গুরুত্বপূর্ণ তথ্যসমূহ

সাহিত্যকর্ম:

উপন্যাস:

  • বিশ শতকের মেয়ে (১৯৫৮)
  • এক পথ দুই বাঁক (১৯৫৮)
  • কেয়াবন সঞ্চারিণী (১৯৬২)
  • বহ্নিবলয় (১৯৮৫)

নাটক:

  • দুয়ে দুয়ে চার (১৯৬৪)
  • যে অরণ্যে আলো নেই (১৯৭৪)
  • সূর্যাস্তের পর (১৯৭৪)
  • রোদ জ্বলা বিকেল (১৯৭৪)

গল্প:

  • রমনা পার্কে (১৯৬৪)

আত্মজীবনী:

  • বিন্দু বিসর্গ (১৯৯১)

ভ্রমণকাহিনী:

  • শাহী এলাকার পথে পথে (১৯৬৩)
  • বস্টনের পথে (১৯৬৯)

প্রবন্ধ:

  • শরৎ প্রতিভা (১৯৬০)
  • বাংলার কবি মধুসূদন (১৯৬১)
  • বাঙালি মানস ও বাংলা সাহিত্য (১৯৮৭)
  • অগ্নিস্নাত বঙ্গবন্ধুর ভস্মাচ্ছাদিত কন্যা আমি (১৯৯৫)

"আমি বীরাঙ্গনা বলছি" গ্রন্থের পরিচয়:

প্রশ্ন: 'আমি বীরাঙ্গনা বলছি' গ্রন্থের পরিচয় দাও।

উত্তর: বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলার যেসব নারী কোনো না কোনোভাবে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে দিনের পর দিন পাশবিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, সেইসব যুদ্ধাহত নারীদের সত্য কাহিনী নিয়ে নীলিমা ইব্রাহিম রচনা করেন 'আমি বীরাঙ্গনা বলছি' (১৯৯৪)। এতে আলোচিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা, হানাদার বাহিনী ও রাজাকারদের অপকীর্তি। এ গ্রন্থে তারা, মেহেরজান, রিনাদের জীবন কাহিনীর মাধ্যমে দু'লক্ষ মা-বোনের আত্মত্যাগের ইতিহাস ফুটে উঠেছে।

'আমি বীরাঙ্গনা বলছি' (ফেব্রুয়ারি বইমেলা-১৯৯৪ এবং অখণ্ড প্রকাশ-১৯৯৮। সূত্র: গ্রন্থটির ভূমিকা অংশে লেখিকার আত্মকথন): এটি মুক্তিযুদ্ধের সত্য কাহিনীনির্ভর জীবন ইতিহাস।

Reference: অগ্রদূত বাংলা