম দাও।স্বরাস্ত শব্দের উত্তর 'এ' বিভক্তির রূপ হয়- 'য়' বা 'এ' স্থানে 'তে' বিভক্তিও যুক্ত হতে পারে। ...

Category: কারক ও বিভক্তি

কারকের প্রকারভেদ

কারক ৬ প্রকার। যথা: কর্তৃকারক, কর্মকারক, করণ কারক, সম্প্রদান কারক, অপাদান কারক, অধিকরণ কারক। (৯ম-১০ম শ্রেণির ব্যাকরণের নতুন সিলেবাসে 'সম্প্রদান কারক' বাদ দিয়ে এর স্থলে 'সম্বন্ধ কারক' প্রতিস্থাপন করা হয়েছে)।উদাহরণ: বেগম সাহেবা প্রতিদিন ভাঁড়ার থেকে নিজ হাতে গরিবদের চ...

Category: কারক ও বিভক্তি

কারক ও বিভক্তি

কারকঃ কারক (কৃ+ণক) শব্দটির অর্থ যা ক্রিয়া সম্পাদন করে। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে নামপদের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে। মূলত ক্রিয়ার সাথে বাক্যের বিশেষ্য ও সর্বনামের যে সম্পর্ক, তাকে কারক বলে। কারক সম্পর্ক বোঝাতে বিশেষ্য ও সর্বনামের সঙ্গে সাধারণত বিভক্তি ও অনুসর্গ ব্যবহৃত হয়। যেমন: জলে কুমির থাকে = অধ...

Category: No Parent

ভবিষ্যৎ কাল

যে কাজ ভবিষ্যতে ঘটবে, তার কালকে ভবিষ্যৎ কাল বলে। যেমন: আমি ভাত খাবো।ভবিষ্যৎ কাল আবার তিন ভাগে বিভক্ত। যথা:ক. সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল: যে ক্রিয়া পরে বা অনাগত কালে সংঘটিত হবে, তার কালকে সাধারণ ভবিষ্যৎ কাল বলে। যেমন: আমরা রংপুরে যাব। দু-এক দিনের মধ্যে সে আসবে। শীঘ্রই বৃষ্টি আসবে। আমরা মাঠে খেলতে যাব।সাধারণ ...

Category: ক্রিয়ার কাল

অতীত কাল

যে ক্রিয়া পূর্বেই ঘটে গেছে, তাই অতীত কাল।অতীত কাল চার ভাগে বিভক্ত। যথা:ক. সাধারণ অতীত: বর্তমান কালের আগেই যে ক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে, তার সংঘটন কালই সাধারণ অতীত কাল। যেমন: তারা সেখানে বেড়াতে গেল। তখন বাতিটা স্কুলে উঠল। প্রদীপ নিভে গেল। শিকারি পাখিটিকে গুলি করল।সাধারণ অতীতের বিশিষ্ট ব্যবহার:পুরাঘটি...

Category: ক্রিয়ার কাল

বর্তমান কাল

যে ক্রিয়া বর্তমানে সাধারণভাবে ঘটে, তার কালকে বর্তমান কাল বলে। যেমন: আমি ভাত খাই। সে ভাত খায়। আমি বাড়ি যাই।বর্তমান কাল আবার তিন ভাগে বিভক্ত। যথা:ক. নিত্যবৃত্ত (সাধারণ) বর্তমান: স্বাভাবিক বা অভ্যস্ততা বোঝালে সাধারণ বর্তমান কালের ক্রিয়াকে সাধারণ বা নিত্যবৃত্ত বর্তমান কাল বলে। যেমন: আমি স্কুলে যাই। সূর্...

Category: ক্রিয়ার কাল

ক্রিয়ার কাল

ক্রিয়া সংঘটনের সময়কে কাল বলে। চিরন্তন সত্যের ক্ষেত্রে  সাধারণ বর্তমান কালের বিশিষ্ট প্রয়োগ পরোক্ষ উক্তির ক্রিয়ার কাল অপরিবর্তিত থাকে। যেমন:আমরা বই পড়ছি। 'পড়া' ক্রিয়াটি দ্বারা বর্তমানে সংঘটিত হচ্ছে বোঝাচ্ছে।কাল তুমি শহরে গিয়েছিলে। 'যাওয়া' ক্রিয়াটি পূর্বে অর্থাৎ অতীতে সম্পন্ন হয়েছে।আগামীকাল স্কুল...

Category: No Parent

যৌগিক ক্রিয়া

একটি সমাপিকা ও একটি অসমাপিকা ক্রিয়া যদি একত্রে একটি বিশেষ বা সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে, তবে তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে। অসমাপিকা ক্রিয়ার সাথে সমাপিকা ক্রিয়া যুক্ত হয়ে যখন একটি ক্রিয়া গঠন করে, তখন তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে। যেমন: মরে যাওয়া, কমে আসা, এগিলে চলা, হেসে ওঠা, উঠে পড়া, পেয়ে বসা, সরে দাঁড়ানো, বেঁধে...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

সংযোগ ক্রিয়া

বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বন্যাত্মক শব্দের পরে করা, কাটা, হওয়া, দেওয়া, ধরা, পাওয়া, খাওয়া, মারা প্রভৃতি ক্রিয়া যুক্ত হয়ে সংযোগ ক্রিয়া গঠিত হয়। বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের সঙ্গে কর, হ, দে, পা, যা, কাট, গা, ছাড়, ধর, মার প্রভৃতি ধাতুযোগে গঠিত ক্রিয়াপদ বিশেষ বিশেষ অর্থে মিশ্র ক্রিয়া গঠন করে।। যেমন:&n...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

নামক্রিয়া

বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের পরে আ- আনো প্রত্যয়যোগে যেসব ধাতু (ক্রিয়া) গঠিত হয়, সেগুলোকে নামক্রিয়া (নামধাতু) বলে। যেমন: বেত (বিশেষ্য) + আ (প্রত্যয়) = বেতা (নামধাতু)। শিক্ষক ছাত্রটিকে বেতাচ্ছেন (নামধাতুর ক্রিয়াপদ)। বাঁকা (বিশেষণ) + আ (প্রত্যয়) = বাঁকা (নামধাতু)। কঞ্চিটি বাঁকিয়ে ধর (নামধ...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

প্রযোজক ক্রিয়া

যে ক্রিয়া একজনের প্রযোজনা বা চালনায় অন্য কর্তৃক অনুষ্ঠিত হয়, সেই ক্রিয়াকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে। কর্তা অন্যকে দিয়ে কাজ করালে তাকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে। সংস্কৃত ব্যাকরণে একে ণিজন্ত ক্রিয়া বলা হয়।→ প্রযোজক কর্তা: যে ক্রিয়া প্রযোজনা করে।→ প্রযোজ্য কর্তা: যাকে দিয়ে ক্রিয়াটি অনুষ্ঠিত হয়।প্রযোজক কর্তা প্র...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

সরল ক্রিয়া

একটিমাত্র পদ দিয়ে যে ক্রিয়া গঠিত হয় এবং কর্তা এককভাবে ক্রিয়াটি সম্পন্ন করে, তাকে সরল ক্রিয়া বলে। যেমন: সে লিখছে। ছেলেরা মাঠে খেলছে। প্রদত্ত বাক্য দুটিতে 'লিখছে' ও 'খেলছে' হলো সরল ক্রিয়া।

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

দ্বিকর্মক ক্রিয়া

যে ক্রিয়ায় দুটি কর্মপদ থাকে, তাকে দ্বিকর্মক ক্রিয়া বলে। দ্বিকর্মক ক্রিয়ায় বস্তুবাচক কর্মপদটিকে মুখ্য বা প্রধান কর্ম এবং ব্যক্তিবাচক কর্মপদটিকে গৌণ কর্ম বলে। যেমন: বাবা আমাকে (গৌণ কর্ম) একটি কলম (মুখ্য কর্ম) কিনে দিয়েছেন। শিক্ষক ছাত্রকে বই দিলেন (এ বাক্যে 'দিলেন' একটি দ্বিকর্মক ক্রিয়া)।প্রশ্ন: ক...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

অকর্মক ক্রিয়া

যে ক্রিয়ার কর্ম নেই, তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলে। বাক্যে ক্রিয়ার কোনো কর্ম না থাকলে সেই ক্রিয়াকে অকর্মক ক্রিয়া বলে। যেমন: মেয়েটি হাসে (এখানে কী বা কাকে 'হাসে' প্রশ্ন করলে উত্তর পাওয়া যায় না। তাই 'হাসে' অকর্মক ক্রিয়া)। সে ঘুমায় (এ বাক্যে কোনো কর্ম নেই)।

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

সকর্মক ক্রিয়া

যে ক্রিয়ার কর্মপদ আছে, তাই সকর্মক ক্রিয়া। বাক্যের মধ্যে ক্রিয়ার কর্ম থাকলে সেই ক্রিয়াকে সকর্মক ক্রিয়া বলে। ক্রিয়ার সাথে কী বা কাকে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাই ক্রিয়ার কর্মপদ। কর্মপদ যুক্ত ক্রিয়াই সকর্মক ক্রিয়া। যেমন: সে বই পড়ছে (এ বাক্যে 'পড়ছে' হলো সকর্মক ক্রিয়া। 'বই' হলো 'পড়ছে' ক্রিয়ার...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

অসমাপিকা ক্রিয়া

যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না অর্থাৎ বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাই অসমাপিকা ক্রিয়া। যে ক্রিয়া ভাব সম্পূর্ণ করতে পারে না, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন:প্রভাতে সূর্য উঠলে... (অন্ধকার দূর হয়)। আমরা হাত-মুখ ধুয়ে... (পড়তে বসলাম)। ভালো করে পড়াশোনা করলে... (ভালো ফল হবে)।এখানে ...

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

সমাপিকা ক্রিয়া

যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে অর্থাৎ বক্তার কথা সম্পূর্ণরূপে ব্যক্ত হয়, তাই সমাপিকা ক্রিয়া। যে ক্রিয়া দিয়ে ভাব সম্পূর্ণ হয়, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমন: ছেলেরা খেলা করছে। এ বছর বন্যায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ভালো করে পড়াশোনা করবে।

Category: ক্রিয়ার প্রকারভেদ

ক্রিয়ার প্রকারভেদ

ভাব প্রকাশের দিক দিয়ে ক্রিয়াপদ প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত। যথা:সমাপিকা ক্রিয়াঅসমাপিকা ক্রিয়াকর্মপদের উপর ভিত্তি করে ক্রিয়াপদ তিন ভাগে বিভক্ত। যথা:সকর্মক ক্রিয়াঅকর্মক ক্রিয়াদ্বিকর্মক ক্রিয়াগঠন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে ক্রিয়াপদ পাঁচ ভাগে বিভক্ত। যথা:সরল ক্রিয়াপ্রযোজক ক্রিয়ানামক্রিয়াসংযোগ ক্রিয়াযৌগিক ক্...

Category: ক্রিয়াপদ

ক্রিয়াপদ

বাক্যে যে পদ দ্বারা কোনো কিছু করা, ঘটা, হওয়া, যাওয়া অর্থাৎ কোনো কার্য সম্পাদন বোঝায়, তাকে ক্রিয়াপদ বলে। যে পদের দ্বারা কোনো কার্য সম্পাদন করা বোঝায়, তাকেই ক্রিয়াপদ বলে। বাক্যে উদ্দেশ্য বা কর্তা কী করে বা কর্তার কী ঘটে বা হয়, তা নির্দেশ করা হয় যে পদ দিয়ে তাকে ক্রিয়া বলে। যেমন: আমি ভাত খাই। রাজীব...

Category: পদের প্রকারভেদ

একই অব্যয় শব্দের বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার

 অব্যয় (অব্যয়)যে অর্থ প্রকাশ করে (যে অর্থ প্রকাশ করে)উদাহরণ (উদাহরণ)আরপুনরাবৃত্তি অর্থে (পুনরাবৃত্তি অর্থে)ও দিকে আর যাব না। (ও দিকে আর যাব না।)নির্দেশ অর্থে (নির্দেশ অর্থে)বল, আর কি চাও? (বল, আর কি চাও?)নিরাশায় (নিরাশায়)সে দিন কি আর আসবে? (সে দিন কি আর আসবে?)বাক্যালংকারে (বাক্যালংকারে)আর কি ব...

Category: অব্যয় পদ

অনুকার অব্যয়

যে সকল অব্যয় রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, তাকে অনুকার/ ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব বা আধিকা ইত্যাদি বোঝায়। যেমন:  মেঘের গর্জন - গুড় গুড় বাতাসের গতি - শন শন স্রোতের ধ্বনি - কল ক...

Category: অব্যয়ের প্রকারভেদ

অনুসর্গ অব্যয়

যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বা পদান্বয়ী অব্যয় বলে। দ্বারা, দিয়া, হইতে, থেকে ইত্যাদি অনুসর্গ অব্যয়। যেমন: ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।

Category: অব্যয়ের প্রকারভেদ

অব্যয়ের প্রকারভেদ

অব্যয় প্রধানত চার প্রকার। যথা:সমুচ্চয়ী অব্যয়অনন্বয়ী অব্যয়অনুসর্গ অব্যয়অনুকার/ ধ্বন্যাত্মক অব্যয় 

Category: অব্যয় পদ

অনন্বয়ী অব্যয়

যে সকল অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। যেমন-স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপনে: হ্যাঁ, আমি যাব। না, আমি যাব না।অনুমোদন বাচকতায়: আপনি যখন বলেছেন, বেশ তো আমি যাব।সমর্থন সূচক জবাবে: আপনি যা জানেন তা তো ঠিকই বটে।যন্ত্রণা ...

Category: অব্যয়ের প্রকারভেদ

সমুচ্চয়ী অব্যয়

যে অব্যয় পদ একটি বাক্যের সঙ্গে অন্য একটি বাক্যের অথবা বাক্যস্থিত একটি পদের সঙ্গে অন্য একটি পদের সংযোজন, বিয়োজন বা সংকোচন ঘটায়, তাকে সমুচ্চয়ী অব্যয় বা সম্বন্ধবাচক অব্যয় বলে। যেমন:উচ্চপদ ও সামাজিক মর্যাদা সকলেই চায়।(এখানে 'ও' অব্যয়টি বাক্যস্থিত দুটো পদের সংযোজন করেছে)হাসেম কিংবা কাসেম এর জন্য দায়ী। [এ...

Category: অব্যয়ের প্রকারভেদ

অব্যয় পদ

ন ব্যয় অব্যয়। যার ব্যয় বা পরিবর্তন হয়না, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় শব্দ তাই অব্যয়। যে পদ সর্বদা অপরিবর্তনীয় থেকে কখনো কখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সম্বন্ধ ঘটায়, তাকে অব্যয় পদ বলে।অব্যয় পদের বৈশিষ্ট্যসমূহ:"অব্যয় শব্দের সাথে কোনো বিভক্তিচি...

Category: পদের প্রকারভেদ

বাংলা ভাষায় অব্যয় শব্দ

বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় শব্দ রয়েছে। যথা:"বাংলা অব্যয় শব্দ: আর, আবার, ও, হাঁ, না ইত্যাদি।""তৎসম অব্যয় শব্দ: যদি, যথা, সদা, সহসা, হঠাৎ, অর্থাৎ, দৈবাৎ, বরং, পুনশ্চ, আপাতত, বস্তুত ইত্যাদি। ['এবং' ও 'সুতরাং' তৎসম শব্দ হলেও বাংলায় এগুলোর অর্থ পরিবর্তিত হয়েছে। সংস্কৃতে 'এবং' শব্দের অর্থ এমন, আর...

Category: অব্যয় পদ

বিবিধ উপায়ে গঠিত অব্যয় শব্দ

বিবিধ উপায়ে গঠিত অব্যয় শব্দ:"একাধিক অব্যয় শব্দযোগে: কদাপি, নতুবা, অতএব, অথবা।""আনন্দ বা দুঃখ প্রকাশক একই শব্দের দুবার প্রয়োগ: ছি ছি, ধিক্ ধিক্, বেশ বেশ।""দুটো ভিন্ন শব্দযোগে: মোট কথা, হয়তো, যেহেতু, নইলে।""অনুকার শব্দযোগে: কুহু কুহু, গুন গুন, ঘেউ ঘেউ, শন শন, ছল ছল, কন কন ইত্যাদি।"

Category: অব্যয় পদ

সর্বনামের বিশিষ্ট প্রয়োগ

বিনয় প্রকাশে: উত্তম পুরুষের এক বচনে দীন, অধম, বান্দা, সেবক, দাস প্রভৃতি শব্দ ব্যবহৃত হয়। যথা: 'আজ্ঞা কর দাসে, শাস্তি নরাধমে।' 'দীনের আরজ।'কবিতায় 'আমার' স্থানে মম, 'আমাদের' স্থানে মোদের এবং 'আমরা' স্থানে মোরা ব্যবহৃত হয়। যেমন- 'কে বুঝিবে বাধা মম।' 'মোদের গরব, মোদের আশা, আ মরি! বাংলা ভাষা।' 'ক্ষুদ্র শ...

Category: সর্বনাম পদ

বিভিন্ন প্রকার সর্বনাম

৯ম-১০ম শ্রেণির ব্যাকরণের পুরাতন সিলেবাস অনুসারে বিভিন্ন প্রকার সর্বনামের তালিকা প্রদান করা হলো:ব্যক্তিবাচক বা পুরুষবাচকআমি, আমরা, তুমি, তোমরা, সে, তারা, তাহারা, তিনি, তাঁরা, এ, এরা, ও, ওরা।আত্মবাচকস্বয়ং, নিজে, খোদ, আপনি।সামীপ্যবাচকএ, এই, এরা, ইহারা, ইনি।দূরত্ববাচকঐ, ঐসব।সাকল্যবাচকসব, সবাই, সকল, সমস্...

Category: সর্বনাম পদ

অন্যবাচক সর্বনাম

নিজ ভিন্ন অন্য কোনো অনির্দিষ্ট ব্যক্তি বোঝাতে অন্যবাচক সর্বনাম ব্যবহৃত হয়। যেমন: অন্য, অপর, পর, অমুক ইত্যাদি।

Category: সর্বনাম পদ

সকলবাচক সর্বনাম

ব্যক্তি, বস্তু বা ভাবের সমষ্টি বোঝাতে সকলবাচক সর্বনাম হয়। যেমন: সবাই, সকলে, সকলকে, সবার, সমস্ত, সব ইত্যাদি।

Category: সর্বনাম পদ

পারস্পরিক সর্বনাম

দুই পক্ষের সহযোগিতা বা নির্ভরতা বোঝাতে পারস্পরিক সর্বনাম ব্যবহৃত হয়।যেমন: পরস্পর, নিজেরা নিজেরা (যাবতীয় দ্বন্দ্ব নিজেরা নিজেরা মিটমাট করে) ইত্যাদি। 

Category: সর্বনাম পদ

সাপেক্ষ সর্বনাম

পরস্পর নির্ভরশীল দুটি সর্বনামকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলে। যেমন: যারা-তারা, যে-সে, যেমন-তেমন (যেমন কর্ম তেমন ফল) ইত্যাদি।

Category: সর্বনাম পদ

প্রশ্নবাচক সর্বনাম

প্রশ্ন তৈরির জন্যে প্রশ্নবাচক সর্বনাম প্রয়োগ করা হয়। যেমন: কে, কারা, কাকে, কার, কাহার, কিসে, কি, কী (কী দিয়ে ভাত খায়?) ইত্যাদি।

Category: সর্বনাম পদ

অনির্দিষ্ট সর্বনাম

অনির্দিষ্ট বা পরিচয়হীন কিছু বোঝাতে যে সর্বনাম ব্যবহৃত হয়, তাকে অনির্দিষ্ট সর্বনাম বলে। যেমন: কেউ, কোথাও, কিছু, একজন (একজন এসে খবরটা দেয়)।

Category: সর্বনাম পদ

নির্দেশক সর্বনাম

যে সর্বনাম নৈকট্য বা দূরত্ব নির্দেশ করে, তাকে নির্দেশক সর্বনাম বলে। যেমন:নিকট নির্দেশক: এ, এই, এরা, ইনি। দূর নির্দেশক: ও, ওই, ওরা, উনি।

Category: সর্বনাম পদ

আত্মবাচক সর্বনাম

কর্তা নিজেই কোনো কাজ করছে, ভাবটি জোর দিয়ে বোঝানোর জন্য এ ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়। যেমন: নিজে (সে নিজে অঙ্কটা করছে), স্বয়ং, খোদ ইত্যাদি।

Category: সর্বনাম পদ

ব্যক্তিবাচক সর্বনাম

ব্যক্তিবাচক সর্বনাম ব্যক্তি নামের পরিবর্তে বসে। এই সর্বনাম তিন ধরনের। যথা:বক্তা পক্ষের সর্বনাম: আমি, আমরা, আমাকে, আমাদের। শ্রোতা পক্ষের সর্বনাম: তুমি, তোমরা, তুই, তোরা, আপনি, আপনারা, তোমাকে, তোকে, আপনাকে ইত্যাদি। অন্যপক্ষের সর্বনাম: সে, তারা, তিনি, তাঁরা, এ, এরা, ওর, ওদের ইত্যাদি। শ্র...

Category: সর্বনাম পদ

সর্বনাম পদ

বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে সর্বনাম বলে। ভাষায় সর্বনামের ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা। বাক্যের মধ্যে বিশেষ্য যে ভূমিকা পালন করে, সর্বনাম অনুরূপ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ্য শব্দের মতো সর্বনাম শব্দের সঙ্গেও বিভক্তি, নির্দেশক, বচন প্রভৃতি যুক্ত হয়। যেমন: 'শিমুল মনোয...

Category: পদের প্রকারভেদ

৯ম - ১০ম শ্রেণির আলোকে বিশেষণের প্রকারভেদ

বর্ণবাচক: যে বিশেষণ দিয়ে রং নির্দেশ করা হয়, তাকে বর্ণবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: নীল আকাশ; লাল ফিতা।গুণবাচক: যে বিশেষণ দিয়ে গুণ বা বৈশিষ্ট্য বোঝায়, তাকে গুণবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: চালাক ছেলে; ঠান্ডা পানি।অবস্থাবাচক: যে বিশেষণ দিয়ে অবস্থা বোঝায়, তাকে অবস্থাবাচক বিশেষণ বলে। যেমন: চলন্ত ট্রেন;...

Category: বিশেষণ পদ

একই পদের বিশেষ্য ও বিশেষণ রুপে প্রয়োগ

 পদের নামপ্রয়োগভাল (বিশেষ্য)আপন ভাল সবাই চায়ভাল (বিশেষণ)ভাল বাড়ি পাওয়া কঠিনপুণ্য (বিশেষ্য)পুণ্যে মতি হোকপুণ্য (বিশেষণ)তোমার এ পুণ্য প্রচেষ্টা সফল হোকশীত (বিশেষ্য)শীতে সকালে চার দিক কুয়াশায় অন্ধকারশীত (বিশেষণ)শীতকালে কুয়াশা পড়েমন্দ (বিশেষ্য)এখানে কি মন্দটা তুমি দেখলে?মন্দ (বিশেষণ)মন্দ কথা বলতে ন...

Category: বিশেষণ পদ

বিশেষ্য থেকে বিশেষণ পদে পরিবর্তন

 বিশেষ্যবিশেষণআঘাতআহতইচ্ছাঐচ্ছিকউৎকর্ষউৎকৃষ্টগুরুগরিষ্ঠচাতুর্যচতুরজীবনজীবনীদর্শনদার্শনিকদাক্ষিণ্যদক্ষিণদহনদহনীয়দিকদিগম্বরনৈপুণ্যনিপুণপ্রাচুর্যপ্রচুরপ্রণয়নপ্রণীতবুদ্ধিমত্তা/বুদ্ধিবুদ্ধিমানভূগোলভৌগোলিকমানুষমনুষ্যলবণলবণাক্তসন্ধ্যাসান্ধ্যসর্বজনসর্বজনীনসৌহার্দ্যসৌহার্দিকইতিহাসঐতিহাসিকগাম্ভীর্যগম্ভ...

Category: বিশেষণ পদ

বাক্যের বিশেষণ

কখনো কখনো কোনো বিশেষণ পদ একটি সম্পূর্ণ বাক্যকে বিশেষিত করতে পারে, তখন তাকে বাক্যের বিশেষণ বলে। যেমন- দুর্ভাগ্যক্রমে দেশ আবার নানা সমস্যাজালে আবদ্ধ হয়ে পড়ছে। বাস্তবিকই আজ আমাদের কঠিন পরিশ্রমের প্রয়োজন।

Category: ভাব বিশেষণ

অব্যয়ের বিশেষণ

যে ভাব-বিশেষণ অব্যয় পদ অথবা অব্যয় পদের অর্থকে বিশেষিত করে, তাকে অব্যয়ের বিশেষণ বলে। যেমন- ধিক্ তারে, শত ধিক্ নির্লজ্জ যে জন।

Category: ভাব বিশেষণ

বিশেষণীয় বিশেষণ

যে পদ নাম-বিশেষণ বা ক্রিয়া বিশেষণকে বিশেষিত করে, তাকে বিশেষণীয় বিশেষণ বলে। যেমন-নাম-বিশেষণের বিশেষণ: সামান্য একটু দুধ দাও। এ ব্যাপারে সে অতিশয় দুঃখিত। ক্রিয়া বিশেষণের বিশেষণ: রকেট অতি দ্রুত চলে।

Category: ভাব বিশেষণ

ক্রিয়া বিশেষণ

যে পদ ক্রিয়া সংঘটনের ভাব, কাল বা রূপ নির্দেশ করে, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে। যেমন: ছেলেটি দ্রুত দৌড়ায়। লোকটি ধীরে হাঁটে। মেয়েটি গুনগুনিয়ে গান গায়। ধীরে ধীরে বায়ু বয়।ক্রিয়া বিশেষণকে কয়েকভাগে ভাগ করা যায়। যথা:১. ধরনবাচক ক্রিয়াবিশেষণ: কোনো ক্রিয়া কীভাবে সম্পন্ন হয়, ধরনবাচক ক্রিয়া বিশেষণ তা নির্দেশ করে। য...

Category: ভাব বিশেষণ

ভাব বিশেষণ

যে পদ বিশেষ্য ও সর্বনাম ভিন্ন অন্য পদকে বিশেষিত করে, তাই ভাব বিশেষণ।ভাব বিশেষণ চার প্রকার। যথা:ক্রিয়া বিশেষণবিশেষণীয় বিশেষণঅব্যয়ের বিশেষণবাক্যের বিশেষণ  

Category: বিশেষণ পদ

বিভিন্নভাবে বিশেষণ গঠনের পদ্ধতি

 শ্রেণিউদাহরণক্রিয়াজাতহারানো সম্পত্তি, খাবার পানি, অনাগত দিনঅব্যয়জাতআচ্ছা মানুষ (মনে রাখবেন: "আচ্ছা" এখানে বিশেষণ হিসেবে কাজ করছে), উপরি পাওনা, হঠাৎ বড়লোকসর্বনামজাতকবেকার কথা, কোথাকার কে, স্বীয় সম্পত্তিসমাসসিদ্ধবেকার, নিয়ম-বিরুদ্ধ, জ্ঞানহারা, চৌচালা ঘরবীন্দামূলকহাসিহাসি মুখ, কাঁদকাঁদ চেহারা, ড...

Category: বিশেষণ পদ

নাম বিশেষণ

যে বিশেষণ পদ কোনো বিশেষ্য বা সর্বনাম পদকে বিশেষিত করে, তাকে নাম বিশেষণ বলে। যেমন:বিশেষ্যের বিশেষণ: সুস্থ-সবল দেহকে কে না ভালবাসে?সর্বনামের বিশেষণ: সে রূপবান ও গুণবান।নাম বিশেষণকে আবার বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:বিশেষণের প্রকারউদাহরণরূপবাচকনীল আকাশ, সবুজ মাঠ, কালো মেঘগুণবাচকচৌকস্ লোক, ঠাণ্ডা হাওয়া...

Category: বিশেষণ পদ

বিশেষণ পদ

যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণ পদ বলে। যেমন:চলন্ত গাড়ি (বিশেষ্যের বিশেষণ)।করুণাময় তুমি (সর্বনামের বিশেষণ)।দ্রুত চল (ক্রিয়া বিশেষণ)।সুন্দর ফুল; বাজে কথা; পঞ্চাশ টাকা; হাজার সমস্যা।বিশেষণ প্রধানত দুইভাগে বিভক্ত। যথা:নাম বিশেষণভাব বি...

Category: পদের প্রকারভেদ

গুণবাচক বিশেষ্য

যে বিশেষ্য দ্বারা কোনো বস্তুর দোষ বা গুণের নাম বোঝায়, তাকে গুণবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: মধুরতা (মধুর মিষ্টত্বের গুণ), তারল্য (তরল দ্রব্যের গুণ), তিক্ততা (তিক্ত দ্রব্যের দোষ বা গুণ), তারুণ্য (তরুণের গুণ) ইত্যাদি।

Category: বিশেষ্য পদ

ভাববাচক বিশেষ্য

যে বিশেষ্য পদ দ্বারা কোনো ক্রিয়ার ভাব বা কাজের ভাব প্রকাশিত হয়, তাকে ভাববাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: গমন (যাওয়ার ভাব বা কাজ), ভোজন (খাওয়ার ভাব বা কাজ), লিখন (লেখার ভাব বা কাজ) ইত্যাদি।

Category: বিশেষ্য পদ

সমষ্টিবাচক বিশেষ্য

যে পদ দ্বারা বেশ কিছু সংখ্যক ব্যক্তি বা প্রাণীর সমষ্টি বোঝায়, তাকে সমষ্টিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: সভা, জনতা, সমিতি, পরিবার, পঞ্চায়েত, ঝাঁক, বহর, দল, বাহিনী, মিছিল, মাহফিল ইত্যাদি।

Category: বিশেষ্য পদ

বস্তুবাচক বিশেষ্য

যে পদ দ্বারা কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: বই, খাতা, কলম, টেবিল, থালা, বাটি, মাটি, ইট, চাল, লবণ, চিনি, পানি, আকাশ ইত্যাদি।

Category: বিশেষ্য পদ

জাতিবাচক বিশেষ্য

যে পদ দ্বারা কোনো এক জাতীয় প্রাণী বা পদার্থের সাধারণ নাম বোঝায়, তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: মানুষ, গরু, ছাগল, পাখি, ফুল, ফল, গাছ, নদী, সাগর, পর্বত, ইংরেজ ইত্যাদি।

Category: বিশেষ্য পদ

সংজ্ঞাবাচক বিশেষ্য

সংজ্ঞা (নাম) বাচক বিশেষ্য: যে পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, ভৌগোলিক স্থান বা সংজ্ঞা এবং গ্রন্থ বিশেষের নাম বিজ্ঞাপিত হয়, তাকে সংজ্ঞা (নাম) বাচক বিশেষ্য বলে। যেমন: আনিস, দিল্লি, মেঘনা, আরব সাগর। অগ্নিবীণা, বিশ্বনবী।ব্যক্তিনাম: হাবিব, সজল, লতা, শম্পা, ওমর, মাইকেল।স্থাননাম: ঢাকা, বাংলাদেশ, হিমালয়, পদ্মা, লন্...

Category: বিশেষ্য পদ

বিশেষ্য পদ

কোনো কিছুর নামকেই বিশেষ্য পদ বলে। বাক্য মধ্যে ব্যবহৃত যে সমস্ত পদ দ্বারা কোনো ব্যক্তি, প্রাণী, জাতি, সমষ্টি, বস্তু, স্থান, কাল, ভাব, ধারণা, কর্ম বা গুণের নাম বোঝায়, তাকে বিশেষ্য পদ বলে। যেমন: নজরুল, বাঘ, ঢাকা, ইট, ভোজন, সততা ইত্যাদি।বিশেষ্য পদ ছয় প্রকার। যথা:সংজ্ঞা (নাম) বাচক বিশেষ্যজাতিবাচক বিশেষ্য...

Category: পদের প্রকারভেদ

পদের প্রকারভেদ

প্রশ্ন: পদ কত প্রকার ও কী কী?উত্তর: পদ প্রধানত দুই প্রকার। যথা: সব্যয় পদ, অব্যয় পদ।সব্যয় পদ চার প্রকার। যথা: বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া।[৯ম-১০ম শ্রেণির ব্যাকরণের নতুন সিলেবাসে পদকে ৮ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা: বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, ক্রিয়া, ক্রিয়া বিশেষণ, অনুসর্গ...

Category: পদ প্রকরণ

পদ প্রকরণ

প্রশ্ন: পদ কাকে বলে?উত্তর: "দুঃসাহসী অভিযাত্রীরা মানুষের চিরন্তন কল্পনার রাজ্য চাঁদের দেশে পৌঁছেছেন এবং মঙ্গলগ্রহেও যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত হচ্ছেন।" - এ বাক্যটিতে 'রা' (অভিযাত্রী+রা), 'এর' (মানুষ+এর), 'র' (কল্পনা+র), 'এ' (মঙ্গলগ্রহ+এ) প্রভৃতি চিহ্নগুলোকে বিভক্তি বলা হয়।সুতরাং, আমরা বলতে পারি, বিভ...

Category: No Parent

প্রায় সমোচ্চারিত শব্দ / শব্দজোড়

বাংলা ভাষায় এমন কিছু শব্দ আছে, যেগুলোর উচ্চারণ এক অথবা প্রায় এক, কিন্তু অর্থ ভিন্ন; এমন যুগল শব্দকে শব্দজোড় বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এদের বানান ভিন্ন হয়, তবে উচ্চারণ এক হওয়ায় কানে শুনে এদের পার্থক্য করা যায় না। যেমন: অকুল (নীচ বংশ), অক্ল (তীরহীন)। মূলশব্দপ্রতিশব্দঅংশভাগঅংসকাঁধ বা স্কন্ধঅসুরদানব/দৈ...

Category: No Parent

বিভিন্ন শব্দের প্রতিশব্দ

 মূলশব্দপ্রতিশব্দঅরুদ্ভদমর্মভেদীঅরুণপ্রভাত সূর্যঅপলাপঅস্বীকারউচ্ছণ্ড্যউৎসর্গঅবিমিশ্রবিশুদ্ধঅমরাবতীস্বর্গঅত্যহিতসর্বনাশঅব্যুঢ়অবিবাহিতআশিষআশীর্বাদআমানতগচ্ছিতইত্তেফাকমিল/ঐক্যউদ্যতবলিষ্ঠউত্তমপ্রধানএপিটাফসমাধি-লিপিকাদম্বিনীমেঘমালাকুক্কুটমোরগকুজ্বটিকাকুয়াশাকোষ্ঠীজন্মপত্রিকাকোন্দাতালগাছের নৌকাকোষ্ঠীজন...

Category: No Parent

বাক্যে বিপরীতার্থক শব্দের প্রয়োগ

যুদ্ধে জয়-পরাজয় নির্ধারিত হবে।খেলায় হার-জিত আছেই।ব্যবসায়ে লাভ-ক্ষতি আছেই।জীবনে হাসি-কান্না পর্যায়ক্রমে আসে।সাগরে জোয়ার-ভাটায় পানির হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটে।হালকা আর ভারি যন্ত্রগুলো ধোয়ামোছা কর।'কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?'এ জগৎ হরণ-পূরণের মেলা।ছেলেটি বড়ই চঞ্চল, কিন্তু মেয়েটি কেমন ধীর-স্থির।পর...

Category: বিপরীত শব্দ

বিপরীত শব্দ

প্র. বিপরীত শব্দ কাকে বলে?উ. যদি একটি শব্দ অন্য একটি শব্দের সম্পূর্ণ উল্টো অর্থ বা ভাবার্থবোধক হয়, তবে শব্দ দুটিকে পরস্পরের বিপরীত শব্দ বলে।সাধারণত তিন উপায়ে বিপরীত শব্দ গঠন করা যায়। যথা: উপসর্গ যোগে: সুসময়-দুঃসময়। সম্পূর্ণ ভিন্ন শব্দ যোগে: আলো-অন্ধকার।একটি শব্দের শেষে অন্য একটি শব্দ যোগ ক...

Category: No Parent

সমার্থক শব্দ

 শব্দসমার্থক শব্দআকাশগগন, নভ, অন্তরীক্ষ, অম্বর, শূন্য, ব্যোম, নীলিমা, দ্যুলোক, নভোমণ্ডল, আকাশমণ্ডলআগুনঅগ্নি, অনল, পাবক, বহ্নি, দহন, হুতাশন, কৃশানু, বৈশ্বানর, শিখা, সর্বভূকআলোজ্যোতি, কিরণ, রশ্মি, প্রভা, দীপ্তি, আলোক, উজ্জ্বলতা, আভা, বিভা, শিখাআনন্দসুখ, হর্ষ, উল্লাস, আমোদ, প্রমোদ, আহ্লাদ, খুশি, ফ...

Category: No Parent

বাংলা ভাষায় বিভিন্ন শব্দের অনুপাত

  শব্দ শ্রেণীঅনুপাত (%)বাংলাতৎসম শব্দ২৫%অর্ধ-তৎসম শব্দ৫%তদ্ভব শব্দ৬০%দেশি শব্দ০২%বিদেশি শব্দ০৮% সর্বমোট১০০%৯ম-১০ম শ্রেণির ব্যাকরণের নতুন সিলেবাস অনুসারে, উৎস বিচারে বাংলা শব্দভাণ্ডারকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি। এর মধ্যে তৎসম ও তদ্ভব শ্রেণিকে নিজস্ব উৎসের এ...

Category: শব্দ

মিশ্র শব্দ

কোনো কোনো সময় দেশি ও বিদেশি শব্দের মিলনে শব্দদ্বৈত সৃষ্টি হয়ে থাকে। যেমন: গঠিত শব্দ ভাষা হাট-বাজারবাংলা+ফারসিহেড-মৌলভীইংরেজি+ফারসিহেড-পণ্ডিতইংরেজি+তৎসমখ্রিষ্টাব্দইংরেজি+তৎসমখ্রিষ্টানইংরেজি+বাংলাপকেট-মারইংরেজি+বাংলাশ্রমিক-মালিকতৎসম+আরবিআইনজীবীফারসি+তৎসমডাক্তার-খানাইংরেজি+ফারসিকালি-কলমব...

Category: উৎস বিচারে শব্দ

অন্যান্য বিদেশি শব্দ

 ভাষার নামবাংলায় ব্যবহৃত শব্দহিন্দিভাই, বোন, মামা, মামি, চাচা, চাচি, দাদা, দাদি, ফুফা (মা - তদ্ভব, বাবা - তুর্কি, খালা - আরবি), পানি, চানাচুর, পানি, ধোলাই, লাগাতার, সমঝোতা, হালুয়াপর্তুগিজআনারস, আলপিন, আচার, আলকাতরা, আলমারি, আয়া, ইংরেজ, ইস্পাত, ইস্তিরি (ইস্ত্রি), কেদারা, কামরা, কাজু, কপি, গির্জা...

Category: বিভিন্ন বিদেশি শব্দ

ইংরেজি

 বিভাগশব্দ ইংরেজিকলেজ, ইউনিভার্সিটি, নভেল, নোট, ইউনিয়ন, পেনসিল, ব্যাগ, চেয়ার, টেবিল, ফুটবল, ক্রিকেট, বাক্স, বোতল।উচ্চারণে পরিবর্তিতআফিম (Opium), অফিস (Office), স্কুল (School), হাসপাতাল (Hospital)

Category: বিভিন্ন বিদেশি শব্দ

ফারসি/পারসি

 বিভাগফারসি/পারসি শব্দধর্মসংক্রান্ত শব্দখোদা, গুনাহ, দোজখ, নামায, পয়গম্বর, ফেরেশতা, বেহেশত, রোযা, হাদিস ইত্যাদি।প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দকারখানা, চশমা, জবানবন্দি, তারিখ, তোশক, দফতর, দরবার, দোকান, দস্তখত, দৌলত, নালিশ, বাদশাহ, বান্দা, মেথর, রসদ ইত্যাদি।বিবিধ শব্দহাঙ্গামা, আমদানি, জানোয়ার, জিন...

Category: বিভিন্ন বিদেশি শব্দ

আরবি

 বিভাগআরবি শব্দধর্মসংক্রান্ত শব্দআল্লাহ, ইসলাম, ঈমান, ওযু, কোরবানী, কুরআন, কিয়ামত, জান্নাত, জাহান্নাম, তওবা, তসবি, হজ, যাকাত, হালাল, হারাম ইত্যাদি।প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক শব্দআদালত, আলেম, ইনসান, ঈদ, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কিতাব, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্স...

Category: বিভিন্ন বিদেশি শব্দ

বিদেশি শব্দ

রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সংস্কৃতিগত ও বাণিজ্যিক কারণে বাংলায় আগত বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের বহু শব্দ বাংলায় এসে স্থান করে নিয়েছে, এগুলোই বিদেশি শব্দ।যেমনঃ আদালত, আদমি, হাঙ্গামা ইত্যাদি

Category: উৎস বিচারে শব্দ

দেশি শব্দ

বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (কোল, মুণ্ডা) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত হয়েছে, এসব শব্দকে দেশি শব্দ নামে অভিহিত করা যায়। অনার্য জাতির ব্যবহৃত শব্দও দেশি শব্দ। যেমন: কোলভাষা - কুড়ি (বিশ) তামিল ভাষা - পেট (উদর) মুণ্ডারী ভাষা - চুলা (উনুন) এরূপ কুলা, গঞ্জ, চোঙ্গা, ট...

Category: উৎস বিচারে শব্দ

অর্ধ - তৎসম শব্দ

বাংলা ভাষায় কিছু সংস্কৃত শব্দ কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত আকারে ব্যবহৃত হয়, এগুলোই অর্ধ-তৎসম শব্দ। অর্ধ-তৎসম মানে আধা সংস্কৃত। যেমন:সংস্কৃতঅর্ধ-তৎসমজ্যোৎস্নাজোছনাবৈষ্ণববোষ্টমশ্রাদ্ধছেরাদ্দকুৎসিতকুচ্ছিতগৃহিণীগিন্নী

Category: উৎস বিচারে শব্দ

তদ্ভব শব্দ

যেসব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে আধুনিক বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে, সেসব শব্দকে বলে তদ্ভব শব্দ। তদ্ভব শব্দগুলোকে খাঁটি বাংলা শব্দও বলা হয়। যেমন: সংস্কৃতপ্রাকৃততদ্ভবঘতঘিঅঘিহস্তহথহাতচন্দ্রচন্দচাঁদমাতামাআমাচর্মকারচম্মআর...

Category: উৎস বিচারে শব্দ

তৎসম শব্দ

তৎসম অর্থ তার (তৎ) সম (সমান)। তৎসম একটি পারিভাষিক শব্দ, যার মূল সংস্কৃত। যেসব শব্দ সংস্কৃত থেকে সরাসরি বাংলায় এসেছে এবং যাদের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে, সেসব শব্দকে বলে তৎসম শব্দ। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা থেকে বিবর্তিত যেসব বাংলা শব্দের লিখিত চেহারা সংস্কৃত ভাষার শব্দের অনুরূপ, সেগুলোকে তৎসম শব্দ বলে। যেম...

Category: উৎস বিচারে শব্দ

রুঢ়ি শব্দ

রূঢ়ি শব্দ: যে শব্দ সন্ধি, প্রত্যয় ও উপসর্গযোগে মূল শব্দের অনুগামী না হয়ে, অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে, তাকে রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন:শব্দ অর্থ হস্তী = হস্ত+ইনহস্ত আছে যার। কিন্তু হস্তী বলতে একটি পশুকে বোঝায়।গবেষণা = গো+এষণাশব্দটি অর্থ- গরু খোঁজা। গভীরতম অর্থ- ব্যাপক অধ্যয়ন ও পর্যালোচনা

Category: শব্দের প্রকারভেদ

যৌগিক শব্দ

যে সকল শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই রকম, সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন:শব্দ অর্থ গায়ক = গৈ+ণক (অক) গান করে যে কর্তব্য = √কৃ+তব্য যা করা উচিত বাবুয়ানা = বাবু+আনা বাবুর ভাব মধুর = মধু+র মধুর মতো মিষ্টি গুণযুক্তদৌহিত্র = দুহিতা+ষ্ণ  কন্...

Category: শব্দের প্রকারভেদ

লগ্নক ও বলক

প্র. লগ্নক কী?উ. শব্দ যখন বাক্যের মধ্যে থাকে, তখন তার নাম হয় পদ। পদে পরিণত হওয়ার সময়ে শব্দের সাথে কিছু শব্দাংশ যুক্ত হয়, এগুলোর নাম লগ্নক। বাক্যের যেসব পদে লগ্নক থাকে, সেগুলোকে সলগ্নক পদ এবং যেসব পদে লগ্নক থাকে না, সেগুলোকে অলগ্নক পদ বলে। যেমন: ছেলেরা ক্রিকেট খেলে। এ বাক্যে 'ছেলেরা' ও 'খেলে' সলগ্নক ...

Category: শব্দ

যোগরুঢ় শব্দ

সমাস নিষ্পন্ন যে সকল শব্দ সম্পূর্ণভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে, তাকে যোগরূঢ় শব্দ বলে। যেমন:শব্দ অর্থ পঙ্কজপক্ষে জন্মে যা (উপপদ তৎপুরুষ সমাস)। শৈবাল, শালুক, পদ্মফুল ইত্যাদি নানাবিধ উদ্ভিদ পঙ্কে জন্মে থাকে। কিন্তু পঙ্কজ শব্দটি একমাত্র 'পদ্মফুল' অর্থে ব্যব...

Category: শব্দের প্রকারভেদ

সাধিত শব্দ

যেসব শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আলাদা অর্থবোধক শব্দ পাওয়া যায়, সেগুলোকে সাধিত শব্দ বলে। সাধারণত একাধিক শব্দের সমাস, প্রত্যয় বা উপসর্গ যোগ হয়ে সাধিত শব্দ গঠিত হয়। যেমন: পরিচালক, সম্পাদকীয়।নীলাকাশ (নীল যে আকাশ) চলন্ত (চল+অন্ত) চাঁদমুখ (চাঁদের মতো মুখ)সাধিত শব্দ গঠনের প্রক্রিয়া/ বাংলা ভাষায় শব্দ গঠ...

Category: শব্দের প্রকারভেদ

মৌলিক শব্দ

যে শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দগুলোই হচ্ছে ভাষার মূল উপকরণ। যেমন: গোলাপ, নাক, লাল, তিন, গাছ, পাখি, ফুল, হাত ইত্যাদি।

Category: শব্দের প্রকারভেদ

শব্দের প্রকারভেদ

শব্দকে প্রধানত তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। যথা: গঠনমূলক, অর্থমূলক, উৎসমূলক।গঠনমূলকভাবে শব্দ ২ প্রকার।যথাঃমৌলিক শব্দসাধিত শব্দঅর্থমূলকভাবে শব্দ ৩ প্রকার।যথাঃযৌগিক শব্দরূঢ়ি শব্দযোগরূঢ় শব্দ উৎসমূলকভাবে শব্দ ৫ প্রকার।যথাঃতৎসম শব্দতদ্ভব শব্দঅর্ধ - তৎসম শব্দদেশি শব্দবিদেশী শব্দ 

Category: শব্দ

শব্দ

বাংলা ভাষা গোড়াপত্তনের যুগে স্বল্প সংখ্যক শব্দ নিয়ে যাত্রা শুরু করলেও নানা ভাষার সংস্পর্শে এসে এর শব্দ-সম্ভার বহুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশে তুর্কি আগমন ও মুসলিম শাসন পত্তনের সুযোগে ক্রমে প্রচুর আরবি ও ফারসি শব্দ বাংলা ভাষার নিজস্ব সম্পদে পরিণত হয়েছে। এরপর ইংরেজ শাসনামলেও তাদের নিজস্ব সাহিত্য...

Category: No Parent

ভাব-সম্প্রসারণ

প্র. ভাব-সম্প্রসারণ কাকে বলে?উ. 'ভাব-সম্প্রসারণ' কথাটির অর্থ কবিতা বা গদ্যের অন্তর্নিহিত তাৎপর্যকে ব্যাখ্যা করা, বিস্তারিত করে লেখা, বিশ্লেষণ করা। আবৃতকে উন্মোচন, সংকেতকে নির্ণীত করে তুলনীয় দৃষ্টান্ত ও প্রবাদ-প্রবচনের সাহায্যে সহজ ভাষায় ভাবের বিন্দুকে বিস্তার করার নাম ভাব-সম্প্রসারণ।ভাব-সম্প্রসারণের...

Category: No Parent

সারাংশ ও সারমর্ম

প্র. সারাংশ কাকে বলে?উ. গদ্য রচনায় কোনো না কোনো অন্তর্নিহিত মূলভাব থাকে। একটি বিষয়ের ওপর বিস্তৃতভাবে লিখিত এক বা একাধিক অনুচ্ছেদের মূল বা সার বক্তব্যটুকু সংক্ষেপে উপস্থাপন করা হলে তাকে সারাংশ বা সারসংক্ষেপ বলে। সারাংশ লিখতে গেলে উল্লিখিত অংশের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়, প্রাসঙ্গিক বিষয় এবং বিমূর্ত ভাববস্ত...

Category: No Parent

গুরুত্বপূর্ণ উক্তি পরিবর্তন

সাধারণ উক্তি:প্রত্যক্ষ: মিহির বললো, "আমার জানামতে সবুজ এ বাসায় থাকে।"পরোক্ষ: মিহির বললো যে, তার জানামতে সবুজ সে বাসায় থাকতো।প্রত্যক্ষ: লোকটি বললেন, "আমি আগামীকাল এখানে আবার আসব।"পরোক্ষ: লোকটি বললেন যে, তিনি পরদিন সেখানে আবার যাবেন।প্রত্যক্ষ: শিক্ষক বললেন, "চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে।"পরোক্ষ: শিক্ষক...

Category: উক্তি

উক্তি পরিবর্তনের নিয়ম

১. প্রত্যক্ষ উক্তিতে বক্তার বক্তব্যটুকু উদ্ধরণ চিহ্নের (" ") অন্তর্ভুক্ত থাকে। পরোক্ষ উক্তিতে উদ্ধরণ চিহ্ন লোপ পায়। প্রথম উদ্ধরণ চিহ্ন স্থানে 'যে' এই সংযোজক অব্যয়টি ব্যবহার করতে হয়। বাক্যের সঙ্গতি রক্ষার জন্য উক্তিতে ব্যবহৃত বক্তার পুরুষের পরিবর্তন করতে হয়। যেমন:প্রত্যক্ষ উক্তি: খোকা বলল, "আমার ...

Category: উক্তি

উক্তি

উক্তি হলো কোনো কথকের বাককর্মের নাম। অর্থাৎ, বক্তার কথা উপস্থাপনের ধরণকে উক্তি বলে।উক্তি দুই প্রকার:প্রত্যক্ষ উক্তিপরোক্ষ উক্তিপ্রত্যক্ষ উক্তি: যে বাক্যে বক্তার কথা অবিকল উদ্ধৃত হয়, তাকে প্রত্যক্ষ উক্তি বলে। যেমন: তিনি বললেন, "বইটা আমার দরকার।"পরোক্ষ উক্তি: যে বাক্যে বক্তার উক্তি অন্যের জবানীতে রূপা...

Category: No Parent

ব্যক্তিগত পত্রের বিদায় সম্ভাষণ

 প্রাপকের সাথে সম্পর্কবিদায় সম্ভাষণপ্রাপক শ্রদ্ধাভাজন (পুরুষ)স্নেহভাজন, স্নেহধন্য, স্নেহাকাড়ী, প্রীত্যর্থী, গুণমুগ্ধ, প্রণত, প্রীতিধণ্য, প্রীতিস্নিগ্ধ ইত্যাদিপ্রাপক শ্রদ্ধাভাজন (মহিলা)আশীর্বদিক, আশীর্বাদিকা, শুভাকাঙ্ক্ষী, শুভানুধ্যায়ী ইত্যাদিপ্রাপক বয়সে ছোট হলে(পত্রলেখক পুরুষ) নিবেদক, ভবদীয়, বি...

Category: পত্রলিখন

ব্যক্তিগত পত্রের সম্ভাষণ রীতি

 প্রাপকসম্ভাষণশ্রদ্ধাভাজন (পুরুষ)শ্রদ্ধাস্পদেষু, পরম শ্রদ্ধাভাজন, মাননীয়, মান্যবরেষু, মান্যবর, শ্রদ্ধাভাজনেষু ইত্যাদিশ্রদ্ধাভাজন (মহিলা)মাননীয়া, মাননীয়াসু, শ্রদ্ধেয়া, শ্রদ্ধাস্পদাসু ইত্যাদিসমবয়স্ক প্রিয়জন/বন্ধু (পুরুষ)বন্ধুবরেষু, অভিন্নহৃদয়েষু, প্রিয়বরেষু, প্রিয়, প্রিয়বর, বন্ধুবর, সুপ্রিয়, সুহৃ...

Category: পত্রলিখন

পত্রলিখন

'পত্র' শব্দটির আভিধানিক বা ব্যবহারিক অর্থ স্মারক বা চিহ্ন। কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যে মানবমনের কোনো ভাব, সংবাদ, তথ্য, আবেদন ইত্যাদি অপরের কাছে লিখিতভাবে জানানো হলে, তাকে সাধারণভাবে পত্র বা চিঠি বলে। সুন্দর, শুদ্ধ চিঠির মাধ্যমে মানুষের শিক্ষা, বুদ্ধিমত্তা, রুচি ও ব্যক্তিত্বের প্রকাশ ঘটে। সুলিখিত চিঠি অনেক ...

Category: No Parent

অলঙ্কার

অলঙ্কার কাব্যতত্ত্বের একটি পারিভাষিক শব্দ। কৌষিতকী উপনিষদে প্রথম অলঙ্কার শব্দটি পাওয়া যায়: 'ব্রহ্মালঙ্কারেণ অলঙ্কৃত'। ষষ্ঠ শতাব্দীতে আচার্য দণ্ডী প্রথম অলঙ্কারের সংজ্ঞা দেন। তাঁর মতে, 'কাব্য শরীরের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত অভীষ্ঠ অর্থ সংবলিত পদ বিন্যাসই অলঙ্কার।' যা দ্বারা সজ্জিত করা হয় বা ভূষিত কর...

Category: No Parent

গুরুত্বপূর্ণ কিছু অনুবাদ

বিগত পরীক্ষার প্রশ্নসমূহ বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, অনুবাদ অংশে মূলত ইংরেজি Proverb (প্রবাদ-প্রবচন) এসেছে। সে দিকে লক্ষ্য রেখে নিচে গুরত্বপূর্ণ Proverb (প্রবাদ-প্রবচন) তুলে ধরা হলো-ইংরেজি বাক্য / (Proverb)বাংলা অর্থAll covet, all lostঅতি লোভে তাঁতি নষ্টEmpty vessels sound muchঅসারের তর্জন গর্জনই সারG...

Category: অনুবাদ

অনুবাদ

অনুবাদ বলতে বোঝায় ভাষান্তর বা ভাষান্তরকরণ। এক ভাষা থেকে অন্যভাষায় রূপান্তর বা পুনর্বিবৃতি। বিভিন্ন ভাষাগোষ্ঠীর মধ্যে তথ্য বিনিময়ের প্রধান উপাদান হচ্ছে অনুবাদ। বিশ্বের প্রায় সব তথ্য ও জ্ঞান ইংরেজি ভাষায় পাওয়া যায়। তাই ইংরেজি ভাষা থেকে অনুবাদের ওপর অধিকতর গুরত্ব দেওয়া হয়। অনুবাদের পারদর্শিতা মূলত অভ্য...

Category: No Parent

সাহিত্য সম্পর্কিত কিছু শব্দ

 শব্দঅর্থAlliterationঅনুপ্রাসAllegoryরূপকধর্মী রচনাallusionপরোক্ষ উল্লেখ/ইঙ্গিতBlank Verseঅমিত্রাক্ষর ছন্দBalladলোকগাঁথাBibliographyগ্রন্থ ও রচনাবলির তালিকাHyperboleঅতিশয়োক্তিHaikuজাপানি কবিতাLingua Francaসংযোগ ভাষাIronyবিদ্রুপMetaphorরূপকালঙ্কারMetonymyবাক্যালঙ্কারOnomatopoeiaঅনুকার শব্দOxymor...

Category: পারিভাষিক শব্দ

পারিভাষিক শব্দ

 বিদেশি শব্দপারিভাষিক শব্দAboriginalআদিবাসীAbbreviationসংক্ষেপণAbstractবিমূর্তAnonymousঅনামাAffidavitহলফনামাAmplitudeবিস্তারAmplificationপরিবর্ধনAgoraমুক্তাঞ্চলBondপ্রতিজ্ঞাপত্রBlockadeঅবরোধBlue Printপ্রতিচিত্রCancerকর্কট রোগCurtailসংক্ষিপ্ত করাCivil Societyসুশীল সমাজCovenantচুক্তিপত্রCurrent A...

Category: No Parent

অন্যান্য বিরাম চিহ্ন

প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?): বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে,   বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে। যেমন: তুমি কখন   এলে? সে কি যাবে? তারা কখন এসেছে? বাংলাদেশের   রাজধানীর নাম কী?বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন (!): হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে এবং   সম্বোধন পদের পরে বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন বসে। সাধ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

অন্যান্য বিরাম চিহ্ন

প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?): বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে,   বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে। যেমন: তুমি কখন   এলে? সে কি যাবে? তারা কখন এসেছে? বাংলাদেশের   রাজধানীর নাম কী?বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন (!): হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে এবং   সম্বোধন পদের পরে বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন বসে। সাধ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

অন্যান্য বিরাম চিহ্ন

প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?): বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে,   বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে। যেমন: তুমি কখন   এলে? সে কি যাবে? তারা কখন এসেছে? বাংলাদেশের   রাজধানীর নাম কী?বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন (!): হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে এবং   সম্বোধন পদের পরে বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন বসে। সাধ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

অন্যান্য বিরাম চিহ্ন

প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?): বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে,   বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে। যেমন: তুমি কখন   এলে? সে কি যাবে? তারা কখন এসেছে? বাংলাদেশের   রাজধানীর নাম কী?বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন (!): হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে এবং   সম্বোধন পদের পরে বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন বসে। সাধ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

হাইফেন বা সংযোগ চিহ্ন (-):

সমাসবদ্ধ পদের অংশগুলো বিচ্ছিন্ন   করে দেখাবার জন্য হাইফেনের ব্যবহার করা হয়।দুই শব্দের সংযোগ বোঝাতে হাইফেন ব্যবহৃত হয়। বাক্যের মধ্যকার একাধিক পদকে সংযুক্ত করতে হাইফেন ব্যবহৃত হয়। যেমন: এ আমাদের শ্রদ্ধা-অভিনন্দন, আমাদের প্রীতি-উপহার। মা-বাবার কাছে সন্তানের গৌরব সবচেয়ে বড়ো গৌরব। জাতি-ধর্ম-বর্...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

ড্যাস চিহ্ন (-)

যৌগিক ও মিশ্র বাক্য পৃথক ভাবাপন্ন দুই বা   তার বেশি বাক্যের সমন্বয় বা সংযোগ বোঝাতে ড্যাস চিহ্ন   ব্যবহৃত হয়। কোনো কথার দৃষ্টান্ত বা বিস্তার বোঝাতে ড্যাস   চিহ্ন বসে। সাধারণত দুটি বাক্যকে এক বাক্যে পরিণত   করার কাজে এবং ব্যাখ্যাযোগ্য বাক্যাংশের আগে-পরে ড্যাশ   ব্যবহ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ (।

দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ (।): বাক্যের পরিসমাপ্তি বোঝাতে দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ ব্যবহার করতে হয়। যেমন: শীতকালে এ দেশে আবহাওয়া শুষ্ক থাকে। প্রান্ত ফুটবল খেলা পছন্দ করে। যথাযথ অনুসন্ধানের পর বলা যাবে কী ঘটেছিল।     

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

সেমি কোলন (;)

সেমি কোলন (;): কমা অপেক্ষা বেশি বিরতির প্রয়োজন হলে, সেমি কোলন বসে। একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একটি বাক্যে লিখলে সেগুলোর মাঝখানে সেমি কোলন বসে। যেমন: সংসারের মায়াজালে আবদ্ধ আমরা; সে মায়ার বাঁধন কি সত্যিই দুচ্ছেদ্য? সোহাগ ক্রিকেট পছন্দ করে; আমি ফুটবল পছন্দ করি। কোনো বইয়ের সমালোচনা করা সহজ। কিন্তু বই লেখা ...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

কমা / পাদচ্ছেদ (,)

বাক্য পাঠকালে সুস্পষ্টতা বা অর্থ-বিভাগ দেখাবার জন্য যেখানে স্বল্প বিরতির প্রয়োজন, সেখানে কমা ব্যবহৃত হয়। যেমন: সুখ চাও, সুখ পাবে পরিশ্রমে।পরস্পর সম্বন্ধযুক্ত একাধিক বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ একসঙ্গে বসলে শেষ পদটি ছাড়া বাকি সবগুলোর পরই কমা বসবে। যেমন: সুখ, দুঃখ, আশা, নৈরাশ্য একই মালিকার পুষ্প।সম্বোধনের পর...

Category: বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

বিরাম চিহ্নের তালিকা

 যতি চিহ্নের নামআকৃতিবিরতিকাল-পরিমাণকমা (পাদচ্ছেদ),১ (এক) বলতে যে সময় প্রয়োজনসেমিকোলন (অর্ধচ্ছেদ);১ বলার দ্বিগুণ সময়দাঁড়ি (পূর্ণচ্ছেদ)।এক সেকেন্ডজিজ্ঞাসা (প্রশ্ন) চিহ্ন?বিস্ময় চিহ্ন!কোলন:কোলন ড্যাস:-ড্যাস_উদ্ধরণ চিহ্ন“ ”এক উচ্চারণে যে সময় লাগেইলেক বা লোপচিহ্ন’থামার প্রয়োজন নাইহাইফেন-ব্রাকেট (বন...

Category: বিরাম বা যতি চিহ্ন

বিরাম বা যতি চিহ্ন

বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য বাক্যের মধ্যে বা বাক্যের সমাপ্তিতে কিংবা বাক্যে আবেগ (হর্ষ, বিষাদ), জিজ্ঞাসা ইত্যাদি প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে বাক্য গঠনে যে ভাবে বিরতি দিতে হয় এবং লেখার সময় বাক্যের মধ্যে তা দেখাবার জন্য যে সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়, তা-ই যতি বা বিরাম বা ছেদচিহ্ন। মুখের কথাকে লি...

Category: No Parent

কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তন

কর্তৃবাচ্য থেকে ভাববাচ্যে পরিবর্তন:বাক্যের অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।ক্রিয়ার প্রাধান্য থাকবে।কর্তৃবাচ্যের কর্তার সাথে 'র' আ 'এর'; ক্ষেত্রবিশেষে 'কে' বা 'দের' বিভক্তি যুক্ত হয়।কর্তৃবাচ্যভাববাচ্যআমি আর গেলাম নাআমার আর যাওয়া হলো নাতুমিই ঢাকা যাবেতোমাকেই ঢাকা যেতে হবে

Category: বাচ্যের পরিবর্তন

ভাববাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন

ভাববাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন:কবাচ্যের অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।ও. এর, কে প্রভৃতিযুক্ত পদের বিভক্তি লোপ পেয়ে কর্তৃপদে পরিণত হবে।কর্তৃপদের অনুসারী ক্রিয়া ব্যবহৃত হবে।ভাববাচ্যকর্তৃবাচ্য একটি গান করা হউক। একটি গান কর।এবার বাঁশিটি বাজানো হোক। এবার বাঁশিটি বাজাও।

Category: বাচ্যের পরিবর্তন

কর্মবাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যের পরিবর্তন

কর্মবাচ্য থেকে কর্তৃবাচ্যে পরিবর্তন:বাক্যের অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।দিয়া, দ্বারা, কর্তৃক প্রভৃতি লুপ্ত হয়ে তা শূন্য বিভক্তিযুক্ত হবে।ক্রিয়া কর্তার অনুসারী হবে।কর্মবাচ্যকর্তৃবাচ্যনজরুল কর্তৃক 'অগ্নিবীণা' লিখিত হয়েছে।নজরুল 'অগ্নিবীণা' লিখেছেনতোমা হতে আমার শান্তি তুমি আমাকে শান্তি দিলে আসলো না। তুমি...

Category: বাচ্যের পরিবর্তন

কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যের পরিবর্তন

কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যে পরিবর্তন:বাক্যের অর্থ অপরিবর্তিত থাকবে।কর্তৃবাচ্যের ক্রিয়া সকর্মক হলে সে বাক্যকে কর্মবাচ্যের বাক্যে পরিবর্তন করা যাবে।কর্তৃবাচ্য থেকে কর্মবাচ্যের পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কর্তা ও কর্মের পরিবর্তন ঘটে।কর্তার সঙ্গে দ্বারা, দিয়ে, কর্তৃক ইত্যাদি অনুসর্গ যোগ করতে হয়।কর্মের প্রাধান্য ...

Category: বাচ্যের পরিবর্তন

বাচ্যের পরিবর্তন

বাচ্য পরিবর্তনে ক্রিয়ার ভাব পরিবর্তিত হয়, কিন্তু ক্রিয়ার কাল পরিবর্তিত হয় না এবং বাচ্য পরিবর্তনে বাক্যের (সরল, যৌগিক বা জটিল) প্রকারের পরিবর্তন হয় না।

Category: বাচ্য

ভাববাচ্য

যে বাচ্যে কর্ম থাকে না এবং বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে ব্যক্ত হয়, তাকে ভাববাচ্য বলে। যে বাক্যের ক্রিয়া-বিশেষ্য বাক্যের ক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে, তাকে ভাববাচ্য বলে। যেমন: সেঁজুতির ঘুমানো হলো না। আমার খাওয়া হল না। আমার যাওয়া হলো না। কোথা থেকে আসা হলো।ভাববাচ্যের বৈশিষ্ট্য:এ বাচ্যের ক্রিয়া সর্বদাই নাম ...

Category: বাচ্য

কর্মবাচ্য

যে বাক্যে কর্মের সাথে ক্রিয়ার সম্বন্ধ প্রধানভাবে প্রকাশিত হয়, তাকে কর্মবাচ্য বলে। যে বাক্যের ক্রিয়া কর্মকে অনুসরণ করে, তাকে কর্মবাচ্য বলে। যেমন: আমার ভাত খাওয়া হয়েছে।কর্মবাচ্যের বৈশিষ্ট্য:এ বাচ্য কেবল সকর্মক ক্রিয়া হইতে গঠিত হয়।এ বাচ্যে ক্রিয়াপদ কর্মের অনুসারী হয়।এ বাচ্যে কর্মে প্রথমা, কর্তায় তৃতীয়া...

Category: বাচ্য

কর্তৃবাচ্য

যে বাক্যে কর্তার অর্থ-প্রাধান্য বিদ্যমান থাকে এবং ক্রিয়াপদ কর্তার অনুসারী হয়, তাকে কর্তৃবাচ্য বলে। যে বাক্যের ক্রিয়া কর্তাকে অনুসরণ করে, তাকে কর্তাবাচ্য বলে। যেমন: আমি ভাত খেয়েছি।রবীন্দ্রনাথ গীতাঞ্জলি লিখেছেন।ছাত্ররা অঙ্ক করছে।ঝরনা ছবি আঁকে।আমি আগামীকাল বাড়ি ফিরব।কর্তৃবাচ্যের বৈশিষ্ট্য:এ বাচ্যে...

Category: বাচ্য

বাচ্য

বাচ্য হচ্ছে বাংলা ব্যাকরণের একটি পারিভাষিক শব্দ। বাক্যের বিভিন্ন ধরনের প্রকাশভঙ্গিকে বাচ্য বলে। বাক্যের মধ্যে ক্রিয়ার ভূমিকা বদলে গিয়ে একই বক্তব্যের প্রকাশভঙ্গি আলাদা হয়ে যায়। ক্রিয়া কখনো কর্তাকে অনুসরণ করে, ক্রিয়া কখনো কর্মকে অনুসরণ করে, আবার ক্রিয়াই কখনো বাক্যের মধ্যে মুখ্য হয়ে ওঠে। যেমন: সে ...

Category: No Parent

গুরুত্বপূর্ণ প্রবাদ -প্রবচন

 প্রবাদঅর্থঅতি লোভে তাঁতি নষ্টবেশি লোভে ক্ষতিঅতি দর্পে হত লঙ্কাঅহংকার পতনের মূলঅতি মেঘে অনাবৃষ্টিঅতি আড়ম্বরে কাজ হয় নাঅল্পজলের মাছনিতান্তই বোকাঅন্ধকে দর্পণ দেখানোনির্বোধকে জ্ঞান দানঅসারের তর্জন গর্জন সারগেহীনের বৃদ্ধা আস্ফালনওঝার ব্যাটা বনগরুপণ্ডিতের মূর্খ পুত্রকারো পৌষ মাস, কারো সর্বনাশকারো সু...

Category: প্রবাদ - প্রবচন

প্রবাদ - প্রবচন

প্রবাদ-প্রবচনলোক সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ প্রবাদ-প্রবচন। 'প্রবাদ' ও 'প্রবচন' মূলত একই অর্থ বহন করে। প্রবাদ হচ্ছে পরম্পরাগত বাক্য, জনশ্রুতি এবং 'প্রবচন' হচ্ছে প্রকৃষ্ট বচন, অর্থাৎ বহু প্রচলিত উক্তি। মানুষের দীর্ঘদিনের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে ঐ সমাজের কোনো সৃষ্টিশীল ব্যক্তি যে চৌকস অভিব্যক্তি বাণীবদ্ধ...

Category: No Parent

বাগধারাঃ হ

হ-য-ব-র-ল: বিশৃঙ্খলাহাড়হদ্দ: নাড়ি নক্ষত্রহরিষে বিষাদ: আনন্দে বিষাদহাড়ে বাতাস লাগা: শান্তি পাওয়াহাড় হাভাতে: হতভাগ্যহরিহর আত্মা: অন্তরঙ্গহাত-ভারি: কৃপণহাতের পাঁচ: শেষ সম্বলহাত টান: চুরির অভ্যাসহরিলুট: অপচয়হেস্তনেস্ত: মীমাংসাহাত পাকান: দক্ষতাহাঁড়ির হাল: মলিনহালছাড়া: হতাশ হওয়াহরি ঘোষের গোয়াল: বহু অপদার্...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ স

সোনায় সোহাগা মনিকাঞ্চন যোগস্বখাত সলিল: নিজ বিপদ ডাকাসাত সতেরো অপ্রয়োজনীয় কথাসাতেও না পাঁচেও না: নির্লিপ্তসুখের পায়রা: সুসময়ের বন্ধুসাক্ষী গোপাল: নিষ্ক্রিয় দর্শকসপ্তমে চড়া: প্রচণ্ড উত্তেজনাসাতকাহন: প্রচুর পরিমাণসৃষ্টি ছাড়া: অদ্ভুত বা ব্যতিক্রমস্যাক দেওয়া: জব্দ করাসংসার পাতা: বিবাহিত জীবনযাপন করতে শুর...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ষ

ষণ্ডামার্ক / যণ্ডামার্কা: দুর্বৃত্তষোলআনা: সম্পূর্ণষাঁড়ের গোবর: অকেজো / অকর্মণ্য মানুষষোলকলা: পরিপূর্ণযত্ন ণত্ব জ্ঞান: কাণ্ডজ্ঞানষাটের কোলে: অধিক বয়সষাঁড়ের গোঁ: প্রবল জেদঘোলকড়াই কানা: সম্পূর্ণ বিনষ্ট

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ শ

শকুনি মামা: কুচক্রী লোকশিরে-সংক্রান্তি: আসন্ন বিপদশরতের শিশির: সুসময়ের বন্ধু/ক্ষণস্থায়ীশনির দশা: দুঃসময়শিয়ালের যুক্তি: অকেজো যুক্তিশুভঙ্করের ফাঁকি: ধোঁকা দিয়ে ফায়দা হাসিলশনির দৃষ্টি: কুদৃষ্টিশ্যাম রাখি না কুল রাখি: উভয় সংকটশ্রীঘর: জেলখানাশবরীর প্রতীক্ষা: দীর্ঘকাল ধরে প্রতীক্ষাশিয়রে শমন: মৃত্যু আসন্ন...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ল

লম্বা দেয়া: চম্পট দেয়ালেজে গোবরে: বিশৃঙ্খলালেফাফা দুরস্ত: বাইরে পরিপাটিলঙ্কা পায়রা: কুচক্রীলালবাতি জ্বালানো: ধ্বংস হওয়ালেজে পা পড়া: স্বার্থে আঘাত লাগালঙ্কাকাণ্ড: তুমুল কাণ্ডলবেজান করা: নাজেহাল করালাট খাওয়া: উল্টে নিজের দিকে পড়ালঙ্কা পায়রা: ফুলবাবুলোটাকম্বল: সামান্য সংগতিলেজ মোটা হওয়া: অহংকারী হওয়ালো...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ র

রাশভারী: গুরুগম্ভীররাহুর দশা: দুঃসময়রাই কুড়িয়ে বেল: ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে বৃহৎরাবণের চিতা: চির অশান্তিরাবণের গোষ্ঠী: বড় পরিবাররাম গরুড়ের ছানা: গোমড়ামুখো লোকরাজা উজির মারা: বড় বড় গল্পরক্তের টান: স্বজনপ্রীতিরাম রাজত্ব: শান্তি-শৃঙ্খলাযুক্ত রাজ্যরক্ত গঙ্গা করা: খুনাখুনি করারাজযোটক: চমৎকার মিলরাঘব বোয়াল: সর্বগ্...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ য

 যবনিকা পতন: পরিসমাপ্তিযমের অরুচি: সহজে মরে নাযাহা বাহান্ন তাহা তিপ্পান্ন: খুব সামান্য তফাতযম-যন্ত্রণা: মৃত্যু যন্ত্রণাযমের দোসর: ভয়ানক লোকযক্ষের ধন / কুবেরের ধন: কৃপণের ধনযখন-তখন অবস্থা: মুমূর্ষু অবস্থাযমের ভুল: যার মরণ হয় নাযশুরে কই: বেঢপ / স্ফীত মস্তক শীর্ণ দেহীযো হুকুম: চাটুকারযো সো করা: জো...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ম

মান্ধাতার আমল: অতি প্রাচীনকালমাছের মা: নির্মম/নিষ্ঠুরমানিকজোড়: অন্তরঙ্গ বন্ধুমটকা মারা: ঘুমের ভান করে শুয়ে থাকামাটির মানুষ: নিরীহ ব্যক্তিমেনিমুখো: সলজ্জমণিহারী ফণী: প্রিয়জনের জন্য অস্থির ব্যক্তিমন না মতি: অস্থির মানব মনমন আনচান করা: অস্থির হওয়ামাছের মায়ের পুত্রশোক: কপট বেদনাবোধমামদোবাজি: প্রতারণামাক...

Category: বাগধারা

বাগ্ধারাঃ ভ

ভুঁইফোড়: অর্বাচীন/নতুনভূতের বাপের শ্রাদ্ধ: অপব্যয়ভানুমতির খেল/ভেলকিবাজি: যাদুবিদ্যাভাগার ফলা: অনুর্বরভরাডুবি: সর্বনাশভিটেয় ঘুঘু চরানো: সর্বস্বান্ত করাভিজে বিড়াল: কপটচারীভেরেণ্ডা ভাজা: অকাজের কাজভাগ্যের দোহাই দেয়া: কপালে হাত দেওয়াভাড়ে মা ভবানী: রিক্ত হস্তভূষণ্ডির কাক: দীর্ঘায়ু ব্যক্তিভয়ে কেঁচো হয়ে থ...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ব

 বিন্দু বিসর্গ: সামান্যতমবাঘের মাসি: আরামপ্রিয় ব্যক্তিবিনা মেঘে বজ্রপাত: আকস্মিক বিপদবইয়ের পোকা: পড়ুয়াবারো ভূত: আত্মীয় লোকজনবাঘের আড়ি নাছোড়বান্দা / দুশমনিবাঁ হাতের ব্যাপার: ঘুষ গ্রহণবাঘের দুধ (চোখ) দুঃসাধ্য বস্তুবাঘের আড়ি: গোয়ার্তুমি / প্রবল জেদবারো মাস ত্রিশদিন: প্রতিদিনবিষের পুঁটলি: হিংসুটে /...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ফ

ফপর দালালি: অতিরিক্ত চালবাজিফাঁদে পা দেয়া: ষড়যন্ত্রে পড়াফেউ লাগা: কাউকে ক্রমাগত বিরক্ত করাফেঁপে ওঠা: ধনবান হওয়াফোঁড়ন দেওয়া: টিপ্পনী কাটাফুলের আঘাত: সামান্য দুঃখ কষ্টফেকলু পার্টি: কদরহীন লোকফুটিফাটা: চৌচিরফতো নবাব: সম্বলহীনের বড়লোকিভাবফোঁস মনসা: ক্রোধী লোকফরদা ফাঁই: ছিন্নভিন্নফক্কা করা: নিঃশেষ করা / ...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ প

পুকুর চুরি: বড় রকমের চুরিপগার পার হওয়া: পলায়ন করাপঞ্চমুখ: প্রশংসায় মুখরিত হওয়াপটল তোলা: মারা যাওয়াপাথরে পাঁচ কিল: সুখের সময়পরশুরামের কুঠার: সর্বসংহারক অস্ত্রপেটে ভাতে: শুধু আহার্যপিপুফি শু: অত্যন্ত অলসপান থেকে চুন খসা: সামান্য ত্রুটি হওয়াপান্তা ভাতে ঘি: অপব্যবহারপায়াভারী: অহংকারপুঁটি মাছের প্রাণ: ক্...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ন

ন কড়া ছ কড়া: হেলাফেলানেই আঁকড়া: একগুঁয়েনাক ডুবানো: গৌরব বিসর্জন দেওয়ানদের চাঁদ: সুন্দর ব্যক্তি অথচ অপদার্থননীর পুতুল: শ্রমবিমুখনয় ছয়: অপচয়/অপব্যয়নিরানব্বইয়ের ধাক্কা: সঞ্চয়ের প্রবৃত্তিনবমী দশা: মুর্ছানাক সিটকানো: অবজ্ঞা করানরক গুলজার: অনেকে জুটে সরগরমনাটের গুরু: মূলনায়কন মাসে-ছ মাসে: কালে-ভদ্রেনখদর্প...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ধ

ধোপার গাধা: পরের জন্য খাটাধনুর্ভঙ্গ পণ: কঠিন প্রতিজ্ঞাধাপার মাঠ: আবর্জনা ফেলার স্থানধর লক্ষ্মণ: অতি অনুগতদুধে ধোয়া তুলসীপাতা: নির্দোষধড়ে প্রাণ আসা: বিপদ থেকে উদ্ধারধুয়ো তোলা: অজুহাত বের করাধরতাই বুলি: চালু কথাধান দিয়ে লেখাপড়া শেখা: নামমাত্র খরচধোপার গাধা: ভারবাহীধোপা নাপিত বন্ধ করা: একঘরে করাধড়া-চূড়...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ দ

দা-কুমড়া: অহিনকুল / শত্রুতাদস্ত-ব-দস্ত: হাতে-হাতেদুধে ভাতে থাকা: ভোগে বা ঐশ্বর্যে থাকাদক্ষযজ্ঞ: ব্যাপক আয়োজনদুধের মাছি: সুসময়ের বন্ধুদাঁও মারা: মোটা অংক লাভ করাদহরম মহরম: অন্তরঙ্গতাদু'কান কাটা: বেহায়াদানোয় পাওয়া: তুতে পাওয়াদৈত্যকুলে প্রহ্লাদ: খারাপ বংশে ভালো মানুষদড়ি-কলসি: আত্মহত্যার উপায়দফা নিকেশ: ...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ থ

থ বনে যাওয়া: স্তম্ভিত হওয়াথানা পুলিশ করা: নালিশ করাথতমত খাওয়া: কিংকর্তব্যবিমূঢ় হওয়াথুরে দেওয়া জব্দ করাথৈ পাওয়া: সীমা পাওয়াথোড়াই কেয়ার করা: গ্রাহ্য না করাথরহরি কম্প: ভয়ে প্রচণ্ড কাঁপাথ পাতা: স্থায়ীভাবে কিছু করাথমক লাগা: থমকে যাওয়া / চমক লাগাথাউকি বেলা: বিকালবেলাথোবড়া নাড়া: বিশ্রীভাবে মুখ নাড়াথাতামুতা...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ত

তুর্কি নাচন: নাজেহাল অবস্থাতিলকে তাল করা: অতিরঞ্জিত করাতেলে বেগুনে জ্বলা: ক্রোধে অগ্নিশর্মা হওয়াতাক লাগা: আশ্চর্য হওয়াত-খরচ: বাজে খরচতীর্থের কাক: সাগ্রহে প্রতীক্ষাকারীতোলা হাঁড়ি: গম্ভীরতামার বিষ: অর্থের কুপ্রভাবতক্কে তক্কে থাকা: গোপনে সতর্ক থাকাতুলসী বনের বাঘ: ভণ্ডতালকানা: বেতাল হওয়াতেল নুন লাকড়ি: ম...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ঢ

ঢাক পেটানো: প্রচার করাঢেঁকির কচকচি: কলহঢাকের বাঁয়া: মূল্যহীন / অপ্রয়োজনীয়ঢাকের কাঠি: তোষামুদেঢাকে কাঠি পড়া: সূচনা হওয়াঢলাঢলি: পরস্পর কেলেঙ্কারিটেটরা পেটা: ব্যাপক প্রসারঢেঁকি অবতার: নির্বোধ লোকচেরা সই: নিরক্ষর লোকের সইঢেউগোনা: অকাজে সময় নষ্টঢেঁকির কুমির: অপদার্থঢিমে তালে চলা: ধীরে ধীরে চলাঢি ঢি পড়া: ...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ড

ডাকাবুকো: দুরন্ত / নির্ভীকডামাডোল: গোলযোগডান (দক্ষিণ) হাতের ব্যাপার: ভোজনডুমুরের ফুল: বিরল বস্তুডকে ওঠা: নষ্ট হওয়াডুবে ডুবে জল খাওয়া: গোপনে কাজ করাডিমে রোগা: চির রুগ্নডকে তোলা: বাতিল বা নষ্ট করাডানাকাটা পরি: পরমা সুন্দরী (ব্যঙ্গার্থে)ডঙ্কা মারা: বড় গলায় বলাডবকে ওঠা: যৌবনপ্রাপ্ত হওয়াডাকা দেওয়া / ডাকা...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ঠ

ঠুটো জগন্নাথ: অকর্মণ্যঠোঁট ফুলানো: অভিমান করাঠেলার নাম বাবাজী: চাপ পড়ে কাবুঠেক খাওয়া: বাধা পাওয়াঠোঁট কাটা: স্পষ্টভাষীঠাট বজায় রাখা: অভাব চাপা রাখাঠোলাপাতি: বনভোজনঠারে ঠারে: ইঙ্গিতেঠেকা মেয়ে: চিরকুমারীঠাঁই নাড়া: জায়গা বদলঠাড়মোড়: ভয়ে আড়ষ্টঠোঁট উল্টানো: বড় করা / গর্ব করাঠাড়াঠাড়ি: চোখের ইশারাঠুকে দেওয়া:...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ট

টইটম্বুর: ভরপুরটাকার আছিল: প্রভৃত বিত্তটক্কর দেয়া: প্রতিযোগিতা করাটাকার গরম: ধনের অহংকারটনক নড়া: চৈতন্যোদয় হওয়াটানাপোড়েন: দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থা/ উভয়সঙ্কটটীকাভাষ্য: দীর্ঘ আলোচনাটাকার কুমির: বিত্তশালীটিমে তেতালা: অতিশয় মন্থর গতিটুলো পণ্ডিত: পুঁথিগত বিদ্যাসারটাকাটা সিকিটা: খুব সামান্য টাকাটেক্কা দেয়া / ট...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ঝ

ঝাড়েবংশে: সবসুদ্ধঝালাপালা: কর্ণপীড়াঝড়ো কাক: দুর্দশাগ্রস্ত ব্যক্তি / বিপর্যন্ত অবস্থাঝাঁকের কৈ: একই দলের লোকঝিঙেফুল ফোটা: আয়ু ফুরিয়ে আসাঝোলে অম্বলে এক করা: মিশিয়ে ফেলাঝাঁকি দর্শন: ক্ষণিক দেখাঝড়তি-পড়তি: ছোটখাটো অংশঝোপ বুঝে কোপ মারা: সুযোগ মতো কাজ করাঝোলের লাউ অম্বলের কদু: সব পক্ষের মন জুগিয়ে চলাঝরাপা...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ জ

জিলাপির প্যাঁচ: কুটিলতাজগাখিচুড়ি পাকানো: গোলমাল বাধানোজগদ্দল পাথর: গুরুভারজড়ভরত: নিষ্ক্রিয় ব্যক্তিজাহান্নামে যাওয়া: গোল্লায় যাওয়াজলাঞ্জলি দেয়া: বিসর্জন দেয়াজলে কুমির ডাঙায় বাঘ: উভয় সঙ্কটজলভাত: সহজলভ্যজলগ্রহণ না করা: সম্পর্ক না রাখাজবড়জং: এলোমেলোজলপান: হালকা খাবারজাত খাওয়া: জাতিভ্রষ্ট করা / জাতি নষ্ট...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ছ

ছ কড়া ন কড়া: সস্তা দরছারখার হওয়া: ধ্বংস হওয়াছাগল টাঙানো: লম্বা জায়গা নেওয়াছা-পোষা: অত্যন্ত গরিবছুঁচোর কেত্তন: অবিরাম কলহছয়কে নয় নয়কে ছয়: অপচয় করাছিনিমিনি:ছামনি নাড়া: দৃষ্টি বিনিময়ছিঁচ কাঁদুনে: অল্পেই কাঁদে এমনছেলের হাতের মোয়া: সহজলভ্য বস্তুছাঁদনা তলা: বিবাহের মণ্ডপছক কাটা: পূর্ব পরিকল্পনাছাতা দিয়ে ম...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ চ

চিনির পুতুল: শ্রমকাতুরেচোখ কপালে তোলা: বিস্মিত হওয়াচুনকালি দেয়া: কলঙ্ক দেয়াচিনির বলদ: নিষ্ফল পরিশ্রম / পরিশ্রম কাতরচোখের মণি: অত্যন্ত প্রিয় বস্তুচোরাবালি: অদৃশ্য বিপদাশঙ্কাচোখের মাথা খাওয়া: না দেখতে পাওয়াচোখের নেশা: রূপের মোহচশমখোর: সম্পূর্ণ বেহায়া / নির্লজ্জচোখ পাকানো: ক্রুদ্ধ হওয়াচটকের মাংস: সামান...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ঘ

ঘা খাওয়া: কষ্ট পাওয়াঘাঘু: অভিজ্ঞ/ চালাকঘোড়া রোগ: সাধ্যের অতিরিক্ত সাধঘাটের মরা: অতি বৃদ্ধঘোড়ার ডিম: অলীক বস্তুঘরে আগুন দেয়া: সংসারে বিবাদ বাধানোঘটিরাম: অপদার্থ/ অযোগ্যঘর ভাঙানো: সংসার বিনষ্ট করাঘরের শত্রু বিভীষণ: যে গৃহে বিবাদ করেঘরভেদী বিভীষণ: কপট স্বজনঘোড়ার ঘাস কাটা: বাজে কাজ করাঘর থাকতে বাবুই ভিজ...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ গ

গণেশ উল্টানো: ফেল মারাগা করা: উদ্যোগ নেয়াগজকচ্ছপের লড়াই: প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বিতাগলায় গলায় ভাব: সৌহার্দ্যগোকুলের ষাঁড়: স্বেচ্ছাচারী/ ভবঘুরেগোদের উপর বিষফোঁড়া: যন্ত্রণার উপর যন্ত্রণাগা ঢাকা দেয়া: আত্মগোপন করাগড্ডলিকা প্রবাহ: অন্ধ অনুকরণগঙ্গাজলে গঙ্গাপূজো: পরে পরে সমাধানগো-মূর্খ: জড়বুদ্ধিগণ্ডায় আড়া দেয়া...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ খ

খেরো খাতা: বাজে হিসাবের খাতাখড়ে দজ্জাল: প্রচণ্ড অত্যাচারীখণ্ড প্রলয়: তুমুল কাণ্ডখোল নলচে বদলানো: আমূল পরিবর্তনখাবি খাওয়া: ছটফট করাখোদার উপর খোদকারি: অসংগত হস্তক্ষেপখিচুড়ি পাকানো: জটিল করাখেজুরে আলাপ: অকাজের কথাখ্যাংরাকাঠি: বিসদৃশ রকম রোগাখইয়ের বন্ধনে পড়া: মুশকিলে পড়াখেউর গাওয়া: গালাগালি করাখুদে রাক্...

Category: বাগধারা

বাগধারাঃ ক

কাগুজে বাঘ: মিথ্যা জুজুকাঁচা পয়সা: নগদ উপার্জনকলির সন্ধ্যা: দুর্দিনের সূত্রপাত হওয়াভেবলা হাকিম: অনভিজ্ঞকাঁচা হাত: অপটুকাঁচা বাঁশে ঘুণ ধরা: অল্প বয়সে বিগড়ানোকন্ধে পাওয়া: পাত্তা পাওয়াকাঠের পুতুল: নির্জীব / অসারকাঁঠালের আমসত্ত্ব: অসম্ভব বস্তু / ব্যাপারকরাতের দাঁত: উভয় সংকটকুনো ব্যাঙ: সীমিত জ্ঞানকৈ মাছে...

Category: বাগধারা

বাগধারা: ও

ঔষধ ধরা: সক্রিয় হওয়াওজন বুঝে চলা: আত্মত্মসম্মান রক্ষা করাওষুধ পড়া: প্রভাব পড়াওৎ পাতা: সুযোগের প্রতীক্ষায় থাকাওলা-ওঠা প্রতি ঘরে: মহামারিওষুধ করা: বশ করাওঝার ঘাড়ে ভূত: বিপদগ্রস্থ কাণ্ডারীওলা ওঠা: কলেরা রোগ

Category: বাগধারা

বাগধারা: এ

এলেবেলে: নিকৃষ্টএক ডাকের পথ: কাছাকাছিএক চোখা: পক্ষপাতিত্ব / পক্ষপাতদুষ্টএক হাত লওয়া: প্রতিশোধ নেয়াএকা দোকা: নিঃসঙ্গএক গোয়ালের গরু: একই শ্রেণিভুক্তএলকুমি-বেলকুমি: অঙ্গভঙ্গিএলাহি কাণ্ড: বিরাট আয়োজনএক ক্ষুরে মাথা মুড়ানো: একই স্বভাবেরএক বনে দুই বাঘ: প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বীএণ্ডায় গণ্ডায়: গোঁজামিল দেওয়াএক কথ...

Category: বাগধারা

বাগধারা: ঊ

ঊনপাঁজুরে: হতভাগ্য / অপদার্থ / দুর্বলঊর্মিমালী: সমূদ্রউনপঞ্চাশ বায়ু: পাগলামিউর্ধ্বদেহ: মৃত্যুর পরে প্রাপ্ত শরীরউরা: আবির্ভূত হওয়াঊনকোটি চৌষট্টি: প্রায় সম্পূর্ণউরুস্তম্ভ: ফোঁড়া জাতীয় রোগঊর্জশ্বল: বলবানউর্ধ্ববাহ: হাত উপরে তুলে আছে এমনঊর্ধ্বচারী: উচ্চাকাঙ্ক্ষীঊর্ধ্বনেত্র: উদাস দৃষ্টিউর্মিভঙ্গ: সমুদ্রা...

Category: বাগধারা

বাগধারা: উ

উঠে পড়ে লাগা: বিশেষভাবে চেষ্টা করাউলুখাগড়া: গুরুত্বহীন লোকউড়ো কথা: গুজবউড়নচণ্ডী: অমিতব্যয়ী / উচ্ছৃঙ্খলউড়ো চিঠি: বেনামি পত্রউজানের কৈ: সহজলভ্যউত্তম মধ্যম: প্রহার / পিটুনি / মারাউনিশ-বিশ: সামান্য পার্থক্যউভয় সংকট: শাখের করাতউড়ে এসে জুড়ে বসা: অনধিকার চর্চাউজলপাজল: উথাল-পাথালউকর-ধাকর: এলোপাথাড়িউপোসি ছার...

Category: বাগধারা

বাগধারা: ই

 ইঁদুর কপালে: নিতান্ত মন্দ ভাগ্যইলশে গুঁড়ি: গুঁড়ি গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিইতর বিশেষ: পার্থক্য / ভেদাভেদইঁচড়ে পাকা: অকালপক্ইতর: বদমেজাজীঈদের চাঁদ: অতি আকাঙ্ক্ষিত বস্তুইন্দ্রের শচী: যিনি যখন যার কাছে থাকেন তখন তিনি তারইন্দ্রপতন: বিখ্যাত ব্যক্তির মৃত্যুইষ্টনাম জপা: স্রষ্টাকে স্মরণইনিয়ে বিনিয়ে: ঘুরিয়ে ফি...

Category: বাগধারা

বাগধারা: আ

 আকাশ থেকে পড়া: অপ্রত্যাশিতআউলিয়া চাঁদ: যে অল্পেই আকুল হয়আকাশের চাঁদ দুর্লভ বস্তুআক্কেল সেলামি: নির্বুদ্ধিতার দণ্ডআকাশে তোলা: অতিরিক্ত প্রশংসা করাআকাশ পাতাল প্রচুর ব্যবধানআদায় কাঁচকলায় শত্রুতাআক্কেল গুড়ুম: হতবুদ্ধি/ স্তম্ভিতআকাশ ভেঙ্গে পড়া: হঠাৎ বিপদ হওয়াআক্কেল দাঁত ওঠা: পাকা বুদ্ধিআগুনে ঘি ঢা...

Category: বাগধারা

বাগধারা: অ

 আআকখ: প্রাথমিক জ্ঞানঅতি দর্পে হত লঙ্কা: অহংকারের পতনঅকাল কুষ্মাণ্ড: অপদার্থ / অকেজোঅথৈ জলে পড়া: দিশেহারা হওয়াঅকাল বোধন: অসময়ে আবির্ভাবঅন্ধকারে ঢিল মারা: আন্দাজে কাজ করাঅকূল পাথার ভীষণ বিপদঅগ্নিশর্মা: নিরতিশয় ক্রুদ্ধ / ক্ষিপ্তঅগাধ (গভীর) জলের মাছ: সুচতুর ব্যক্তিঅর্ধচন্দ্র: গলাধাক্কাঅগত্যা মধুসূ...

Category: বাগধারা

গুরুত্বপূর্ণ তদ্ধিত প্রত্যয়

 মূল শব্দতদ্ধিত প্রত্যয়নতুন শব্দকুমারষ্ণ্যকৌমার্যচাকরআনীচাকরানীজলউয়াজলুয়াজমদগ্নিজ্যজামদগ্নঠাঈঠগীডিঙিআডিঙাতনুঈতন্বীদনুষ্ণদানববীরণ্ঢ্যধৈর্যপাথরইয়াপাথুরে/পাথরিয়াপৃথিবীষ্ণপার্থিবপর্বতজ্যপার্বত্যধনবতুপধনবানফলবতুপফলবানপানিসাপানসেবাক্মিনবাগ্মীবৎসলঅবৎসলবেদক্যবৈদ্যবর্গকারবর্গাকারবর্গদারবর্গাদারমোটইয়ামুট...

Category: তদ্ধিত প্রত্যয়

গুরুত্বপূর্ণ সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়

ইত-প্রত্যয় (উপকরণজাত বিশেষণ গঠনে)কুসুম + ইত = কুসুমিততরঙ্গ + ইত = তরঙ্গিতকণ্টক + ইত = কণ্টকিতনিদ্রা + ইত = নিদ্রিতপুষ্প + ইত = পুষ্পিতপল্লব + ইত = পল্লবিতইমন (ইমা)-প্রত্যয় (বিশেষ্য গঠনে)নীল + ইমন/ইমা = নীলিমামহৎ + ইমন = মহিমাদীর্ঘ + ইমন = দ্রাঘিমাশুরু + ইমা = গরিমাইল-প্রত্যয় (উপকরণজাত বিশেষণ গঠনে...

Category: তদ্ধিত প্রত্যয়

সংস্কৃত তদ্ধিত প্রত্যয়

১. যে শব্দের সাথে 'জ' অ- প্রত্যয় যুক্ত হয়, তার মূল স্বরের বৃদ্ধি হয়। যেমন- মধুর+চ্ছ = মাধুর্য, নগর+ফ = নাগর।২. যে শব্দের সাথে ‘ক’ অ- প্রত্যয় যুক্ত হয়, তার প্রাতিপদিকের অন্ত্যস্বরের উ-কারও ও-কারে পরিণত হয়।ও+অ সন্ধিতে ‘অব’ হয়। যেমন-গুরু+য = গৌরবমধুর+ফ = মাধবশিশু+ষ্ণ/অ = শৈশবলঘু+ক = লাঘব৩. দু...

Category: তদ্ধিত প্রত্যয়

বিদেশি তদ্ধিত প্রত্যয়

ওয়ালা > আলা (হিন্দি)মালিক অর্থে: বাড়ি + ওয়ালা = বাড়িওয়ালাবৃত্তি অর্থে: দুধ + ওয়ালা = দুধওয়ালাঅধিবাসী অর্থে: দিল্লি + ওয়ালা = দিল্লিওয়ালাবৃত্তি অর্থে: মাছ + ওয়ালা = মাছওয়ালাওয়ান > আন (হিন্দি)গাড়ি + ওয়ান/আন = গাড়োয়ানদার + ওয়ান = দারোয়ানআনা > আনি  (হিন্দি)মুনশি + আনা = মুনশিয়ানাবিবি + আনা...

Category: তদ্ধিত প্রত্যয়

বাংলা তদ্ধিত প্রত্যয়

১. আ-প্রত্যয়:অবজ্ঞার্থে: চোর+আ = চোরা কেষ্ট+আ = কেষ্টাবৃহদার্থে: ডিঙি+আ= ডিঙা (সপ্তডিঙা মধুকর)সদৃশ অর্থে: বাঘ+আ= বাঘা হাত+আ= হাতা কাল+আ= কালা কান+আ= কানা'তাতে আছে' বা 'তার আছে' অর্থেগোদ + আ = গোদারোগ + আ = রোগাচাল + আ = চালালুন + আ = লুনা/লোনাসমষ্টি অর্থেবিশ + আ = ...

Category: তদ্ধিত প্রত্যয়

তদ্ধিত প্রত্যয়

নাম বা শব্দের সাথে বা শেষে যেসব প্রত্যয় যোগ হয়ে নতুন শব্দ গঠিত হয় তাদের তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। শব্দের পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে। তদ্ধিত প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে তদ্ধিতান্ত শব্দ। যেমন: ছেলেটি বড় লাজুক (লাজ + উক)। এখানে 'লাজুক' হলো তদ্ধিতান্ত শব্দ: 'লাজ' শব্দের পরে 'উক' ...

Category: প্রত্যয়

গুরুত্বপূর্ণ কৃৎ প্রত্যয়

 √গম+অন = গমন√চর+ইত্র = চরিত্র√জনি+ণক জনক√দৃশ+ণক = দর্শক√ধুন+আরি/উরি = ধুনারী√ধারি+অ = ধার√গ্রী+ক্ত = প্রিয়√পচ্+চক = পাচক√পূজ+আরি/উরি = পূজারী√বিদ+কুসু= বিদ্বান√বচ্+তব্য = বক্তব্যবি+√কৃ+ত = বিকৃত√বৃৎ+মান = বর্তমান√মহ+শতৃ = মহৎ√মিশ+উক = মিশুক√শক্+ক্তি = শক্তি√শৃ+ণক = স্মারক√শ্রু+ত = শ্রোতা√স্থ+ই...

Category: কৃৎ প্রত্যয়

কৃদন্ত বিশেষণ গঠনে কতিপয় কৃৎ প্রত্যয়

 প্রত্যয় উদাহরণ বর-প্রত্যয়√ঈশ + বর = ঈশ্বর√ভাস্ + বর = ভাস্বর√স্থা + বর = স্থাবরর-প্রত্যয়√হিন্ + স + র = হিংস্র√নম্ + র = নম্রউক/উক-প্রত্যয়√ভূ + উক = ভাবুক√জাগ্ + উক (√জাগর্ + উক) = জাগরূকশানচ্-প্রত্যয় ('শ' ও 'চ' ঈৎ, 'আন' বিকল্পে 'মান' থাকে)√চল্ + শানচ্ = চলমান√দীপ্ + শানচ্ = দীপ্যমান...

Category: কৃৎ প্রত্যয়

সংস্কৃত কৃৎ প্রত্যয়

অনট্-প্রত্যয়:'ট্ ইৎ (বিলুপ্ত) হয়ে 'অন' থাকে।এই প্রত্যয়ের যোগ হলে কিছু প্রকৃতির শেষ বর্ণের পরিবর্তন হয়।এই প্রত্যয় যোগ হলে আদি স্বরের গুণ হয়। যেমন- √ধৃ+অনট = ধরন, √নী+অনট্  = নী+অন > নে+অন = নয়ন ক্ত (ত) প্রত্যয়:  এ প্রত্যয়ে 'ক' প্রত্যয় যোগ হলে কিছু প্রকৃতির ইৎ 'ত' যোগ হয়। এই বর্ণের পরিবর...

Category: কৃৎ প্রত্যয়

বাংলা কৃৎ প্রত্যয়

১. শূন্য (০) প্রত্যয়: কোনো প্রকার প্রত্যয় চিহ্ন ব্যতিরেকেই কিছু ক্রিয়া-প্রকৃতি বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ রূপে বাক্যে ব্যবহৃত হয়। এরূপ স্থলে শূন্য (০) প্রত্যয় ধরা হয়। যেমন- গ্রামে খুব ধর্ পাকড় চলছে। এ মোকাদ্দমায় তোমার জিত হবে না, হার-ই হবে।২. অ-প্রত্যয়: কেবল ভাববাচ্যে অ-প্রত্যয় যুক্ত হয়। যেমন:√ধর্+অ= ধর, &...

Category: কৃৎ প্রত্যয়

কৃৎ প্রত্যয়

ধাতুর সাথে যখন কোনো ধ্বনি বা ধ্বনি-সমষ্টি যুক্ত হয়ে বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ তৈরি হয়, তখন ক্রিয়ামূল বা ধাতুকে বলা হয় ক্রিয়া প্রকৃতি বা প্রকৃতি। আর ক্রিয়া প্রকৃতির সাথে যে ধ্বনি বা ধ্বনি-সমষ্টি যুক্ত হয়, তাকে বলে কৃৎ প্রত্যয়। ধাতুর পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। এর অন্য নাম ধাতু প্র...

Category: প্রত্যয়

প্রকারভেদ

প্রত্যয় প্রধানত দুই প্রকার। যথা:কৃৎ প্রত্যয় তদ্ধিত প্রত্যয়

Category: প্রত্যয়

"প্রত্যয়" এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

প্রত্যয় জানতে হলে ৬টি বিষয়ের জ্ঞান থাকতে হয়। যথা:ইৎ: সংস্কৃত প্রত্যয় যোগ করার সময় প্রত্যয়ের সবটুকু অংশ প্রকৃতির শেষে যোগ হয় না; কিছু অংশ যোগ হয় এবং কিছু অংশ বাদ যায়। প্রত্যয়ের এই অংশকে বাদ হওয়াকে ইৎ বলা হয়। যেমন: সংসার+ষ্ণিক = সাংসারিক। (এখানে ষ্ণিক প্রত্যয়ের 'ষ', 'ণ' ইৎ হয়েছে)প্রকৃতি: [পূর্বে আলোচি...

Category: প্রত্যয়

প্রত্যয়

যে বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং প্রাতিপদিক বা নাম শব্দের পরে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে তাকে প্রত্যয় বলে। যেসব শব্দাংশ শব্দমূলের পরে বসে নতুন শব্দ গঠন করে, সেগুলোকে প্রত্যয় বলে। শব্দ ও ধাতুর পরে অর্থহীন যেসব শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয়, সেগুলোকে প্রত্যয় বলে। যেমন: পর্ব+অক = পাঠক...

Category: No Parent

প্রযোজক ধাতু

প্রযোজক ধাতু: মৌলিক ধাতুর পরে প্রেরণার্থ (অপরকে নিয়োজিত করা অর্থে) 'আ' প্রত্যয় যোগ করে প্রযোজক ধাতু বা ণিজন্ত ধাতু গঠিত হয়। যেমন- কর+আ= করা।পড়+আ= পড়া ( তিনি ছেলেকে পড়াচ্ছেন )।

Category: সাধিত ধাতু

যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু

যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু: বিশেষ্য, বিশেষণ বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয়ের সাথে কর, দে, পা, খা, ছাড় ইত্যাদি মৌলিক ধাতু সংযুক্ত হয়ে যে নতুন ধাতু গঠিত হয়, তাই যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু। যেমন: যোগ (বিশেষ্য) + কর (ধাতু)= যোগ কর (সংযোগমূলক ধাতু)। তিনের সাথে পাঁচ যোগ কর। এখন সাবধান হও, নতুবা আখের খারাপ হবে।

Category: ধাতুর প্রকারভেদ

কর্মবাচ্যের ধাতু

কর্মবাচ্যের ধাতু: মৌলিক ধাতুর সাথে 'আ' প্রত্যয় যোগে কর্মবাচ্যের ধাতু সাধিত হয়। এটি বাক্যমধ্যস্থ কর্মপদের অনুসারী ক্রিয়ার ধাতু। (এ ধাতুকে প্রযোজক ধাতুর অন্তর্ভুক্ত বলে ধরা হয়)। যেমন: দেখ+আ= দেখা (কর্মবাচ্যের ধাতু)। কাজটি ভালো দেখায় না। হার+আ= হারা। 'যা কিছু হারায় গিন্নি বলেন, কেষ্...

Category: সাধিত ধাতু

নাম ধাতু

নাম ধাতু: বিশেষ্য, বিশেষণ এবং অনুকার অব্যয়ের পরে ‘আ’ প্রত্যয় যোগ করে যে নতুন ধাতুটি গঠিত হয় তাই, নাম ধাতু। যেমন- সে ঘুমাচ্ছে। আমাকে ধমকিও না (‘ধমক’ থেকে নাম ধাতু 'ধমকা'। বেত (বিশেষ্য) আ (প্রত্যয়) = বেতা (নামধাতু)। শিক্ষক ছাত্রটিকে বেতাচ্ছেন।

Category: সাধিত ধাতু

সাধিত ধাতু

মৌলিক ধাতু কিংবা কোনো কোনো নাম-শব্দের সাথে ‘আ’ প্রত্যয় যোগে যে ধাতু গঠিত হয়, তাকে সাধিত ধাতু বলে। যেমন- দেখ+আ= দেখা, পড়+আ= পড়া, বল+আ= বলা, শোনায়, দেখায়, বসায় ইত্যাদি।গঠনরীতি ও অর্থের দিক থেকে সাধিত ধাতু তিন প্রকার। যথা:নাম ধাতুপ্রযোজক ধাতুকর্মবাচ্যের ধাতু 

Category: ধাতুর প্রকারভেদ

বিদেশাগত ধাতু

বিদেশাগত ধাতু: প্রধানত হিন্দি এবং কৃচিৎ আরবি-ফারসি ভাষা থেকে যেসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে, সেগুলোকে বিদেশাগত ধাতু বা ক্রিয়ামূল বলে। যেমন- ভিক্ষে মেগে খায়। এ বাক্যে ‘মার্গ’ ধাতু হিন্দি ‘মাঙ’ থেকে আগত।কিছু ক্রিয়ামূল রয়েছে যাদের ক্রিয়ামূলের মূল ভাষা নির্ণয় করা কঠিন। এ ধরনের ক্রিয়ামূলক...

Category: মৌলিক ধাতু

সংস্কৃত ধাতু

বাংলা ভাষায় যেসব তৎসম ক্রিয়াপদের ধাতু প্রচলিত রয়েছে তাদের সংস্কৃত ধাতু বলে। যেমন- কৃ, গম্, ধৃ. গঠ, স্থা ইত্যাদি।সংস্কৃত ধাতু সাধিত পদ√কথকথ্য, কথিত√অঙ্কঅঙ্কন, অঙ্কিত  

Category: মৌলিক ধাতু

বাংলা ধাতু

যেসব ধাতু বা ক্রিয়ামূল সংস্কৃত থেকে সোজাসুজি আসেনি, সেগুলো হলো বাংলা ধাতু। যেমন- কাট্, কাঁদ, জান, নাচ্ ইত্যাদি।বাংলা ধাতু সাধিত পদ √আঁক্আঁকা √কাট্কাটা√খা খাওয়া, খাওন  

Category: মৌলিক ধাতু

মৌলিক ধাতু

যেসব ধাতু বিশ্লেষণ করা সম্ভব নয়, সেগুলোই মৌলিক ধাতু। এগুলোকে সিদ্ধ বা স্বয়ংসিদ্ধ ধাতুও বলা হয়। যেমন- চল, পড়, কর, শো, হ, খা ইত্যাদি।বাংলা ভাষায় মৌলিক ধাতুগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:বাংলা ধাতুসংস্কৃত ধাতুবিদেশাগত ধাতু

Category: ধাতুর প্রকারভেদ

ধাতুর প্রকারভেদ

প্র. ধাতু কত প্রকার ও কী কী?উ. ধাতু প্রধানত তিন প্রকার। যথা:মৌলিক ধাতু সাধিত ধাতু যৌগিক বা সংযোগমূলক ধাতু।

Category: ধাতু ও প্রকৃতি

নাম প্রকৃতি বা প্রাতিপদিক

নাম প্রকৃতি বা প্রাতিপদিক: নামপদের মূল অংশকে বলে নাম প্রকৃতি। যেমন: মা, গাছ, শির, লতা, মুখ, পা, বই ইত্যাদি।প্রাতিপদিক: বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপদিক বলে।যেমন: মিঠা+আই = মিঠাই, মধু + র = মধুরএখানে 'মিঠা' ও 'মধু' প্রাতিপদিক।               । 

Category: ধাতু ও প্রকৃতি

ধাতু ও প্রকৃতি

প্র. ধাতু কাকে বলে?উ. ক্রিয়ার মূলকে বা মূল অংশকে বলা হয় ধাতু। ক্রিয়ার যে অংশকে বিশ্লিষ্ট করা যায় না, তাকে ধাতু বলে। অন্যকথায় ক্রিয়াপদকে বিশ্লেষণ করলে দুটো অংশ পাওয়া যায়:ধাতু বা ক্রিয়ামূল এবং ক্রিয়া বিভক্তি।ক্রিয়াপদ থেকে ক্রিয়া বিভক্তি বাদ দিলে যা থাকে তাই ধাতু। যেমন: ‘করে’ একটি ক্রিয়াপদ। এতে দু...

Category: No Parent

ধাতু বা ক্রিয়া প্রকৃতি

ক্রিয়ার মূল অংশকে বলা হয় ধাতু। ক্রিয়া প্রকৃতির অন্য নাম ধাতু। ধাতু কথাটি বোঝানোর জন্য ধাতুর আগে (√) চিহ্নটি ব্যবহার করতে হয়। এই চিহ্ন ব্যবহার করলে 'ধাতু' কথাটি লেখার প্রয়োজন হয় না। যেমন: কর (√ কর ধাতু), পড় (√ পড় ধাতু), যা, চল, ইত্যাদি।

Category: ধাতু ও প্রকৃতি

তৎসম উপসর্গের প্রয়োগ

উপসর্গব্যবহৃত অর্থউদাহরণপ্রপ্রকৃষ্ট/সম্যকপ্রভাব, প্রচলন, প্রস্ফুটিতখ্যাতিপ্রসিদ্ধ, প্রতাপ, প্রভাবআধিক্যপ্রগাঢ়, প্রচার, প্রবল, প্রসারগতিপ্রবেশ, প্রস্থানধারা-পরস্পরাপ্রপৌত্র, প্রশাখা, প্রশিষ্যপ্রকৃষ্টপ্রগতিপ্রচণ্ডপ্রকোপপরাআতিশয্যপরাক্রান্ত, পরাকাষ্ঠা, পরায়ণবিপরীতপরাজয়, পরাভবঅতিশয়পরাবাস্তবঅপবিপরীতঅপমান...

Category: তৎসম উপসর্গ

ইংরেজি উপসর্গ

 উপসর্গব্যবহৃত অর্থউদাহরণফুলসম্পূর্ণফুল-বাবু, ফুল-হাতা, ফুল-প্যান্ট, ফুল-শার্টহাফঅর্ধেকহাফ-টিকেট, হাফ-হাতা, হাফ-স্কুল, হাফ-প্যান্টহেডপ্রধানহেড-অফিস, হেড-পণ্ডিত, হেড-মাস্টার, হেড-মৌলভিসাবঅধীনসাব-জজ, সাব-অফিস, সাব-ইন্সপেক্টর

Category: বিদেশী উপসর্গ

আরবি উপসর্গ

 উপসর্গব্যবহৃত অর্থউদাহরণ আমসাধারণআমদরবার, আমমোক্তার খাসবিশেষখাসমহল, খাসকামরা, খাসদরবার, খাসখবর লানয়লাজওয়াব, লাখেরাজ, লাপাত্তা, লাওয়ারিশ গরঅভাবগরমিল, গরহাজির, গররাজি,  বিপরীতগরহাজির ভিন্নগরঠিকানা 

Category: বিদেশী উপসর্গ

ফারসি উপসর্গ

 ফারসি উপসর্গঅর্থউদাহরণকরকাজকারসাজি, কারখানা, কারবার, কারচুপি, কারদানিদরমধ্যস্থ, অধীনদরপত্তনী, দরপাট্টাসামান্যদরকাঁচামধ্যস্থদরদালানফিপ্রতিফি-রোজ, ফি-হপ্তা, ফি-বছর, ফি-সন, ফি-মাসনানয়নারাজ, নাচার, নাখোশ, নামঞ্জুর, নালায়েকনিমআধা,প্রায়নিমরাজি, নিমখুনবদমন্দবদরাগী, বদমাশ, বদহজম, বদনাম, বদমেজাজবেনাব...

Category: বিদেশী উপসর্গ

বিদেশী উপসর্গ

আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি- এসব ভাষার বহু শব্দ দীর্ঘকাল ধরে বাংলা ভাষায় প্রচলিত রয়েছে। এর কতগুলো খাঁটি উচ্চারণে আবার কতগুলো বিকৃত উচ্চারণে বাংলায় ব্যবহৃত হয়। এদের সাথে কতগুলো বিদেশি উপসর্গ বাংলায় চালু রয়েছে। দীর্ঘ কাল ব্যবহারে এগুলো বাংলা ভাষায় বেমালুম মিশে গিয়েছে। বেমালুম শব্দটিতে ‘মালুম’ আরবি শব্...

Category: উপসর্গ

বাক্যে তৎসম উপসর্গের প্রয়োগ

কালের প্রভাবে নিয়মের পরিবর্তন ঘটেছে। ওসমান রণক্ষেত্রে বীরত্বের পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেও পরাজিত হলেন। সমাগত সুধীজনকে সাদর অভিনন্দন জানানো হলো। তাঁর পুত্রদের সঙ্গে চিঠিপত্র আদান-প্রদান নেই বলে তাঁর দুঃখের সীমা-পরিসীমা নেই। দুর্ভাগ্যবশত ঢাকার অধিবাসীরা আজ দুর্ভিক্ষপীড়িত, অথচ তারাই ছিল সমৃদ্ধশালী।

Category: তৎসম উপসর্গ

উর্দু-হিন্দি উপসর্গ

হরপ্রত্যেকহররোজ, হরমাহিনা, হরহামেশা, হরকিসিম

Category: বিদেশী উপসর্গ

বাক্যে বিদেশি উপসর্গের প্রয়োগ

হিসেবে গরমিল থাকলে খাসমহল লাঠে উঠবে। বহাল তবিয়তে দস্তখত করে ফি-রোজ হেড অফিসে আসা-যাওয়া করে।

Category: বিদেশী উপসর্গ

তৎসম উপসর্গ

বাংলা ভাষায় বহু সংস্কৃত শব্দ হুবহু এসে গেছে। সেই সাথে কিছু সংস্কৃত উপসর্গও তৎসম শব্দের পূর্বে বসে শব্দের নতুন রূপে অর্থের সংকোচন ও সম্প্রসারণ করে থাকে।তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ বিশটি। যথা: প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দূর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ।তৎসম (সংস্কৃত) উপসর্গ তৎ...

Category: উপসর্গ

বাংলা উপসর্গযুক্ত শব্দের বাক্যে প্রয়োগ

'আমি অবেলাতে দিলাম পাড়ি অথৈ সায়রে।' অঘারাম বাস করে অজপাড়াগাঁয়ে। ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া। আকাঠার নায়ে দিলাম কাঁঠালের গুলই। 'মা বলিতে প্রাণ করে আনচান, চোখে আসে জল ভরে'। ইতিহাস কথা কয়। উনা ভাতে দুনা বল। নিনাইয়ার শতেক নাও। ভর দুপুরে কোথায় যাও? এত দিন কোথায় নিখোঁজ হয়েছিলে?

Category: বাংলা উপসর্গ

বাংলা উপসর্গের প্রয়োগ

 উপসর্গঅর্থদ্যোতকতাউদাহরণঅনিন্দিতঅকেজো, অচেনা, অপয়াঅভাবঅচিন, অজানা, অথৈক্রমাগতঅঝোর, অঝোরেঅনুচিতঅকাজঅল্পঅবোধঅঘাবোকাঅঘারাম, অমাচণ্ডীঅজনিতান্ত (মন্দ/প্রত্যন্ত)অজমূর্খ, অজপাড়াগাঁ, অজপুকুরঅনাঅভাবঅনাবৃষ্টি, অনাদরছাড়া/বাজেঅনাচার, অনাসৃষ্টিঅশুভঅনামুখোআঅভাবআকাঁড়া, আধোয়া, আলুনিবাজে/নিকৃষ্টআগাছা, আকাঠাআড়ব...

Category: বাংলা উপসর্গ

বাংলা উপসর্গ

বাংলা উপসর্গ:খাঁটি বাংলা বা দেশি উপসর্গ একুশটি। যথা: অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, উন (উনা), কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা।বাংলা উপসর্গ সাধারণত বাংলা শব্দের পূর্বেই বসে।

Category: উপসর্গ

উপসর্গ

ইংরেজি 'Prefix' শব্দকে বাংলায় 'উপসর্গ' বলে। বাংলা ভাষায় এমন কতগুলো অব্যয়সূচক শব্দাংশ রয়েছে, যা স্বাধীন পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে না, এগুলো অন্য শব্দের পূর্বে বসে। যেসব অব্যয় ধাতু বা শব্দের পূর্বে বসে নতুন নতুন শব্দের সৃষ্টি করে, তাদের উপসর্গ বলে। যেসব শব্দাংশ শব্দমূলের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গ...

Category: No Parent

নিত্য সমাস

যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকেই বলে নিত্য সমাস। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়। যেমন- কেবল দর্শন = দর্শনমাত্র।অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর অন্য ধর্ম = ধর্মান্তর  অন্য দেশ = দেশান্তর অন্য গৃহ = গৃহান...

Category: অব্যয়ীভাব সমাস

সুপসুপা সমাস

বিভক্তিযুক্ত এক পদের সঙ্গে অন্য এক বিভক্তিযুক্ত পদের যে সমাস হয়, তাকে সুপসুপা সমাস বলে। যেমন- পূর্বে ভূত = ভূতপূর্ব, রাত্রির মধ্য = মধ্যরাত।

Category: অব্যয়ীভাব সমাস

প্রাদি সমাস

পূর্বপদে উপসর্গ বসে যে সমাস হয়, তাকে প্রাদি সমাস বলে। প্র, প্রতি, অনু প্রভৃতি অব্যয়ের সাথে যদি কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্যের সমাস হয়, তবে তাকে বলে প্রাদি সমাস। যেমন: প্র (প্রকৃষ্ট) যে বচন = প্রবচন।  প্র (প্রকৃষ্ট রূপে) ভাত (আলোকিত) = প্রভাতপরি (চতুর্দিকে) যে ভ্রমণ = পরিভ্রমণ

Category: অব্যয়ীভাব সমাস

গুরুত্বপূর্ণ অব্যয়ীভাব সমাস এর উদাহরণ

নদীর সদৃশ = উপনদীস্যগরের সদৃশ = উপসাগরবিভাগের সদৃশ উপবিভাগমাতার সদৃশ উপমাতামনে মনে = প্রতিমণজনে জনে = প্রতিজনজীবন পর্যন্ত = আজীবনমূল পর্যন্ত = আমূলজীবন পর্যন্ত = যাবজ্জীবনবিরুদ্ধ যোগ = প্রতিযোগিতাবন্দোবস্তের অভাব = বেবন্দোবস্তঈষৎ লাল = ফিকোলালদক্ষিণকে প্রগত = প্রদক্ষিণন্যায়ের অভাব = অন্যায়কারের অভাব...

Category: অব্যয়ীভাব সমাস

বিভিন্ন অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস

 সামীপ্য (উপ)কন্ঠের সমীপে = উপকণ্ঠকূলের সমীপে = উপকূলবিস্সা (অনু, প্রতি)দিন দিন = প্রতিদিনক্ষণে ক্ষণে = প্রতিক্ষণেক্ষণ ক্ষণ = অনুক্ষণঅভাব (নিঃ = নির)আমিষের অভাব = নিরামিষভাবনার অভাব = নির্ভাবনাজলের অভাব = নির্জলউৎসাহের অভাব = নিরুৎসাহপর্যন্ত (আ)সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত = আসমুদ্রহিমাচলপা (পদ) ...

Category: অব্যয়ীভাব সমাস

অব্যয়ীভাব সমাস

অব্যয়ীভাব অর্থ অব্যয়ের ভাব বর্তমান। পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে কেবল অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। অব্যয়ীভাব সমাস পূর্বপদ প্রধান সমাস। যেমন- জানু পর্যন্ত লম্বিত (গর্যন্ত শব্দের অব্যয় 'আ')=আজানুলম্বিত...

Category: সমাস

একনজরে বহুব্রীহি সমাস

 বহুব্রীহি প্রকারগঠনউদাহরণসমানাধিকরণ বহুব্রীহিপূর্বপদ বিশেষণ এবং পরপদ বিশেষ্যহত (হয়েছে) শ্রী যার = হতশ্রীব্যধিকরণ বহুব্রীহিবিশেষ্য পদের সাথে বিশেষ্য পদের মিলনআশীতে (দাঁতে) বিষ যার = আশীবিষব্যতিহার বহুব্রীহিএকই পদের দ্বিরুক্তিহাতে হাতে যে লড়াই = হাতাহাতিনঞ বহুব্রীহিনা-বোধক অব্যয়ের সাথে বিশেষ্যনে...

Category: বহুব্রীহি সমাস

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বহুব্রীহি সমাস

নিপাতনে সিদ্ধ (কোনো নিয়মের অধীন নয়) বহুব্রীহি:দু দিকে অপ = যার দ্বীপঅন্তর্গত অপ যার = অন্তরীপনরাকারের পশু যে = নরপশুপণ্ডিত হয়েও যে মূর্খ = পণ্ডিতমূর্খজীবিত থেকেও যে মৃত = জীবন্ধুতঅন্ত্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাস: ব্যাসবাক্যের শেষপদ লোপ পেয়ে যে বহুব্রীহি সমাস হয়, তাকে অন্ত্যপদলোপী বহুব্রীহি  সমাস বলে...

Category: বহুব্রীহি সমাস

সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি সমাস

পূর্বপদে সংখ্যাবাচক এবং পরপদে বিশেষ্য হলে এবং সমস্তপদটি বিশেষণ বোঝালে, তাকে বলে সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি সমাস। এ সমাসে সমস্তপদে 'আ', 'ই', বা 'ঈ' যুক্ত হয়। যেমন:দশ আনন যার = দশাননদশ গজ পরিমাণ যার = দশগজিচৌ (চার) চাল যে ঘরের = চৌচালাসে (তিন) তার (যে যন্ত্রের) = সেতার (বিশেষ্য)চার ভুজ যে ক্ষেত্রের = চতুর্ভ...

Category: বহুব্রীহি সমাস

প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি সমাস

যে বহুব্রীহি সমাসের সমস্তপদে আ, এ, ও ইত্যাদি প্রত্যয় যুক্ত হয়, তাকেই বলে প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি সমাস। যেমন -এক দিকে চোখ (দৃষ্টি) যার = একচোখা (চোখ+আ)ঘরের দিকে মুখ যার = ঘরমুখো (মুখ+ও)নিঃ (নেই) খরচ যার = নি-খরচে (খরচ+এ)ঊন (দুর্বল) পাঁজর যার = ঊনপাঁজুরে

Category: বহুব্রীহি সমাস

নঞ বহুব্রীহি সমাস

নঞ্ অর্থাৎ না-বাচক অব্যয় পূর্বপদে বসে যে সমাস হয়, তাকেই বলে নঞ বহুব্রীহি সমাস। যেমন: ন (নাই) জ্ঞান যার = অজ্ঞান।বে (নাই) হেড যার = বেহেড না (নাই) চারা (উপায়) যার = নাচার না (নয়) জানা যা = নাজানা / অজানা বে (নেই) হায়া যার = বেহায়া নি (নাই) ভুল যার = নির্ভুল, নেই ঝঞ্ঝাট য...

Category: বহুব্রীহি সমাস

অলুক বহুব্রীহি সমাস

যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকেই অলুক বহুব্রীহি বলে। যেমন: গলার গামছা যার = গলায়গামছা।মুখে ভাত (শিশুকে) দেয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = মুখেভাত গায়ে এসে পড়ে যে = গায়েপড়া কানে খাটো যে = কানেখাটো

Category: বহুব্রীহি সমাস

ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস

ক্রিয়ার পারস্পরিক অর্থে ব্যতিহার বহুব্রীহি হয়। একই রূপ দুটি বিশেষ্য পদ একসাথে বসে পরস্পর একই জাতীয় কাজ করলে যে সমাস হয়, তাই ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস। এ সমাসে পূর্বপদে 'আ' এবং উত্তরপদে 'ই' যুক্ত হয়। যেমন: কানে কানে যে কথা = কানাকানি, লাঠিতে লাঠিতে যে যুদ্ধ = লাঠালাঠি।  কোলে কোলে যে মিলন...

Category: বহুব্রীহি সমাস

মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাস

ব্যাসবাক্যের মধ্যবর্তী পদ বা ব্যাখ্যামূলক মধ্যপদ লোপ পেয়ে যে বহুব্রীহি সমাস হয়, তাকে মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন: বিড়ালের চোখের ন্যায় চোখ যে নারীর = বিড়ালচোখী।হাতে খড়ি দেয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = হাতেখড়ি। গায়ে হলুদ দেয়া হয় যে অনুষ্ঠানে = গায়েহলুদ। সোনার মত উজ্জ্বল মুখ যার = সোনামুখ...

Category: বহুব্রীহি সমাস

ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস

যে বহুব্রীহি সমাসে সমস্যমান পদের দুটিই বিশেষ্যপদ হয়, তাকে বলে ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। যেমন: বীণা পাণিতে যার = বীণাপাণি।শূল পানিতে যার = শূলপাণি। কথা সর্বস্ব যার = কথাসর্বস্ব। গোঁফে খেজুর পড়ে থাকলেও খায় না যে = গোঁফখেজুরে। গোঁফে খেজুর যার = গোঁফখেজুরে।

Category: বহুব্রীহি সমাস

সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস

পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য অথবা পূর্বপদ বিশেষ্য এবং পরপদ বিশেষণ হয়ে যে সমাস হয়, তাকেই সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস বলে। যেমন: নীল কণ্ঠ যার = নীলকণ্ঠ।কালো বরণ যার = কালোবরণ। পীত অম্বর যার = পীতাম্বর। নীল অম্বর যার = নীলাম্বর। উচ্চ শির যার = উচ্চশির। খোশ মেজাজ যার = খোশমেজাজ।&...

Category: বহুব্রীহি সমাস

বহুব্রীহি সমাস

'ব্রীহি' অর্থ ধান। বহুব্রীহি অর্থ বহু ধান আছে যার। বহুব্রীহি সমাস সেই সমাসকে বলা হয়, যে সমাসের সমস্তপদে পূর্বপদ ও পরপদের অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়।  বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়। যেমন: নদী মাতা (মাতৃ) যার = নদীমাতৃক। বহু ব্রীহ...

Category: সমাস

দ্বিগু সমাস

সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি বিশেষ্য পদ হয়। দ্বিগু সমাসে পরপদের অর্থের প্রাধান্য থাকে। যেমন- নব রত্নের সমাহার = নবরত্ন।চার অঙ্গের সমাহার = চতুরঙ্গ পঞ্চ (পাঁচ) ভূতের সমাহার = পঞ্চভূত সাত&nb...

Category: সমাস

অলুক তৎপুরুষ সমাস

যে তৎপুরুষ সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় না, তাই অলুক তৎপুরুষ সমাস। যেমন:কলুর বলদ = কলুর বলদ।তেলে ভাজা = তেলেভাজা ঘিয়ে ভাজা = ঘিয়েভাজাকলে ছাঁটা = কলেছাঁটা কলের গান = কলের গানগরুর গাড়ি = গরুর গাড়ি

Category: তৎপুরুষ সমাস

গুরুত্বপূর্ণ উপপদ তৎপুরুষ সমাস

সব হারিয়েছে যে = সর্বহারা টনক নড়ে যাতে = টনকনড়াপুথি পড়ে যে = পুথিপোড়া মনে মরেছে যে = মনমরাকুদ্ধ করে যে = বুদ্ধকার প্রভা করে যে = প্রভাকরসর্বনাশ করে যে = সর্বনাশা বুক ভাঙ্গে যে = বুকভাঙ্গাবাজি করে যে = বাজিকর হালুই করে যে = হালুইকরজাদু করে যে = জাদুকর স্বর্ণ করে যে = স্ব...

Category: উপপদ তৎপুরুষ সমাস

উপপদ তৎপুরুষ সমাস

যে পদের পরবর্তী ক্রিয়ামূলের সঙ্গে কৃৎ-প্রত্যয় যুক্ত হয়, সে পদকে উপপদ বলে। কৃদন্ত পদের সাথে উপপদের যে সমাস হয় তাই উপপদ তৎপুরুষ সমাস। যেমন: পথে জন্মে যা = পঙ্কজ। জলে চরে যা জলজ  পকেট মারে যে পকেটমার  গৃহে থাকে যে = গৃহস্থসত্য কথা বলে যে সত্যবাদী  গলা কাটে যে = গলাকাটাবর্ণ চুরি...

Category: তৎপুরুষ সমাস

গুরুত্বপূর্ণ নঞ তৎপুরুষ সমাস

ন আচার = অনাচার ন কাতর = অকাতরনয় ধর্ম = অধর্ম নয় উচিত = অনুচিতন বিশ্বাস = অবিশ্বাস ন (নয়) ক্ষত = অক্ষতনয় বিশ্বাস্য = অবিশ্বাস্য ন অভিজ্ঞ = অনভিজ্ঞন অতিদূর = নাতিদূর/অনতিদূর ন উর্বর = অনুর্বরবে (নয়) আইনি = বেআইনি নয় পর্যান্ত = অপর্যাপ্তন সময় = অসময় ন অতিশীতোষ্ণ = না...

Category: নঞ তৎপুরুষ সমাস

নঞ তৎপুরুষ সমাস

না বাচক নঞ্ অব্যয় (না, নেই, নাই, নয়) পূর্বে বসে যে সমাস হয় তাই নঞ্ তৎপুরুষ সমাস। যেমন- নয় কাঁড়া = আকাঁড়া।খাঁটি বাংলায় অ, আ, না কিংবা অন হয়। যেমন- ন কাল= অকাল বা আকাল।না-বাচক অর্থ ছাড়াও বিশেষ বিশেষ অর্থে নঞ্ তৎপুরুষ সমাস হতে পারে। যেমন- অভাব: ন বিশ্বাস = অবিশ্বাস (বিশ্বাসের অভাব)।

Category: তৎপুরুষ সমাস

সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদে সপ্তমী বিভক্তি (এ, য়, তে) লোপ পেয়ে যে সমাস হয় তাই সপ্তমী তৎপুরুষ সমাস। সপ্তমী তৎপুরুষ সমাসে কোনো কোনো সময় ব্যাসবাক্যের পরপদ সমস্তপদের পূর্বে বসে। যেমন-জলে মগ্ন = জলমগ্নদিবায় নিদ্রা = দিবানিদ্রাগাছে পাকা = গাছপাকাপূর্বে অশ্রুত = অশ্রুতপূর্বপূর্বে ভূত = ভূতপূর্বদানে বীর = দানবীরপূর্বে অদৃষ্ট...

Category: তৎপুরুষ সমাস

ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদে ষষ্ঠী বিভক্তি (র, এর) লোপ পেয়ে যে সমাস হয় তাই ষষ্ঠী তৎপুরুষ সমাস। যেমন-বিশ্বের কবি = বিশ্বকবি চায়ের বাগান = চাবাগান চন্দ্রের অর্ধ = অর্ধচন্দ্র খেয়ার ঘাট = খেয়াঘাট হাঁসের রাজা = রাজহাঁস ছাত্রের সমাজ = ছাত্রসমাজ দেশের সেবা = দেশসেবা দিল্লীর ঈশ্বর = দিল্লীশ্ব...

Category: তৎপুরুষ সমাস

পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদে পঞ্চমী বিভক্তি (হইতে, থেকে, চেয়ে ইত্যাদি) লোপ পেয়ে যে সমাস হয় তাই পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস। যেমন- পাপ হতে মুক্ত পাপমুক্ত।খাঁচা থেকে ছাড়া খাঁচ ছাড়া ইতি হতে আদি = ইত্যাদিসাধারণত চ্যুত, জাত, আগত, ভীত, গৃহীত, বিরত, মুক্ত, উত্তীর্ণ, পালানো, এষ্ট ইত্যাদি পরপদের সঙ্গে পঞ্চমী তৎপুরুষ সমাস হয়। ...

Category: তৎপুরুষ সমাস

চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদে চতুর্থী বিভক্তি (কে, জন্য, নিমিত্ত ইত্যাদি) লোপ পেয়ে যে সমাস হয় তাই চতুর্থী তৎপুরুষ সমাস। যেমন- বিয়ের জন্য পাগল = বিয়েপাগল।গুরুরকে ভক্তি = গুরুভক্তি হজ্জের নিমিত্ত যাত্রা = হজযাত্রাতপের নিমিত্ত বন = তপোবন ছাত্রের জন্য আবাস = ছাত্রাবাসশিশুর জন্য মঙ্গল = শিশুমঙ্গল মালের জন...

Category: তৎপুরুষ সমাস

তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস

যখন পূর্বপদে তৃতীয়া বিভক্তি (যেমন: দ্বারা, দিয়া, কর্তৃক) লোপ পায়, তখন তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন:মন দ্বারা গড়া = মনগড়াশ্রম দ্বারা লব্ধ = শ্রমলব্ধমধু দিয়ে মাখা = মধুমাখাবাক্ দ্বারা বিতণ্ডা = বাকবিতণ্ডাধনে আঢ্য = ধনাঢ্যযদি ঊন, হীন, শূন্য ইত্যাদি শব্দ উত্তরপদে থাকে, তবুও তৃতীয়া তৎপুরুষ সমাস হয়। যেমন:...

Category: তৎপুরুষ সমাস

দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস

পূর্বপদে দ্বিতীয়া বিভক্তি (কে, রে, ব্যাপিয়া) লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাই দ্বিতীয়া তৎপুরুষ সমাস। যেমন: বইকে পড়া = বইপড়া।হলুদকে বাটা = হলুদবাটা বিপদকে আপন্ন = বিপদাপন্ন বিস্ময়কে আপন্ন = বিস্ময়াপন্ন দেবকে দত্ত = দেবদত্ত আমকে কুড়ানো = আম-কুড়ানো যখন কালবাচক শব্দের সাথে "ব্যাপ্ত...

Category: তৎপুরুষ সমাস

তৎপুরুষ সমাস

যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় এবং পরপদের অর্থ প্রাধান্য পায় তাকেই তৎপুরুষ সমাস বলে। সমস্যমান পদের বিভক্তি ও সন্নিহিত অনুসর্গ লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তার নাম তৎপুরুষ সমাস। তৎপুরুষ সমাসের পূর্বপদে দ্বিতীয়া থেকে সপ্তমী পর্যন্ত যেকোনো বিভক্তি থাকতে পারে: আর পূর্বপদের বিভক্তি অনুসারে এদের নামকরণ হয়।&nb...

Category: সমাস

কর্মধারয় সমাসের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

 চাঁদমুখচাঁদ রূপ মুখরূপক কর্মধারয় (ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ প্রণীত- বাঙ্গালা ব্যাকরণ) চাঁদের মতো মুখউপমিত কর্মধারয় (ড. এনামুল হক প্রণীত- ব্যাকরণ মঞ্জরী) উপমিত কর্মধারয় (ড. হায়াত মামুদ প্রণীত- ভাষা শিক্ষা)চন্দ্রমুখচন্দ্র রূপ মুখরূপক কর্মধারয় সমাসচন্দ্রের ন্যায় মুখউপমিত কর্মধারয় (ড. হায়াত ...

Category: কর্মধারয় সমাস

দ্বিগু কর্মধারয় সমাস

কিছু কর্মধারয় সমাসের পূর্বপদ সংখ্যাবাচক শব্দ হয়, সেগুলোকে দ্বিগু কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: তিন ফলের সমাহার = ত্রিফলা; চার রাস্তার মিলন চৌরাস্তা।

Category: কর্মধারয় সমাস

উপমিত কর্মধারয় সমাস

সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয়, তাকেই উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। এতে দুটো পদই বিশেষ্য হয় এবং উপমেয় পদটি পূর্বে বসে। যেমন:পুরুষসিংহ (বিশেষ্য+বিশেষ্য) = পুরুষ সিংহের ন্যায় মুখচন্দ্র/চন্দ্রমুখ (বিশেষ্য+বিশেষ্য) = মুখ চন্দ্রের ন্যায় কুমারী ফুলের ন্যায় = ফুল...

Category: কর্মধারয় সমাস

রুপক কর্মধারয় সমাস

উপমিত ও উপমানের অভেদ কল্পনামূলক সমাসকে বলে রূপক কর্মধারয় সমাস। এ সমাসে উপমেয় পদ পূর্বে বসে এবং উপমান পদ পরে বসে। সমস্যমান পদে 'রূপ' অথবা 'ই' যোগ করে ব্যাসবাক্য গঠন করা হয়। যেমন- জীবনপ্রদীপ জীবন রূপ প্রদীপ।ক্রোধ রূপ অনল = ক্রোধানলবিষবৃক্ষ = বিষ রূপ বৃক্ষ বিষাদ রূপ সিন্ধু বিষাদসিন্ধুমন রূপ মাঝি...

Category: কর্মধারয় সমাস

উপমান কর্মধারয় সমাস

সাধারণ ধর্মবাচক পদের সাথে উপমানবাচক পদের যে সমাস হয়, তাকেই উপমান কর্মধারয় সমাস বলে। এতে একটি বিশেষ্য পদ ও অপরটি বিশেষণ থাকে। যেমন: অরুণের ন্যায় রাঙা = অরুণরাঙা।তুষারশুভ্র (বিশেষ্য+ বিশেষণ) = তুষারের ন্যায় শুভ্র      কাজলকালো (বিশেষ্য+ বিশেষণ) = কাজলের মতো কালোবিড়ালের ন্যায় তপস্...

Category: কর্মধারয় সমাস

মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস

ব্যাসবাক্যের মাঝের পদ লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাই মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস। যেমন- সিংহ চিহ্নিত আসন = সিংহাসন।স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ = স্মৃতিসৌধসাহিত্য বিষয়ক সভা = সাহিত্যসভাগোবরে নির্মিত গনেশ = গোবর গনেশজ্যোৎস্না শোভিত রাত = জ্যোৎস্নারাতহাতে পরা হয় যে ঘড়ি = হাতঘড়িবিজয় নির্দেশক পতাকা = বিজয়-পতাকাহাসি...

Category: কর্মধারয় সমাস

সাধারণ কর্মধারয় সমাস

"মধ্যপদলোপী, উপমান, উপমিত ও রূপক কর্মধারয় সমাস ব্যতীত অন্যান্য কর্মধারয় সমাসকে সাধারণ কর্মধারয় সমাস বলে।" যেমনঃবিশেষণ + বিশেষ্যকাঁচা যে কলা = কাঁচকলাদুঃ যে শাসন = দুঃশাসনদুঃ যে অবস্থা = দুরবস্থামহৎ যে আত্মা = মহাত্মাবিশেষণ + বিশেষণযিনি সুস্থ তিনি সবল = সুস্থসবলযা হৃষ্ট তা পুষ্ট = হৃষ্টপুষ্টবিশেষ্য +...

Category: কর্মধারয় সমাস

কর্মধারয় সমাসের বিবিধ প্রকার

কর্মধারয় সমাস কয়েক প্রকারে সাধিত হয়। যথা:দুটি বিশেষণ পদ একটি বিশেষ্যকে বোঝালে। যেমন: যে চালাক সে চতুর = চালাক-চতুর, যে শান্ত সে শিষ্ট = শান্তশিষ্ট।দুটি বিশেষ্য পদ একই ব্যক্তি বা বস্তুকে বোঝালে। যেমন: যিনি জজ তিনিই সাহেব = জজসাহেব।কার্যে পরম্পরা বোঝাতে দুটি কৃদন্ত বিশেষণ পদেও কর্মধারয় সমাস হয়। যেমন: ...

Category: কর্মধারয় সমাস

কর্মধারয় সমাস

বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ মিলে যে সমাস হয় এবং বিশেষ্য বা পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকেই কর্মধারয় সমাস বলে। কর্মধারয় সমাসে পরপদের অর্থই প্রধান। এ সমাসে যে, যিনি, যেটি ইত্যাদি ব্যাসবাক্যে বসে। যেমন: গোলাপ নামের ফুল = গোলাপফুল, যা কাঁচা তাই মিঠা = কাঁচামিঠা।টাক যে মাঘা = টাকমাথা। ...

Category: সমাস

বহুপদী দ্বন্দ্ব

তিন বা বহু পদে দ্বন্দ্ব সমাস হলে তাকে বহুপদী দ্বন্দ্ব সমাস বলে। যেমন: সাহেব-বিবি-গোলাম, তেল-নুন-লাকড়ি; নাচ-গান-বাজনা: হাত-পা-নাক-মুখ-চোখ। রূপ-রস-শব্দ-গন্ধ-স্পর্শ, বাল-বৃদ্ধ-বণিতা ইত্যাদি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

অলুক দ্বন্দ্ব

যে সমাসে পূর্বপদের বিভক্তি লোপ পায় না তাকে অলুক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: হাতে ও কলমে = হাতে-কলমে; দেশে ও বিদেশে = দেশে-বিদেশে দুধে ও ভাতে = দুধে-ভাতে কোলে ও পিঠে = কোলে-পিঠে ঘরে ও বাইরে = ঘরে-বাইরে যাকে ও তাকে = যাকে-তাকে ইত্যাদি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

একশেষ দ্বন্দ্ব

যে দ্বন্দ্ব সমাসে প্রধান পদটি অবশিষ্ট থেকে অন্যপদের লোপ হয় এবং শেষপদ অনুসারে যখন শব্দের রূপ নির্ধারিত হয় তখন তাকে একশেষ দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: সে, তুমি ও আমি = আমরা; একইভাবে, আপনারা, আপনাদের, আমাদের, তোমাদের, তোরা ইত্যাদি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব

দ্বন্দ্ব সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ বিপরীত অর্থ বহন করলে তাদের বিরোধার্থক বা বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: সুখ ও দুঃখ = সুখ-দুঃখ, একইভাবে, আকাশ-পাতাল, গুরু-শিষ্য, দিন-রাত, রাজা-প্রজা, দেশ-বিদেশ, জন্মমৃত্যু, মরাবাঁচা, আজকাল, নরনারী ইত্যাদি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

সমার্থক দ্বন্দ্ব

দ্বন্দ্ব সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ একই অর্থ বহন করলে তাকে সমার্থক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: লজ্জা ও শরম = লজ্জাশরম, একইভাবে, আইন-কানুন, ঠাট্টা-মশকরা, মণি-মাণিক্য, দুঃখ-কষ্ট, রাগ-রাগিণী, রাজা-বাদশা, ধন-সম্পত্তি, ধর-পাকড়, সুখ-শান্তি, টাকাকড়ি, জনমানব, জীবজন্তু ইত্যাদি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

সম্বন্ধবাচক দ্বন্দ্ব

যে দ্বন্দ্ব সমাসে সম্বন্ধ বুঝায়, তাকে সম্বন্ধবাচক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: দম্ (জায়া) ও পতি = দম্পতি।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

মিলনার্থক দ্বন্দ্ব

একাধিক পদের মিলন বুঝাতে দ্বন্দ্ব সমাস হলে তাকে মিলনার্থক দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: মা ও বাপ = মা-বাপ।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

সাধারণ দ্বন্দ্ব

একাধিক পদের একত্র অবস্থানে দ্বন্দ্ব সমাস হলে তাকে সাধারণ দ্বন্দ্ব বলে। যেমন: কালি ও কলম = কালিকলম, লতা ও পাতা = লতাপাতা।

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

দ্বন্দ্ব সমাসের বিভিন্ন প্রকার

 দ্বন্দ্ব সমাসউদাহরণমিলনার্থক শব্দযোগেমা-বাবা, মা-বাপ, মাসি-পিসি, জিন-পরি, চা-বিস্কুট ইত্যাদি।বিরোধার্থক শব্দযোগেদা-কুমড়া, অহি-নকুল, স্বর্গ-নরক ইত্যাদি।বিপরীতার্থক শব্দযোগেআয়-ব্যয়, জমা-খরচ, ছোট-বড়, ছেলে-বুড়ো, লাভ-লোকসান, ধনী-দরিদ্র, ভালোমন্দ ইত্যাদি।সমার্থক শব্দযোগেহাট-বাজার, ঘর-বাড়ি, ঘর-দুয়ার,...

Category: দ্বন্দ্ব সমাস

দ্বন্দ্ব সমাস

প্র. দ্বন্দ্ব সমাস কাকে বলে?উ. দ্বন্দ্ব বলতে জোড়া বোঝায়। যে সমাসে প্রত্যেকটি সমস্যমান পদের অর্থের প্রাধান্য থাকে তাকে দ্বন্দ্ব সমাস বলে। এ সমাসে উভয় পদই বিশেষ্য এবং উভয় পদের অর্থের প্রাধান্য বজায় থাকে। এতে শুধু এবং, ও, আর সংযোজক অব্যয় পদ ব্যবহার করা হয়। যেমন: সোনা ও রুপা = সোনা-রুপা, মাতা ও পিত...

Category: সমাস

সমাস চেনার সহজ কৌশল

 সমাসব্যাসবাক্যে যা থাকবেদ্বন্দ্ব সমাস এবং, ও, আরদ্বিগু সমাসসমাহার, সংখ্যা কর্মধারয় সমাস যে, যিনি, যেটি বহুব্রীহি সমাসযার, যাতে তৎপুরুষ সমাস বিভক্তি লোপ পাবে।অলুক সমাসপূর্বপদে বিভক্তি লোপ পাবে না। 

Category: সমাস

সমাসের প্রকারভেদ

সমাস প্রধানত ছয় প্রকার। যথা: দ্বন্দ্ব সমাস (উভয়পদের অর্থ প্রধান), কর্মধারয় সমাস (পরপদের অর্থ প্রধান), তৎপুরুষ সমাস (পরপদের অর্থ প্রধান), বহুব্রীহি সমাস (তৃতীয় কোনো ভিন্ন অর্থ প্রধান), দ্বিগু সমাস (সংখ্যাবাচক শব্দ থাকবে), অব্যয়ীভাব সমাস (পূর্বপদের অর্থ প্রধান)।ড. এনামুল ...

Category: সমাস

সমাস

সমাস শব্দটির অর্থ সংক্ষেপণ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। অর্থসম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের একসাথে যুক্ত হয়ে একটি বড় শব্দ গঠনের প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। পরস্পর অর্থসঙ্গতি সম্পন্ন দুই বা ততোধিক পদের এক পদে পরিণত হওয়াকে সমাস বলে। বাক্যের মধ্যে পরস্পর সম্পর্কিত একাধিক পদের এক শব্দে পরিণত হওয়ার নাম সমাস। সমা...

Category: No Parent

সমাসের বিভিন্ন পরিভাষা

সমস্ত পদ: সমাসবদ্ধ বা সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম সমস্তপদ বা সমাসবদ্ধ পদ।সমস্যমান পদ: যে যে পদে সমাস হয়, তাদের প্রত্যেককে সমস্যমান পদ বলে।পূর্বপদ: সমাসযুক্ত পদের প্রথম অংশকে পূর্বপদ বলে।পরপদ: সমাসযুক্ত পদের শেষ অংশকে পরপদ বা উত্তরপদ বলে।ব্যাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য: সমস্ত পদকে ভাঙলে যে বাক্যাংশ পাওয়া যায় ত...

Category: সমাস

পদাশ্রিত নির্দেশকের ব্যবহার

ক. 'এক' শব্দের সঙ্গে টা, টি, টু যুক্ত হলে অনির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন: একটি দেশ; সে যেমনই হোক দেখতে। → অন্য সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে টা, টি, টু যুক্ত হলে নির্দিষ্টতা বোঝায়। যেমন: তিনটি বছর; দশটি টাকা।খ. নিরর্থকভাবেও নির্দেশক টা, টি এর ব্যবহার লক্ষণীয়। যেমন: ন্যাকামিটা এখন রাখ। গ. নির্দেশক সর্বনামের পর ট...

Category: পদাশ্রিত নির্দেশক

পদাশ্রিত নির্দেশক

প্র. পদাশ্রিত নির্দেশক কাকে বলে?উ. কয়েকটি অব্যয় বা প্রত্যয় কোনো না কোনো পদের আশ্রয়ে বা পরে সংযুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা কিংবা অনির্দিষ্টতা জ্ঞাপন করে, এগুলোকে পদাশ্রিত অব্যয় বা পদাশ্রিত নির্দেশক বলে। যেসব লগ্নক শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা বোঝায়, সেগুলোকে নির্দেশক বলে। যেসব শব্দাংশ পদের সাথে যুক্ত ...

Category: No Parent

সংখ্যাবাচক শব্দের ছক

নিম্নে বাংলা অঙ্কবাচক, পরিমাণ বা গণনাবাচক, ক্রম বা পূরণবাচক ও তারিখবাচক সংখ্যাগুলো দেয়া হলো (৯ম-১০ম শ্রেণির পুরাতন সিলেবাস অনুসারে):অঙ্কবাচক পরিমাণ বা গণনাবাচকক্রম বা পূরণবাচকতারিখবাচক১একপ্রথমপহেলা২দুইদ্বিতীয়দোসরা৩তিনতৃতীয়তেসরা৪চারচতুর্থচৌঠা৫পাঁচপঞ্চমপাঁচই৬ছয়ষষ্ঠছয়ই৭সাতসপ্তমসাতই৮আটঅষ্টমআটই৯নয়নব...

Category: গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

৯ম-১০ম শ্রেণির ব্যাকরণের পুরাতন সিলেবাস অনুসারে, সংখ্যাবাচক শব্দ ৪ প্রকার। যথা:ক. অঙ্কবাচক: গণনার জন্য যা অঙ্কে লেখা হয় তাই অঙ্কবাচক সংখ্যা। যেমন- ১, ২, ৫, ১০, ১০০, ৫০০ ইত্যাদি।→ এক থেকে একশ গণনার পদ্ধতিকে বলে দশ গুণোত্তর পদ্ধতি।খ. পরিমাণ বা গণনাবাচক: একাধিকবার একই একক গণনা করলে যে সমষ্টি পাওয়া যায়,...

Category: সংখ্যাবাচক শব্দ

ভগ্নাংশ পূরণবাচক

কখনো পূর্ণসংখ্যার থেকে খানিকটা কম বা খানিকটা বেশি বোঝাতে ভগ্নাংশ পূরণবাচক হয়। যেমন: আধ, সাড়ে, পোয়া, সোয়া, দেড়, আড়াই, তেহাই, চৌথ ইত্যাদি।সিকি,পোয়া,চৌথা = ১/৪তেহাই = ১/৩আধা = ১/২পৌনে = ৩/৪

Category: পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ

তারিখ পূরণবাচক

বাংলা ভাষায় তারিখ নির্দেশ করার জন্য সংখ্যাশব্দের পূরণবাচক নির্দিষ্ট কিছু প্রত্যয় ব্যবহৃত হয়। যথা: পহেলা বা পয়লা (১লা), দোসরা (২রা), তেসরা (৩রা), চৌঠা (৪ঠা), পাঁচই (৫ই), ছয়ই (৬ই), সাতই (৭ই), আটই (৮ই), নয়ই (৯ই), দশই (১০ই), এগারোই (১১ই), বারোই (১২ই), তেরোই (১৩ই), চোদ্দই (১৪ই), পনেরোই (১৫ই), ষোলোই (১৬ই)...

Category: পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ

সাধারণ পূরণবাচক

ক্রমবাচক সংখ্যার পর্যায় বা অবস্থানকে নির্দেশ করতে সাধারণ পূরণবাচক হয়ে থাকে। যেমন: প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম, নবম, দশম, একাদশ বা এগারোতম ইত্যাদি। সাধারণ পূরণবাচক সংক্ষিপ্ত রূপেও লেখা যায়। যেমন: ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ৫ম, ৬ষ্ঠ, ৭ম, ৮ম, ৯ম, ১০ম ইত্যাদি।১১ থেকে ১৮ পর্যন্ত সংখ্য...

Category: পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ

পূরণবাচক সংখ্যাশব্দ

পুরণবাচক সংখ্যাশব্দ দিয়ে কোনো সংখ্যার ক্রমিক অবস্থান ও পরিমাণকে বোঝায়। যেমন: 'এক' সংখ্যার ক্রমিক অবস্থান প্রথম, প্রথমা, পহেলা ইত্যাদি। এগুলোকে পুরণবাচক সংখ্যাশব্দ বলে। পুরণবাচক সংখ্যাশব্দ তিন প্রকার। যথা:সাধারণ পুরণবাচকতারিখ পুরণবাচকভগ্নাংশ পুরণবাচক

Category: সংখ্যাবাচক শব্দ

ক্রমবাচক সংখ্যাশব্দ

একের পর এক যে সংখ্যাগুলো আসে, সেগুলো ক্রমবাচক সংখ্যাশব্দ। যথা: ১ (এক), ২ (দুই), ৩ (তিন), ৪ (চার), ৫ (পাঁচ), ৬ (ছয়), ৭ (সাত), ৮ (আট), ৯ (নয়), ১০ (দশ), ১১ (এগারো), ১২ (বারো), ১৩ (তেরো), ১৪ (চৌদ্দ), ১৫ (পনেরো), ১৬ (ষোলো), ১৭ (সতেরো), ১৮ (আঠারো), ১৯ (উনিশ), ২০ (বিশ) ইত্যাদি।ক্রমবাচক সংখ্যাশব্দের এক বা এ...

Category: সংখ্যাবাচক শব্দ

বহুবচন করার নিয়মাসমূহ

১. উন্নত প্রাণীবাচক মনুষ্য শব্দের (মানী পক্ষ) বহুবচনে ব্যবহৃত শব্দঃবহুবচনবাচক শব্দ প্রয়োগ গণদেবগণ, নরগণ, জনগণ, সদস্যগণ, সচিবগণ বৃন্দ )সুধীবৃন্দ, ভক্তবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, দর্শকবৃন্দ মণ্ডলী নির্বাচকমণ্ডলী, শিক্ষকমণ্ডলী, সম্পাদকমণ্ডলী, সুধীমণ্ডলী বর্গপণ্ডিতবর্গ, মন্ত্রিবর্গ...

Category: বচন

একবচন ও বহুবচন বাচক শব্দ

একবচন ও বহুবচন বাচক শব্দঃএকবচনবাচক শব্দ বহুবচনবাচক শব্দ টা, টি, খানা, খানিরা, এরা, গুলা, গুলি, গুলো, দিগ, দের, সব, সকল, সমুদয়, কূল, বৃন্দ, বর্গ, নিচয়, রাজি, রাশি, পাল, দাম, নিকর, মালা, আবলি

Category: বচন

বহুবচন

বহুবচন: যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণী, বস্তু বা ব্যক্তির একের অধিক অর্থাৎ বহু সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে বহুবচন বলে। যেমন: তারা গেল। মেয়েরা এখনও আসেনি। মাঝিরা নৌকা চালায়। কলমগুলোর দাম অনেক।

Category: বচন

একবচন

একবচন: যে শব্দ দ্বারা কোনো প্রাণী, বস্তু বা ব্যক্তির একটিমাত্র সংখ্যার ধারণা হয়, তাকে একবচন বলে। যেমন: সে এলো। মেয়েটি স্কুলে যায়নি। শিক্ষক ক্লাসে এসেছেন। বইটা কোথায় হারিয়ে গেল?

Category: বচন

পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব

পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলে। পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বিভক্তিহীন বা বিভক্তিযুক্ত হতে পারে। যেমন- জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, হাতে হাতে, কথায় কথায়, জোরো জোরে ইত্যাদি।

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

অনুকার দ্বিরুক্তি

পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও প্রায় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় শব্দটি অর্থহীন হয় এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়। এই অনুকরণ প্রক্রিয়ায় দ্বিতীয় শব্দের শুরুতে ট, ফ, ব, ম, শ প্রভৃতি ধ্বনি যুক্ত থাকতে দেখা যায়। তাতে শব্দকে খানিকটা অনির্দিষ্ট, সাধারণ ...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তির গঠন

ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি গঠন:একই (ধ্বন্যাত্মক) শব্দের অবিকৃত প্রয়োগ: ধক ধক, ঝন ঝন, পট পট, ঠক ঠক।প্রথম শব্দটির শেষে স্বরধ্বনি (আ) যোগ করে: খপাখপ, গপাগপ, গড়াগড়, ঝটাঝট, টপাটপ, দমাদম, ফটাফট, পটাপট।দ্বিতীয় শব্দটির শেষে 'ই' যোগ করে: ধরাধরি, ঝমঝমি, ঝনঝনি।যুগ্মরীতিতে গঠিত ধ্বন্যাত্মক শব্দ: কিচির মিচির (পাখি...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

কয়েকটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তির উদাহরণ

কয়েকটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্বের উদাহরণ: কুট কুট, কোঁত কোঁত, কুটুস-কুটুস, খক খক, খুটুর-খুটুর, টুং টুং, ঠক ঠুক, খুপ খুল, দুম দুম, ঢং ঢং, চকচক, জ্বলজ্বল, ঝমঝম, টসটস, থকথকে, ফুসুর ফুসুর, ভটভট, শোঁ শোঁ, হিস হিস। মানুষের ধ্বনির অনুকার: ভেউ ভেউ- মানুষের উচ্চস্বরে কান্নার ধ্বনি। ট্যা ট্যা, হি হি।জীবজ...

Category: ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি

ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি

ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি/দ্বিত্বঃ কোনো কিছুর স্বাভাবিক বা কাল্পনিক অনুকৃতিবিশিষ্ট শব্দের রূপকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। কোনো প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলোকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। এ জাতীয় ধ্বন্যাত্মক শব্দের দুইবার প্রয়োগের নাম ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি। ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

পদাত্মক দ্বিরুক্তি

পদাত্মক দ্বিরুক্তি/দ্বিত্ব: বিভক্তিযুক্ত পদের দুবার ব্যবহারকে পদাত্মক দ্বিরুক্তি বলা হয়। এগুলো দু'রকমে গঠিত হয়। যেমন-একই পদের অবিকৃত অবস্থায় দুবার ব্যবহার। যথা: ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গেলাম। যুগ্ম রীতিতে গঠিত দ্বিরুক্ত পদে ব্যবহার। যথাঃ হাতে-নাতে, আকাশে-বাতাসে, কাপড়-চোপড়, দলে-বলে ইত্যাদি।বিশিষ্টার্থক বা...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

যুগ্মরীতিতে দ্বিরুক্ত

একই শব্দ ঈষৎ পরিবর্তন করে দ্বিরুক্ত শব্দ গঠনের রীতিকে বলে যুগ্মরীতি। যেমন—ক. শব্দের আদি স্বরের পরিবর্তন করে:চুপচাপমিটমাটজারিজুরি।খ. শব্দের অভ্যস্বরের পরিবর্তন করে:মারামারিহাতাহাতিসরাসরি।গ. দ্বিতীয়বার ব্যবহারের সময় ব্যঞ্জনধ্বনির পরিবর্তনে:ছটফটনিশপিশভাতটাত।ঘ. সমার্থক বা একার্থক সহচর শব্দ যোগে- চা...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

অব্যয়ের দ্বিরুক্তি

ক. ভাবের গভীরতা বোঝাতে:ছি ছি, তুমি কী করেছ?তার দুঃখ দেখে সবাই হায় হায় করতে লাগল।খ. অনুভূতি বোঝাতে:ভয়ে গা ছম ছম করছে।ফোড়াটা টন টন করছে।গ. বিশেষণ বোঝাতে:পিলসুজে বাতি জ্বলে মিটির মিটির।ঘ. ধ্বনিব্যঞ্জনা:ঝির ঝির করে বাতাস বইছে।বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর।ঙ. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে:বার বার সে কামান গর্জে উঠল।

Category: পদের দ্বিরুক্তি

ক্রিয়াবাচক শব্দ

ক. বিশেষণ রূপ:এদিকে রোগীর তো যায় যায় অবস্থা।তোমার নেই নেই ভাব গেল না।খ. স্বল্পকাল স্থায়ী বোঝাতে:দেখতে দেখতে আকাশ কাল হয়ে এলো।গ. ক্রিয়া বিশেষণ:দেখে দেখে যেও।ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে শুনলে কীভাবে?ঘ. পৌনঃপুনিকতা বোঝাতে:ডেকে ডেকে হয়রান হয়েছি।

Category: পদের দ্বিরুক্তি

সর্বনাম শব্দ

আধিক্য বোঝাতে:সে সে লোক গেল কোথায়?কে কে এল?কেউ কেউ বলে।

Category: পদের দ্বিরুক্তি

বিশেষণের বিশেষ্য রুপ

ক. আধিক্য বোঝাতে:ভাল ভাল আম নিয়ে এসো।ছোট ছোট ডাল কেটে ফেল।খ. সামান্য বোঝাতে:উঁচু উঁচু ভাব।কাল কাল চেহারা।গ. তীব্রতা বোঝাতে:গরম গরম জিলাপি।নরম নরম হাত।

Category: পদের দ্বিরুক্তি

বিশেষ্য পদের বিশেষণ রুপ

 আধিক্য বোঝাতেরাশি রাশি ধন, ধামা ধামা ধান।সামান্য বোঝাতে:আমি আজ জ্বর জ্বর বোধ করছি।দেখেছ তার কবি কবি ভাব।ধারাবাহিকতা বোঝাতে:তুমি দিন দিন রোগা হয়ে যাচ্ছ।তুমি বাড়ি বাড়ি হেঁটে চাঁদা তুলছ।আগ্রহ বোঝাতে:ও দাদা দাদা বলে কাঁদছে।অনুরূপ কিছু বোঝাতে:তার সঙ্গী সাথী কেউ নেই।

Category: পদের দ্বিরুক্তি

পদের দ্বিরুক্তি

দুটি পদে একই বিভক্তি প্রয়োগ করা হয়, শব্দ দুটি ও বিভক্তি অপরিবর্তিত থাকে। যেমন: ঘরে ঘরে লেখাপড়া হচ্ছে। দেশে দেশে ধন্য ধন্য করতে লাগল। মনে মনে আমিও এ কথাই ভেবেছি।    দ্বিতীয় পদের আংশিক ধ্বনিগত পরিবর্তন ঘটে, কিন্তু পদ ও বিভক্তি অবিকৃত থাকে। যেমন: চোর হাতে-নাতে ধরা পড়েছে। আমার সন্তান যেন থাকে ...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

শব্দের দ্বিরুক্তি

একই শব্দ দুইবার ব্যবহার করা হয় এবং শব্দ দুটি অবিকৃত থাকে। যেমন: ভাল ভাল ফল, ফোঁটা ফোঁটা পানি, বড় বড় বই ইত্যাদি।একই শব্দের সঙ্গে সমার্থক আর একটি শব্দ যোগ করে ব্যবহৃত হয়। যেমন: ধন-দৌলত, খেলা-ধুলা, লালন-পালন, বলা-কওয়া, খোঁজ-খবর ইত্যাদি। দ্বিরুক্ত শব্দ জোড়ার দ্বিতীয় শব্দটির আংশিক পরিবর্তন হয়। যেমন:...

Category: বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ

পুরুষের বিভিন্ন প্রকৃতি

পুরুষের বিভিন্ন প্রকৃতি:পুরুষভেদে ক্রিয়ার রূপের পার্থক্য হয়, কিন্তু বচনভেদে ক্রিয়ার রূপে কোনো পার্থক্য হয় না।সাধারণ, সম্ভ্রমাত্মক ও তুচ্ছার্থক ভেদে মধ্যম ও নাম পুরুষের ক্রিয়ার রূপের পার্থক্য হয়ে থাকে কিন্তু উত্তম পুরুষে হয় না।সাধারণ ভবিষ্যৎ কালে নাম পুরুষ ও মধ্যম পুরুষের ক্রিয়ার রূপ অভিন্ন।করেছে, কর...

Category: পুরুষ

নাম পুরুষ

নাম পুরুষ: অনুপস্থিত পরোক্ষভাবে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা প্রাণীই নাম পুরুষ। যেমন: সে, তারা, তিনি।

Category: পুরুষ

মধ্যম পুরুষ

মধ্যম পুরুষ: প্রত্যক্ষভাবে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি বা শ্রোতাকে মধ্যম পুরুষ বলে। যেমন: তুমি, তোমরা। 

Category: পুরুষ

উত্তম পুরুষ

উত্তম পুরুষ: স্বয়ং বক্তাই উত্তম পুরুষ। যেমন: আমি, আমার। 

Category: পুরুষ

বিবিধ

 অশুদ্ধ (Incorrect)শুদ্ধ (Correct)আমি সন্তোষ হলাম।আমি সন্তুষ্ট হলাম।হাসান হলো আমার ভ্রাতুষ্পুত্র।হাসান আমার ভ্রাতুষ্পুত্র।দুর্বলবশতঃ অনাথিনী বসে পড়ল।দুর্বলতাবশত অনাথা বসে পড়ল।নৌকার স্রোতে ভাসিয়া চলিয়াছিল।নৌকা স্রোতে ভাসিয়া চলিয়াছিল।আপনি স্বপরিবারে আমন্ত্রিত।আপনি সপরিবারে আমন্ত্রিত।তার সাংস্কৃতি...

Category: বাক্য শুদ্ধিকরণ

অর্থ সামঞ্জস্যহীন বাক্যের ব্যবহার

 অশুদ্ধ (Incorrect)শুদ্ধ (Correct)শুধুমাত্র গায়ের জোরে কাজ হয় না।শুধু গায়ের জোরে কাজ হয় না।তাহার বৈমাত্রেয় সহোদর অসুস্থ।তাহার বৈমাত্রেয় ভ্রাতা/ভাই অসুস্থ।তাহার হৃদি কমলে জ্ঞানের বীজ উপ্ত হইল।তাহার হৃদয় ক্ষেত্রে জ্ঞানের বীজ উপ্ত হইল।তাহার অন্তর অজ্ঞান-সমুদ্রে আচ্ছন্ন।তাহার অন্তর অজ্ঞান-সমুদ্রে ন...

Category: বাক্য শুদ্ধিকরণ

বচনঘটিত শুদ্ধিকরণ

 অশুদ্ধশুদ্ধসকল শিক্ষকগণ আজ উপস্থিতসকল শিক্ষক আজ উপস্থিতপ্রত্যেক শিক্ষকগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেনপ্রত্যেক শিক্ষক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেনসকল আলেমগণ আজ উপস্থিতসকল আলেম আজ উপস্থিতআলেমগণ আজ উপস্থিতসব ছাত্ররা আজ উপস্থিতসব ছাত্র আজ উপস্থিতছাত্ররা আজ উপস্থিতনীরোগ লোকরা যথার্থ সুখীনীরোগ লোক যথার্থ সু...

Category: বাক্য শুদ্ধিকরণ

অর্থ সামঞ্জস্যহীন পদের ব্যবহার

 অশুদ্ধ (Incorrect)শুদ্ধ (Correct)ইক্ষুর চারা বপন করা হইল।ইক্ষুর চারা রোপন করা হইল।গোময় জ্বালানি কাষ্ঠরূপে ব্যবহার হয়।গোময় জ্বালানিরূপে ব্যবহার হয়।তাহার সাঙ্ঘাতিক আনন্দ হইল।তাহার প্রচুর আনন্দ হইল।হস্তীটি অপরিসীম স্থুলাকায়।হস্তীটি অত্যন্ত স্থুলাকায়।বঙ্কিমের প্রতিভা ছিল অতি ভয়ঙ্কর।বঙ্কিমের প্রতিভ...

Category: বাক্য শুদ্ধিকরণ

নিয়মাবলী

অ, আ ভিন্ন অন্য স্বরধ্বনি এবং ক ও র এর পরের ‘স’ প্রত্যয়ের ‘স’ থাকলে তা ‘ষ’ হয়। যেমন- ভবিষ্যৎ, মুমূর্ষু, চিকীর্ষা, নিযুতি, চক্ষুষ্মান ইত্যাদি। ব্যতিক্রম: দিশা, দেশ, বিশ, বিসদৃশ, বিসংবাদ ইত্যাদি।ই-কারান্ত (অধি, অভি, পরি, প্রতি, বি) এবং উ-কারান্ত (অনু, সু) উপসর্গের পর কতকগুলো ধাতুতে ‘ষ’ হয়।ঋ ও ঋ-কার এর...

Category: ষ-ত্ব বিধান

নিয়মাবলী

ট-বর্গীয় (ট, ঠ, ড, ঢ) ধ্বনির আগে দন্ত্য-ন ব্যবহৃত হয়ে যুক্ত ব্যঞ্জন গঠিত হলে, সব সময় তা মূর্ধন্য-ণ হয়।  যেমন- ঘণ্টা, লণ্ঠন, কাণ্ড, কণ্টক, দণ্ড ইত্যাদি। তৎসম শব্দে ঋ, র, ষ এর পরে মূর্ধন্য-ণ হয়। (তৎসম শব্দে র-ফলা, রেফ, ক্ষ-এর পর মূর্ধন্য-ণ ব্যবহৃত হয়।)  যেমন- ঋণ, তৃণ, বর্ণ, বর্ণনা, কারণ...

Category: ণ-ত্ব বিধান

অ-শ্রুতি ও ব-শ্রুতি

অ-শ্রুতি ও ব-শ্রুতি (Euphonic glides): শব্দের মধ্যে পাশাপাশি দুটো স্বরধ্বনি থাকলে যদি এ দুটো স্বর মিলে একটি দ্বি-স্বর (যৌগিক-স্বর) না হয়, তবে এ স্বর দুটোর মধ্যে উচ্চারণের সুবিধার জন্য একটি ব্যঞ্জনধ্বনির মত 'অন্তঃস্থ 'য়' (Y) বা অন্তঃস্থ 'ব' (W) উচ্চারিত হয়। এই অপ্রধান ব্যঞ্জনধ্বনিটিকে বলা হয় য়-শ্রুতি...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

লোকনিরুক্তি

লোকনিরুক্তি: অপরিচিত শব্দ লোকমুখে পরিচিত শব্দের সাদৃশ্য পেয়ে যে পরিবর্তন ঘটে তাকে লোকনিরুক্তি বলে। যেমন-উর্ণবাভ > ঊর্ণনাভ।

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অঘোষীভবন

অঘোষীভবন: ঘোষ বর্ণ অঘোষ বর্ণে পরিণত হলে তাকে বলে অঘোষীভবন। যেমন-বাবু > বাপু, গুলাব > গুলাপ।

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

ঘোষীভবন

ঘোষীভবন: অঘোষ বর্ণ ঘোষ বর্ণে পরিণত হলে তাকে ঘোষীভবন বলে। যেমন:কাক > কাগ, ছাত > ছাদ, শাক > শাগ।

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

পীনায়ন / মহাপ্রাণীভবন

পীনায়ন / মহাপ্রাণীভবন: শব্দ মধ্যস্থিত কোনো অল্পপ্রাণ ধ্বনি মহাপ্রাণ ধ্বনিরূপে উচ্চারিত হওয়ার রীতিকে পীনায়ন বলে। যেমন-কাঁটাল > কাঁঠাল, পুকুর > পুখুর।

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

ক্ষীণায়ন / অল্পপ্রাণীভবন

ক্ষীণায়ন / অল্পপ্রাণীভবন: শব্দ মধ্যস্থিত মহাপ্রাণ ধ্বনি অল্পপ্রাণ ধ্বনিতে পরিণত হলে তাকে ক্ষীণায়ন বলে। যেমন-পাঁঠা > পাঁটা, কাঠ > কাট ইত্যাদি।

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

হ-কার লোপ

হ-কার লোপ: আধুনিক চলিত ভাষায় অনেক সময় দুই স্বরের মাঝামাঝি হ-কার লোপ পায়। যেমন-পুরোহিত > পুরুত গাহিল > গাইল সাধু > সাহু > সাউ চাহে > চায় ফারসি শাহ > বাংলা শা আরবি আল্লাহ্ > বাংলা আল্লা

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

র-কার লোপ

র-কার লোপ: আধুনিক চলিত বাংলায় অনেক ক্ষেত্রে র-কার লোপ পায় এবং পরবর্তী ব্যঞ্জন দ্বিত্ব হয়। যেমন-করতে > কত্তে মারল > মাল্ল করলাম > কল্লাম

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অভিশ্রুতি

অভিশ্রুতি (Umlaut): বিপর্যস্ত স্বরধ্বনি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সাথে মিলে গেলে এবং তদানুসারে পরবর্তী স্বরধ্বনির পরিবর্তন ঘটলে তাকে বলে অভিশ্রুতি। যেমন-শুনিয়া > শুইন্যা > শুনে বলিয়া > বইল্যা > বলে মাছুয়া > মাউছ্যা > মেছো হাটুয়া > হাউট্যা > হেটে

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অন্তর্হতি

অন্তর্হতি: পদের মধ্যে কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি লোপ পেলে তাকে বলে অন্তর্হতি। যেমন-ফাল্গুন > ফাগুন ফলাহার > ফলার আলাহিদা > আলাদা

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

ব্যঞ্জনচ্যুতি

ব্যঞ্জনচ্যুতি: পাশাপাশি সমউচ্চারণের দুটো ব্যঞ্জনধ্বনি থাকলে তার একটি লোপ পায় একে ব্যঞ্জনচ্যুতি বলে।বউ দিদি > বউদি বড় দাদা > বড়দা

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

ধ্বনিবিকার বা ব্যঞ্জন বিকৃতি

ধ্বনিবিকার বা ব্যঞ্জন বিকৃতি: শব্দ-মধ্যে কোনো কোনো সময় কোনো কোনো ব্যঞ্জন পরিবর্তিত হয়ে নতুন ব্যঞ্জনধ্বনি ব্যবহার করা হয়, তাকে ব্যঞ্জন বিকৃতি বলে। যেমন-কবাট > কপাট ধোবা > ধোপা ধাইমা > দাইমা শাক > শাগ লেবু > নেবু

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

বর্ণদ্বিত্ব বা দ্বিত্বব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বতা

বর্ণদ্বিত্ব বা দ্বিত্বব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জনদ্বিত্বতা (Long Consonant): কখনো কখনো জোর দেয়ার জন্য শব্দের অন্তর্গত ব্যঞ্জনের দ্বিত্ব উচ্চারণ হয়, তাকে দ্বিত্ব ব্যঞ্জন বা ব্যঞ্জন দ্বিত্বতা বলে।পাকা > পাক্কা সকাল > সক্কাল বড় > বড্ড মুলুক > মুল্লুক কিছু > কিচ্ছু ছোট &gt...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

বিষমীভবন

বিষমীভবন (Dissimilation): দুটো সমবর্ণের একটির পরিবর্তনকে বিষমীভবন বলে। যেমন-শরীর > শরীল লাল > নাল লাঙ্গল > নাঙ্গল লেবু > নেবু তরবার > তরোয়াল

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

সমীভবন

সমীভবন (Assimilation): শব্দমধ্যস্থ দুটো ভিন্ন ধ্বনি একে অপরের প্রভাবে অল্প-বিস্তর সমতা লাভ করলে তাকে বলা হয় সমীভবন। যেমন- বিশ্ব > বিপ্প। এখানে পূর্ববর্তী 'ল' এর প্রভাবে পরবর্তী 'ব' হয়েছে 'ল'। সমীভবন প্রধানত তিন রীতির হয়। যথা:প্রগত সমীভবন (Progressive): পূর্ব প্রধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ধ্বনির ...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

সম্প্রকর্ষ বা ধ্বনিলোপ বা স্বরলোপ

সম্প্রকর্ষ বা ধ্বনিলোপ বা স্বরলোপ: দ্রুত উচ্চারণের জন্য শব্দের আদি, অস্তা বা মধ্যবর্তী কোনো স্বরধ্বনির লোপকে বলা হয় সম্প্রকর্ষ বা স্বরলোপ। স্বরলোপ বস্তুত স্বরাগমের বিপরীত প্রক্রিয়া। যেমন- বসতি > বঙ্গতি, জানালা > জানলা, উদুম্বর > ডুমুর। আদি স্বরলোপ (Aphesis): ধ্বনিলোপের ক্ষেত্রে শব্দের ...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

স্বরসঙ্গতি

স্বরসঙ্গতি (Vowel harmony)। একটি স্বরবানির প্রভাবে শব্দে অপর স্বরের পরিবর্তন ঘটলে তাকে স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন- ইচ্ছা > ইচ্ছে (ই+চ্ছ+আ) > (ই+চ্ছ+এ)।প্রধানত চার পদ্ধতিতে স্বরসঙ্গতি হয়ে থাকে। যথা-প্রগত (Progressive)। আদিম্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে প্রগত স্বরসঙ্গতি হয়। যেমন- মুলা >...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অসমীকরণ

অসমীকরণ (Dissimilation): একই স্বরের পুনরাবৃত্তি দূর করার জন্য মাঝখানে যখন স্বরধ্বনি যুক্ত হয় তখন তাকে অসমীকরণ বলে। যেমন-ধপ+ধপ > ধপাধপ টপ+টপ > টপাটপ

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অপিনিহিতি

অপিনিহিতি (Epenthesis): পরের ই-কার আগে উচ্চারিত হলে বা যুক্ত ব্যঞ্জনধ্বনির আগে ই-কার বা উ-কার উচ্চারিত হলে তাকে অপিনিহিতি বলে। অর্থাৎ পরের 'ই' কার ও 'উ' কার আগেই উচ্চারিত হওয়ার রীতিকে অপিনিহিতি বলে। যেমন- সাধু > সাউধ (স্+আ+ধ+উ) > (স+আ+'উ'+ধ)]  ই-ধ্বনির অপিনিহিতিআজি > আইজ রাখিয়া রা...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

অন্ত্যস্বরাগম

অন্ত্যস্বরাগম (Apothesis): কোনো কোনো সময় শব্দের শেষে অতিরিক্ত স্বরধ্বনি আসে, একে অন্ত্যস্বরাগম বলে। যেমন-দিশ > দিশাপোখত> পোক্ত (উচ্চারণ: পোকতো)বেঞ্চ > বেঞ্চিসত্য > সত্যি

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি

মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি (Anaptyxis): মাঝে মাঝে উচ্চারণের সুবিধার জন্য সংযুক্ত ব্যঞ্জন ধ্বনির মাঝখানে স্বরধ্বনি এলে তাকে মধ্য স্বরাগম, বিপ্রকর্ষ বা স্বরভক্তি বলে। যেমন-গ্রাস > গেরাস (গ+র+আ+স) > (গ+এ+র+আ+স)] 'অ' স্বরধ্বনির আগমরত্ন > রতনস্বপ্ন > স্বপনহর্ষ > হরষশক্তি &gt...

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

আদি স্বরাগম

আদি স্বরাগম (Prothesis): উচ্চারণের সুবিধার জন্য শব্দের আদিতে স্বরধ্বনি এলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন:স্কুল > ইস্কুল স্টেশন > ইস্টিশন স্তাবল > আস্তাবল স্পর্ধা > আস্পর্ধা

Category: ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া

যুক্তবর্ণ

যুক্তবর্ণ: দুটি বা তার চেয়ে বেশি ব্যঞ্জনধ্বনির মধ্যে কোনো স্বরধ্বনি না থাকলে ব্যঞ্জনধ্বনি দুটি বা ধ্বনি কয়টি একত্রে উচ্চারিত হয়, তখন সংযুক্ত বর্ণ গঠিত হয়। ক্ত = ক + ত: রক্ত, শক্ত, ভক্তি ক্র = ক + র: চক্র, আক্রমণ ক্ষ = ক + ষ: বক্ষ, রক্ষা ঙ্ক = ঙ + ক: অঙ্ক, লঙ্কা ঙ্গ = ঙ + গ: ...

Category: বর্ণের/শব্দের উচ্চারণ

শব্দের উচ্চারণ

 শব্দউচ্চারণঅনুগ্রহওনুগগ্রোহোঅনুশাসনওনুশাশোনঅনুভূতিওনুভূতিঅনুষ্ঠানওনুশঠানঅধ্যবসায়ওদধোবশায়অরণ্যঅরোননোঅন্যতমওননোতমোঅফুরন্তঅফুরনতোঅভিব্যাপ্তিওভিব্যাপতি

Category: বর্ণের/শব্দের উচ্চারণ

ব্যঞ্জনবর্ণ

ব্যঞ্জনবর্ণগুলো সাধারণত নিজ নিজ ধ্বনি অনুযায়ী উচ্চারিত হয়। যেমন: কলা, খর, বল, নাচ শব্দের ক, খ, ব, ন ইত্যাদি বর্ণের উচ্চারণ যথাক্রমে [ক], [খ], [ব], [ন] ইত্যাদি। তবে কয়েকটি ব্যঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ নিজ নিজ ধ্বনি থেকে আলাদা। এ ধরনের কয়েকটি বর্ণের উচ্চারণ নিচে আলোচনা করা হলো।ঞ বর্ণের উচ্চারণ:‘ঞ’ বর্ণের নিজ...

Category: বর্ণের/শব্দের উচ্চারণ

স্বরবর্ণ

'অ''অ' বর্ণের উচ্চারণ দুই রকম। যথা: (অ) এবং (ও)। সাধারণ উচ্চারণ (অ), কিন্তু পাশের ধ্বনির প্রভাবে (অ) কখনো কখনো [ও]-এর মতো উচ্চারিত হয়।'অ' বর্ণের স্বাভাবিক উচ্চারণ: অনেক (অনেক্), কথা (কথা), অনাথ (অনাথ)।'অ' বর্ণের [৩] উচ্চারণ: অতি (ওতি), অণু (ওনু), পক্ষ (পোক্কো), অদ্য (ওদো), মন (মন)।আ'আ' বর্ণের স্বাভা...

Category: বর্ণের/শব্দের উচ্চারণ

বর্ণের/শব্দের উচ্চারণ

বাংলা ভাষায় ৩৭টি মূল ধ্বনিকে প্রকাশ করার জন্য রয়েছে ৫০টি মূল বর্ণ। এর মধ্যে অধিকাংশ বর্ণের উচ্চারণ মূল ধ্বনির অনুরূপ। কয়েকটি বর্ণের একাধিক উচ্চারণ রয়েছে। আবার, কয়েকটি ক্ষেত্রে একাধিক বর্ণের উচ্চারণ অভিন্ন। ধ্বনিগুলো দিয়ে শব্দ তৈরি হওয়ার সময়ে পাশের ধ্বনির প্রভাবে বর্ণের উচ্চারণ অনেক সময় বদলে যায়। নিম...

Category: ধ্বনি ও বর্ণ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. কারবর্ণ কী?উ. স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে বলা হয় কার। যেমন: 'ম' এর সাথে 'আ' এর সংক্ষিপ্ত রূপ '।' যুক্ত হয়ে হয় 'মা'। স্বরবর্ণের মোট ১০টি সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে, এগুলোর নাম কারবর্ণ। যথা: (এখানে ১০টি কারবর্ণের তালিকা নেই)। কারবর্ণের স্বতন্ত্র ব্যবহার নেই। এগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের আগে, পরে, উপরে, নিচে বা উভ...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

ব্যঞ্জনধ্বনির শ্রেণিবিভাগ

অঘোষ ও ঘোষ, অল্পপ্রাণ ও মহাপ্রাণ ধ্বনির বিচারে ব্যঞ্জনধ্বনির শ্রেণিবিভাগ নিচে দেখানো হলো:অঘোষ ধ্বনি ঘোষ ধ্বনিঅল্পপ্রাণমহাপ্রাণ অল্পপ্রাণমহাপ্রাণনাসিক্যকখ গঘঙচছ জঝঞটঠ ডঢণতথ দধনপফ বভমশ,ষ,স   হ উল্লেখ্য, নবম-দশম শ্রেণির নতুন ব্যাকরণ অনুসারে, 'হ' অঘ...

Category: ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন

ধ্বনি সৃষ্টিতে বায়ুর প্রবাহ অনুযায়ী বিভাজন

ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে বায়ুপ্রবাহের বেগ কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনিকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:অল্পপ্রাণ ব্যঞ্জন:যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় বাতাসের চাপের স্বল্পতা থাকে তাই অল্পপ্রাণ ধ্বনি। যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে নির্গত বায়ুপ্রবাহের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম, সেগুলোকে বলা হয় অল্প...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

ধ্বনির কম্পনমাত্রা অনুযায়ী বিভাজন

ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে স্বরযন্ত্রের ধ্বনিধারে বায়ুর কম্পন কমবেশি হওয়ার ভিত্তিতে ব্যঞ্জনধ্বনি দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:ঘোষ ব্যঞ্জন:যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় ভাই ঘোষ ধ্বনি। যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ধ্বনিদ্বারের কম্পন অপেক্ষাকৃত বেশি, সেসব ধ্বনিকে বলা হয় ঘোষধ্বনি। যেমন: গ, ঘ...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

উচ্চারণ প্রকৃতি অনুযায়ী বিভাজন

স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন:যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে দুটি বাকপ্রত্যঙ্গ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে বায়ুপথে বাধা তৈরি করে, সেগুলোকে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন বলে। এগুলো স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত। পথ, তল, টক, চর, কল শব্দের প, ত, ট, চ, ক স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনধ্বনি। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী এগুলোকে ওষ্ঠ্য স্পৃষ্ট, দন্ত্য ...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী বিভাজন

ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন:যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ঠোঁট দুটি কাছাকাছি এসে বায়ুপথে বাধা সৃষ্টি করে, সেগুলোকে ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জন বলে। এগুলো দ্বি-ওষ্ঠ্য ধ্বনি নামেও পরিচিত। পাকা, ফল, বাবা, ভাই, মা প্রভৃতি শব্দের প, ফ, ব, ভ, ম ওষ্ঠ্য ব্যঞ্জনধ্বনির উদাহরণ।দন্ত্য ব্যঞ্জন:যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে জিভের ড...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

ব্যঞ্জনধ্বনির চার্ট

 বর্গ বর্ণ উচ্চারণস্থান অনুযায়ী নামউচ্চারণের স্থান ক-বর্গীয় )ক খ গ ঘ ঙকণ্ঠ্য বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ জিহ্বার গোড়ালি ও তালুর নরম অংশের সহযোগে চ-বর্গীয় )চ ছ জ ঝ ঞ শ য য়তালব্য বর্ণ দন্তমূলের শেষাংশ ও জিহ্বার সহযোগে ট-বর্গীয় ট ঠ ড ঢ ণ ষ র ড় ঢ়মূর্ধন্য বা পশ্চাৎ দন...

Category: ব্যঞ্জনধ্বনি

ব্যঞ্জনধ্বনি

প্র. ব্যঞ্জনধ্বনি কী?উ. যে সকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস-তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখবিবরের কোথাও না কোথাও কোনো প্রকার বাধাপ্রাপ্ত হয় বা ঘর্ষণ লাগে, তাকে ব্যঞ্জনধ্বনি বলে। যে সকল ধ্বনি স্বরধ্বনির সাহায্য ছাড়া স্পষ্টরূপে উচ্চারিত হতে পারে না তাদেরকে বলা হয় ব্যঞ্জনধ্বনি। যেমন: ক, খ, গ, ঘ ইত্যাদি।মৌলিক...

Category: ধ্বনি ও বর্ণ

স্বরধ্বনির চার্ট

৯ম-১০ম শ্রেণির পুরাতন ব্যাকরণ অনুযায়ী স্বরধ্বনিগুলোকে নিম্নলিখিতরূপে ভাগ করা যায়:উচ্চারণস্থান অনুযায়ী নাম স্বরবর্ণ কণ্ঠ্য বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ ( कंठ्य বা জিহ্বামূলীয় বর্ণ ) অ, আ তালব্য বর্ণ ( তালব্য বর্ণ ) ই, ঈ মূর্ধন্য বা পশ্চাৎ দন্তমূলীয় বর্ণ ( মূর্ধন্য বা পশ্চাৎ দন্তম...

Category: স্বরধ্বনি

স্বরধ্বনি

প্র. স্বরধ্বনি কাকে বলে?উ. যে সকল ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস-তাড়িত বাতাস বেরিয়ে যেতে মুখবিবরের কোথাও বাধাপ্রাপ্ত হয় না তাকেই স্বরধ্বনি বলে। যেমন- অ, আ, ই ইত্যাদি।মৌলিক স্বরধ্বনি: যে স্বরধ্বনিকে ভেঙ্গে উচ্চারণ করা যায় না বা বিশ্লেষণ করা যায় না, তাদের মৌলিক স্বরধ্বনি বলে। মৌলিক স্বরধ্বনি ৭টি। যথা: অ, ...

Category: ধ্বনি ও বর্ণ

নাসিকা

মুখগহ্বরের পাশাপাশি নাসিকা বা নাকের ছিদ্র দিয়ে বাতাস বের হয়েও ধ্বনি উৎপন্ন হয়।

Category: বাগযন্ত্র

ওষ্ঠ

বাক্সত্যঙ্গের সবচেয়ে বাইরের অংশের নাম ওষ্ঠ বা ঠোঁট। ওষ্ঠের মধ্যকার ফাঁকের কম-বেশির ভিত্তিতে স্বরধ্বনিকে সংবৃত ও বিবৃত- এই দুই ভাগে ভাগ করা হয়। এছাড়া ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণ করতে ওষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

Category: বাগযন্ত্র

দন্তমূল ও দন্ত

দাঁতের গোড়ার নাম দন্তমূল। উপরের পাটির দন্তমূল ও দাঁতের সঙ্গে জিভের স্পর্শে বেশ কিছু ধ্বনি উৎপন্ন হয়।

Category: বাগযন্ত্র

মুর্ধা

শক্ত তালু ও উপরের পাটির দাঁতের মধ্যবর্তী উত্তল অংশকে মূর্ধা বলে। কোনো কোনো ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভ মুর্ধাকে স্পর্শ করে।

Category: বাগযন্ত্র

তালু

মুখবিবরের ছাদকে বলা হয় তালু। তালুর দুটি অংশ। যথা: কোমল তালু ও শক্ত তালু। অনুনাসিক স্বরধ্বনি উচ্চারণে কোমল তালু নিচে নামে। কোমল তালু ও জিভমূলের স্পর্শে কণ্ঠ্যধ্বনি উচ্চারিত হয়। দন্তমূলের শুরু থেকে কোমল তালু পর্যন্ত বিস্তৃত অংশকে বলা হয় শক্ততালু।

Category: বাগযন্ত্র

আলজিভ

মুখগহ্বরের কোমল তালুর পিছনে ঝুলন্ত মাংসপিন্ডের নাম আলজিভ। ধ্বনি উচ্চারণের সময়ে কোমল তালুর সঙ্গে আলজিভ নিচে নেমে এলে বাতাস মুখ দিয়ে পুরোপুরি বের না হয়ে খানিকটা নাক দিয়ে বের হয়। এর ফলে নাসিক্য ধ্বনি তৈরি হয়।

Category: বাগযন্ত্র

জিভ

মুখগহ্বরের নিচের অংশে জিভের অবস্থান। বাগযন্ত্রের মধ্যে জিভ সবচেয়ে সচল ও সক্রিয় প্রত্যঙ্গ। জিভের উচ্চতা অনুযায়ী, সম্মুখ-পশ্চাৎ অবস্থান অনুযায়ী এবং মুখগহ্বরের বিভিন্ন অংশের সঙ্গে জিভের স্পর্শের প্রকৃতি অনুযায়ী ধ্বনির বৈচিত্র্য তৈরি হয়।

Category: বাগযন্ত্র

স্বরযন্ত্র

শ্বাসনালির উপরের অংশে স্বরযন্ত্রের অবস্থান। মেরুদন্ডের ৪, ৫ ও ৬ নং অস্থির পাশে থাকা এই অংশটি নলের মতো।

Category: বাগযন্ত্র

শ্বাসনালি

ফুসফুস থেকে বাতাস শ্বাসনালি হয়ে মুখবিবর ও নাসারন্ধ দিয়ে বের হয়ে আসে।

Category: বাগযন্ত্র

ফুসফুস

ধ্বনি সৃষ্টিকারী বায়ুপ্রবাহের উৎস ফুসফুস। ফুসফুস শ্বাস গ্রহণ ও ত্যাগ করে। মূলত শ্বাস ত্যাগের মাধ্যমে ধ্বনি উৎপন্ন হয়।

Category: বাগযন্ত্র

বাগযন্ত্র

প্র. বাগযন্ত্র কী?উ. ধ্বনি উচ্চারণ করতে যেসব প্রত্যঙ্গ কাজে লাগে, সেগুলোকে একত্রে বাগযন্ত্র বলে। মানবদেহের উপরিভাগে অবস্থিত ফুসফুস থেকে শুরু করে ঠোঁট পর্যন্ত ধ্বনি উৎপাদনে ব্যবহৃত প্রতিটি প্রত্যঙ্গই বাগযন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত।

Category: ধ্বনি ও বর্ণ

আলোচ্য বিষয়

সকল ভাষার ব্যাকরণেই প্রধানত চারটি বিষয় আলোচিত হয়। যথা:শাখাআলোচ্য বিষয়ধ্বনিতত্ত্ব (Phonology)ধ্বনি, ধ্বনির উচ্চারণ প্রণালী, ধ্বনির উচ্চারণ স্থান, ধ্বনি পরিবর্তন ও লোপ, ধ্বনির বিন্যাস, স্বর ও ব্যঞ্জনধ্বনির বৈশিষ্ট্য, ধ্বনিদল, বর্ণমালা, বাগ্যন্ত্র, বাগযন্ত্রের উচ্চারণ প্রক্রিয়া, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, সন...

Category: বাংলা ব্যাকরণের আলোচ্য বিষয়

অভিধান

 অভিধান (Dictionary)সম্পাদক (Editor)বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধানড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহবাংলা একাডেমী সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধানআহমদ শরীফবাংলা একাডেমী ইংরেজি-বাংলা অভিধানজিল্লুর রহমান সিদ্দিকীপ্রমিত বাংলা বানান অভিধানজামিল চৌধুরীসমকালীন বাংলা ভাষার অভিধান-আবু ইসহাক-সংসদ সমার্থশব্দকোষ (১৯৮৭)অশোক মুখ...

Category: ব্যাকরণ

ব্যাকরণ বিষয়ক গ্রন্থ

 গ্রন্থের নাম (Book Title)রচনার ভাষা (Language of Composition)রচয়িতা (Author)গৌড়ীয় ব্যাকরণ (১৮৩৩) (বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ)বাংলারাজা রামমোহন রায়ব্যাকরণ কৌমুদী (১৮৫৩)বাংলাঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরব্যাকরণ মঞ্জরীবাংলাড. মুহম্মদ এনামুল হকভাষাবোধ বাঙ্গালা ব্যাকরণবাংলানকুলেশ্বর বিদ্যাভূষণআধ...

Category: ব্যাকরণ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. বাংলা ব্যাকরণের প্রথম গ্রন্থের নাম কী? (১৫তম বিসিএস লিখিত) উ. পর্তুগিজ ভাষায় মনোএল দ্য আসসুম্পসটি রচিত Vocabulario Em Idioma Bengalla, E Portuguez. Dividido Em Duas Partes', এটি রোমান হরফে পর্তুগিজ ভাষায় ১৭৪৩ সালে লিসবন থেকে প্রকাশিত হয়। এটি মূলত একটি অভিধান।প্র. বাংলা ভাষার দ্বিতীয় ব্যাকর...

Category: ব্যাকরণ

সাধু ও চলিত রীতির পার্থক্য

সাধু ও চলিত রীতির পার্থক্যবৈশিষ্ট্যসাধু রীতিচলিত রীতিব্যাকরণব্যাকরণের নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করে এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত।পরিবর্তনশীলশব্দগুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুলতদ্ভব শব্দবহুলব্যবহারনাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় অনুপযোগীনাটকের সংলাপ ও বক্তৃতায় উপযোগীসর্বনাম ও ক্রিয়াপদসর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন ...

Category: বাংলা ভাষারীতি

আদর্শ কথ্য রীতি

আদর্শ কথ্য রীতি: আদর্শ কথ্য রীতি হলো বাঙালি জনগোষ্ঠীর সর্বজনীন কথ্য ভাষা। বাংলাদেশ, পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় নানা ধরনের অডিও-ভিডিও মাধ্যমে প্রচারিত বক্তব্য, আলোচনা, নাটক ও সংগীতে এই রীতির প্রয়োগ দেখা যায়। এই রীতিই প্রমিত লেখ্য রীতির ভিত্তি। তবে বক্তার সামাজিক অবস্থান, জীবিকা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি ভেদে আদ...

Category: কথ্য ভাষা রীতি

আঞ্চলিক কথ্য রীতি

আঞ্চলিক কথ্য রীতি: কথ্য রীতির আঞ্চলিক ভেদ সহজে বোঝা যায়। এই আঞ্চলিক ভেদ সাধারণত অঞ্চলের নামে পরিচিতি পায়। যেমন নোয়াখালীর ভাষা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভাষা, কিংবা সুন্দরবন অঞ্চলের ভাষা। ভাষার এই আঞ্চলিকতা উপভাষা নামে আখ্যায়িত হয়ে থাকে। বিভিন্ন অঞ্চলের সাধারণ মানুষের মুখের ভাষাকে আঞ্চলিক ভাষা বলে। আঞ্চলিক ভ...

Category: কথ্য ভাষা রীতি

কথ্য ভাষা রীতি

কথ্য ভাষা রীতি ভাষার মূল রূপ। কথ্য ভাষা রীতির উপরে ভিত্তি করে লেখ্য ভাষা রীতির রূপ তৈরি হয়। স্থান ও কালভেদে ভাষার যে পরিবর্তন ঘটে তা মূলত কথ্য ভাষা রীতির পরিবর্তন। তাই কথ্য ভাষা রীতির পরিবর্তনের ফলে নতুন নতুন ভাষা ও উপভাষার জন্ম হয়। 

Category: মৌলিক রূপ

লেখ্য ভাষা রীতি

লিখিত বাংলা ভাষার আদি নিদর্শনের নাম 'চর্যাপদ'। প্রায় এক হাজার বছর আগে লেখ্য বাংলা ভাষার কাব্য রীতিতে এটি রচিত। ব্যবহারিক প্রয়োজনে ক্রমে লেখ্য গদ্য রীতির জন্ম দেয়। উনিশ শতকের সূচনায় এই গদ্য রীতি সাধু রীতির জন্ম দেয়। বিশ শতকের সূচনায় সাধু রীতির পাশাপাশি চলিত রীতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। একুশ শতকের সূচনায় চলি...

Category: মৌলিক রূপ

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. ভাষা কাকে বলে? উ. মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম ভাষা। মানুষের মুখে উচ্চারিত অর্থবোধক ও মনোভাব প্রকাশক ধ্বনিসমষ্টিকে ভাষা বলে। ভাষার মূল উপাদান ধ্বনি। প্র. ভাষার মৌলিক অংশ কয়টি ও কী কী? উ. প্রত্যেক ভাষারই ৪টি মৌলিক অংশ থাকে। যথা: ১. ধ্বনি, ২. শব্দ, ৩. অর্থ ও ৪. বাক্য।আবার অনেক ব্যাকরণ ...

Category: বাংলা ভাষা

বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্গ

বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ কিছু লিঙ্গনিত্য পুরুষবাচক শব্দ: কবিরাজ, যোদ্ধা, ঢাকী, কৃতদার, অকৃতদার, পুরোহিত, কেরানী, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সরকার, পীর, দরবেশ, মওলানা, সেনাপতি, দলপতি, বিচারপতি, জীন, জামাতা ইত্যাদি।নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: সতীন, সপত্নী, সধবা, সৎমা, ডাইনি, অর্ধাঙ্গিনী, বাইজী, কুলটা, এয়ো, দাই, ...

Category: লিঙ্গ

ক্লীবলিঙ্গ

ক্লীবলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী কিছুই না বুঝিয়ে অচেতন পদার্থ বোঝায় তাই ক্লীবলিঙ্গ। যেমন: ফুল, বই, কলম, ঘর, গাড়ি, টেবিল।

Category: লিঙ্গ

উভয়লিঙ্গ

উভয়লিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ ও স্ত্রী উভয়কেই বোঝায় তাই উভয়লিঙ্গ। যেমন: সাথী, শিশু, সন্তান, মন্ত্রী।

Category: লিঙ্গ

স্ত্রীলিঙ্গ

স্ত্রীলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা স্ত্রী জাতি বোঝায় তাই স্ত্রীলিঙ্গ। যেমন: মা, বোন, মাতা, কন্যা।

Category: লিঙ্গ

পুংলিঙ্গ

পুংলিঙ্গ: যে শব্দ দ্বারা পুরুষ জাতি বোঝায় তাই পুংলিঙ্গ। যেমন: বাবা, ভাই, পিতা, পুত্র।

Category: লিঙ্গ

বিসর্গসন্ধি

সংস্কৃত সন্ধির নিয়মে পদের অন্তস্থিত র ও স অনেক ক্ষেত্রে অঘোষ উষ্মধ্বনি অর্থাৎ হ্ ধ্বনিরূপে উচ্চারিত হয় এবং তা বিসর্গ (ঃ) রূপে লেখা হয়। র ও স বিসর্গ ব্যঞ্জনধ্বনিমালার অন্তর্গত। সে কারণে বিসর্গ সন্ধি ব্যঞ্জন সন্ধির অন্তর্গত। বস্তুতঃ বিসর্গ র এবং স্ এর সংক্ষিপ্ত রূপ। বিসর্গের সাথে অর্থাৎ র্ ও স্ এর সাথ...

Category: সন্ধির প্রকারভেদ

ব্যঞ্জনসন্ধি

স্বরে-ব্যঞ্জনে, ব্যঞ্জনে-স্বরে ও ব্যঞ্জনে-ব্যঞ্জনে যে সন্ধি হয় তাকে ব্যঞ্জন সন্ধি বলে। প্রকৃত বাংলা ব্যঞ্জন সন্ধি সমীভবনের নিয়মেই হয়ে থাকে। আর তা-ও মূলত কথ্য রীতিতে সীমাবদ্ধ। ১. প্রথম ধ্বনি অঘোষ এবং পরবর্তী ধ্বনি ঘোষ হলে, দুটো মিলে ঘোষ ধ্বনি দ্বিত্ব হয়। অর্থাৎ সন্ধিতে ঘোষ ধ্বনির পূর্ববর্তী অঘোষ...

Category: সন্ধির প্রকারভেদ

স্বরসন্ধি

স্বরসন্ধি (বাংলা): স্বরধ্বনির সাথে স্বরধ্বনি মিলে যে সন্ধি হয় তাকে স্বরসন্ধি বলে। যেমন: রূপ+আলি = রূপালি। i. সন্ধিতে দুটি সন্নিহিত স্বরের একটির লোপ পায়। যেমন: অ+এ = এ ('অ' লোপ)। যেমন- শত+এক = শতেক কত+এক = কতেক গুটি+এক = গুটিক আ-আ = আ (একটি 'আ' লোপ)। যেমন: রূপা+আলি ...

Category: সন্ধির প্রকারভেদ

সন্ধির প্রকারভেদ

বাংলা শব্দের সন্ধি দুই প্রকার। যথা: স্বরসন্ধি ব্যঞ্জনসন্ধি। তৎসম শব্দের সন্ধি প্রধানত তিন প্রকার। যথা: স্বরসন্ধিব্যঞ্জনসন্ধিবিসর্গ সন্ধি। 

Category: সন্ধি

'মহাজাগতিক কিউরেরটর' রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্রশ্ন: সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহের নাম কী?উত্তর: সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহের নাম পৃথিবী।প্রশ্ন: 'মহাজাগতিক কিউরেটর' গল্পটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত?উত্তর: 'মহাজাগতিক কিউরেটর' গল্পটি 'জলজ' গ্রন্থের অন্তর্গত।প্রশ্ন: পৃথিবীতে কত কোষের প্রাণী আছে?উত্তর: পৃথিবীতে এককোষী থেকে শুরু করে লক্ষ কোটি কোষের প্রাণী আছে।প্রশ্...

Category: জাফর ইকবাল (১৯৫২-)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর প্রকাশিত প্রথম সায়েন্স ফিকশন গল্পের নাম কী?উ. কপোট্রনিক সুখ দুঃখ (১৯৭৬)।প্র. তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী?গল্পগ্রন্থ: 'একজন দুর্বল মানুষ' (১৯৯২), 'ছেলেমানুষী' (১৯৯৩), 'মধ্যরাত্রিতে তিন দূর্ভাগা তরুণ' (২০০৪)।উপন্যাস: 'আকাশ বাড়িয়ে দাও' (১৯৮৭), 'বিবর্ণ তুষার' (১৯৯৩), 'দুঃস্বপ্নের দ্বিতী...

Category: জাফর ইকবাল (১৯৫২-)

জাফর ইকবাল (১৯৫২-)

বাংলাদেশের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক ও কলাম লেখক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। তিনি নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ এবং রম্য ম্যাগাজিন 'উম্মাদ' এর সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট । আহসান হাবীবের সহোদর। তিনি সুদীর্ঘ ১৮বছর ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি এবং বেল কমিউনিকেশন্সে বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করে ১৯৯৪ সালে দেশ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. ইমদাদুল হক মিলনের সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী? উ. উপন্যাস: 'যাবজ্জীবন' (১৯৭৬): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। 'কালোঘোড়া' (১৯৯১): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। 'নূরজাহান' (১৯৯৫): এপার-ওপার বাংলার ব্যাপক জনপ্রিয় উপন্যাস। 'দুঃখ কষ্ট' (১৯৮২), 'ও রাধা ও কৃষ্ণ' (১৯৮২), 'এক দেশ' (১৯৮...

Category: ইমদাদুল হক মিলন ( ১৯৫৫ - )

ইমদাদুল হক মিলন ( ১৯৫৫ - )

বাংলাদেশের একজন কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার ইমদাদুল হক মিলন। তিনি গল্প, উপন্যাস ও নাটক- এই তিন শাখাতেই জনপ্রিয় রচনা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি সাপ্তাহিক বিচিত্রা পত্রিকায় 'সজনী' নামে ছোট গল্পের মাধ্যমে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং 'কিশোর বাংলা' পত্রিকায় শিশুতোষ গল্প লিখে সাহিত্যজগতে প্রবেশ করেন।ইমদাদুল হক মিল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থসমূহ কী কী? উ. 'উপদ্রুত উপকূল' (১৯৭৯), 'ফিরে চাই স্বর্ণগ্রাম' (১৯৮১), 'মানুষের মানচিত্র' (১৯৮৬), 'ছোবল' (১৯৮৬) 'গল্প' (১৯৮৭), 'মৌলিক মুখোশ' (১৯৯০)। প্র. তাঁর অন্যান্য সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী? উ. কাব্যনাট্য: 'বিষ বিরিক্ষের বীজ' (১৯৯২)। ছোটগল্প: 'সোনালি ...

Category: রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৫৬-১৯৯১)

রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (১৯৫৬-১৯৯১)

রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ প্রতিবাদী কবি হিসেবে খ্যাত। মুক্তিযুদ্ধ, দেশাত্মবোধ, গণআন্দোলন, ধর্মনিরপেক্ষতা, অসাম্প্রদায়িকতা প্রভৃতি তাঁর কবিতায় বলিষ্ঠভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।  রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ ১৬ অক্টোবর, ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক বাড়ী বাগেরহাট জেলার মোংলা উপজে...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর প্রথম প্রকাশিত প্রবন্ধ কোনটি?উ. 'নিগ্রো সাহিত্য' (১৯৬৮): এটি প্রথম প্রকাশিত হয় কবি আহসান হাবীব সম্পাদিত 'দৈনিক পাকিস্তান' পত্রিকায়।প্র. তাঁর নাটকগুলোর নাম কী কী?উ. 'বিপরীত তমসায়' (১৯৬৯): এটি রেডিওতে প্রচারিত তাঁর প্রথম নাটক।'ঘুম নেই' (১৯৭০): টেলিভিশনে প্রচারিত তাঁর প্রথম নাটক। প্রথমে এটির ...

Category: সেলিম আল দীন (১৯৪৯ - ২০০৮)

সেলিম আল দীন (১৯৪৯ - ২০০৮)

স্বাধীনতা-উত্তরকালের প্রখ্যাত নাট্যকার, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন ঢাকা থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি লোকজ উপাদানের সাথে মিথ বা পুরাণকেও অসাধারণভাবে ব্যবহার করে নাটকে কবিতা, গান, গল্প ও নাট্যের সমন্বয় ঘটিয়েছেন চমৎকারভাবে। তিনি নাটকের ফর্ম ও ভাষা ন...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'নন্দিত নরকে' (১৯৭২): এটি প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস হলেও তাঁর লেখা দ্বিতীয় উপন্যাস। ১৯৭০ সালে তিনি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে অধ্যয়নরত এবং হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক ছাত্র, তখন তিনি এটি রচনা করেন। এটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক আহমদ ছফার উদ্যোগে ১৯৭২ সালে প্রকাশিত ...

Category: হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২)

হুমায়ূন আহমেদ (১৯৪৮-২০১২)

বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ কথাসাহিত্যিক হিসেবে সমধিক খ্যাত। আধুনিক ঔপন্যাসিকদের মধ্যে তিনি শ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক জনপ্রিয়। তাঁর সংলাপপ্রধান গল্প ও উপন্যাসে খুব অল্প বাক্যে তিনি একটি চরিত্র ফুটিয়ে তুলতে পারতেন এবং অতিবাস্তব বিষয়গুলি এমনভাবে অনায়াসে বিশ্বাসযোগ্য করে উপস্থাপন করতেন যেন মনে হয় যাদু বাস্ত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

হেলাল হাফিজ (১৯৪৮- ২০২৪)

হেলাল হাফিজ বাংলাদেশের একজন আধুনিক কবি যিনি স্বল্পপ্রজ হলেও বিংশ শতাব্দীর শেষাংশে বিশেষ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তারুণ্যকে উদ্দীপ্ত করার মূলমন্ত্রই তিনি তাঁর সাহিত্যে উপস্থাপন করেছেন।হেলাল হাফিজ ৭ অক্টোবর, ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে নেত্রকোনা জেলার বড়তলী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি ছাত্রজীবনেই 'দৈনিক পূর্বদেশ' প...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহ কী কী?উ. 'যে জলে আগুন জ্বলে' (১৯৮৬): এটি প্রথম প্রকাশিত কাব্য। এ কাব্যে হেলেন নামে এক নারীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। যিনি ছিলেন কবির প্রেমিকা। তার সাথে বিচ্ছেদের পরে কবি প্রায় ২৫ বছর এক ধরণের স্বেচ্ছানির্বাসনে জীবন-যাপন করেন। এ গ্রন্থে মোট ৫৬টি কবিতা আছে। এ কাব্যের বিখ্যাত ...

Category: হেলাল হাফিজ (১৯৪৮- ২০২৪)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত প্রবন্ধসমূহ কী কী?উ. ‘স্বদেশে পরবাসী’ (১৯৮৫), ‘একাত্তরে ঢাকা’ (১৯৯০), ‘নির্ভয় করো হে’ (১৯৯৮), ‘মুক্ত করো ভয়’ (২০০২), ‘ঘর গেরস্থির রাজনীতি’ (২০০৭)।প্র. তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থসমূহ কী কী?উ. ‘উৎস থেকে নিরন্তর’ (১৯৬৯): এটি তাঁর প্রকাশিত প্রথম গল্পগ্রন্থ। ভাষা আন্দোলন, নারী-পুরুষের সমতা প্রত্...

Category: সেলিনা হোসেন (১৯৪৭ - )

সেলিনা হোসেন (১৯৪৭ - )

সেলিনা হোসেন বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত নারী ঔপন্যাসিক।সমকালের সামাজিক ও রাজনৈতিক সংকটের সামগ্রিকতা তাঁর উপন্যাসের মূল বিষয়। অবরুদ্ধ সমাজের মানুষের মুক্তিচিন্তা ও মুক্তির আকুতিকে তাঁর লেখনীতে ফুটিয়ে তুলেছেন।✓ সেলিনা হোসেন ১৪ জুন, ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে রাজশাহী শহরের সিরোইলে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস লক্ষ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহ কী কী?উ. 'অলৌকিক ইস্টিমার' (১৯৭৩): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্য। তিনি এটি ১৯৬৮-৭২ এর প্রতিটি রাতদিনগুলোর উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেন।'সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে' (১৯৮৫): তিনি কাব্যটি হুমায়ূন আহমেদ ও ইমদাদুল হক মিলনকে উৎসর্গ করেন।'কাফনে মোড়া অশ্রুবিন্দু' (১৯৯৮): তিনি কাব্যটি তা...

Category: হুমায়ুন আজাদ (১৯৪৭ - ২০০৪)

হুমায়ুন আজাদ (১৯৪৭ - ২০০৪)

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ ছিলেন প্রথাবিরোধী লেখক। ধর্মীয় মৌলবাদীদের মুখোশ উম্মোচন, লৈঙ্গিক বৈষম্যে বিশ্বাসহীন, রাজনৈতিক অসাম্যের প্রতি শ্লেষ এবং সমালোচনামূলক বক্তব্যের জন্য আশির দশক থেকে পাঠকগোষ্ঠীর ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।✓ হুমায়ুন আজাদ ২৮ এপ্রিল, ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে বিক্রমপুরের রাঢ়িখালে...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্রশ্ন: তাঁর প্রকাশিত সাহিত্যসমূহ কী কী?কাব্যগ্রন্থ: ‘রাজা যায় রাজা আসে’ (১৯৭২), ‘যে তুমি হরণ করো’ (১৯৭৪), ‘পৃথক পালঙ্ক’ (১৯৭৫)।কাব্যনাট্য: ‘ওরা কয়েকজন’ (১৯৮৮)- এটি তাঁর মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়।গল্প সংকলন: ‘আবুল হাসান গল্প সংগ্রহ’ (১৯৯০)।

Category: আবুল হাসান (১৯৪৭ - ১৯৭৫)

আবুল হাসান (১৯৪৭ - ১৯৭৫)

আবুল হাসান ষাটের দশকের একজন সৃষ্টিশীল কবি হিসেবে পরিচিত। আত্মগত দুঃখবোধ, মৃত্যুচেতনা, বিচ্ছিন্নতাবোধ, নিঃসঙ্গচেতনা, স্মৃতিমুগ্ধতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তাঁর কবিতায় সার্থকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। আবুল হাসান ৪ আগস্ট, ১৯৪৭ সালে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার বর্ণিগ্রামে (মাতুলালয়) জন্মগ্রহণ করেন। পৈ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. নির্মলেন্দু গুণকে কি নামে ডাকা হয়? উ. কবিদের কবি। নির্মলেন্দু গুণ গত শতাব্দীর ষাটের দশকে কবিতা রচনা শুরু করেন। পরের দশকেই তাঁর কবিতা এতটাই প্রভাববিস্তারী হয়ে ওঠে যে, তরুণরা তাঁর কবিতা পড়েই কবি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা বোধ করেন। বাংলাদেশে আর কোনো কবি অনুজ কবিদের ওপর এতোটা প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি।...

Category: নির্মলেন্দু গুণ (১৯৪৫ - )

নির্মলেন্দু গুণ (১৯৪৫ - )

বাংলাদেশের কবিদের কবি নির্মলেন্দু গুণ। নারীপ্রেম, সমাজ, সংস্কৃতি, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, শ্রেণি-সংগ্রাম, স্বৈরাচার বিরোধিতা ইত্যাদি বিষয় তাঁর কবিতার মূল বিষয়বস্তু। সমাজকে তিনি তুলে এনেছেন সাহিত্যের আয়নায়।✓ নির্মলেন্দু গুণ ২১ জুন, ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলার কাশবন গ্রামে জন্মগ্র...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী? উ. কাব্য: 'জন্মান্ধ কবিতাগুচ্ছ' (১৯৬৭), 'জ্যোৎস্না রৌদ্রের চিকিৎসা' (১৯৬৯), 'ও সংবেদন ও জলতরঙ্গ' (১৯৭৪), ‘কবিতা কোম্পানি প্রাইভেট লিমিটেড’ (১৯৮২), ‘পার্ক স্ট্রিটে এক রাত্রি’ (১৯৮৩), ‘পরাবাস্তব কবিতা’ (১৯৮৪), ‘মাছ সিরিজ’ (১৯৮৪), ‘সকল প্রশংসা তাঁর’ (১৯৯৩), ‘ন...

Category: আবদুল মান্নান সৈয়দ (১৯৪৩ - ২০১০)

আবদুল মান্নান সৈয়দ (১৯৪৩ - ২০১০)

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী, জগন্নাথ কলেজের সাবেক অধ্যাপক আবদুল মান্নান সৈয়দ ছিলেন বাংলাদেশের একজন আধুনিক কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, গবেষক ও সাহিত্য সম্পাদক। রবীন্দ্রোত্তরকালে বাংলা সমালোচনা সাহিত্যে তিনি ব্যাপক ভূমিকা পালন করেছেন। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে দেশের প্রধান কবিদের সবাই যখন 'জাতীয় কবিত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'রেইনকোট' রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'রেইনকোট' গল্পের কথকের নাম কী?উ. 'রেইনকোট' গল্পের কথকের নাম নুরুল হুদা।প্র. 'রেইনকোট' গল্পটি কত সালে প্রকাশিত হয়?উ. 'রেইনকোট' গল্পটি ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত হয়।প্র. 'মিসক্রিয়ান্ট' শব্দের অর্থ কী?উ. 'মিসক্রিয়ান্ট' শব্দের অর্থ- দুষ্কৃতকারী।প্র. কাদের সাথে নুরুল হুদার আঁতাত আছে?উ. মিসক্রিয়েন্টদের সাথে ...

Category: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩ - ১৯৯৭)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাস দুটি কী কী?উ. 'চিলেকোঠার সেপাই' (১৯৮৭): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। এটি উনসত্তরের গণআন্দোলনের প্রেক্ষাপটে রচিত। চরিত্র: ওসমান, খিজির, আনোয়ার।"খোয়াবনামা" (১৯৯৬): এতে গ্রাম বাংলার নিম্নবিত্ত শ্রমজীবী মানুষের জীবনালেখ্যসহ তেভাগা আন্দোলন, ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ, ১৯৪৩ এর মন্বন্তর, ...

Category: আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩ - ১৯৯৭)

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩ - ১৯৯৭)

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাশিল্পী আখতারুজ্জামান ইলিয়াসমূলত নিরীক্ষাপ্রবণ শিল্পী। তাঁর গল্পগুলোতে পুরান ঢাকার প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে রচিত। অনাহার, অভাব, দারিদ্র্য ও শোষণের শিকার হয়ে যারা মানবেতর জীবন যাপন করছে, সেসব অবহেলিত মানুষের জীবনাচরণ তাঁর গল্প ও উপন্যাসে উজ্জ্বলভাবে অঙ্কিত।✓ আখতারুজ্জামান ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী?'সূর্য তুমি সাথী' (১৯৬৭): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস।'ওঙ্কার' (১৯৭৫): এটি ৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পটভূমিতে লেখা স্বাধীন বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতি উত্থানের এক মনোজ্ঞ রূপায়ণ। উপন্যাসের নায়ক আবু নসরের বোবা মেয়েকে বিয়ে করে। আবু নসরের সাথে আইয়ুব খানের সম্পর্ক থাকায় সে ...

Category: আহমদ ছফা (১৯৪৩ - ২০২১)

আহমদ ছফা (১৯৪৩ - ২০২১)

বিশিষ্ট লেখক, চিন্তাবিদ ও সাহিত্যিক আহমদ ছফার রচনায় প্রাধান্য পেয়েছে জাতিসত্তার পরিচয়। জীবদ্দশায় তিনি তাঁর প্রথাবিরোধী, নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গীর জন্য বুদ্ধিজীবী মহলে বিশেষ পরিচিত ছিলেন। আহমদ ছফা ৩০ জুন, ১৯৪৩ সালে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার হাশিমপুর ইউনিয়নের গাছবাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর প্রথম প্রকাশিত নাটক কোনটি?উ. 'শপথ' (১৯৬৪)।প্র. তাঁর রচিত নাটকসমূহ কী কী?উ. 'সুবচন নির্বাসনে' (১৯৭৪): স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের সমাজে যে মূল্যবোধের অবক্ষয় দেখা দেয়, তাকে কেন্দ্র করেই এ নাটকটি রচিত।'এখনও ক্রীতদাস' (১৯৮৪): এ নাটকে ঢাকা শহরের 'গলাচিপা' বস্তির যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ব...

Category: আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৯৪২ - ২০০৮)

আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৯৪২ - ২০০৮)

আবদুল্লাহ আল মামুন ছিলেন একাধারে চলচ্চিত্র পরিচালক, অভিনেতা ও প্রখ্যাত নাট্যকার। তিনি সাম্রাজ্যবাদী নাটক রচনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। বাংলাদেশের সমসাময়িক পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে মানবিক মূল্যবোধের পক্ষে এবং মূল্যবোধের অবক্ষয়ের বিপক্ষে তিনি জীবনভর নাট্য রচনা অব্যাহত রাখেন।আবদুল্লা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. শহীদ কাদরী রচিত গ্রন্থসমূহ কী কী?উ. 'উত্তরাধিকার' (১৯৬৭): এ কাব্যে মোট ৪০টি কবিতা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। কবিতাগুলোর প্রতি পঙ্ক্তিতে তিনি দৃশ্যমান বস্তুকে দেখেছেন প্রবল অন্তরঙ্গে, মননের শাসনে ও আবেগের প্রাবল্যের যৌথ প্রচেষ্টায়। বাংলা কবিতা সত্যিকার অর্থেই আধুনিকতার চূড়ান্তমুখী হয় তাঁর এ কাব্যগ্রন্থে...

Category: শহীদ কাদরী (১৯৪২ - ২০১৬)

শহীদ কাদরী (১৯৪২ - ২০১৬)

স্বাধীন বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আধুনিক কবি শহীদ কাদরী।বাংলা কবিতার পঞ্চাশ দশকের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা ও সাফল্য দেখা যায় তাঁর কাব্যগ্রন্থসমূহে। ১৯৪৭ পরবর্তী বাঙালি কবিদের তিনি নাগরিক জীবন সম্পর্কিত শব্দ চয়নের মাধ্যমে বাংলা কবিতায় নাগরিকতা ও আধুনিকতাবোধের সূচনা করেছিলেন।✓ শহীদ কাদরী ১৪ আগস্ট, ১৯৪২ খ্রিষ্ট...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. মাহমুদুল হক রচিত উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'জীবন আমার বোন' (১৯৭২): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। উপন্যাসটিতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধ শুরুর ঠিক আগের অর্থাৎ ১৯৭১ সালের ১ মার্চ থেকে ২৭ মার্চের ঢাকা শহরের সমাজ ও রাজনীতির উত্তেজনা জায়গা করে নিয়েছে কেন্দ্রীয় চরিত্র জাহেদুল কবির খোকার বয়ানের ম...

Category: মাহমুদুল হক (১৯৪১ - ২০০৮)

মাহমুদুল হক (১৯৪১ - ২০০৮)

✓ বাংলা সাহিত্যের শক্তিমান কথাশিল্পী মাহমুদুল হক ১৬ নভেম্বর, ১৯৪১ সালে বারাসাত, কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন।✓ তিনি 'অগ্রগামী' সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।✓ তিনি ১৯৭৭ সালে 'বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার' লাভ করেন।✓ তিনি ২১ জুলাই, ২০০৮ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর প্রকাশিত গল্পগ্রন্থগুলো কী কী?উ. 'আত্মজা ও একটি করবী গাছ' (১৯৬৭): দেশ বিভাগের ফলে সৃষ্ট ব্যক্তিচরিত্রের নৈতিক স্খলন, সাম্প্রদায়িকতা এবং সংশ্লিষ্ট কারণে সৃষ্ট চরম হতাশা ও দারিদ্র্য, উত্তেজক পরিস্থিতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে রচিত হয় 'আত্মজা ও একটি করবী গাছ' গল্পগ্রন্থ।'নামহীন গোত্রহীন' (১৯৭৫): এ গ...

Category: হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯ - ২০২১)

হাসান আজিজুল হক (১৯৩৯ - ২০২১)

বাংলাদেশের ছোটগল্পের ধারায় অত্যন্ত শক্তিমান লেখকরূপে স্বীকৃত হাসান আজিজুল হক। বস্তুবাদী চিন্তা-চেতনার আলোকে তিনি সমাজ জীবনের অবক্ষয়, সাম্প্রদায়িকতা, নিম্ন মধ্যবিত্ত জীবনের প্রকৃত রূপ, হতাশা ও দারিদ্র্যের নিখুঁত চিত্র নির্লিপ্ত শিল্পীর মত অঙ্কন করেছেন।হাসান আজিজুল হক ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে প...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'জাদুঘরে কেন যাব' রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'জাদুঘরে কেন যাব' কোন ধরনের রচনা?উ. 'জাদুঘরে কেন যাব' একটি প্রবন্ধ।প্র. 'জাদুঘরে কেন যাব' রচনাটি কোন পুস্তিকা থেকে সংকলিত?উ. 'জাদুঘরে কেন যাব' রচনাটি 'ঐতিহ্যায়ন' নামক স্মারক পুস্তিকা থেকে সংকলিত।প্র. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর কোথায় ছিল?উ. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘর ছিল আলেকজান্দ্রিয়া নগরে।প্র. ইউরোপে কী স...

Category: আনিসুজ্জামান (১৯৩৭-২০২০)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. অধ্যাপক আনিসুজ্জামানের সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী?উ. 'মুসলিম মানস ও বাংলা সাহিত্য' (১৯৬৪), 'মুসলিম বাংলার সাময়িক পত্র' (১৯৬৯), 'স্বরূপের সন্ধানে' (১৯৭৬), 'আঠারো শতকের চিঠি' (১৯৮৩), 'পুরোনো বাংলা গদ্য' (১৯৮৪), 'বাঙালি নারী সাহিত্যে ও সমাজে' (২০০০), 'বাঙালি সংস্কৃতি ও অন্যান্য', 'ইহজাগতিকতা ও অন্যান্য...

Category: আনিসুজ্জামান (১৯৩৭-২০২০)

আনিসুজ্জামান (১৯৩৭-২০২০)

বাংলাদেশের বরেণ্য বুদ্ধিজীবী, গবেষক, প্রাবন্ধিক ও মনস্বী অধ্যাপক আনিসুজ্জামান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক সম্মান, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়াও তিনি উচ্চতর শিক্ষা লাভ করেছেন শিকাগো ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। তিনি দীর্ঘকাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. শওকত আলীর উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'পিঙ্গল আকাশ' (১৯৬৩): এ উপন্যাসে নারীহৃদয়ের আশা-আকাঙ্ক্ষার ও ব্যর্থতার পরিচয় ফুটে উঠেছে।'যাত্রা' (১৯৭৬): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। কেন্দ্রীয় চরিত্র: অধ্যাপক রায়হান।'প্রদোষে প্রাকৃতজন' (১৯৮৪): সেন রাজাদের রাজত্বকাল এবং তুর্কি আক্রমণের সমকালীন পটভূমিতে এর কাহি...

Category: শওকত আলী (১৯৩৬-২০১৮)

শওকত আলী (১৯৩৬-২০১৮)

বিশিষ্ট সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক শওকত আলী বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গল্প ও উপন্যাস লিখে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন। মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনযাত্রাই হচ্ছে তাঁর উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু। বাংলাদেশের আঞ্চলিক জীবনের অন্তাজ শ্রেণির জীবনচিত্র অঙ্কনে তিনি দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।শওকত আলী ১২ জান...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'বটতলার উপন্যাস' (১৯৫৮): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত সার্থক ট্রাজিক উপন্যাস, যা তিনি মাত্র ১৮ বছর বয়সে লিখেন। মঈন নামক কেন্দ্রীয় চরিত্রের আত্মকথনের মধ্য দিয়ে ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগের পরবর্তী সময়ের এ উপমহাদেশের সমাজ, সময় ও রাষ্ট্রের জটিল ও দ্বন্দ্বময় ঘাত-সংঘাত সার্থকভাবে ...

Category: রাজিয়া খান (১৯৩৬-২০১১)

রাজিয়া খান (১৯৩৬-২০১১)

বাংলাদেশের উপন্যাসে নারী ভাবমূর্তি সৃষ্টিতে বিশেষ অবদান রাখেন রাজিয়া খান। পঞ্চাশের দশকে সাহিত্য ও সংস্কৃতির অনুরাগী ও প্রগতিবাদী লেখিকা হিসেবে প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।রাজিয়া খান ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৬ সালে ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন।প্রকৃত নাম রাজিয়া আমিন খান।তিনি অবজারভার পত্রিকায় 'কালচার কেটল' শিরোনাম...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'লোক-লোকান্তর' কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. কবির চেতনার পাখি কোথায় বসে আছে?উ. কবির চেতনার পাখিটি সবুজ অরণ্যে চন্দনের ডালে বসে আছে।প্র. কবি তাঁর চেতনাকে কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?উ. কবি তাঁর চেতনাকে সত্যিকার সাদা পাখির সঙ্গে তুলনা করেছেন।প্র. 'লোক-লোকান্তর' কবিতায় কোথায় সমাজ, সংসার, ধর্ম তুচ্ছ হয়ে যাবে?উ. 'লোক-লোকান্তর' কবিতায় লোকালয়ে সমাজ...

Category: আল মাহমুদ (১৯৩৬ - ২০১৯)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলো কী কী?/৩২তম বিসিএস লিখিতউ. 'লোক লোকান্তর' (১৯৬৩)। এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ।'সোনালী কাবিন' (১৯৭৩): এটির প্রথমে নাম ছিলো 'অবগাহনের শব্দ'। পরে তিনি এটির নামকরণ করেন 'সোনালী কাবিন'। গ্রামীণ আবহে রচিত ৪৪টি কবিতার সংকলনে এ কাব্যগ্রন্থে তাঁর কবি প্রতিভা নিশ্চিত হয়ে...

Category: আল মাহমুদ (১৯৩৬ - ২০১৯)

আল মাহমুদ (১৯৩৬ - ২০১৯)

বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি আল মাহমুদ।প্রথম পর্যায়ে তিনি গ্রামবাংলার গণমানুষের প্রবহমান জীবনধারা ও তার পটভূমি থেকে কাব্য রচনার উপাদান সংগ্রহ করেন, পরবর্তীতে তাঁর কবিতায় শহুরে জীবনের ছায়াপাত ঘটে। তিনি কবিতায় বাংলাদেশের লোকজ ঐতিহ্য ও লোকশব্দ ব্যবহারে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি জাস...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়' কবিতার প্রশ্ন

প্র. নূরলদীনের বাড়ি কোথায় ছিল?উ. নূরলদীনের বাড়ি ছিল রংপুর।প্র. কত বঙ্গাব্দে নূরলদীন বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন?উ. ১১৮৯ বঙ্গাব্দে নূরলদীন বিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন।প্র. 'নিলক্ষা' শব্দের অর্থ কী?উ. 'নিলক্ষা' শব্দের অর্থ 'দৃষ্টিসীমা অতিক্রমী'।প্র. 'নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায়' কবিতায় কত হাজার লোকালয়ের ...

Category: সৈয়দ শামসুল হক ( ১৯৩৫ - ২০১৬)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত উপন্যাসগুলো কী কী?উ. 'দেয়ালের দেশ' (১৯৫৬): এটি তাঁর প্রথম উপন্যাস।'নিষিদ্ধ লোবান' (১৯৮১): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। উপন্যাসটি 'গেরিলা' নামে চলচ্চিত্রায়িত করেন নাসিরউদ্দিন ইউসুফ।'নীলদংশন' (১৯৮১): এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস।'খেলারাম খেলে যা' (১৯৭৯): আত্মসুখ সন্ধানী ও ভোগবাদী চ...

Category: সৈয়দ শামসুল হক ( ১৯৩৫ - ২০১৬)

সৈয়দ শামসুল হক ( ১৯৩৫ - ২০১৬)

 বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে সক্রিয় প্রখ্যাত সাহিত্যিক সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক। ষাট-সত্তরের দশকে যখন যৌনতা চরম লজ্জার বিষয় তখনই তিনি যৌনগন্ধী সাহিত্য রচনা করেন। কবিতা, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, অনুবাদ তথা সাহিত্যের সকল শাখায় সাবলীল পদচারণার জন্য তাকে ‘সব্যসাচী লেখক’ বলা হয়। সৈয়দ শামসুল হক ২৭ ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'অনন্ত অন্বেষা' (১৯৬৭): হাওয়াই জাহাজে আকাশচারী পেশায় রত মানুষের জীবনচিত্র এর মূল বিষয়।'মেঘের পরে মেঘ': এটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস। এ উপন্যাস অবলম্বনে ২০০৪ সালে চাষী নজরুল ইসলাম চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।'মধুমতি' (১৯৬৩), 'মন এক শ্বেতী কপোতী' (১৯৬৭), 'সাহেব বাজার' (১৯৬৯...

Category: রাবেয়া খাতুন (১৯৩৫ - ২০২১)

রাবেয়া খাতুন (১৯৩৫ - ২০২১)

বিশিষ্ট সমাজকর্মী ও সাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন। সামাজিক কুসংস্কার, নারীর অনগ্রসরতা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখনী ধারণ করেন। তিনি বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ লেখক শিবির ও বাংলাদেশ মহিলা সমিতির সাথে যুক্ত ছিলেন। রাবেয়া খাতুন ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৩৫ সালে ঢাকার বিক্রমপুরে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস মুন্স...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'শেষ বিকেলের মেয়ে' (১৯৬০): এটি তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। এটি 'সাপ্তাহিক বিজলী' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়।'হাজার বছর ধরে' (১৯৬৪): আবহমান বাংলার জীবন ও জনপদ এর প্রতিপাদ্য। তিনি এ উপন্যাসের জন্য ১৯৬৪ সালে 'আদমজী সাহিত্য পুরস্কার' লাভ করেন। জহির রায়হানের স্ত্রী...

Category: জহির রায়হান (১৯৩৫ - ১৯৭২)

জহির রায়হান (১৯৩৫ - ১৯৭২)

প্রখ্যাত কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্রকার জহির রায়হান ছিলেন ভাষাসৈনিক। তিনি প্রত্যক্ষভাবে ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তাঁর রচিত সাহিত্যকর্ম ও চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পাকিস্তানের স্বৈরাচারী শাসনকে ও সামরিক জান্তার গণহত্যার চিত্র চিত্রিত করা হয় এবং জনগণকে পাকিস্তানি শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে উদ্বুদ্ধ করা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি' কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কী?  উ. জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা। প্র. 'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি' কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত? উ. 'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি' কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত।  প্র. কে আজন্ম ক্রীতদাস থেকে যাবেউ. যে কবিতা শুনতে জানে না সে আজন্য ক্রীতদাস থেকে যাবে।প...

Category: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (১৯৩৪ - ২০০১)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর কাব্যগ্রন্থ গুলো কী কী?উ. 'সাতনরী হার' (১৯৫৫): এটি তাঁর প্রথম কাব্য।'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি' (১৯৮১): বাঙালি জাতিসত্তার মৃত্তিকামূলে শিকড় সঞ্চার করে এ কাব্যগ্রন্থে কবি ঐক্যবদ্ধ চেতনায় সাহসী মানুষের সম্ভাবনার ছবি এঁকেছেন। এ কাব্যের বিখ্যাত কবিতা 'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি', 'কোন এক মাকে' (কুম...

Category: আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (১৯৩৪ - ২০০১)

আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ (১৯৩৪ - ২০০১)

আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ পঞ্চাশ দশকের অন্যতম কবি হিসেবে খ্যাত। তাঁর কবিতায় আবহমান বাংলার ছবি পাওয়া যায়। তাঁর কবিতার সূচনা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে এবং বিকাশ ঘটে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন এবং স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের সামগ্রিক জনজীবনের আশা-আকাঙ্ক্ষা এবং স্বপ্ন-বাস্তবতাকে কেন্দ্র করে।✓ আবু জাফর ওব...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তিনি কী কী সম্পাদনা করেন? (২৩/২২/১৫তম বিসিএস লিখিত)উ. 'একুশে ফেব্রুয়ারি' (১৯৫৩): এটি ভাষা আন্দোলনভিত্তিক প্রথম সাহিত্য সংকলন। 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো' গানটি এতে প্রথম প্রকাশিত হয়। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি বাংলা ভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছিল, তাদের স্মরণে এ সংকলনটি ১৯৫৩ সালের মার্চ মাসে প্রক...

Category: হাসান হাফিজুর রহমান (১৯৩২-১৯৮৩)

হাসান হাফিজুর রহমান (১৯৩২-১৯৮৩)

বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক হাসান হাফিজুর রহমান। তাঁর রচিত সাহিত্যকর্মে জনজীবনের প্রত্যাশা, যন্ত্রণা, প্রতিবাদ ও মানুষের সংগ্রামী জীবনচেতনার প্রকাশ ঘটেছে। ১৯৬৭-তে পাকিস্তানি শাসকচক্র কর্তৃক বাংলা বর্ণমালা ও বানান সংস্কার এবং পাকিস্তানের আদর্শ পরিপন্থী বলে রেডিও-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচার ব...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর গল্পগ্রন্থসমূহ কী কী?উ. 'জেগে আছি' (১৯৫০): এটি তাঁর প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থ।'ধানকন্যা' (১৯৫১), 'অন্ধকার সিঁড়ি' (১৯৫৩), 'মৃগনাভি' (১৯৫৩), 'উজান তরঙ্গে' (১৯৬৩), 'যখন সৈকত' (১৯৬৭), 'আমার রক্ত স্বপ্ন আমার' (১৯৭৫), 'জীবনজমিন' (১৯৮৮)।প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী?উ. 'তেইশ নম্বর তৈলচিত্র' (১৯৬০): এটি...

Category: আলাউদ্দিন আল আজাদ (১৯৩২ - ২০০৯)

আলাউদ্দিন আল আজাদ (১৯৩২ - ২০০৯)

পঞ্চাশের দশকের প্রখ্যাত কবি, ঔপন্যাসিক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরুল অধ্যাপক আলাউদ্দিন আল আজাদ। তাঁর উপন্যাসে মানুষের জীবনের আশা, সঙ্কট, আনন্দ ও বেদনা পরিস্ফুট হয়েছে। তাঁর কবিতায় মার্কসবাদী চেতনার কথা থাকলেও এতে রোমান্টিক আবেগ অক্ষুণ্ণ থেকেছে। নগরজীবনের কৃত্রিমতা, রাজনীতির সংগ্রাম, নিপীড়ন, প্রতা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিখ্যাত পঙক্তি

পৃথিবীর এক প্রান্ত হতে অন্য প্রান্ত জ্বলন্ত, ঘোষণার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তুলে, নতুন নিশানা উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক এই বাংলায় তোমাকেই আসতেই হবে। (তোমাকে পাওয়ার জন্য হে স্বাধীনতা)স্বাধীনতা তুমি, রবী ঠাকুরের অজর কবিতা। (স্বাধীনতা তুমি)স্বাধীনতা তুমি পিতার কোমল জায়নামাজের উদার জমিন। (স্বাধীনতা তুমি)ত...

Category: শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)

'ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯' কবিতার গুরুত্বপূর্ণ অংশ

প্র. 'ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯' কবিতায় কবি 'কমল বন' কে কীসের প্রতীকরূপে ব্যবহার করেছেন?উ. 'ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯' কবিতায় মানবিকতা, সুন্দর ও কল্যাণের জগৎ বোঝাতে কবি 'কমল বন' প্রতীকটি ব্যবহার করেছেন।প্র. চতুর্দিকে কী হচ্ছে?উ. চতুর্দিকে মানবিক বাগান আর কমলবন তছনছ হচ্ছে।প্র. রাজপথে শূন্যে ফ্লাগ ভোলে কে?উ. রাজপথে শূন্য...

Category: শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলো কী কী? [৩৮তম বিসিএস লিখিত]উ. তাঁর মোট কাব্যগ্রন্থ ৬৫টি।'প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে' (১৯৬০)। এটি তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ। [২০তম বিসিএস লিখিত]'বন্দী শিবির থেকে' (১৯৭২): এ কাব্যে স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন আবেগ ও প্রত্যাশা প্রাধান্য পেয়েছে। এ কাব্যের মাধ্যমে তিনি কবি খ...

Category: শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)

শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬)

আধুনিক কবি শামসুর রাহমান, যিনি রোমান্টিকতার সাথে সমাজ মনস্কতার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে নতুন কাব্যধারার জন্ম দিয়েছেন। রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতাযুদ্ধ ও পরবর্তী সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতি অকুন্ঠ সমর্থন তাঁর কবিতাকে করেছে অনন্য বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। নগর জীবনের যন্ত্রণা, একাকিত্ব, পারিবারিক ও সা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর সাহিত্যকর্মসমূহ কী কী?উ. উপন্যাস:'রাইফেল রোটি আওরাত' (১৯৭৩): এটি মুক্তিযুদ্ধের উপর রচিত প্রথম উপন্যাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে আনোয়ার পাশা এপ্রিলে এটি রচনা শুরু করেন এবং জুন মাসে সমাপ্ত করেন। ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি বাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যে ধ্বংসযজ্ঞ চালায়, তার বি...

Category: আনোয়ার পাশা (১৯২৮ -১৯৭১)

আনোয়ার পাশা (১৯২৮ -১৯৭১)

রবীন্দ্র সাহিত্যের অনুরাগী ভক্ত ও প্রগতিশীল চিন্তার অধিকারী  আনোয়ার পাশা ছিলেন কবি, ঔপন্যাসিক ও প্রাবন্ধিক। তাঁর সাহিত্যকর্মে ফুটে উঠেছে দেশাত্মবোধ, মননশীলতা এবং প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনা। আমৃত্যু তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের শিক্ষক।আনোয়ার পাশা ১৫ এপ্রিল, ১৯২৮ সালে...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাস দুটি কী কী?উ. 'সারেং বৌ' (১৯৬২): এটি তাঁর প্রথম উপন্যাস। এতে সমুদ্র উপকূলবর্তী জনপদের চিত্র অঙ্কিত হয়েছে। কদম সারেং জাহাজের নাবিক। সৎ ও সরল বলে সহকর্মীদের মতো বাড়ি-গাড়ি করতে পারেননি, কিন্তু অভাব-অনটনেরমধ্যেও ছিলো সুখের সংসার। ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মাদক পাচারের অপরাধে জেলে যেতে হয়। দ...

Category: শহীদুল্লাহ কায়সার (১৯২৭ - ১৯৭১)

শহীদুল্লাহ কায়সার (১৯২৭ - ১৯৭১)

সমাজতান্ত্রিক রাজনীতির মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানে সাম্যাবস্থা আনয়নের প্রচেষ্টার অন্যতম অগ্রদূত শহীদুল্লা কায়সার। বামপন্থী রাজনীতির সমর্থক হিসেবে তিনি শ্রমিক-জনতার দুঃখ-দুর্দশা লাঘবের জন্য সক্রিয় সংগ্রামের ওপর গুরুত্ব দিতেন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে কমিউনিস্ট পার্টির পক্ষ থেকে অত্যন্ত সাহসী ভূমিকা পালন...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ পঙক্তি

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি'। (হে মহাজীবন)'কবি সে, ছবি আঁকার অভ্যাস ছিল না ছোট বয়সে, অথচ শিল্পি বলে সে-ই পেল শ্রেষ্ঠ শিল্পীদের সম্মান।' (এক যে ছিল)'বন্ধু তোমার ছাড় উদ্বেগ, সুতীক্ষ্ণ কর চিত্ত, বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাঁটি বুঝে নিক দুর্বৃত্ত'। (উদ্যোগ)'এ বিশ্বকে এ-শিশুর বা...

Category: সুকান্ত ভট্টাচার্য ( ১৯২৬ - ১৯৪৭)

আঠারো বছর বয়স কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. পদাঘাতে আঠারো বছর বয়স কী ভাঙতে চায়?উ. আঠারো বছর বয়স পদাঘাতে পাথর বাধা ভাঙতে চায়।প্র. 'আঠারো বছর বয়স' কবিতাটি কত সালে প্রকাশিত হয়?উ. 'আঠারো বছর বয়স' কবিতাটি ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হয়।প্র. আঠারো বছর বয়স কী জানে না?উ. আঠারো বছর বয়স কাঁদতে জানে না।প্র. কোন বয়স ভীরু, কাপুরুষ নয়?উ. আঠারো বছর বয়স ভীরু, কা...

Category: সুকান্ত ভট্টাচার্য ( ১৯২৬ - ১৯৪৭)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর রচিত গ্রন্থসমূহের নাম কী?উ. 'ছাড়পত্র' (১৯৪৭): এটি কবির মৃত্যুর তিনমাস পরে প্রকাশিত হয়। এ কাব্যের অন্যতম কবিতা 'ছাড়পত্র' ও 'আঠারো বছর বয়স'। শোষিত মানুষের জীবন-যন্ত্রনা, বিক্ষোভ ও বিদ্রোহ, অনাচার ও বৈষম্যের প্রতিবাদ এ কাব্যের প্রধান বিষয়বস্তু।'ঘুম নেই' (১৯৫০), 'পূর্বাভাস' (১৯৫০), 'মিঠেকড়া' (...

Category: সুকান্ত ভট্টাচার্য ( ১৯২৬ - ১৯৪৭)

সুকান্ত ভট্টাচার্য ( ১৯২৬ - ১৯৪৭)

কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা যেন জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড যা স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় মুক্তিকামী বাঙালির মনে বিশেষ শক্তি ও সাহস জুগিয়েছে। তাঁর কাব্যে অন্যায়-অবিচার, শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ, বিপ্লব ও মুক্তির আহবান প্রাধান্য পেয়েছে।সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৫ আগস্ট, ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দে (বাংলা- ৩০ শ্রাবণ,...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. তাঁর উপন্যাসগুলো কী কী?উ. 'আলমনগরের উপকথা' (১৯৫৪): সামন্তবাদ ও ধনতন্ত্রের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং উভয়ের দ্বন্দ্বের ফলে গণচেতনার প্রকাশই এ উপন্যাসের মূল বিষয়।'কাশবনের কন্যা' (১৯৫৪): এ উপন্যাসে বরিশাল অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি, লোকজীবন, গ্রামীণ দিগন্ত ফটোগ্রাফিকভাবে চিত্রায়িত। এ গ্রামে দুঃখ-দারিদ্র্য ...

Category: শামসুদ্দিন আবুল কালাম (১৯২৬ - ১৯৯৭)

শামসুদ্দিন আবুল কালাম (১৯২৬ - ১৯৯৭)

বাংলাদেশের একটি বিশেষ এলাকার জীবনপ্রবাহকে শামসুদ্দীন আবুল কালাম প্রাণবন্তরূপে পরিবেশন করে মুন্সিয়ানার পরিচয় দিয়েছেন। নিম্নবর্গের শ্রমজীবী মানুষ ছিল তাঁর সাহিত্যের প্রধান উপজীব্য এবং এসকল মানুষের প্রতি ছিল প্রগাঢ় সহানুভূতি। তাঁর গল্প-উপন্যাসে সমকালীন অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংকট চিত্রিত হয়...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্রশ্ন: তাঁর উপন্যাসগুলো কী কী?উত্তর: ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ (১৯৫৫): এটি প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। পঞ্চাশের মন্বন্তর, দেশ বিভাগ, স্বাধীনতার আনন্দ ও বেদনাসহ বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনের বিশ্বস্ত দলিল এ উপন্যাস। এপ্রিল, ১৯৮৯ সালে এর কিশোর সংস্করণ প্রকাশিত হয়। প্রধান চরিত্র: জয়গুন।‘পদ্মার পলিদ্বীপ’ (১৯৮৬): এটির ...

Category: আবু ইসহাক (১৯২৬ - ২০০৩)

আবু ইসহাক (১৯২৬ - ২০০৩)

প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক আবু ইসহাক ছিলেন জীবনসন্ধানী লেখক। তাঁর রচনার মূল বিষয় ছিল বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্থ নিম্নবিত্ত সাধারণ মানুষের জীবনচিত্র, যা তিনি নির্মোহ দৃষ্টিতে উপস্থাপন করেছেন। আবু ইসহাক ১ নভেম্বর, ১৯২৬ সালে শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার শিরঙ্গল গ্রামে জন্মগ্রহণ কর...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

'আমার যত গ্লানি' (১৯৭৩): স্বাধীনতা পূর্ববর্তী সামাজিক, রাজনৈতিক ও ব্যক্তিক অস্থিরতাকে আশ্রয় করে তিনি এটি রচনা করেন। এতে ১৯৪৭ সাল থেকে ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালের মধ্যকার কাহিনী বর্ণনা করা হয়েছে। উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র ঢাকার একটি বহুজাতিক ফার্মের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণির এরফান চৌধুরী। ...

Category: রশীদ করীম (১৯২৫-২০১১)

রশীদ করীম (১৯২৫-২০১১)

প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক রশীদ করীম নাগরিক জীবন-ইতিহাস-নগর সমাজের সমন্বয়ে ভারতীয় উপমহাদেশের এবং বাংলাদেশের আর্থসামাজিক-রাজনৈতিক জীবনের বহুমুখী পরিচয় বিধৃত করেছেন। সমাজ মনস্কতা, মধ্যবিত্তের মনস্তত্ত্ব ও টানাপোড়েন তাঁর উপন্যাসের উপজীব্য। রশীদ করীম ১৪ আগস্ট, ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. প্রথম বাংলা টাইপ রাইটার কে নির্মাণ করেন? ১১তম বিসিএস লিখিত।উ. মুনীর চৌধুরী। এটি 'মুনীর অপটিমা' নামে পরিচিত। ১৯৬৫ সালে এটি উদ্ভাবন করেন।প্র. তাঁর রচিত নাটকগুলো কী কী?/২৭/২৫তম বিসিএস লিখিত)উ. 'রক্তাক্ত প্রান্তর' (১৯৬২): এটি তাঁর রচিত প্রথম নাটক। ১৭৬১ সালের পানিপথের ৩য় যুদ্ধের কাহিনী এর উপজীব্য। ন...

Category: মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১)

মুনীর চৌধুরী (১৯২৫-১৯৭১)

 বরেণ্য শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, অসাধারণ বক্তা, সৃজনশীল নাট্যকার, তীক্ষ্ণধী সমালোচক ও সফল অনুবাদক মুনীর চৌধুরী। সাহিত্য ও ধ্বনিতত্ত্বের গবেষণা ও তুলনামূলক সমালোচনায় তিনি রেখে গেছেন অনন্য পাণ্ডিত্য ও উৎকর্ষের ছাপ। তিনি বাংলাদেশের আধুনিক নাটক ও নাট্য আন্দোলনের পথিকৃৎ।মুনীর চৌধুরী ২৭ নভেম্বর, ১৯২৫ স...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

লালসালু উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'লালসালু' কত সালে প্রকাশিত হয়?উ. 'লালাসালু' উপন্যাসটি ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হয়।প্র. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ 'লালসালু' উপন্যাসে বাংলাদেশের কোন অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরেছেন?উ. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ 'লালসালু' উপন্যাসের বাংলাদেশের নোয়াখালী অঞ্চলের মানুষের কথা তুলে ধরেছেন।প্র. 'লালসালু' উপন্যাসের ঔপন্যাসিক কোন ...

Category: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ প্রকাশিত প্রথম গল্পের নাম কী?উ. 'হঠাৎ আলোর ঝলকানি'। এটি ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়।প্র. তাঁর উপন্যাসসমূহ কী কী? ২১/১০তম বিসিএসউ. 'লালসালু' (১৯৪৮): এতে গ্রাম-বাংলায় ধর্ম নিয়ে একটি শ্রেণির ব্যক্তিস্বার্থ অর্জন ও নারী জাগরণের চিত্র ফুটে উঠেছে। এ উপন্যাসটি তাঁর স্ত্রী অ্যান ম...

Category: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১)

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১)

বাংলা কথাসাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার, জীবনসন্ধানী ও সমাজ-সচেতন শিল্পী সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। তিনি ব্যক্তিজীবন ও সমাজসমস্যার প্রেক্ষাপটে ধর্মীয় ও সামাজিক কুসংস্কার, মূল্যবোধের বিপর্যয়, মানসিক স্খলন ও পতনের আলেখ্য উজ্জ্বলভাবে অঙ্কন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি প্রবাসে ইউনেস্কোতে কর্মরত থাকায় স্বাধীনতা ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

তাঁর প্রকাশিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো:কাব্যগ্রন্থ: 'অনেক আকাশ' (১৯৫৯), 'একক সন্ধ্যায় বসন্ত' (১৯৬৪), 'সহসা সচকিত' (১৯৬৫), 'আমার প্রতিদিনের শব্দ' (১৯৭৪), 'উচ্চারণ' (১৯৬৮), 'সমুদ্রেই যাব' (১৯৮৭), 'রজনীগন্ধা' (১৯৮৮), 'প্রেম যেখানে সর্বস্ব'।প্রবন্ধ: 'গল্পসঞ্চয়ন' (১৯৫৩)- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সমালোচনা গ্রন...

Category: সৈয়দ আলী আহসান (১৯২২-২০০২)

সৈয়দ আলী আহসান (১৯২২-২০০২)

সৈয়দ আলী আহসান ছিলেন কবি, শিক্ষাবিদ ও বুদ্ধিজীবী। তিনি একদিকে ইসলামি ভাব ও বিষয় নিয়ে, অন্যদিকে লেনিন ও সামাজিক প্রসঙ্গ নিয়ে কবিতা রচনা করেন। ভাববস্তুতে ঐতিহ্য সচেতনতা, সৌন্দর্যবোধ ও দেশপ্রীতি ছিল তাঁর কবিতার বৈশিষ্ট্য। তিনি জাহাঙ্গীরনগর ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ছিলেন।সৈয়দ আলী আহসান ২৬ মার্চ, ১...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

সাহিত্যকর্ম:উপন্যাস:বিশ শতকের মেয়ে (১৯৫৮)এক পথ দুই বাঁক (১৯৫৮)কেয়াবন সঞ্চারিণী (১৯৬২)বহ্নিবলয় (১৯৮৫)নাটক:দুয়ে দুয়ে চার (১৯৬৪)যে অরণ্যে আলো নেই (১৯৭৪)সূর্যাস্তের পর (১৯৭৪)রোদ জ্বলা বিকেল (১৯৭৪)গল্প:রমনা পার্কে (১৯৬৪)আত্মজীবনী:বিন্দু বিসর্গ (১৯৯১)ভ্রমণকাহিনী:শাহী এলাকার পথে পথে (১৯৬৩)বস্টনের পথে ...

Category: ড. নীলিমা ইব্রাহিম (১৯২১ - ২০০২)

ড. নীলিমা ইব্রাহিম (১৯২১ - ২০০২)

বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজকর্মী ড. নীলিমা ইব্রাহিম আমৃত্যু মানুষের শুভ ও কল্যাণী চেতনায় আস্থাশীল ছিলেন। মুক্তবুদ্ধি, অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও উদার মানবিকতাবোধ ছিল তাঁর জীবনদর্শন। ১৯৪৫ সালে নিজের পছন্দে ইন্ডিয়ান আর্মি মেডিকেল কোরের ক্যাপ্টেন ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিমকে (বারডেম হাসপাতা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'বায়ান্নর দিনগুলো' রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

 প্র. 'বায়ান্নর দিনগুলো' প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থে সংকলিত?উ. 'বায়ান্নর দিনগুলো' প্রবন্ধটি বঙ্গবন্ধুর 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে।প্র. আমলাতন্ত্র কী?উ. রাষ্ট্রীয় প্রশাসনে সরকারি কর্মচারীদের কর্তৃত্বমূলক ব্যবস্থাকে আমলাতন্ত্র বলে।প্র. রেণু কে?উ. রেণু হলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহ...

Category: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯২০ - ১৯৭৫)

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯২০ - ১৯৭৫)

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, পোয়েট অব পলিটিক্স, স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতি ও দেশব্রতে যুক্ত হন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ইসলামিয়া কলেজ থেকে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর আইন বিভাগে অধ্যয়ন করেন। ভা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সোমেন চন্দ (১৯২০-১৯৪২)

গণসাহিত্যের উপর কাজ করা প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ, বাংলার ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহিদ সোমেন চন্দ। তিনি মার্ক্সবাদী রাজনীতি ও সাহিত্যের আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তি এবং ঢাকার 'প্রগতি লেখক সংঘ' এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। তিনি নিষিদ্ধ ঘোষিত 'কমিউনিস্ট পার্টি'র সার্বক্ষণিক গোপন কর্মী ছিলেন।&nbs...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ড. আহমদ শরীফ (১৯২১-১৯৯৯)

ড. আহমদ শরীফ ছিলেন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের শিক্ষক, প্রাবন্ধিক ও চিন্তাবিদ। তাঁর লেখার প্রধান এলাকা ছিল বাংলাদেশ, বাঙালি সমাজ, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য। বাংলাদেশ ও বাঙালি সত্তার স্বরূপ সন্ধানে তিনি ছিলেন আমৃত্যু অনুসন্ধিৎসু। ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ, সেনাশাসন, স্বৈরাচার এবং স্বাধীনতার শত্রুদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকটি কোন যুদ্ধের পটভূমিতে রচিত?উ. 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকটি পলাশির যুদ্ধের পটভূমিতে রচিত।প্র. পলাশির যুদ্ধ কত সালে সংঘটিত হয়?উ. পলাশির যুদ্ধ ১৭৫৭ সালে সংঘটিত হয়।প্র. 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে কতটি অঙ্ক রয়েছে?উ. 'সিরাজউদ্দৌলা' নাটকে চারটি অঙ্ক রয়েছে।প্র. পলাশি কোন নদীর তীরে অবস্থিত?উ. পল...

Category: সিকান্দার আবু জাফর (১৯১৯-১৯৭৫)

সিকান্দার আবু জাফর (১৯১৯-১৯৭৫)

প্রখ্যাত কবি, সংগীত রচয়িতা, নাট্যকার ও সাংবাদিক সিকান্দার আবু জাফর 'সমকাল' পত্রিকার জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন। ষাটের দশকে পূর্ব বাংলায় বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও বাঙালি সংস্কৃতিচর্চার যে ধারা গড়ে ওঠে, তিনি ছিলেন তার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক। ১৯৬৭ সালের জুন মাসে রবীন্দ্রসংগীত পাকিস্তানের আদর্শের পরিপন্থী- এই বক্তব্য উপ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মুহম্মদ আবদুল হাই (১৯১৯ - ১৯৬৯)

বাংলা ভাষার অন্যতম ধ্বনিবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক আবদুল হাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর বাংলা বিভাগের  প্রথম মুসলিম ছাত্র। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পর শাসকশ্রেণীর বিরূপ মনোভাবের কারণে বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি সঙ্কটের মধ্যে পড়ে। আরবি হরফে বাংলা লেখন, আরবি-ফারসি-উর্দু শব্দের অধি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ফররুখ আহমদ (১৯১৮-১৯৭৪)

চল্লিশের দশকে আবির্ভূত শক্তিমান কবিদের অন্যতম ফররুখ আহমদ ছিলেন ইসলামি স্বাতন্ত্র্যবাদী কবি। তাঁর রচিত কবিতায় পাকিস্তানবাদ, ইসলামি আদর্শ বিশেষত মুসলিম জাগরণ এবং আরব-ইরানের ঐতিহ্য উজ্জ্বলভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছে। আরবি-ফারসি শব্দের প্রয়োগ নৈপুণ্য, বিষয়বস্তু ও আঙ্গিকের অভিনবত্বে তাঁর রচিত কবিতা বিশিষ্ট স্থ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

শওকত ওসমান (১৯১৭-১৯৯৮)

বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক শওকত ওসমানের সাহিত্যকর্মে তাঁর তীক্ষ্ণ সমাজসচেতন ও প্রগতিশীল ভাবধারার শৈল্পিক ফসল। মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে তিনি ছিলেন উচ্চকিত কণ্ঠের অধিকারী। ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হলে তিনি স্বেচ্ছায় ৫ বছর কলকা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

'সেই অস্ত্র' কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. অমোঘ অনন্য অস্ত্র কী?উ. অমোঘ অনন্য অস্ত্র হচ্ছে ভালোবাসা।প্র. 'সেই অস্ত্র' কবিতায় পর্বগুলোর বিন্যাস কেমন?উ. 'সেই অস্ত্র' কবিতায় পর্বগুলোর বিন্যাস অসম।প্র. 'সেই অস্ত্র' কবিতাটির রচয়িতা কে?উ. 'সেই অস্ত্র' কবিতাটির রচয়িতা আহসান হাবীব।প্র. আহসান হাবীবের কবি প্রতিভার মূলসুর কী?উ. আহসান হাবীবের কবি প...

Category: আহসান হাবীব (১৯১৭-১৯৮৫)

আহসান হাবীব (১৯১৭-১৯৮৫)

পঞ্চাশের দশকের অন্যতম আধুনিক কবি আহসান হাবীব। তাঁর কবিতার বিষয়বস্তু ছিল বস্তুনিষ্ঠতা ও বাস্তব জীবনবোধ। তাঁর কবিতায় গ্রামীণ ঐতিহ্যমণ্ডিত সামাজিক বাস্তবতা, মধ্যবিত্ত মানুষের সংগ্রামী চেতনা ও সমকালীন যুগ-যন্ত্রণা শিল্পসম্মতভাবে পরিস্ফুট হয়েছে। ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে সরকার বেতার ও টেলিভিশন থেকে রবীন্দ্রসঙ্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১৯১৪-১৯৫১)

মালো বংশের সন্তান অদ্বৈত মল্লবর্মণ ছিলেন প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও সাংবাদিক। ব্যক্তিগত জীবনের প্রগাঢ় অভিজ্ঞতা, সুগভীর অন্তর্দৃষ্টির প্রবাববলে সমাজের নিচু শ্রেণির মানুষের চালচিত্র সার্থকভাবে উপস্থাপন করেছেন তাঁর রচিত সাহিত্যকর্মে। তিনি শৈশবে পিতৃ-মাতৃহীন হন এবং গ্রামের মালোদের চাঁদার টাকায় পড়ালেখা করেন।&n...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

তাহারেই পড়ে মনে কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. "কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি"-কার কথা বলা হয়েছে?উ. "কহিল সে স্নিগ্ধ আঁখি তুলি"- চরণটির মাধ্যমে বিরহকাতর কবির কথা বলা হয়েছে।প্র. "তাহারেই পড়ে মনে" কবিতাটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?উ. "তাহারেই পড়ে মনে" কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় 'মাসিক মোহাম্মদী' পত্রিকায়।প্র. "তাহারেই পড়ে মনে" কবিতাটি কোন ছন্...

Category: সুফিয়া কামাল (১৯১১ - ১৯৯৯)

সুফিয়া কামাল (১৯১১ - ১৯৯৯)

বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত কবি, লেখিকা, সমাজসেবক, নারীবাদী ও নারী আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সুফিয়া কামাল। তাঁর কবিতার বিষয় প্রেম, প্রকৃতি, ব্যক্তিগত অনুভূতি, বেদনাময় স্মৃতি, জাতীয় উৎসবাদি, স্বদেশানুরাগ, ধর্মানুভূতি এবং মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে তিনি সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। পাকিস্তান সরকার বাংল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিষ্ণু দে (১৯০৯-১৯৮২)

প্রখ্যাত কবি, প্রাবন্ধিক ও চিত্রসমালোচক বিষ্ণু দে ছিলেন কল্লোল সাহিত্য গোষ্ঠীর অন্যতম লেখক। তিনি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য মিথের সাথে মার্কসীয় তত্ত্বকে সাহিত্যে উপস্থাপন করেছেন বলে তাকে 'মার্কসিস্ট' কবি বলা হয়। তিরিশের কাব্যধারায় বিষ্ণুদের মধ্যেই প্রথম রাবিন্দ্রিক কাব্যবলয় অতিক্রমের সার্থক প্রয়াস লক্ষ করা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মাসি-পিসি রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'সালতি' শব্দের অর্থ কী?উ. শালকাঠ নির্মিত বা তালকাঠের সরু ডোঙা বা নৌকা।প্র. কার শাশুড়ি ননদ বাঘের মত ছিল?উ. মাসির শাশুড়ি ননদ বাঘের মত ছিল।প্র. আহ্লাদির জমি-জমার অধিকাংশ কার দখলে গেছে?উ. আহ্লাদির জমি-জমার অধিকাংশ গোকুলের দখলে গেছে।প্র. আহ্লাদির স্বামীর নাম কী?উ. আহ্লাদির স্বামীর নাম জগু।প্র. কাদের...

Category: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬)

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬)

তিরিশোত্তর বাংলা কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় একটি অবিস্মরণীয় নাম। তাঁর গল্প ও উপন্যাসগুলোতে স্বতন্ত্র ও স্বকীয় বৈশিষ্ট্য উজ্জ্বল। বিজ্ঞানমনস্ক এ লেখক মানুষের মনোজগৎ তথা অন্তর্জীবনের রূপকার হিসেবে সার্থকতা দেখিয়েছেন। শরৎচন্দ্র ও কল্লোল গোষ্ঠীর লেখকদের পর বাংলা সাহিত্যে বস্তুতান্ত্রিকতা ও মনোবিশ্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বুদ্ধদেব বসু (১৯০৮-১৯৭৪)

বুদ্ধদেব বসু ছিলেন একাধারে কবি, সাহিত্যিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও সম্পাদক। তিনি তাঁর রচনাতে সর্বপ্রথম কাব্যরীতিতে কথ্যরীতির সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন। বুদ্ধদেবের কাব্যে সমাজচেতনা বিশেষভাবে প্রকাশ না পেলেও বাস্তববাদিতা ও নাগরিক চেতনা প্রকাশে সিদ্ধহস্ত ছিলেন বলেই তাঁকে 'নাগরিক কবি' বলে। ১৯৪২ সালে ফ্য...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

নূরুল মোমেন (১৯০৬-১৯৮৯)

প্রখ্যাত নাট্যকার নূরুল মোমেন সমকালীন সমাজের অসঙ্গতি ও  দ্বন্দ্বসমূহ ব্যঙ্গরসের মাধ্যমে নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে বলিষ্ঠভাবে  তুলে ধরেন। সামাজিক সঙ্কটের পটভূমিকায় অন্তর্দ্বন্দ্বমূলক । চরিত্র: জামিল, জাহানারা, সুলতান। নাট্যচরিত্র অঙ্কন করে খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিজন ভট্টাচার্য (১৯০৬-১৯৭৮)

বাঙালি নাট্যমঞ্চের খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব ও সুঅভিনেতা বিজন ভট্টাচার্য ছিলেন 'নবনাট্য আন্দোলন' এর প্রধান পুরোহিত। তিনি মার্কসীয় দর্শনে বিশ্বাসী ছিলেন। কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের জীবন সংগ্রামের কথা ও বাঁচবার কথা তাঁর নাটকগুলির মূল বিষয় ছিল। পরবর্তীতে তিনি নাটকে লোকায়ত ধর্ম, দর্শন ও হিন্দু ধর্মের সংস্কৃত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

প্রেমেন্দ্র মিত্র (১৯০৪-১৯৮৮)

তিরিশোত্তর আধুনিক সাহিত্য আন্দোলনের স্থপতিদের অন্যতম প্রখ্যাত কবি, সাহিত্যিক ও সাংবাদিক প্রেমেন্দ্র মিত্র ছিলেন 'কল্লোল' গোষ্ঠীর লেখক। পরা-বাস্তবভিত্তিক গণমানুষের প্রতি সংবেদনশীল যে সাহিত্যধারা কল্লোলগোষ্ঠী সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন তার প্রতিফলন ঘটেছে প্রেমেন্দ্র মিত্রের কাব্যে ও গল্প-উপন্যাসে। তিনি জীব...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বন্দে আলী মিয়া (১৯০৬-১৯৭৯)

বন্দে আলী মিয়া ছিলেন প্রখ্যাত কবি, ঔপন্যাসিক, শিশুসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও চিত্রকর। তিনি তাঁর কবিতায় পল্লী প্রকৃতির সৌন্দর্য বর্ণনায় নৈপূণ্যের পরিচয় দিয়েছেন। বন্দে আলী মিয়া ১৫ ডিসেম্বর, ১৯০৬ সালে পাবনার রাধানগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তাঁর সম্পাদিত পত্রিকাগুলো হল: 'কিশোর পরাগ', 'শিশু বার্ষিকী', 'জ্ঞ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সৈয়দ মুজতবা আলী (১৯০৪-১৯৭৪)

প্রখ্যাত রম্য রচয়িতা, আজিজুল হক কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সৈয়দ মুজতবা আলী কর্মসূত্রে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করে অভিজ্ঞতালব্ধ জ্ঞানের স্ফূরণ ঘটিয়েছেন তাঁর বিভিন্ন রচনায়। সাহিত্যিক রসবোধ, বিচিত্র জীবনপ্রবাহের নানা অনুষঙ্গ কৌতুক ও ব্যঙ্গ রসাবৃত করে উপস্থাপন তাঁর রচনার মূখ্য প্রবণতা। তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে তাঁর ছি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

জীবন ও বৃক্ষ রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'জীবন ও বৃক্ষ' প্রবন্ধে 'তপোবন প্রেমিক' কাকে বলা হয়েছে? উ. 'জীবন ও বৃক্ষ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে 'তপোবন প্রেমিক' বলা হয়েছে।প্র. বৃক্ষের গান শুনতে হবে কী ভাবে? উ. বৃক্ষের গান নীরবে শুনতে হবে।প্র. সাধনার ব্যাপারে বড় জিনিস কী? উ. সাধনার ব্যাপারে প্রাপ্তি একটি বড় জিনিস।প্র. নীর...

Category: মোতাহের হোসেন চৌধুরী (১৯০৩ - ১৯৫৬)

মোতাহের হোসেন চৌধুরী (১৯০৩ - ১৯৫৬)

মুক্তবুদ্ধি চর্চার প্রবক্তা, উদার মানবতাবাদী ও মননশীল প্রবন্ধকার হিসেবে খ্যাত মোতাহের হোসেন চৌধুরী। তিনি ঢাকার মুসলিম সাহিত্য সমাজের (১৯২৬) সাথে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত ছিলেন। তাঁর প্রবন্ধের গদ্যশৈলীতে প্রমথ চৌধুরীর এবং মননে রবীন্দ্রনাথের প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। মোতাহের হোসেন চৌধুরী ১৯০৩ সালে নোয়াখালী জ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

জসীমউদ্দীন (১৯০৩-১৯৭৬)

সমাজতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার সমর্থক, বাঙালির জাতিসত্তা বিকাশ আন্দোলনের পৃষ্ঠপোষক পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীন এর কবি প্রতিভার প্রকাশ ঘটে ছাত্রাবস্থায়। তাঁর রচিত কাব্যগুলোতে গ্রামীণ জীবনের নিখুঁত চিত্র যে কুশলতার সাথে অঙ্কিত হয়েছে তাতে আধুনিক শিল্প-চেতনার ছাপ সুস্পষ্ট। বাংলার গ্রামীণ জীবনের আবহ, সহজ-সরল প্রাক...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

আবুল ফজল (১৯০৩-১৯৮৩)

সমাজ ও সমকাল সচেতন প্রাবন্ধিক আবুল ফজল কথাশিল্পী হিসেবে প্রসিদ্ধ। স্বদেশপ্রীতি, অসাম্প্রদায়িক জীবনচেতনা, সত্যনিষ্ঠা, মানবতা ও কল্যাণবোধ ইত্যাদি তাঁর সাহিত্যকর্মের প্রতিপাদ্য বিষয়। রবীন্দ্রনাথের গান পাকিস্তানের আদর্শের পরিপন্থী এই বক্তব্য উপস্থাপন করে পাকিস্তান সরকার ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে রেডিও ও টেলিভিশ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মুহম্মদ এনামুল হক (১৯০২-১৯৮২)

প্রখ্যাত গবেষক, সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ মুহম্মদ এনামুল হক বাংলা ভাষা ও সাহিত্য গবেষণায় অন্যতম পণ্ডিত ব্যক্তি। তাঁর সাহিত্যকর্মের প্রধান বৈশিষ্ট্য সত্যানুসন্ধান ও বস্তুনিষ্ঠ গবেষণা। তিনি প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের লুপ্তপ্রায় পাণ্ডুলিপির সন্ধান দেন। ১৯৪৭ সালে নভেম্বর মাসে 'পূর্ব পাকিস্তানের রাষ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সুধীন্দ্রনাথ দত্ত (১৯০১-১৯৬০)

সুধীন্দ্রনাথ দত্ত ছিলেন ত্রিশের দশকের রবীন্দ্রকাব্যধারার বিরোধী খ্যাতিমান কবিদের অন্যতম। ফরাসী কবি মালার্মের প্রতীকী কাব্যাদর্শ তিনি অনুসরণ করেন। ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্য, মননশীলতা ও নাগরিক বৈদগ্ধ্য তাঁর কাব্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য। বাংলা কবিতায় তিনি দর্শনচিন্তার নান্দনিক প্রকাশ ঘটান। তিনি বাংলা গদ্যের আধুন...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-১৯৮৬)

ত্রিশের দশকের শীর্ষস্থানীয় আধুনিক কবি অমিয় চক্রবর্তী। বাংলা কাব্যের ক্ষেত্রে তাঁর অবস্থান ছিল রবীন্দ্র প্রভাব বলয়ের বাইরে এবং কবিতা ছাড়াও তিনি পরিচিত ছিলেন গদ্যশিল্পী হিসেবে। আধুনিক ভাব, দর্শন ও রসের ক্ষেত্রে তিনি বিশেষ সংযোজন ঘটিয়েছেন। মরমী সুর ও আধ্যাত্মিকতাও তাঁর কবিতার অন্যতম বিষয়।অমিয় চক্রবর্তী...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. নজরুলের কতটি গ্রন্থ নিষিদ্ধ হয় ও কী কী?/২৪/২২তম বিসিএস [লিখিত]উ. সাহিত্য সমালোচক শিশির কর 'নিষিদ্ধ নজরুল' নামক গ্রন্থে ৫টি গ্রন্থের কথা উল্লেখ করেছেন। যথা: 'যুগবাণী' (নিষিদ্ধ- ২৩ নভেম্বর, ১৯২২। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার: ১৯৪৭), 'বিষের বাঁশি' (নিষিদ্ধ- ২২ অক্টোবর, ১৯২৪। নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার- ২৭ এপ্...

Category: কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

প্রথম প্রকাশিত রচনাবলি

 কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত প্রথম প্রকাশিত রচনাবলিঃপ্রথম প্রকাশিত রচনা/গল্পবাউণ্ডেলের আত্মকাহিনী' (১৯১৯)। এটি 'সওগাত' পত্রিকার মে-জুন সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।প্রথম প্রকাশিত কবিতামুক্তি' (১৯১৯)। এটি বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য সমিতির পত্রিকা 'বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা'য় প্রকাশিত হয়।প্রথম প্রকাশিত কা...

Category: কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সত্য প্রকাশের দুরন্ত সাহস নিয়ে আমৃত্যু সকল অন্যায় ও শোষণের বিরুদ্ধে ছিলেন সোচ্চার ও প্রতিবাদী। এ জন্য তাঁকে বাংলা সাহিত্যের 'বিদ্রোহী কবি' বলা হয়। আবার একই সাথে কোমল দরদি মন নিয়ে ব্যথিত ও বঞ্চিত মানুষের পাশে থেকেছেন তিনি। এক হাতে বাঁশি আরেক হাতে রণতূর্য নিয়ে আবি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিখ্যাত পঙক্তি

কোন কালে একা হয়নি ক' জয়ী পুরুষের তরবারি, প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়-লক্ষ্মী নারী। (নারী)তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে। (জীবন-বন্দনা)রমযানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ। (নজরুলগীতি)মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর হাতে রণতূর্য। (বিদ্রোহী)আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা-প্রলয়ের আমি...

Category: কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

সাম্যবাদী কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'দেউল' কী?উ. 'দেউল' শব্দের অর্থ দেবালয় বা মন্দির।প্র. শাক্যমুনি কে?উ. 'শাক্যমুনি' হলেন শাক বংশে জন্ম নেওয়া বুদ্ধদেব।প্র. সকলের দেবতার বিশ্ব-দেউল কী?উ. সকলের দেবতার বিশ্ব-দেউল হলো মানবহৃদয়।প্র. 'জেন্দাবেস্তা' কী?উ. পারস্যের অগ্নি উপাসকদের ধর্মগ্রন্থ আবেস্তা এবং তার ভাষা জেন্দা, দুটো মিলে হয় 'জেন...

Category: কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

আমার পথ প্রবন্ধের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'আমার পথ' প্রবন্ধে কাকে লেখক সালাম জানিয়েছেন?উ. 'আমার পথ' প্রবন্ধে লেখক আপন সত্যকে সালাম জানিয়েছেন।প্র. 'আমার পথ' প্রবন্ধে আমার পথ আমাকে কী দেখাবে?উ. 'আমার পথ' প্রবন্ধে 'আমার পথ' আমাকে আমার সত্য দেখাবে।প্র. কাজী নজরুলের মতে, আপন সত্য কী দেখাবে?উ. কাজী নজরুলের মতে, আপন সত্যই আমার পথ দেখাবে।প্র. ...

Category: কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬)

বিখ্যাত পঙক্তি

সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা আসে। (বনলতা সেন)পাখির নীড়ের মত চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। (বনলতা সেন)সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে। (সেইদিন এই মাঠ)  বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রুপ খুঁজিতে যাই না আর (বাংলার মুখ)কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে। (হায় চিল...

Category: জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)

এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে কবিতার প্রশ্ন

প্র. কবি জীবনানন্দ দাশকে 'নির্জনতম' কবি বলে আখ্যায়িত করেছেন কে?উ. জীবনানন্দ দাশকে 'নির্জনতম' কবি বলে আখ্যায়িত করেছেন বুদ্ধদেব বসু।প্র. বরুণের স্ত্রীর নাম কী?উ. বরুণের স্ত্রীর নাম- বারুণী।প্র. সবুজ ডাঙা কীসে ভরে আছে?উ. সবুজ ডাঙা মধুরূপী ঘাসে ভরে আছে।প্র. বারুণী কে?উ. বারুণী হলেন জলের দেবতা বরুণের স্ত...

Category: জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)

জীবনানন্দ দাশ (১৮৯৯-১৯৫৪)

তিরিশের দশকের তথাকথিত জনবিচ্ছিন্ন, রবীন্দ্র বলয় ছিন্নকারী ও উত্তরকালের কবিদের উপর সর্বাপেক্ষা প্রভাববিস্তারকারী কবি জীবনানন্দ দাশগুপ্ত। তাঁর রচনায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যময় প্রকৃতি কাব্যময় হয়ে উঠেছে। আধুনিক নাগরিক জীবনের হতাশা, নিঃসঙ্গতা, বিষাদ ও সংশয়ের চিত্র তাঁর কবিতায় দীপ্যমান। বিশ শতকের ষাটের দশকের ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৮-১৯৭১)

তিরিশের দশকের প্রতিনিধি স্থানীয় কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর রচিত উপন্যাসগুলোতে রাঢ় অঞ্চলের গ্রামীণ জীবনের সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়, মানব চরিত্রের নানান জটিলতা ও নিগূঢ় রহস্য নিপুণভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। কলেজে পাঠকালে (১৯২১) অসহযোগ আন্দোলনে অংশগ্রহণের জন্য কারাভোগ করেন।তারাশঙ্কর বন্দ্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ (১৮৯৮-১৯৭৪)

বাংলা সাহিত্যের খ্যাতিমান দার্শনিক প্রবন্ধকার মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ। তিনি বেতার ও টেলিভিশনে রবীন্দ্র সংগীত বন্ধে পাকিস্তানের পক্ষে মত দেন।মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ ২ মার্চ, ১৮৯৮ সালে সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরের ঘোড়শাল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।১৯৫৫ সালে বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হলে তিনি পরিচালক পদে যোগদান করেন।...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

আবুল মনসুর আহমদ (১৮৯৮-১৯৭৯)

আবুল মনসুর আহমদ ছিলেন সাহিত্যিক ও সফল সাংবাদিক।  তিনি সে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্বরাজ দলের অন্যতম কর্মী ছিলেন। নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুর কংগ্রেসের আন্দোলনে যোগ দেন। পাকিস্তান সরকার বেতার ও টিভিতে রবীন্দ্রসংগীতকে খেলাফত ও অসহযোগ আন্দোলনের সক্রিয় কর্মী ছিলেন। পাকিস্তানের আদর্শের পরিপন্থী বলে প্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গোলাম মোস্তফা (১৮৯৭-১৯৬৪)

পাকিস্তান আদর্শে বিশ্বাসী গোলাম মোস্তফা গদ্য ও পদ্য রচনায় সমান দক্ষ হলেও কবি হিসেবে তিনি অধিক সমাদৃত। তাঁর কাব্যের মূল বিষয় ইসলাম ও প্রেম। পাকিস্তান আন্দোলনের পটভূমিকায় তিনি প্রচুর পরিমাণ ইসলামি ও পাকিস্তান প্রীতিমূলক সংগীত রচনা করেন। পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা প্রশ্নে তিনি উর্দুকে সমর্থন করেন গোল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কাজী মোতাহার হোসেন (১৮৯৭-১৯৮১)

কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন বাংলাদেশের বিখ্যাত পরিসংখ্যানবিদ, বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক ও পদার্থবিদ। শক্তিশালী লেখনীর মাধ্যমে তিনি ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে প্রেরণা যুগিয়েছিলেন। ১৯৫২ সালে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৭ সালে মওলানা ভাসানীর আয়োজিত 'কাগমারী সম্মেলন' এ সভাপত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কাজী আবদুল ওদুদ (১৮৯৪-১৯৭০)

প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ কাজী আবদুল ওদুদ ছিলেন মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। আধুনিক বাংলা সাহিত্যধারায় আবদুল ওদুদের প্রধান পরিচয় চিন্তাশীল লেখক হিসেবে। ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত 'মুসলিম সাহিত্য সমাজ' এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। সাহিত্য সমাজের 'শিখা' (১৯২৭) পত্রিকায় লেখার জন্য ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ (১৮৯৪-১৯৭৮)

প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খাঁ মুসলিম পুনর্জাগরণের লেখক হিসেবে খ্যাত। সাহিত্যের সকল শাখায় তিনি স্বচ্ছন্দে সফলতার সাথে অবাধ বিচরণ করে অবিভক্ত বাংলার অনগ্রসর বাঙালি মুসলমান সমাজের সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক জীবনের পুনর্জাগরণের প্রয়াস গ্রহণ করেছেন। ২২ জুন, ১৯৬৭ সালে পাকিস্তান সরকার রেডিও-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

আহবান রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'আহ্বান' গল্পটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত?উ. 'আহ্বান' গল্পটি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচনাবলি  থেকে সংকলিত।  প্র. 'আহ্বান' গল্পের বুড়িকে কে মা বলে ডাকে?  উ. 'আহ্বান' গল্পের বুড়িকে হাজরা ব্যাটার বউ মা বলে ডাকে।  প্র. 'আহ্বান' গল্পে লেখক বুড়িকে প্রথম কোথায় দেখেছিলেন? ...

Category: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০)

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৪-১৯৫০)

প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় শরৎচন্দ্রের পরবর্তী ঔপন্যাসিকদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর রচিত সাহিত্য মধুর ও কাব্যধর্মী ভাষায় অখণ্ড ও অবিচ্ছিন্ন সত্তায় ধারণ করেছে প্রকৃতি ও নিম্নশ্রেণীর মানবজীবন। তাঁর ছোটগল্পগুলোর মধ্যে প্রস্ফুটিত হয়েছে গীতিকবির ব্যক্তিত্ব। বিভূতিভূষণ বন্দ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

এস. ওয়াজেদ আলি (১৮৯০-১৯৫১)

সরকারি কর্মকর্তা (ম্যাজিস্ট্রেট) এস. ওয়াজেদ আলি ছিলেন একজন উদার ও প্রগতিশীল ব্যক্তিত্ব। তিনি 'সবুজপত্র' পত্রিকায় নিয়মিত লেখালেখি করতেন। তাঁর স্বপ্ন ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও ভাষাভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। সে লক্ষ্যে তিনি সাম্প্রদায়িকতামুক্ত দেশ গঠনের জন্য হিন্দু-মুসলিম ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান সম্বলিত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী (১৮৮৮-১৯৪০)

বিশিষ্ট সাহিত্যিক ও সাংবাদিক মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরীর রচনার মূল উপজীব্য ছিল ইসলামি দর্শন ও সংস্কৃতি। তিনি হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি অসহযোগ আন্দোলন ও খেলাফত আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য কারাভোগ করেন। বিশ শতকের প্রথম দিকে বাঙালি মুসলমানদের মাতৃভাষা বাংলা না উর্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ (১৮৮৫-১৯৬৯)

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ছিলেন একাধারে বহুভাষাবিদ, পণ্ডিত, সাহিত্যিক, ধর্মবেত্তা ও শিক্ষাবিদ। বাংলা সাহিত্য সম্পর্কিত গবেষণার জন্য তাঁর নাম এদেশের সাহিত্যের ইতিহাসে অত্যুজ্জ্বল হয়ে আছে। সে জন্য তাঁকে 'জ্ঞানতাপস' অভিধায় অভিহিত করা হয়। পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর রাষ্ট্রভাষা বিতর্ক শুরু হলে তিনি বাংল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত (১৮৮২-১৯২২)

সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে 'ছন্দের রাজা' ও 'ছন্দের জাদুকর' 'বাস্তববাদী কবি' অভিধায় বিশেষায়িত করা হয়। দেশাত্মবোধ, শক্তির সাধনা ও মানবতার বন্দনা তাঁর কবিতার বিষয়। প্রেম-প্রকৃতি তাঁর কাব্যের প্রধান পাত্র-পাত্রী। ছন্দের ঝংকারে তাঁর কবিতা সমৃদ্ধ হয়।সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৮৮২ সালে নিমতাগ্রাম, কলকাতা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কাজী ইমদাদুল হক (১৮৮২-১৯২৬)

ব্রিটিশ ভারতের একজন বাঙালি লেখক ও শিক্ষাবিদ কাজী ইমদাদুল হক বাংলার মুসলিম সমাজের কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে সাহিত্যকর্মে নিয়োজিত হন। তিনি 'বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা' (১৯১৮) প্রকাশনা কমিটির সভাপতি ছিলেন।কাজী ইমদাদুল হক ৪ নভেম্বর, ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দে খুলনার গদাইপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি 'শিক্ষক' ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী (১৮৮০-১৯৩১)

সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী যৌবনকালে অসাম্প্রদায়িক চেতনা লালন করতেন এবং কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি ধর্মীয় চেতনায় প্রভাবিত হয়ে মুসলিম পুনর্জাগরণবাদী হিসেবে পরিচিত হন। তাঁর রচিত গদ্য ছিল সংস্কৃতবহুল এবং কবিতা ক্লাসিক রীতির। সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী ১৩ জুলাই, ১৮৮০ খ্রিষ্টাব্দে ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

চাষার দুক্ষু রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

 প্র. 'চাষার দুক্ষু' রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?  উ. 'চাষার দুক্ষু' রচনাটি 'রোকেয়া রচনাবলি' গ্রন্থ থেকে   সংকলিত হয়েছে।   প্র. 'চাষার দুক্ষু' প্রবন্ধে কৃষক কন্যার নাম কী?   উ. 'চাষার দুক্ষু' প্রবন্ধে কৃষক কন্যার নাম জমিরন।   প্র. 'চাষার দ...

Category: রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (১৮৮০-১৯৩২)

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (১৮৮০-১৯৩২)

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত। নারীদের কুসংস্কারমুক্ত ও শিক্ষিত করতে এবং সমাজে প্রচলিত কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তিনি লেখনী ধারণ করেছিলেন। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।  রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯ ডিসেম্বর, ১৮...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৭৬-১৯৩৮)

বাংলা সাহিত্যের অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। তাঁর উপন্যাসে মানুষের অন্তরে তার ধর্মীয় ও সামাজিক বিশ্বাস-সংস্কারের সাথে প্রণয়াকাঙ্ক্ষার যে নিরন্তর দ্বন্দ্ব-সংঘাত, গার্হস্থ্য ও সমাজজীবনের প্রতিচ্ছবি অসাধারণভাবে শিল্প কুশলতার সাথে অঙ্কিত হয়েছে। বাঙালি সমাজে নারীর বঞ্চনা, নারীর দুঃখ তাঁর উপন...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

প্রমথ চৌধুরী (১৮৬৮-১৯৪৬)

বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক ও বিদ্রূপাত্মক প্রাবন্ধিক প্রমথ চৌধুরী। তীক্ষ্ণ মননশীলতা, বাকচাতুর্যের চমৎকারিত্ব এবং বুদ্ধির অসিচালনা ছিল তাঁর ভাষাগত বিশেষত্ব। তিনি ১৮৯৯ সালে রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ বাংলা প্রথম সিভিলিয়ান সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের মেয়ে ইন্দিরা দেবীকে বিয়ে করেন। তিনি রবীন্দ্রনাথকে বাংলা গদ্য...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কামিনী রায় (১৮৬৪-১৯৩৩)

বাঙালি কবি, সমাজকর্মী ও নারীবাদী লেখিকা কামিনী রায় ছিলেন ১৮৮৬ সালে সংস্কৃত ভাষায় স্নাতক ডিগ্রিধারী ব্রিটিশ ভারতের প্রথম মহিলা ব্যক্তিত্ব। তিনি মাত্র ৮ বছর বয়সে কবিতা লেখা আরম্ভ করেন। তাঁর কবিতাগুলোয় জীবনের সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, আনন্দ-বেদনা সাবলীলভাবে ফুটে উঠেছে।কামিনী রায় ১২ অক্টোবর, ১৮৬৪ সালে বা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৮৬৩-১৯১৩)

প্রখ্যাত কবি, গীতিকার ও সুরকার এবং বিশেষভাবে নাট্যকার হিসেবে স্বকীয়তার পরিচয় দিয়েছেন দ্বিজেন্দ্রলাল রায়। রবীন্দ্র যুগের হয়েও তিনি তাঁর কবিতায় নতুন আঙ্গিক ও ছন্দে এবং ব্যঙ্গ ও হাস্যরসাত্মকভাবে মৌলিকতার পরিচয় দিয়েছেন।দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (ডি.এল রায়) নদীয়ার কৃষ্ণনগরে ১৯ জুলাই, ১৮৬৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন।তি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মোহাম্মদ আকরম খাঁ (১৮৬৮-১৯৬৮)

মোহাম্মদ আকরম খাঁ ছিলেন একজন বিখ্যাত সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদ। তিনি পিছিয়ে পড়া মুসলিম সমাজের উন্নতির জন্য কাজ করেছেন এবং তাঁর প্রবন্ধগুলোতে সেই চেষ্টার ছাপ দেখা যায়। রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য নিয়ে আলোচনায় তিনি পাকিস্তানের সমর্থক ছিলেন। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম।জন্ম ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিখ্যাত পঙক্তি

উদয়ের পথে শুনি কার বাণী/ ভয় নাই, ওরে ভয় নাই - নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান/ ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই। (পূরবী)বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা - বিপদে আমি না যেন করি ভয়। (গীতাঞ্জলি)এ জগতে হায়, সেই বেশী চায় আছে যার ভুরি ভুরি -রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি। (দুই বিঘা জমি) আমি শুনে হাসি, ...

Category: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

ঐকতান কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'ঐকতান' শব্দের অর্থ কী?উ. 'ঐকতান' শব্দের অর্থ সমন্বয়।প্র. 'ঐকতান' কবিতাটি প্রথমে কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?উ. 'ঐকতান' কবিতাটি প্রথমে 'প্রবাসী' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।প্র. 'প্রবাসী' পত্রিকার কোন সংখ্যায় 'ঐকতান' কবিতাটি প্রকাশিত হয়?উ. 'প্রবাসী' পত্রিকার ১৩৪৭ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যায় 'ঐকতান' কবিতাট...

Category: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

অপরিচিত গল্পের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম কোন গ্রন্থে প্রকাশিত হয়?উ. 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম 'গল্পসপ্তক' গ্রন্থে প্রকাশিত হয়।প্র. 'অপরিচিতা' গল্পটি' গল্পগুচ্ছ' গ্রন্থের কোন খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়?উ. 'অপরিচিতা' গল্পটি 'গল্পগুচ্ছ' গ্রন্থের তৃতীয় খণ্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়।প্র. 'অপরিচিতা' গল্পের গল্পকথকের নাম কী?উ. 'অপরিচি...

Category: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

প্র. রবীন্দ্রনাথের প্রকাশিত ২য় কাব্যগ্রন্থের নাম কী?উ. 'বনফুল' (১৮৮০): এটি রবীন্দ্রনাথ রচিত প্রথম সম্পূর্ণ কাব্য। কিন্তু প্রকাশের দিক দিয়ে দ্বিতীয়। গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হওয়ার ৪ বছর পূর্বে অর্থাৎ ১৫ বছর বয়সে রচনা করেন। এ কাব্যের কবিতাগুলি ১৮৭৬ সালেই 'জ্ঞানাঙ্কুর' ও 'প্রতিবিম্ব' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে...

Category: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

প্রথম প্রকাশিত রচনাবলি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম প্রকাশিত রচনাবলিপ্রথম প্রকাশিত কবিতা'হিন্দু মেলার উপহার' (২৫/০২/১৮৭৪): তাঁর মাত্র ১৩ বছর বয়সে কবিতাটি অমৃতবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত হয় (সূত্র: বাংলা একাডেমি চরিতাভিধান।।'অভিলাষ' (১৮৭৪): এটি প্রকাশিত হয় 'তত্ত্ববোধিনী' পত্রিকায় । সূত্র: বাংলাপিডিয়া)। তিনি মাত্র ৮বছর বয়সে কবিতা ...

Category: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১ - ১৯৪১)

বিবিসির জরিপে (২০০৪) সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় ২য় স্থান প্রাপ্ত নোবেল জয়ী বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিভা, সব্যসাচী লেখক, কবি, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, সঙ্গীত রচয়িতা, সুরস্রষ্টা, গায়ক, চিত্রশিল্পী, অভিনেতা, সমাজসেবী, শিক্ষাবি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন (১৮৬০-১৯২৩)

মোহাম্মদ নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন বাংলা ভাষার একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক, যিনি উনবিংশ শতাব্দীতে সাহিত্য জগতে প্রবেশ করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তাঁকে উনবিংশ শতাব্দীর বিকাশোন্মুখ মধ্যবিত্ত মুসলমান সমাজের প্রতিনিধি গণ্য করা হয়। নজিবর রহমান ১৮৬০ সালে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে চরবেলতৈল গ্রামে জন্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১)

মহাকবি কায়কোবাদ আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙালি মুসলমান কবি। বাংলা মহাকাব্যের অস্তোন্মুখ এবং গীতিকবিতার স্বর্ণযুগে তিনি মুসলমানদের গৌরবময় ইতিহাস থেকে কাহিনী নিয়ে ‘মহাশ্মশান’ মহাকাব্য রচনা করে দুঃসাহস দেখিয়েছেন, যা তাঁকে গৌরবময় আসনে অলংকৃত করে। তিনি বাংলা মহাকাব্য ধারার কবি হিসেবে খ্যাত।কায়কোবাদ ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

স্বর্ণকুমারী দেবী (১৮৫৫-১৯৩২)

বাঙালি কবি, কথাসাহিত্যিক, সংগীতকার ও সমাজ সংস্কারক।স্বর্ণকুমারী দেবী ছিলেন আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক। ঠাকুর বাড়ির শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক পরিবেশে তিনি শিক্ষা লাভ করেন। তিনি ২৮ আগস্ট, ১৮৫৫ সালে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বো...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (১৮৫৩-১৯৩১)

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ছিলেন একাধারে শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, বহুভাষাবিদ, দার্শনিক, পণ্ডিত, প্রত্নতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক, সংস্কৃত বিশারদ ও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস রচয়িতা। ভারততত্ত্ব নিয়ে শাস্ত্রীকে আগ্রহী করেন রাজেন্দ্রলাল মিত্র। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ও সংস্কৃত বিভাগের (১৯২১) প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মীর মশাররফ হোসেন (১৮৪৭-১৯১১)

আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম উল্লেখযোগ্য মুসলিম সাহিত্যিক বা গদ্য লেখক, নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেন। তিনি কাব্য, নাটক, প্রহসন, উপন্যাস ও প্রবন্ধ রচনা করে আধুনিক বাংলা সাহিত্যে মুসলিম রচিত সমৃদ্ধ ধারা প্রবর্তন করেন। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের সমন্বয়ধর্মী ধারার প্রবর্তক হিসেবে খ্যাতি অর্জন ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কালীপ্রসন্ন সিংহ (১৮৪০-১৮৭০)

সমকালীন সমাজে কালীপ্রসন্ন সিংহ শিল্পসংস্কৃতির একজন মহান পৃষ্ঠপোষক, বিধবাবিবাহের একনিষ্ঠ প্রবক্তা, অনন্যসাধারণ রাজনীতিবিদ ও দেশপ্রেমিক সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। দীনবন্ধুর 'নীলদর্পণ' নাটক ইংরেজিতে অনুবাদ করে ছাপার দায়ে প্রকাশক রেভারেন্ড জেমস লঙ্ নামক এক পাদ্রীকে বিচারালয়ে এক হাজার টাকা জরিমানা করা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৩৮-১৯০৩)

মাইকেল মধুসূদন দত্তের পরবর্তীকালে সর্বাধিক খ্যাতিমান কবি ছিলেন হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি মহাকাব্যের মধ্য দিয়ে তৎকালীন ইংরেজ শাসিত ভারতীয়দের, বিশেষত বাঙালি শিক্ষিত মহলে স্বদেশপ্রেমের উত্তেজনা সৃষ্টি করেন।হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ১৭ এপ্রিল, ১৮৩৮ সালে হুগলি জেলার গুলিটা রাজবল্লভহাট গ্রামে মাতুলালয়...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিড়াল রচনার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্রশ্ন: 'কমলাকান্তের দপ্তর' কী জাতীয় সংকলন?উত্তর: এটি একটি রসাত্মক ও ব্যঙ্গধর্মী রচনার সংকলন।প্রশ্ন: 'নৈয়ায়িক' শব্দের অর্থ কী?উত্তর: ন্যায়শাস্ত্রে পণ্ডিত ব্যক্তি।প্রশ্ন: 'বিড়াল' রচনায় পরম ধর্ম বলা হয়েছে কোনটিকে?উত্তর: পরোপকারকে।প্রশ্ন: ‘লাঙ্গুল’ শব্দের অর্থ কী?উত্তর: ‘লাঙ্গুল’ শব্দের ...

Category: বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় (১৮৩৮ - ১৮৯৪)

বঙ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় (১৮৩৮ - ১৮৯৪)

বাঙালি নবজাগরণের অগ্রদূত, বাংলা সাহিত্যের সার্থক ঔপন্যাসিক, বাংলা সাহিত্যধারার প্রতিষ্ঠাতা পুরুষদের মধ্যে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় অগ্রজ। তিনি ধর্ম, দর্শন, সাহিত্য, ভাষা, সমাজ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে উৎকৃষ্ট প্রবন্ধ রচনা করে বাঙালি জাতিকে চিন্তা-চেতনায় ও মননশীলতায় দীক্ষিত করতে চেয়েছিলেন। তিনি বাংলা ভাষার...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

উইলিয়াম কেরী (১৭৬১ - ১৮৩৪)

উইলিয়াম কেরী ছিলেন মিশনারি ও বাংলায় গদ্যপাঠ্য পুস্তকের প্রবর্তক। তিনি আধুনিক মিশনসমূহের জনক নামে পরিচিত। তিনি 'ব্যাপটিস্ট মিশনারি সোসাইটি'র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। বাংলা গদ্যের সূচনাকালীন অবদান, বাংলা লিপির সংস্কার এবং এদেশীয় কৃষ্টি, উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা নিয়ে গবেষণার জন্য তিনি অমর হয়ে থাকবেন। তাঁ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

এন্টনি ফিরিঙ্গি (১৭৭০ - ১৮৩৬)

খ্রিষ্টান ধর্মের অনুসারী, আঠার শতকের কবি ও বাংলা ভাষার কবিয়াল এন্টনি ফিরিঙ্গি। তিনি জাতিতে ছিলেন পর্তুগিজ। ইউরোপীয় ছিলেন বলে তিনি 'ফিরিঙ্গি' আখ্যা পান। তার প্রকৃত নাম এন্টনি হেন্সম্যান। তার বাবা ছিলেন পর্তুগিজ এবং মা বাঙালি।এন্টনি ফিরিঙ্গি আনুমানিক ১৭৭০ সালে কলকাতার শ্যামনগরে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি সৌদ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর (১৭১২ - ১৭৬০)

অষ্টাদশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ও মঙ্গলকাব্যের সর্বশেষ শক্তিমান কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর। সংস্কৃত, আরবি, ফারসি ও হিন্দুস্তানি ভাষার সংমিশ্রণে আশ্চর্য নতুন এক... ও প্রাচীন সংস্কৃত ছন্দের অনুকরণে বাংলা কবিতায় নিপুণ ছন্দপ্রয়োগ ছিল তাঁর কাব্যের বৈশিষ্ট্য।ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর ১৭১২ সালে হাওড়া জেল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

শাহ্‌ মুহম্মদ গরীবুল্লাহ (১৬৭০ - ১৭৭০)

অষ্টাদশ শতাব্দীর পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক ফকির গরীবুল্লাহ (শাহ মুহম্মদ গরীবুল্লাহ)।ফকির গরীবুল্লাহ আনুমানিক ১৬৭০ সালে হুগলীর বালিয়া পরগনার হাফিজপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের আদি, শ্রেষ্ঠ ও সার্থক কবি। উল্লেখ্য, পুঁথি সাহিত্যের আদি কবি ফকির গরীবুল্লাহ না থাকলে উত্তর হবে ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

আবদুল হাকিম (১৬২০ -১৬৯০)

সপ্তদশ শতকের মুসলিম কবি আবদুল হাকিম। মধ্যযুগে মুসলমানগণ বাংলাকে নিজেদের ভাষা মনে না করে ফারসি-আরবি-উর্দুকে আপন ভাষা মনে করতো। এই পরভাষাপ্রীতিকে আঘাত করার জন্য তিনি বিভিন্ন শ্লেষমূলক কবিতা রচনা করেন। তিনি সমাজের সার্বিক কল্যাণে বিশ্বাসী ছিলেন এবং সে লক্ষ্যে বিভিন্ন গ্রন্থে আদর্শ জীবন গঠনের পরামর্শ দি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

আলওল (১৬০৭ - ১৬৮০)

মহাকবি আলাওল ছিলেন বাঙালি পণ্ডিত কবি। বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের ধর্মীয় বিষয়বস্তুর গতানুগতিক পরিসীমায় রোমান্টিক প্রণয়কাব্যধারা প্রবর্তনকারী হিসেবে মুসলমান কবিদের অবদান সর্বজনস্বীকৃত। তিনি রাজসভার কবি হিসেবে আবির্ভূত হলেও মধ্যযুগের সকল বাঙালি কবির মধ্যে 'শিরোমণি আলাওল' রূপে আরবি, ফারসি ও হিন্দি সাহিত্য...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কোরেশী মাগন ঠাকুর (১৬০০ - ১৬৬০)

রোসাঙ্গ রাজসভার বাঙালি কবি ও সিদ্দিক বংশজাত কোরেশী মাগন ঠাকুর মধ্যযুগের অন্যতম কবি। তিনি রোসাঙ্গরাজ সাদ উমাদার ও তাঁর পুত্র চন্দ্র সুধর্মার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।  কোরেশী মাগন ঠাকুর আনুমানিক ১৬০০ সালে চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার চক্রশালা (মতান্তরে আরাকান) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।ডাকনাম মাগন। উপা...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

দৌলত কাজী (১৬০০ - ১৬৩৮)

সপ্তদশ শতকের আরাকান রাজসভার প্রথম বাঙালি কবি এবং লৌকিক কাহিনীর আদি রচয়িতা দৌলত কাজী। তিনি বাংলা, সংস্কৃত, হিন্দি ও ব্রজবুলি ভাষায় বিশেষ পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। তিনি তাঁর রচনায় রামায়ণ, মহাভারত ও বৈষ্ণব পদাবলি থেকে অনুষঙ্গ ব্যবহারে কৃতিত্ব দেখিয়েছেন। তিন ক্ল্যাসিক ও রোমান্টিক রীতির সংমিশ্রণের মাধ্যমে রূ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সৈয়দ সুলতান (১৫৫০ - ১৬৪৮)

বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগীয় কবি, বাংলা সুফী সাহিত্য ধারায় উল্লেখযোগ্য কবি, শাস্ত্রবিদ ও পীর সৈয়দ সুলতান। তিনি কাহিনীকাব্য ও শাস্ত্রকাব্য রচয়িতা হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।সৈয়দ মিনা ওরফে সৈয়দ সুলতান ১৫৫০ সালে হবিগঞ্জ জেলার লস্করপুর (প্রাচীন তরফ রাজ্যের রাজধানী) গ্রামে/ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার চক্রশালা ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

শেখ ফয়জুল্লাহ

১৬ শতকের মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি শেখ ফয়জুল্লাহ।শেখ ফয়জুল্লাহ পশ্চিমবঙ্গের বারাসাত/দক্ষিণ রাঢ়/কুমিল্লায় জন্মগ্রহণ করেন।তিনি মর্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি।তিনি নাথ সাহিত্যের প্রধান কবি।প্র. মুসলমান হয়েও কে নাথ সাহিত্য রচনা করেন/নাথ সাহিত্যের প্রধান কবি কে? (৩০তম বিসিএস লিখিত)উ. শেখ ফয়জুল্লাহ।...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

দৌলত উজির বাহরাম খান

ষোল শতকের রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান ধারার মুসলিম কবি দৌলত উজির বাহরাম খান। তিনি আরবি ও ফারসি ভাষা এবং ইসলামী ধর্মশাস্ত্রের মতো হিন্দু ধর্মশাস্ত্র ও সংস্কৃত ভাষায় পারদর্শী ছিলেন। 'লায়লী-মজনু' কাব্যের মতো বিশ্বখ্যাত বিরহকথা নিয়ে মানবিক প্রেমবোধকে প্রাধান্য দিয়ে বাংলা ভাষায় প্রথম কাব্য তিনি রচনা করেন।দৌল...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

জ্ঞানদাস

চৈতন্যোত্তর বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি জ্ঞানদাস। তিনি চণ্ডীদাসের ভাবশিষ্য ছিলেন। চণ্ডীদাস ও জ্ঞানদাসের পদের মধ্যে যথেষ্ট সাদৃশ্য আছে। জ্ঞানদাস ছিলেন শিল্পী এবং চণ্ডীদাস ছিলেন সাধক। তিনি বাংলা ও ব্রজবুলি ভাষায় রাধাকৃষ্ণ বিষয়ক প্রায় দুইশ পদ রচনা করেন।  আনুমানিক ১৫৬০ খ্রিষ্টাব্দে বর্ধমান জেলার কাঁ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গোবিন্দদাস (১৫৩৪ - ১৬১৩)

কবি বিদ্যাপতির ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ চৈতন্যোত্তরকালে খ্যাতি অর্জনকারী কবিদের একজন গোবিন্দদাস। গোবিন্দদাসের কবিত্বগুণের সাথে বিদ্যাপতির ভাবের বিশেষ মিলের কারণে কবি বল্লভদাস তাকে 'বিদ্যাপতির ভাবশিষ্য' অভিধা প্রদান করেন। তাঁর পদাবলিতে রাধা চরিত্রের সুষ্ঠু বিকাশ ও পরিণতি লক্ষ করা যায়। প্রথম জীবনে তিনি শাক্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

চন্দ্রাবতী (১৫৫০ -১৬০০)

মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান বাঙালি ও প্রথম মহিলা কবি চন্দ্রাবতী। ষোড়শ শতাব্দীর সামাজিক-অর্থনৈতিক অবস্থা তাঁর রচনায় প্রতিফলিত হয়েছে। তাঁর রচিত রামায়ণে লৌকিক, মানবিক ও কিছু মৌলিক উপাদান সংযোগের ফলে বিশেষ মর্যাদা লাভ করেছে।  চন্দ্রাবতী ১৫৫০ সালে ময়মনসিংহের কিশোরগঞ্জ জেলার মাইজকাপন ইউনিয়ন...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

শাহ্‌ মুহম্মদ সগীর

মধ্যযুগের প্রথম মুসলমান কবি হলেও, মধ্যযুগের কবিদের মধ্যে সবচেয়ে প্রাচীন বলে তাঁকে প্রাচীন কবি বলা হয়। তিনি মূলত প্রাকৃত ভাবাপন্ন কবি। তাঁর কবিতায় আরবি ও ফারসি ভাষার ব্যবহারও লক্ষণীয়।শাহ মুহম্মদ সগীর আনুমানিক ১৪ শতকের শেষ থেকে ১৫ শতকের শুরুতে জন্মগ্রহণ করেন।তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবি।&nbsp...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৫-১৯১০)

পবিত্র কোরআন বাংলায় প্রথম অনুবাদকারী গিরিশচন্দ্র সেন (ভাই)। বাঙালি মুসলিমদের জন্য মুসলিম ধর্মগ্রন্থ বঙ্গানুবাদ ও মহাপুরুষদের জীবনী রচনা করে তিনি অমর হয়ে আছেন। ধর্মচর্চা যে শুধু আপনধর্মের গুণকীর্তন ও মাহাত্ম্য বর্ণনা নয়, পরধর্ম ও মতের ভালো দিকগুলোর প্রকাশ ও উন্মোচন, গিরিশচন্দ্র তা দেখিয়েছেন। গির...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিহারীলাল চক্রবর্তী (১৮৩৫-১৮৯৪)

আধুনিক গীতিকবিতার কবি বিহারীলাল চক্রবর্তী। কবির ব্যক্তিগত অনুভূতি ও গীতোচ্ছ্বাস বিশুদ্ধভাবে তাঁর কবিতায় প্রকাশিত হয়েছে। সৌন্দর্যপিয়াসী প্রকৃতি প্রেমিক কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর কবিতায় সমাজ-সমকাল ও সমকালীন সমস্যাবলী প্রাধান্য পায়নি। মনের মাধুরী মিশিয়ে প্রকৃতির রস আস্বাদন করেছেন যেভাবে, সেই মুগ্ধতার প্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৮৩৪-১৮৮৯)

সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের সহোদর সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন সাংবাদিক, লেখক ও পণ্ডিত। একজন স্বশিক্ষিত ব্যক্তি হিসেবে তিনি ইংরেজি সাহিত্য, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও আইনে বিশেষ ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। তাঁর মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ সরকার তাঁকে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিয়োগ দেয়। তিনি সামাজিক অসাম্য...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

দীনবন্ধু মিত্র (১৮৩০-১৮৭৩)

বাংলা ভাষায় সর্বপ্রথম আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন দীনবন্ধু মিত্র। তিনি ঈশ্বর গুপ্তের অনুপ্রেরণায় কবিতা রচনা দিয়ে সাহিত্যজীবন শুরু করেন। বাংলার আধুনিক নাট্যধারার প্রবর্তক মাইকেল মধুসূদন দত্তের সমসাময়িক দীনবন্ধু মাইকেল প্রবর্তিত পৌরাণিক বা ঐতিহাসিক নাট্যরচনার পথে না গিয়ে বাস্তবধর্মী সামাজ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিখ্যাত পঙক্তি

হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব বিবিধ রতন; তা সবে, (অবোধ আমি!) অবহেলা করি,       পর-ধন-লোভে মত্ত, করিনু ভ্রমণ পরদেশে, ভিক্ষাবৃত্তি কুক্ষণে আচরি। (বঙ্গভাষা)ওরে বাছা, মাতৃকোষে রতনের রাজি, এ ভিখারী দশা তবে কেন তোর আজি। (বঙ্গভাষা)কেলিনু শৈবালে; ভুলি কমল-কানন। (বঙ্গভাষা)অলীক কুনাট্য রঙ্গে, মজে ল...

Category: মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪ - ১৮৭৩)

'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' কবিতার গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

প্র. বাসবত্রাস কে? উ. বাসবত্রাস হলেন মেঘনাদ।প্র. 'বিধু' শব্দের অর্থ কী?উ. 'বিধু' শব্দের অর্থ চাঁদ।প্র. 'স্থাণু' অর্থ কী? উ. 'স্থাণু' অর্থ নিশ্চল।প্র. 'অরিন্দম' কে? উ. 'অরিন্দম' বলতে মেঘনাদকে বোঝানো হয়েছে।প্র. বিভীষণের মায়ের নাম কী? উ. বিভীষণের মায়ের নাম নিকষা।প্র. লক্ষ্মণের মায়ের...

Category: মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪ - ১৮৭৩)

মাইকেল মধুসূদন দত্ত (১৮২৪ - ১৮৭৩)

উনবিংশ শতাব্দীর বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য রচয়িতা। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী লেখক, প্রথম আধুনিক কবি, প্রথম আধুনিক নাট্যকার, প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক, বাংলা সনেট বা চতুর্দশপদী কবিতার প্রথম রচয়িতা, সার্থক ট্রাজেডির প্রথম র...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (১৮২০-১৮৯১)

বিবিসির জরিপে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় ৮ম স্থান প্রাপ্ত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উনবিংশ শতকের বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক, গদ্যকার, মানবতাবাদ, কর্মবাদ ও ইহলৌকিক চিন্তা-চেতনার প্রতি আস্থাশীল একজন ক্ষণজন্মা বাঙালি। তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে অর্থবহ করে তোলেন। বাংলা গদ্যের সার্...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

অক্ষয়কুমার দত্ত (১৮২০-১৮৮৬)

বাংলা সাহিত্যে প্রাবন্ধিক হিসেবে সমধিক খ্যাত অক্ষয়কুমার দত্ত ছিলেন প্রথম বাঙালি বিজ্ঞানমনস্ক লেখক, সমাজসংস্কারক, শিক্ষাবিদ ও আদি ব্রাহ্মসমাজের প্রধান কর্মপুরুষ। তিনি ১৮৩৮ সালে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের সহায়তায় 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকায়  প্রবন্ধ লেখা শুরু করেন।           &...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

মদনমোহন তর্কালঙ্কার (১৮১৭-১৮৫৮)

পুরাতন রীতির শেষ কবি, হিন্দু কলেজ ও ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক, ভারতীয় উপমহাদেশের পণ্ডিত ব্যক্তিত্ব, হিন্দু বিধবা বিবাহ প্রথার অন্যতম উদ্যোক্তা, ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মদনমোহন তর্কালঙ্কার লেখ্য বাংলা ভাষার বিকাশে বিশেষ অবদান রেখে গেছেন।মদনমোহন তর্কালঙ্কার ১৮১৭ সালে নদীয়ার বিল্বগ্রামে...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

প্যারীচাঁদ মিত্র (১৮১৪-১৮৮৩)

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী প্যারীচাঁদ মিত্র বাংলার নবজাগরণের অন্যতম অগ্রদূত এবং বাংলা সাহিত্যের প্রথম ঔপন্যাসিক। তিনি ছিলেন ইয়ংবেঙ্গলের ভাবগুরু ডিরোজিওর শিষ্য। তিনি বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহের বিরোধিতা করেন এবং বিধবা বিবাহ সমর্থন করতেন। স্ত্রী শিক্ষার প্রচারে যথেষ্ঠ সক্রিয় ছিলেন।প্যারীচাঁদ মিত্র ২২ জুলাই, ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত (১৮১২-১৮৫৯)

যুগসন্ধিক্ষণের কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ছিলেন কবি ও সাংবাদিক। ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ, দেশ ও সমাজভাবনা তাঁর রচনারীতির বিশেষত্ব। তাঁর হাত ধরেই বাংলা কবিতা মধ্যযুগের গণ্ডি পেরিয়ে আধুনিকতার রূপ পেয়েছে। বাংলা সাহিত্যে দুই যুগের মিলনকারী হিসেবে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য।ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ৬ মার্চ, ১৮১২ সালে পশ্চিমবঙ্গের...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

রাজা রামমোহন রায় (১৭৭২-১৮৩৩)

সমাজসংস্কারক, ধর্মসংস্কারক, চিন্তাবিদ, বহুভাষাবিদ পণ্ডিত ও বাংলা গদ্যের প্রস্তুতিকালীন লেখকদের অন্যতম রাজা রামমোহন রায়। সতীদাহ প্রথার বিরুদ্ধে আন্দোলন, জুরির বিচার, সম্পত্তিতে স্ত্রীলোকদের অধিকার, পাশ্চাত্য শিক্ষার সম্প্রসারণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে তিনি পথিকৃৎ। মূলত ধর্মসংস্কার ও সমাজসচেতনতার বশবর্তী হয়ে ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

লালন সাঁই (১৭৭২-১৮৯০)

মানবতার বাহক লালন শাহ্ বাউল সাধক ও বাউল কবি হিসেবে খ্যাত। প্রাতিষ্ঠানিক বিদ্যালাভ না করলেও নিজের সাধনায় হিন্দু- মুসলমান শাস্ত্র সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান ও ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। সাম্প্রদায়িক ভেদবুদ্ধি মুক্ত এক সর্বজনীন ভাবরসে ঋদ্ধ বলে তাঁর রচিত গান বাংলায় হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের কাছে সমানভাবে জনপ্র...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

রামরাম বসু (১৭৫৭-১৮১৩)

বাংলা গদ্যের প্রাথমিক যুগের গুরুত্বপূর্ণ লেখক হিসেবে পরিচিত রামরাম বসু। তিনি বাংলা, সংস্কৃত, ফারসি ভাষায় পারদর্শী ছিলেন। প্রথম দিকে তিনি ভারতে খ্রিস্টধর্ম প্রচারের জন্য আসা মিশনারি পাদ্রীদের বাংলা শেখাতেন। তাঁর রচিত গদ্য ছিল ফারসি প্রভাবিত।রামরাম বসু ১৭৫৭ সালে হুগলী জেলার চুচুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।তিনি...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

কৃত্তিবাস ওঝা (১৩৮১ - ১৪৬১)

মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের পনের শতকের প্রধান কবি ও বাংলা রামায়ণের আদি কবি কৃত্তিবাস ওঝা। তিনি বাল্মীকির রামায়ণের প্রথম ও শ্রেষ্ঠ অনুবাদক। মৈথিলি ব্রাহ্মণদের অসমিয়া ভাষায় ওঝা বলা হয়। ওঝা শব্দটি এসেছে 'উপাধ্যায়' থেকে।তিনি আনুমানিক ১৪৬১ সালে মারা যান।কৃত্তিবাস ওঝা আনুমানিক ১৩৮১ সালে রাজশাহী জেলার প্রেমত...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিদ্যাপতি (১৩৮০ - ১৪৬০)

মিথিলার রাজসভার কবি, বৈষ্ণব কবি ও পদসঙ্গীত ধারার রূপকার বিদ্যাপতি। তিনি বাঙালি না হয়েও বাংলা সাহিত্যে স্বতন্ত্র স্থান দখল করে আছেন। বিদ্যাপতির রচিত পদ চৈতন্যদেব বিশেষভাবে শ্রবণ করতেন। তাঁর কৌলিক উপাধি ঠক্কর বা ঠাকুর।বিদ্যাপতি আনুমানিক ১৩৮০ খ্রিষ্টাব্দে মিথিলার দ্বারভাঙা জেলার সীতাময়ী মহকুমার বিসফী গ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

চণ্ডীদাস

পূর্ব বাংলার বৈষ্ণব কবি চণ্ডীদাস ছিলেন জাতিতে ব্রাহ্মণ। তাঁর আরাধ্য দেবতার নাম বাশুলী বা বিশালাক্ষী। তিনি চৈতন্যপূর্ব যুগের কবি অর্থাৎ চৌদ্দ শতকের শেষার্ধ থেকে পনের শতকের প্রথমার্ধ সময়ের কবি ছিলেন। তিনি বড়ু চণ্ডীদাস থেকে পৃথক কবি ছিলেন এ কথা নিশ্চিত।বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি চণ্ডীদাস। ...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বড়ু চন্ডীদাস (১৩৭০ - ১৪৩৩)

মধ্যযুগের প্রথম কাব্য 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' এর রচয়িতা বড়ু চণ্ডীদাস। তিনি শ্রীচৈতন্যদেবের ১০০/১২৫ বছর পূর্বে জীবিত ছিলেন। তিনি বাসলী দেবীর আরাধনা করেই কবি প্রতিভা অর্জন করেছিলেন। দেবী বরে তিনি কবিত্বশক্তি লাভ করেন, এটি তাঁর সহজাত প্রতিভা নয়।বড়ু চণ্ডীদাস জন্মগ্রহণ করেন আনুমানিক ১৩০৯ সালে (বসন্তরঞ্জন র...

Category: বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক

বিভিন্ন পত্রিকার প্রকাশকাল

বিভিন্ন পত্রিকা/সাময়িকী/সংবাদপত্রের প্রকাশকালসাময়িকী/সংবাদপত্রপ্রকাশকালসম্পাদকটীকাভাষ্যবেঙ্গল গেজেট১৭৮০জেমস অগাস্টাস হিকিভারতবর্ষের প্রথম মুদ্রিত সংবাদপত্র (ইংরেজিতে)।দিগদর্শন১৮১৮জন ক্লার্ক মার্শম্যাবাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকপত্র।সমাচার দর্পণ১৮১৮বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সংবাদপত্র (সাপ্তাহিক)।বাঙ্গাল...

Category: পত্রিকা/সাময়িকী ও সম্পাদক

উপন্যাস

উপন্যাসঔপন্যাসিকউপন্যাসআনোয়ার পাশারাইফেল রোটি আওরাতসৈয়দ শামসুল হকনিষিদ্ধ লোবান, নীল দংশনশওকত ওসমানজাহান্নাম হইতে বিদায়, জলাঙ্গী, দুই সৈনিক, নেকড়ে অরণ্যশওকত আলীযাত্রাআল মাহমুদউপমহাদেশরশীদ হায়দারখাঁচায়আবু জাফর শামসুদ্দীনদেয়ালসরদার জয়েনউদ্দিনবিধ্বস্ত রোদের ঢেউমাহমুদুল হকজীবন আমার বোনআনিসুল হকমাতারাশঙ্ক...

Category: মুক্তিযুদ্ধভিত্তক গ্রন্থ

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অন্যান্য গ্রন্থ

মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অন্যান্য গ্রন্থরচয়িতারচনার নামশওকত ওসমানজন্ম যদি তব বঙ্গে (গল্প)রাবেয়া খাতুনমুক্তিযুদ্ধের গল্প (গল্পসংকলন), একাত্তরের নিশানঅ্যালেন গিনসবার্গ (মার্কিন)সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড (কবিতা)মেজর মো. আবদুল জলিলA Search for Identity (প্রবন্ধ)মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিংThe Liberation of Banglad...

Category: মুক্তিযুদ্ধভিত্তক গ্রন্থ

নাটক

নাটকনাট্যকারনাটকমমতাজউদদীন আহমেদকি চাহ শঙ্খচিল, বর্ণচোর, বকুলপুরের স্বাধীনতাআলাউদ্দিন আল আজাদনরকে লাল গোলাপসৈয়দ শামসুল হকপায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়আবদুল্লাহ আল মামুনআয়নায় বন্ধুর মুখজিয়া হায়দারপঙ্কজবিভাসসাঈদ আহমদপ্রতিদিন একদিনরণেশ দাশগুপ্তফেরী আসছেনীলিমা ইব্রাহীমযে অরণ্যে আলো নেই

Category: মুক্তিযুদ্ধভিত্তক গ্রন্থ

হযরত মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে রচিত জীবনচরিতসমূহ

হযরত মুহাম্মদ (সা) কে নিয়ে রচিত জীবনচরিতসমূহরচয়িতাগ্রন্থগিরিশচন্দ্র সেনমহাপুরুষচরিত' (১৮৮৩): হজরত মুহাম্মদ (স.) কে নিয়ে রচিত প্রথম জীবনচরিতমওলানা আকরম খাঁমোস্তফা চরিত' (১৯২৩): হজরত মুহাম্মদ (স.) কে নিয়ে রচিত শ্রেষ্ঠ জীবনচরিতশেখ আবদুর রহিমহজরত মুহাম্মদের জীবনচরিত ও ধর্মনীতি'এয়াকুব আলী চৌধুরীমানব মুকু...

Category: জীবনচরিত :মুহাম্মদ (স.)

বিখ্যাত ছোটগল্প

বিখ্যাত ছোটগল্পছোটগল্পকার (Short Story Writer)ছোটগল্প (Short Stories)রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরপ্রেম সম্পর্কিত গল্প: 'শেষকথা', 'মধ্যবর্তিনী', 'সমাপ্তি', 'নষ্টনীড়', 'একরাত্রি'। সমাজ সম্পর্কিত গল্প: 'ছুটি', 'হৈমন্তী', 'পোস্ট-মাস্টার', 'দেনাপাওনা', 'খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন', 'কাবুলিওয়ালা'। অতিপ্রাকৃত গ...

Category: ছোটোগল্প

বিখ্যাত মহাকাব্য

বিখ্যাত মহাকাব্যরচয়িতামহাকাব্যবাল্মীকিরামায়ণ': এটি সংস্কৃত ভাষায় রচিত। এর প্রথম বাংলা অনুবাদক কৃত্তিবাস এবং প্রথম মহিলা অনুবাদক চন্দ্রাবতী।বেদব্যাসমহাভারত': এটি সংস্কৃত ভাষায় রচিত। এর প্রথম বাংলা অনুবাদক কবীন্দ্র পরমেশ্বর। তিনি এর নাম দেন 'পরাগলী মহাভারত'। শ্রেষ্ঠ অনুবাদক কাশীরাম দাস।ফেরদৌসী (ইরান/প...

Category: মহাকাব্য

বিখ্যাত কাব্য ও কবিতাসমূহ

বিখ্যাত কাব্য ও কবিতাসমূহকবিকাব্যকাজী নজরুল ইসলামঅগ্নিবীণা' (সেপ্টেম্বর, ১৯২২): প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। 'সন্ধ্যা', 'বিষের বাঁশি', 'প্রলয়শিখা', 'দোলনচাঁপা', 'সঞ্চিতা', 'মরুভাস্কর', 'চিত্তনামা', 'সিন্ধু হিন্দোল', 'চন্দ্রবিন্দু', 'ঝিঙেফুল', 'সাতভাই চম্পা', 'সর্বহারা', 'সাম্যবাদী', 'ভাঙার গান', 'ঝড়'...

Category: বাংলা কাব্য ও কবিতা

বিখ্যাত কাব্য ও কবিতাসমূহ

বিখ্যাত কাব্য ও কবিতাসমূহকবিকাব্যকাজী নজরুল ইসলামঅগ্নিবীণা' (সেপ্টেম্বর, ১৯২২): প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ। 'সন্ধ্যা', 'বিষের বাঁশি', 'প্রলয়শিখা', 'দোলনচাঁপা', 'সঞ্চিতা', 'মরুভাস্কর', 'চিত্তনামা', 'সিন্ধু হিন্দোল', 'চন্দ্রবিন্দু', 'ঝিঙেফুল', 'সাতভাই চম্পা', 'সর্বহারা', 'সাম্যবাদী', 'ভাঙার গান', 'ঝড়'...

Category: বাংলা কাব্য ও কবিতা

কবিদের/পদকর্তাদের নাম

কবিদের / পদকর্তাদের নাম:আর্যদেবপা, কভাপা, কম্বলাম্বরপা, কাহ্নপা, কুকুরীপা, গুণ্ডরীপা, চাটিলপা, জয়নন্দীপা, ঢেগুণপা, ডোম্বীপা, তান্তীপা, তাড়কপা, দারিকপা, ধর্মপা, বিরূপা, বীণাপা, ভাদেপা, ভুসুকুপা, মহীণ্ডাপা, লাড়িডোম্বীপা, লুইপা, শবরপা, শান্তিপা, সরহপা। গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তরপ্র. চর্যাপদের মোট প...

Category: প্রাচীন যুগ

চর্যাপদ

চর্যাপদপ্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন চর্যাপদ। এর ভাষা ও বিষয়বস্তু দুর্বোধ্য এবং এর কবিরা ছিলেন বৌদ্ধ সাধক। এতে বিধৃত হয়েছে বৌদ্ধ ধর্মের তত্ত্বকথা। এ সময়ের সাহিত্যের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো গোষ্ঠী কেন্দ্রিকতা ও ধর্মনির্ভরতা। ধর্মের বিষয়টি সমাজজীবনের চিন্তাভাবনাকে নিয়ন্ত্রিত করেছে, তাই সাহিত্যে ধর্মের কথ...

Category: প্রাচীন যুগ

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের যুগবিভাগ

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসের যুগবিভাগআজ থেকে হাজার বছরের বেশি সময় আগে সূচিত হয়েছিল বাংলা সাহিত্যের পথচলা। এই দীর্ঘ সময়ে সাহিত্যের গতি ও বৈশিষ্ট্য সমভাবে অগ্রসর হয়নি। অন্য যে কোনো ইতিহাসের মত বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকেও তিন ভাগে ভাগ করা হয়। সাধারণভাবে দুটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। এর ...

Category: বাঙালি, ভাষা ও সাহিত্য

বাংলা লিপি

বাংলা লিপিবাংলা ভাষা যেমন বহু উত্থান- পতনের মধ্য দিয়ে বর্তমান রূপ লাভ করেছে, তেমনি বাংলা লিপিও নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বর্তমান রূপ পরিগ্রহ করেছে। লিপি হচ্ছে লিখন পদ্ধতি। পৃথিবীর প্রায় সকল লিপিই ফিনিশীয় লিপি থেকে উদ্ভব হয়েছে। প্রাচীন ভারতের প্রচলিত চিত্রলিপি থেকে ভারতীয় লিপির উৎপত্তি ঘটে। এ ভারতীয় ...

Category: বাঙালি, ভাষা ও সাহিত্য

বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ

বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশবাংলার আদিম অধিবাসীগণ প্রথম থেকেই বাংলায় কথা বলেনি। প্রাচীন ভারতীয় আর্য ভাষাগোষ্ঠীর অন্যতম ভাষা হিসেবে বাঙলা বিবর্তিত হয়েছে বলে প্রাক-আর্য যুগের অস্ট্রিক ও দ্রাবিড় ভাষার সাথে বাংলার সংশ্লিষ্টতা নেই। বাংলার আদিম অধিবাসীদের ভাষা ছিল অস্ট্রিক। অনার্যদের তাড়িয়ে আর্যরা এদেশে বসবা...

Category: বাঙালি, ভাষা ও সাহিত্য

বাঙালি জাতি

বাঙালি জাতিবাঙালি সংকর জাতি। স্থানীয় বাসিন্দাদের সাথে বহিরাগত জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণে আজকের বাঙালি জাতি গড়ে উঠেছে। বাঙালি জনগোষ্ঠীকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:প্রাক আর্য বা অনার্য নরগোষ্ঠী, আর্য নরগোষ্ঠী।আর্যপূর্ব জনগোষ্ঠী মূলত চার শাখায় বিভক্ত। যথা: নেগ্রিটো, অস্ট্রি...

Category: বাঙালি, ভাষা ও সাহিত্য

SPARSO

SPARRSO (স্পারসো) Bangladesh Space Research and Remote Sensing Organization (SPARRSO) বাংলাদেশ সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। ১৯৮০ সালে ঢাকার আগারগাঁওয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড় ও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস প্র...

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট

বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট সমুদ্র সম্পদের উপর গবেষণা, সম্পদ আহরণ এবং এর সর্বোচ্চ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার রামুতে স্থাপিত হচ্ছে 'জাতীয় সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট'।  

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার

বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার ২০০৪ সালে স্থাপিত হয়। এটি ঢাকার বিজয় সরণিতে অবস্থিত। বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটারের স্থপতি আলী ইমাম। 

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর বাংলাদেশের একমাত্র বিজ্ঞান জাদুঘর। এটি ১৯৬৫ সালের ২৬ এপ্রিল ঢাকা আগারগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়। 

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

BANSDOC

BANSDOCবাংলাদেশ ন্যাশনাল সায়েন্টিফিক এন্ড টেকনিক্যাল ডকুমেন্টেশন সেন্টার-ব্যান্সডক (Bangladesh National Scientific and Technical Documentation Center-BANSDOC) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। 

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ

বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research-BCSIR রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডির ড. কুদরত-এ-খুদা সড়কে অবস্থিত। এটি সাইন্স ল্যাবরেটরি নামেও পরিচিত। 

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন

বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের লক্ষ্যে ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন (Bangladesh Atomic Energy Commission-BAEC) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠানটির নাম পরিবর্তন করে 'বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন' রাখা হয়। BAEC এর সদর দপ্তর ঢাকার শেরে-ই-বাংলা ...

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র

মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্রবাংলাদেশের প্রথম মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র হলো 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র'। এটি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলায় নির্মিত হচ্ছে।বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান (SPARRSO) এর সহায়তায় মহাকাশ অবলোকন কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।

Category: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

উল্লেখযোগ্য বেসরকারি বেতার

উল্লেখযোগ্য বেসরকারি বেতারবেতারের নামকার্যক্রম শুরুরেডিও টুডেঅক্টোবর ২০০৬রেডিও ফুর্তিসেপ্টেম্বর ২০০৬রেডিও আমার১১ নভেম্বর ২০০৭এবিসি রেডিও২০০৭

Category: বাংলাদেশবেতার

এফএম রেডিও

এফএম রেডিওFM Radio-এর পূর্ণরূপ Frequency Modulation Radio. বাংলাদেশের প্রথম ২৪ ঘন্টার এফএম রেডিওর নাম রেডিও টুডে।বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি রেডিও চ্যানেলের নাম রেডিও মেট্রোওয়েভ। রেডিও মেট্রোওয়েভ চালু হয় ১৯৯৬ সালে (বর্তমানে বন্ধ)।৭ অক্টোবর ২০১১ সালে বাংলাদেশের প্রথম কমিউনিটি রেডিও পদ্মার যাত্রা শ...

Category: বাংলাদেশবেতার

সাম্প্রতিক সময়ের সংবাদপত্র ও সম্পাদক

সাম্প্রতিক সময়ের সংবাদপত্র ও সম্পাদকপত্রিকাসালসম্পাদকের নামদৈনিক ইত্তেফাক১৯৫৩তাসমিমা হোসেনদৈনিক প্রথম আলো১৯৯৮মতিউর রহমানদৈনিক কালের কণ্ঠ২০১০ইমদাদুল হক মিলনদৈনিক সমকাল২০০৫মোজাম্মেল হোসেনThe Daily Star১৯৯১মাহফুজ আনামদৈনিক বজ্রশক্তি২০১৩এস এম শামসুল হুদাThe Daily Observer (বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরানো ইংরে...

Category: সংবাদপত্র

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংবাদপত্র

গুরুত্বপূর্ণ কিছু সংবাদপত্রপত্রিকা/প্রকাশকালসম্পাদকের নামবেঙ্গল গেজেট (১৭৮০)জেমস অগাস্টাস হিকিদিগদর্শন (এপ্রিল-১৮১৮)জন ক্লার্ক মার্শম্যানসমাচার দর্পণ (১৮১৮)জন ক্লার্ক মার্শম্যানসংবাদ প্রভাকর (১৮৩১)ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত জ্ঞানান্বেষণ (১৮৩১, ইয়ংবেঙ্গলের মুখপত্র)দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায় তত্ত্ববোধি...

Category: সংবাদপত্র

বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থাসমূহ

বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থাসমূহবাসস (BASS) - Bangladesh Sangbad Sangsthaইউএনবি (UNB) - United News of Bangladeshরিয়েল টাইম নিউজ নেটওয়ার্ক (Real Time News Network) - Real-time News Networkইউএনএস (UNS) - United News Serviceইএনএ (ENA) - Eastern News Agencyএনএনবি (NNB) - News Network of Bangladeshবিএনএ (BNA...

Category: গণমাধ্যম

ইন্টারনেট

ইন্টারনেট৪ জুন ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়। বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী সংগঠনটির নাম Internet Service Providers Association of Bangladesh (ISPAB)।বাংলাদেশে যশোরকে প্রথম ডিজিটাল জেলা বলা হয়।যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক অবস্থিত।সিলেটকে বাংলাদেশের প্রথম 'সাইবার সিটি'...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

এক নজরে মোবাইল ফোন কোম্পানি

এক নজরে মোবাইল ফোন কোম্পানিনামযাত্রা শুরুতথ্য কণিকাগ্রামীণফোন১৯৯৭বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর।বাংলালিংক২০০৫প্রথম জি পি আর এস চালু করে।টেলিটক২০০৪একমাত্র সরকারি অপারেটর।রবি২০১০বেসরকারি মোবাইল অপারেটর হিসেবে রবি প্রথম থ্রিজি চালু করে।এয়ারটেল২০১০১৬ নভেম্বর ২০১৬ এয়ারটেল ও রবি আজিয়াটা একত্রিত হয়।

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

বাংলাদেশে মোবাইল অপারেটর

বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটর৮ আগস্ট, ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশে প্রথম সেল ফোন চালু হয়। বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল অপারেটর কোম্পানির নাম সিটিসেল (বর্তমানে বিলুপ্ত)।বর্তমানে বাংলাদেশে ৪টি প্রধান মোবাইল অপারেটর কোম্পানি গ্রামীণ ফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটক চালু আছে।বাংলাদেশে একমাত্র সরকারি অপারেটরের নাম টেলিটক বাংল...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

ডিজিটাল ফোন

ডিজিটাল ফোনবাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ডায়ালিং কোড +৮৮০।বাংলাদেশের রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলায় প্রথম ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠা করা হয়। ৪ জানুয়ারি ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন ব্যবস্থা চালু হয়।৩ সেপ্টেম্বর ১৯৯২ সালে বাংলাদেশে প্রথম কার্ড ফোন ব্যবস্থা চালু হয়।বাংলাদেশে V-SAT স্থাপন করা হয়...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড

টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড (টেশিস)টেলিফোন শিল্প সংস্থা (TSS) লিমিটেড প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৭ সালে।টেশিসের সদর দপ্তর গাজীপুরের টঙ্গীতে অবস্থিত।টেশিস কর্তৃক তৈরি প্রথম বাংলাদেশী ল্যাপটপ 'দোয়েল'।

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

সাবমেরিন ক্যাবল

সাবমেরিন ক্যাবলBangladesh Submarine Cable Company Limited-BSCCL রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একটি পাবলিক কোম্পানি যা ২০০৮ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশ সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীনে আত্মপ্রকাশ করে।২০০৬ সালে বাংলাদেশ প্রথম SEA-ME-WE-4 সাবমেরিন ক্যাবলের সাথে যুক্ত হয়। এর ল্যান্ডিং স্টেশন কক্সবাজার...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

ভূ-উপগ্রহ

ভূ-উপগ্রহবর্হিবিশ্বের সাথে দেশের টেলিযোগাযোগ স্থাপন, বিশ্বের টেলিভিশনের অনুষ্ঠান সরাসরি অথবা রেকর্ড করে দর্শকদের দেখানোর ব্যবস্থা এবং দুর্যোগ ও আবহাওয়ার পূর্বাভাস ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র এর কর্মকাণ্ডের অংশ। বাংলাদেশে ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ৪টি।ভূ-উপগ্রহের নামঅবস্থানপ্রতিষ্ঠাকালসজীব ওয়াজেদবেতবুনিয়া, কাউখাল...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণের জন্য রাশিয়ায় গ্লাভকমসের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করা হয়েছে।বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ হবে আর্থ-অবজারভেটরি ক্যাটাগরির স্যাটেলাইট।

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১১৫ আগস্ট, ২০১৭ সালে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ এবং পরবর্তীতে পরিচালনা, বিপণন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য BCSCL এর নাম পরিবর্তন করে (Bangladesh Satellite Company Limited-BSCL) প্রতিষ্ঠা করা হয়। দেশের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ 'বঙ্গবন্ধু-১' 'ফ্যালকন-৯' মহাকাশযানের সাহায্যে কক্ষপথে (...

Category: টেলিযোগাযোগ ও কৃত্রিম উপগ্রহ

ডাক বিভাগের সেবাসমূহ

ডাক বিভাগের সেবাসমূহGEP১৯৮৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে 'গ্যারান্টেড এক্সপ্রেস পোস্ট' চালু করে দেশের অভ্যন্তরীণ জরুরি ডাক বিলির ব্যবস্থা করা হয়।EMS       চিঠিপত্র, ডকুমেন্টস এবং জিনিসপত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাঠানো সম্ভব হয় এই সেবার মাধ্যমে।E- POST২০০০ সালের ১৬ আগস্...

Category: বাংলাদেশের ডাকবিভাগ

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরবিমানবন্দরের নামতথ্যহযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরবাংলাদেশে প্রথম ও বৃহত্তম বিমানবন্দর। ১৯৮০ সালে বিমানবন্দরটি চালু হয়।শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (চট্টগ্রাম)২৭ অক্টোবর, ১৯৯২ থেকে সরাসরি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়।ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (স...

Category: বিমান যোগাযোগ

পর্যটন

পর্যটনবাংলাদেশ জাতীয় পর্যটন সংস্থা হলো ‘বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন’। এর সদর দপ্তর আগারগাঁও, ঢাকায় অবস্থিত।বাংলাদেশের প্রথম ফিশ ওয়ার্ল্ড অ্যাকোরিয়াম কক্সবাজারে অবস্থিত।বান্দরবান জেলার দুইটি বিখ্যাত পর্যটন স্পট হলো মেঘলা ও নীলাচল।

Category: বিমান যোগাযোগ

বিবিধ

বিবিধবাংলাদেশে মোট ৬টি রেলকারখানা আছে। বৃহত্তম রেল কারখানাটি সৈয়দপুরে অবস্থিত।১৯৮৫ সালে বাংলাদেশে প্রথম আন্তঃনগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয়।রুট (Route)আন্তঃনগর ট্রেনের নাম (Intercity Train Name)ঢাকা-চট্টগ্রাম (Dhaka-Chittagong)সুবর্ণ এক্সপ্রেস, মহানগর এক্সপ্রেস, মহানগর প্রভাতী, সোনার বাংলা এক্সপ্রেস (Sut...

Category: রেল যোগাযোগ

উল্লেখযোগ্য স্থলবন্দর

উল্লেখযোগ্য স্থলবন্দরনামঅবস্থানভারত/মিয়ানমারের অবস্থানবাংলাবান্ধাতেঁতুলিয়া, পঞ্চগড়ফুলবাড়িয়া, পশ্চিমবঙ্গবেনাপোল (বৃহত্তম) শার্শা, যশোরপেট্রোপোল, পশ্চিমবঙ্গ সোনামসজিদশিবগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জমালদা পশ্চিমবঙ্গ হিলিহাকিমপুর, দিনাজপুরহিলি, পশ্চিমবঙ্গবিরলবিরল, দিনাজপুরগৌর, পশ্চিমবঙ্গটেকনাফটেকন...

Category: স্থলবন্দর

বিভিন্ন বন্দরের অবস্থান ও প্রতিষ্ঠাকাল

বিভিন্ন বন্দরের অবস্থান ও প্রতিষ্ঠাকালবন্দরঅবস্থানপ্রতিষ্ঠাকালচট্টগ্রাম বন্দরচট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তীরে২৫ এপ্রিল, ১৮৮৭মংলা বন্দরবাগেরহাটের পশুর নদীর তীরে১ ডিসেম্বর, ১৯৫০পায়রা বন্দরপটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ায়ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ১৯ নভেম্বর, ২০১৩মাতারবাড়ী বন্দর (নির্মাণাধীন)কক্সবাজার জেলার মাতারবাড়ী ...

Category: সমুদ্রবন্দর

পায়রা সমুদ্রবন্দর

পায়রা সমুদ্রবন্দরস্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নির্মিত প্রথম ও দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর হলো পায়রা সমুদ্রবন্দর। ১৩ আগস্ট, ২০১৬ সালে এই বন্দরটি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে।পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়ার রামনাবাদ চ্যানেলে এই সমুদ্রবন্দরটি অবস্থিত।

Category: সমুদ্রবন্দর

মংলা সমুদ্রবন্দর

মংলা সমুদ্রবন্দরবাগেরহাট জেলার পশুর নদীর তীরে মংলা সমুদ্রবন্দরটি অবস্থিত।১৯৫০ সালে চালনা বন্দর নামে কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৮৭ সালে নাম পরিবর্তন করে 'মংলা বন্দর' নামকরণ করা হয়।

Category: সমুদ্রবন্দর

চট্রগ্রাম সমুদ্রবন্দর

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরবাংলাদেশের প্রথম ও বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর হলো চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর।১৮৮৭ সালে এই সমুদ্রবন্দরটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৮৮৮ সালে এই বন্দরের কার্যক্রম চালু হয়।কর্ণফুলী নদীর তীরে এই সমুদ্রবন্দরটি অবস্থিত। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরটিকে বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয়।

Category: সমুদ্রবন্দর

বঙ্গবন্ধু টানেল

 বঙ্গবন্ধু টানেল কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মাণাধীন দেশের প্রথম সুড়ঙ্গপথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল (কর্ণফুলী টানেল)।২০১৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু টানেলের নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করে। এর দৈর্ঘ্য ৩.৪০ কি.মি.।  চীনের সাংহাই বন্দরের আদলে তৈরি এই প্রকল্পের প...

Category: সেতু বিভাগ

এক্সপ্রেসওয়ে

এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়েটি হলো ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা। এর দৈর্ঘ্য ৫৫ কি.মি.। ১২ মার্চ, ২০২০ সালে এই এক্সপ্রেসওয়েটি উদ্বোধন করা হয়। দেশের প্রথম এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে হলো ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েটি ঢাকা বিমানবন্দর থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পর্যন্ত বি...

Category: সেতু বিভাগ

ফ্লাইওভার

ফ্লাইওভার মহাখালী ফ্লাইওভার বাংলাদেশের প্রথম ফ্লাইওভার। নভেম্বর ২০০৪ সালে এই ফ্লাইওভারটি উদ্বোধন করা হয়। মহাখালী ফ্লাইওভারের স্প্যান ১৯টি। দেশের দীর্ঘতম ফ্লাইওভারটি হলো যাত্রাবাড়ীর মেয়র মোহাম্মদ হানিফ ফ্লাইওভার। এর দৈর্ঘ্য ১১.৮ কি.মি.।

Category: সেতু বিভাগ

অন্যান্য সেতু

অন্যান্য সেতু 'শেখ হাসিনা ধরলা সেতু' তিস্তা নদীর উপর নির্মিত হয়েছে। সেতুটি কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট জেলার সেতু বন্ধন করেছে।  সিলেটের সুরমা নদীর উপর 'কিন ব্রিজ' অবস্থিত। শাহ আমানত সেতুটি কর্ণফুলি নদীর উপর অবস্থিত।

Category: সেতু বিভাগ

খানজাহান আলী (র) সেতু

খানজাহান আলী (র.) সেতু খানজাহান আলী (র.) সেতুটি রুপসা নদীর উপর নির্মিত। তাই রুপসা ব্রিজ নামেও পরিচিত। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১৩৬০ মিটার এবং এটি খুলনা ও বাগেরহাটের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করেছে।

Category: সেতু বিভাগ

লালন শাহ্‌ সেতু

লালন শাহ সেতু পদ্মা নদীর উপর নির্মিত বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম সড়ক সেতু। সেতুটি কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা এবং পাবনা জেলার পাকশি পয়েন্টে অবস্থিত। এই সেতুর দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি. ও ১৭টি স্প্যান রয়েছে।

Category: সেতু বিভাগ

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুযমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু সেতুর ৩০০ মিটার উত্তরে পৃথকভাবে নির্মাণ হচ্ছে বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু। নির্মাণ শেষ হলে এটিই হবে বাংলাদেশে বৃহত্তম রেলওয়ে সেতু। এই সেতুর নির্মাণ ব্যয় ১৬,৭৮১ কোটি টাকা। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে সেতুটি নির্মাণ হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ২০২৩ এর ডিস...

Category: সেতু বিভাগ

যমুনা বহুমূখী সেতু

যমুনা বহুমুখী সেতু (বঙ্গবন্ধু সেতু)বঙ্গবন্ধু সেতু বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব ও পশ্চিম অংশের মধ্যে একটি কৌশলগত সংযোগ প্রতিষ্ঠা করে। এই সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি.মি.। বঙ্গবন্ধু সেতুর দুইপ্রান্তে টাঙ্গাইল-সিরাজগঞ্জ জেলা দুইটি অবস্থিত। বঙ্গবন্ধু সেতুর পিলার ৫০টি ও স্প্যানের সংখ্যা ৪৯টি। সেতুটি নির...

Category: সেতু বিভাগ

পদ্মা সেতু

পদ্মা সেতুঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে মুন্সিগঞ্জ, শরীয়তপুর ও মাদারীপুর জেলায় পদ্মা সেতুর অবস্থান। পদ্মা সেতু নির্মাণে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেডের আওতাধীন চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি এবং আমেরিকান কনস্ট্রাকশন ফার্ম এইকম এই সেতুর নকশা প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান।&...

Category: সেতু বিভাগ

বাংলাদেশের প্রধান সড়ক সেতুসমূহ

বাংলাদেশের প্রধান সড়ক সেতুসমূহসেতুনদীর নামঅবস্থানদৈর্ঘ্যপদ্মা সেতুপদ্মামাওয়া (মুন্সীগঞ্জ) ও জাজিরা (শরিয়তপুর)৬.১৫ কিমিবঙ্গবন্ধু সেতুযমুনাটাঙ্গাইল-সিরাজগঞ্জ৪.৮ কিমিবঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু (নির্মাণাধীন)যমুনাটাঙ্গাইল-সিরাজগঞ্জ৪.৮ কিমিলালন শাহ সেতুগঙ্গা (পদ্মা)পাকশী (পাবনা), ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া১.৭৮৬ কিমিখা...

Category: সেতু বিভাগ

সেতু বিভাগ

সেতু বিভাগ১৫০০ মিটারের বেশি সেতু, ফ্লাইওভার, টানেল এবং এক্সপ্রেসওয়ে ইত্যাদি নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব সেতু বিভাগকে দেওয়া হয়েছে।

Category: সড়ক যোগাযোগ

ঢাকার সাথে বিভিন্ন জেলা শহরের সড়কপথের দূরত্ব

ঢাকার সাথে বিভিন্ন জেলা শহরের সড়কপথের দূরত্বশহরদূরত্ব (কি.মি.)চট্টগ্রাম২৬৯ কি.মি.সিলেট২৭০ কি.মি.খুলনা২৮৪ কি.মিরাজশাহী২৭১ কি.মিপঞ্চগড়৪৪৩ কি.মিকক্সবাজার৩৯১ কি.মি

Category: সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ

ঢাকা মেট্রোরেল

ঢাকা মেট্রোরেলঢাকা মহানগরীর যানজট নিরসনের জন্য Mass Rapid Transit-MRT অফিসিয়াল নামে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০.১ কি.মি. দীর্ঘ মেট্রোরেল নির্মাণাধীন রয়েছে।মেট্রোরেলে স্টেশন ১৬টি। জাপান ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে মেট্রোরেল প্রকল্পটির কাজ হচ্ছে।Dhaka Mass Transit Company Limited (DMTCL) মেট্রোরেলের...

Category: সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগদেশের মোটরযান নিয়ন্ত্রণ, ড্রাইভিং লাইসেন্স, রুট পারমিট প্রদান এবং পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ ইত্যাদি কার্যাবলী সম্পাদন করে Bangladesh Road Transport Authority-BRTA. বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন ও যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থ...

Category: সড়ক যোগাযোগ

Categories

  • University Admission Circulars & Deadlines
  • Changes in BCS Exam Syllabus
  • Latest Govt Job Circulars & Updates
  • Part-Time Jobs for Students While Studying
  • How to Manage Money as a Student
  • Best Student Loan Options in Bangladesh
  • AI Tools for Learning & Productivity
  • Top Educational Apps for Exam Preparation
  • Best Laptops for Students & Online Exams
  • Resume & CV Writing Tips
  • Freelancing vs. Traditional Jobs
  • How to Prepare for Job Interviews
  • Top High-Paying Jobs in Bangladesh & Abroad
  • Visa Process for Studying in Australia/Canada
  • IELTS Requirements for Foreign Universities
  • Study Abroad Guide for Bangladeshi Students
  • How to Apply for Scholarships in the USA/UK/Canada
  • Top Certification Courses for Jobs
  • Udemy, Coursera, EdX Course Reviews
  • Free vs. Paid Online Learning Platforms
  • Best Online Courses for Competitive Exams
  • University Admission Test Guides
  • Govt Job Exam Preparation
  • Bank Job Exam Strategy
  • BCS Exam Preparation
  • IELTS, TOEFL, GRE, GMAT Study Tips
  • Exam Preparation Guides
  • প্রশমন
  • কৃত্রিম বা সামাজিক বনায়ন
  • ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল
  • পত্রমোচী বনাঞ্চল
  • আধা-চিরহরিৎ বনাঞ্চল
  • চিরহরিৎ বনাঞ্চল
  • সমুদ্র অর্থনীতি
  • বিবিধ খনিজ
  • কয়লা
  • চীনামাটি
  • বাংলাদেশের প্রধান গ্যাসক্ষেত্রসমূহ
  • গ্যাস
  • বিবিধ
  • আম
  • রাবার
  • আলু
  • তামাক
  • তুলা
  • রেশম
  • চা
  • পাট
  • ধান
  • একনজরে বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান
  • বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
  • দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চক্র
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ
  • পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা ও সম্মেলন
  • পরিবেশ বিষয়ক চুক্তি
  • গ্রিনহাউজ প্রতিক্রিয়া
  • বাংলাদেশের শক্তি সম্পদ
  • কয়লা
  • চীনামাটি
  • বাংলাদেশের প্রধান গ্যাসক্ষেত্রসমূহ
  • গ্যাস
  • বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ
  • বাংলাদেশে শিল্প
  • কৃষি সংক্রান্ত বিভিন্ন আবিষ্কার
  • বাংলাদেশের প্রাণিজ সম্পদ
  • মৎস্য সম্পদ
  • বাংলাদেশের খাদ্যশস্য ও অর্থকরী ফসল
  • বাংলাদেশের কৃষি বিষয়ক প্রতিষ্ঠান
  • ভূমি ব্যবস্থাপনা
  • বাংলাদেশের কৃষি ও ভূমি সম্পদ
  • দেশের বিশ্ব ঐতিহ্য, রামসার সাইট ও জি আই পণ্য
  • বাংলাদেশের বনাঞ্চল
  • বাংলাদেশের সমুদ্র সম্পদ
  • বাংলাদেশের নদ-নদী ও নৌ যোগাযোগ
  • বাংলাদেশের বিমানবন্দর
  • বাংলাদেশের প্রধান প্রধান সড়কসেতু
  • বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দর
  • বাংলাদেশের স্থলবন্দর
  • একনজরে বাংলাদেশের পাহাড়
  • বনাঞ্চল, তৃণভূমি ও মরুভূমি
  • পৃথিবীর বাহ্যিক গঠন
  • পৃথবীর কাল্পনিক রেখা
  • অধিকারের সংজ্ঞা
  • সুশাসন সম্পর্কিত প্রতিবেদন ও সূচক
  • বিবিধ
  • নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা
  • সুশাসন
  • মূল্যবোধ
  • বিবিধ
  • নীতিবিদ্যা ও নৈতিকতা
  • সুশাসন
  • মূল্যবোধ
  • অঞ্চলভিত্তিক দক্ষিণ আমেরিকার দেশসমূহ
  • বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়
  • প্রাথমিক আলোচনা
  • প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ব্যবস্থাপনা
  • বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবর্তন
  • বাংলাদেশের সম্পদ
  • বাংলাদেশের পরিবেশ
  • অঞ্চলভিত্তিক ভৌত পরিবেশ
  • মহাদেশ ও অঞ্চলভিত্তিক ভৌগোলিক অবস্থান
  • বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান, সীমানা ও ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্ব
  • সম্বন্ধ ও সম্বোধন পদ
  • আকাঙ্ক্ষা ভাব
  • সাপেক্ষ ভাব
  • অনুজ্ঞা ভাব
  • নির্দেশক ভাব
  • অসমাপিকা ক্রিয়ার ব্যবহার
  • অসমাপিকা ক্রিয়ার কর্তা
  • অসমাপিকা ক্রিয়া
  • সমাপিকা ক্রিয়া
  • আবেগ
  • যোজক
  • অব্যয় বিশেষণ ও নিত্য সম্বন্ধীয় অব্যয়
  • তৎসম শব্দের অতিশায়ন
  • বাংলা শব্দের অতিশায়ন
  • তুর্কি
  • ফরাসি
  • পর্তুগিজ
  • হিন্দি
  • বিভিন্ন বিদেশি শব্দ
  • উৎস বিচারে শব্দ
  • ছন্দ
  • বাগধারা
  • প্রয়োগ - অপপ্রয়োগ
  • বাক্য
  • ক্রিয়ার ভাব
  • প্রত্যয়
  • বিভিন্ন রকম দ্বিরুক্ত/দ্বিত্ব শব্দ
  • ভাব-সম্প্রসারণ
  • সারাংশ ও সারমর্ম
  • উক্তি
  • পত্রলিখন
  • ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন প্রক্রিয়া
  • গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
  • বাগযন্ত্র
  • গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
  • গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
  • গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ
  • বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক
  • বাঙালি, ভাষা ও সাহিত্য