তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালির যে অংশ যা মানুষের চোখে দৃশ্যমান অর্থাৎ 4×107m থেকে 7×107m (400
- 700 ন্যানোমিটার) তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের তাড়িৎ চৌম্বক বিকিরণকে দৃশ্যমান আলো বলে । আলোকের বর্ণ
নির্ধারণ করে তার তরঙ্গ দৈর্ঘ্য। দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের উর্দ্ধক্রম-
Violet (বেগুনি)<Indigo (নীল) < Blue (আসমানী) < Green (সবুজ) < Yellow (হলুদ) < Orange (কমলা) < Red (লাল)
দৃশ্যমান বর্ণালীর মধ্যে -
যে বর্ণের আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত বেশি, তার প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ তত কম। লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বেশি বলে এর প্রতিসরণ, বিচ্যুতি ও বিক্ষেপণ খুব কম হয়। দৃশ্যমান আলোর মধ্যে লাল আলো সবচেয়ে বেশি দূর হতে দেখা যায়। তাই বিপদ সংকেতে লাল আলো ব্যবহার করা হয় । লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য অধিক বলে সূর্যোদয় বা সূর্যাস্তের সময় আমরা সূর্যকে লাল দেখি ।