দ্বিতীয় ভাগ: রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

দ্বিতীয় ভাগ: রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি

অনুচ্ছেদ (Article)বিষয়বস্তু (বর্ণনা)
৮। মূলনীতিসমূহজাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র এবং ধর্মনিরপেক্ষতা এই নীতিসমূহ রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলে পরিগণিত হবে।
৯। জাতীয়তাবাদ
১০। সমাজতন্ত্র ও শোষণমুক্তি
১১। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার
১২। ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা

(ক) সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িকতা

(খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান

(গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মের অপব্যবহার,

(ঘ) কোন বিশেষ ধর্মপালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাঁর উপর নিপীড়ন বিলোপ করা হবে।

১৩। মালিকানার নীতি
১৪। কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫। মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬। গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব
১৭। অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা(ক) রাষ্ট্র একই পদ্ধতির গণমুখী ও সার্বজনীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য এবং আইনের দ্বারা নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত সকল বালক-বালিকাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষাদানের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
১৮। জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা(২) গণিকাবৃত্তি ও জুয়াখেলা নিরোধের জন্য রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
১৮ক। পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়ন। 
১৯। সুযোগের সমতা
২০। অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১। নাগরিক ও সরকারী কর্মচারীদের কর্তব্য(২) 'সকল সময়ে জনগণের সেবা করার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য'।
২২। নির্বাহী বিভাগ হতে বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ 'রাষ্ট্রের নির্বাহী অঙ্গসমূহ হতে বিচারবিভাগের পৃথকীকরণ রাষ্ট্র নিশ্চিত করবে'।
২৩। জাতীয় সংস্কৃতি
২৩ক। উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি
২৪। জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি
২৫। আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়নআন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন অনুসারে বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি পরিচালিত হয়।

 

Reference: BCS CONCISE SERIES বাংলাদেশ বিষয়াবলী