সোডিয়াম এবং পটাসিয়াম পানি অপেক্ষা হালকা। শুকনো বাতাস সোডিয়াম এর সাথে কক্ষ তাপমাত্রায় বিক্রিয়া করে না। তবে আর্দ্র বাতাসের সংস্পর্শ সোডিয়াম বায়ুর জলীয় বাষ্প এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইডের সাথে বিক্রিয়া করে ধীরে ধীরে সোডিয়াম কার্বনেটে পরিণত হয়। এজন্য সোডিয়ামকে পেট্রোল বা কেরোসিনের নিচে রাখা হয়।
সোডিয়ামের কয়েকটি যৌগঃ
- খাবার লবণ- রাসায়নিক নাম সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl)। সাধারণ খাদ্য লবণ অবিশুদ্ধ। বিশুদ্ধ NaCl পানিগ্রাসী নহে, তবে খাদ্য লবণে সামান্য পরিমাণ পানিগ্রাসী পদার্থ (MgCl,, CaCl ইত্যাদি) অপদ্রব্য হিসেবে মিশ্রিত থাকে বলে বর্ষাকালে আমাদের দেশে লবণকে পানিগ্রাসী বলে মনে হয়।
- টেস্টিং লবণ- রাসায়নিক নাম মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট (C,H, NO, Na)। এটি সোডিয়াম গ্লটামেট নামে পরিচিত।
- কস্টিক সোডা- সোডিয়াম হাইড্রোক্সাইড, (NaOH)
- খাবার সোডা- সোডিয়াম বাইকার্বনেট (NaHCO3)
- সোডা অ্যাস- অনার্দ্র সোডিয়াম কার্বনেট (Na2CO3)
- কাপড় কাচা সোডা-আর্দ্র সোডিয়াম কার্বনেট
- গুবার লবণ- আর্দ্র সোডিয়াম সালফেট
- হাইপো- সোডিয়াম থায়োসালফেট