বিখ্যাত পঙক্তি

  • কোন কালে একা হয়নি ক' জয়ী পুরুষের তরবারি, প্রেরণা দিয়াছে, শক্তি দিয়াছে, বিজয়-লক্ষ্মী নারী। (নারী)
  • তবুও থামে না যৌবন বেগ, জীবনের উল্লাসে। (জীবন-বন্দনা)
  • রমযানের ঐ রোজার শেষে এল খুশির ঈদ। (নজরুলগীতি)
  • মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর হাতে রণতূর্য। (বিদ্রোহী)
  • আমি চিরদুর্দম, দুর্বিনীত, নৃশংস, মহা-প্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস। (বিদ্রোহী)
  • আমি ধূর্জটি, আমি এলোকেশে ঝড় অকাল-বৈশাখীর। আমি বিদ্রোহী, আমি বিদ্রোহী-সুত বিশ্ব-বিধাত্রীর। (বিদ্রোহী)
  • আমি বেদুঈন, আমি চেঙ্গিস, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কুর্ণিশ। (বিদ্রোহী)
  • সাম্যের গান গাই- আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই। (নারী)
  • গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান। (জীবন বন্দনা)
  • গাহি সাম্যের গান, মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। (মানুষ)
  • দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাপার। (কাণ্ডারী হুশিয়ার)
  • কান্ডারী এ তরীর পাকা মাঝি মাল্লা, দাঁড়ী মুখে সারিগান- লা শরীক আল্লাহ। (খেয়াপারের তরণী)
  • দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে। (আমার কৈফিয়ৎ)
  • ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান, আসি অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা, দিবে কোন বলিদান। (কাডারী হুশিয়ার)
  • হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেছ মহান। তুমি মোরে দানিয়াছ, খ্রীস্টের সম্মান কণ্টক-মুকুট শোভা। (দারিদ্র্য)
  • বউ কথা কও, বউ কথা কও, কও কথা অভিমানিনী, সেধে সেধে কেঁদে কেঁদে যাবে কত যামিনী। (নজরুলগীতি)
  • নাচে পাপ-সিদ্ধতে তুঙ্গ তরঙ্গ। মৃত্যুর মহানিশা রুদ্র উলঙ্গ। নিঃশেষে নিশাচর গ্রাসে মহাবিশ্বে, ত্রাসে কাঁপে তরণীর পাপী যত নিঃদে। (খেয়াপারের তরণী)
  • বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। (নারী)
  • দেখিনু সেদিন রেলে,কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিল নীচে ফেলে। (কুলি-মজুর)
  • কাঁটা-কুঞ্জে বসি তুই গাঁথিবি মালিকা, দিয়া গেনু ভালে তোর বেদনার টীকা। (দারিদ্র্য)
  • চাষী ওরা, নয়কো চাষা, নয়কো ছোট লোক।
  • সাহেব কহেন, 'চমৎকার। সে চমৎকার।' মোসাহেব বলে, 'চমৎকার সে হতেই হবে যে।' (সাহেব ও মোসাহেব)
Reference: অগ্রদূত বাংলা