বিখ্যাত পঙক্তি ও বক্তা

বিখ্যাত পঙক্তি ও বক্তা

  • যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান, ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান। (অন্নদাশঙ্কর রায়)
  • আধুনিক সভ্যতা দিয়েছে বেগ, নিয়েছে আবেগ। (বিনয়কৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়)
  • জীবে প্রেম করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর। (স্বামী বিবেকানন্দ)
  • লোকে বলে, বলে-রে, ঘর-বাড়ি ভালা না আমার। (হাসন রাজা)
  • মহাজ্ঞানী মহাজন / যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরণীয়। (জীবন সঙ্গীত: হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়)
  • কোথায় স্বর্গ? কোথায় নরক? কে বলে তা বহুদুর? মানুষেরই মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেতে সুরাসুর। (স্বর্গ-নরক: শেখ ফজলল করিম)
  • সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন / হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন। (কাজী নজরুল ইসলাম)
  • চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন / ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কি যাতনা বিষে বুঝিবে সে কিসে / কভু আশীবিষে দংশেনি যারে। (সমব্যথী: কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)
  • যে জন দিবসে মনের হরষে, জ্বালায় মোমের বাতি, আশু গৃহে তার, দেখিবে না আর,/ নিশীথে প্রদীপ ভাতি। (কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)
  • কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে/ দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহিতে? (কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)
  • কেন পান্থ ক্ষান্থ হও হেরি দীর্ঘ পথ/ উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ। (কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)
  • পারিবনা একথাটি বলিও না আর, কেন পারিবেনা তাহা ভাব একবার, পাঁচজনে পারে যাহা, তুমিও পারিবে তাহা, পার কি না পার কর যতন আবার / একবার না পারিলে দেখ শতবার। (পারিব না: কালীপ্রসন্ন ঘোষ)  
  • বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই,/ কুঁড়ে ঘরে থেকে কর শিল্পের বড়াই, আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে / তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। (স্বাধীনতার সুখ: রজনীকান্ত সেন)
  • কত রাজ্য, কত রাজা গড়িছ নিরবে / হে পূজ্য, হে প্রিয় একত্বে বরেণ্য তুমি, শরণ্য এককে, / আত্মার আত্মীয়। (মানব বন্দনা: অক্ষয়কুমার বড়াল)
  • নানান দেশের নানা ভাষা, বিনে স্বদেশি ভাষা, পুরে কি আশা? (রামনিধি গুপ্ত)
  • বাংলার কাব্য বাংলার ভাষা মিটায় আমার প্রাণের পিপাসা, সে দেশ আমার নয় গো আপন, যে দেশে বাঙালি নেই। (রামনিধি গুপ্ত)
  • মোদের গরব, মোদের আশা / আ মরি বাংলা ভাষা। (অতুলপ্রসাদ সেন)
  • এমন যদি হত / ইচ্ছে হলেই আমি হতাম / প্রজাপতির মত। (সুকুমার বড়ুয়া)
  • পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল। (মদনমোহন তর্কালঙ্কার)
  • সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি, সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি। (মদনমোহন তর্কালঙ্কার)
  • স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়? (রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়)
  • একটুখানি ভুলের তরে অনেক বিপদ ঘটে, ভুল করেছে যারা, সবাই ভুক্তভোগী বটে। (আবুল হোসেন মিয়া)
  • একটু খানি স্নেহের কথা, একটু ভালোবাসা / গড়তে পারে এই দুনিয়ায় শান্তি সুখের বাসা। (আবুল হোসেন মিয়া)
  • বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই চড়ি শখের বোটে,/ মাঝিরে কন, বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে? (সুকুমার রায়)
  • বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ / মাগো আমার শোলক বলা কাজলা দিদি কই? (যতীন্দ্রমোহন বাগচী)
  • আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/ কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। (কুসুমকুমারী দাশ)
  • ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাবো। (রফিক আজাদ)
  • আমার স্বপ্ন হোক ফসলের সুষম বন্টন। (সমর সেন)
  • এখানে যারা প্রাণ দিয়েছে / রমনার উর্দ্ধমুখী কৃষ্ণচূড়ার নীচে, সেখানে আমি কাঁদতে আসিনি। (মাহবুবুল আলম চৌধুরী)
  • মার চোখে নেই অশ্রু কেবল / অনলজ্বালা, দু'চোখে তাঁর শত্রু হননের আহবান। (মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান)

 

 

Reference: অগ্রদূত বাংলা