দেহে ক্লোরোফিল থাকায় শৈবাল স্বভোজী। এরা এককোষী বা বহুকোষী হতে পারে। যেমন- Spirogyra
(১) ক্লোরেলা এক প্রকার সবুজ এককোষী শৈবাল। এটি প্রোটিন খাদ্যের আদর্শ উৎস। ক্লোরেলায় ভিটামিন A, B, C ও K বিদ্যমান। পানি শোধনসহ মহাকাশযান ও ডুবোজাহাজের পরিবেশ দূষণমুক্ত রাখতে এবং খাদ্য ও অক্সিজেন উৎপাদনের উৎস হিসাবে ক্লোরেলা ব্যবহৃত হয়।
(২) সমুদ্র বা পুকুৱে এদের প্লাঙ্কটন হিসেবে দেখা যায়। মৎস্য চাষে ফাটোপ্লাঙ্কটন বিশেষ ভূমিকা রাখে।
(৩) সামুদ্রিক শৈবাল থেকে অ্যালজিন প্রস্তুত করা হয় যা আইসক্রিম তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। আয়োডিন ও পটাসিয়ামের একটি ভাল উৎস সামুদ্রিক শৈবাল।
(৪) শৈবাল চা পাতার রেড ব্লাস্ট রোগের জন্য দায়ী।
(৫) পুকুরে শৈবাল ওয়াটারব্লুম সৃষ্টি করে। ফলে জলজ প্রাণী ও মাছের অক্সিজেনের অভাব হয়।